ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকায় ২ হাজার ২৭৩ বিঘা জলাভূমি রয়েছে। এর মধ্যে এক হাজার একশ' বিঘা অপরিষ্কার। এসব স্থানে মশা জন্মানোর সুযোগ পায়। আমরা ইতিমধ্যে জলভূমির কচুরিপানা অপসারণে অভিযান শুরু করেছি। আশা করি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এসব এলাকার কচুরিপানা অপসারণ করে পরিষ্কার করা হবে।
শনিবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের (ইডব্লিউএমজিএল) কনফারেন্স রুমে ‘অনুমোদনহীন বিষাক্ত মশার কয়েল: স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ভোক্তারা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রি. জে. এএমএম সালেহ ভূঁইয়া এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, জলাভূমি পরিষ্কারের ক্ষেত্রে মালিকদের অনুমতি প্রয়োজন হয়। তাই জলাভূমির মালিকদের বলেছিলাম, কচুরিপানা পরিষ্কার করার জন্য। কিন্তু তারা (জলাভূমির মালিক) আমাদের কথামতো কাজ করেননি। তাই আমরা সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে সমস্ত কচুরিপানা পরিষ্কার করবো।
বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ক্যাব'র চেয়ারম্যান গোলাম রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ড. শামসুজ্জামান, শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হানিফ, জাতীয় বক্ষব্যাধী ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. এ কে এম মোস্তাফা হোসেন, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইএনটি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. মনিলাল আইচ লিটু, বিএসটিআই'র সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজুল হক, র্যাব-২ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. হেলাল উদ্দিন, গাইনোকোলজিস্ট ডা. নওশিন শারমিন পূরবী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কবিরুল বাশার, এসিআই লি. এর নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ আলমগীর, রিবেশ আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনজিল মোরশেদ, ঢাকা জেলার ভেজাল বিরোধী অভিযানের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানবীর মুহম্মদ আজিম প্রমুখ।
বিডি-প্রতিদিন/১৬ জানুয়ারি, ২০১৫/মাহবুব