স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইএনটি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. মনিলাল আইচ লিটু বলেছেন, গবেষণায় দেখা গেছে আট ঘণ্টা একটা কয়েলের ধোঁয়া ১৩৭টি সিগারেটের সমান ক্ষত্রিকর প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। অনেকে অনুমোদন না নিয়েই মাত্রাতিরিক্ত ক্ষতিকর উপাদান দিয়ে কয়েল উৎপাদন করছে। কিন্তু স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এগুলোর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থাই নিতে পারছে না। কারণ এসব প্রতিষ্ঠানের কোন লাইসেন্সই নেই। আর ন্যাংটার নেই বাটপারের ভয়। তাই এক্ষেত্রে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকেই উদ্যোগ নিতে হবে। তারা সরাসরি এসব ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে পারে।
শনিবার ইডব্লিউএমজিএল কনফারেন্স রুমে বাংলাদেশ প্রতিদিন আয়োজিত 'অনুমোদনহীন বিষাক্ত মশার কয়েল: স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ভোক্তারা' শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত আছেন বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল জ্যাকব, ক্যাব'র চেয়ারম্যান গোলাম রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ড. শামসুজ্জামান, ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বি. জে. এএমএম সালেহ ভূইয়া, শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হানিফ, জাতীয় বক্ষব্যাধী ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. এ কে এম মোস্তাফা হোসেন, বিএসটিআই'র সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজুল হক, র্যাব-২ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. হেলাল উদ্দিন, গাইনোকোলজিস্ট ডা. নওশিন শারমিন পূরবী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কবিরুল বাশার, এসিআই লি. এর নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ আলমগীর, পরিবেশ আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনজিল মোরশেদ, ঢাকা জেলার ভেজাল বিরোধী অভিযানের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানবীর মুহম্মদ আজিম প্রমুখ।
বিডি-প্রতিদিন/১৬ জানুয়ারি ২০১৬/ এস আহমেদ