শিরোনাম
- প্রথমে স্থানীয়, পরে জাতীয় নির্বাচন চায় জামায়াত
- স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
- শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
- আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
- আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
- লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
- বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
- যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
- গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
- গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
- এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
- জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
- অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
- পাহাড়ে জলকেলিতে মাতোয়ারা তরুণ-তরুণীরা
- নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
- ‘নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণহত্যায় অভিযুক্তদের বিচার চায় জামায়াত’
- মহেশখালীতে অপহৃত ইজিবাইক চালক উদ্ধার
- ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কে হাইওয়ে পুলিশের অভিযান
- ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৫
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি শিগগিরই
রাজশাহীতে উচ্ছেদ বন্ধ করলেন এমপি বাদশা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহীতে নোটিস না দিয়ে খালের উপরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে গিয়েছিলেন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সদস্য। কিন্তু স্থানীয় এমপির বাধায় সেটি বন্ধ হয়ে যায়। চার ঘণ্টার বেশি সময় ম্যাজিস্ট্রেটরা চেষ্টা করার পরেও এমপি ফজলে হোসেন বাদশাকে সেখান থেকে সরাতে পারেননি। পরে সময় দিয়ে চলে যান ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ সদস্যরা।
এমপি ফজলে হোসেন বাদশার দাবি, প্রভাবশালীদের বাদ দিয়েই উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছিল প্রশাসন। তাই তিনি বাধা দিয়েছেন। আগে একটি তালিকা করা হবে। তালিকার পর যারাই সরকারি জায়গা দখলে রাখবেন, তাদেরই উচ্ছেদ করা হবে।
রবিবার সকালে বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্যকে নিয়ে নগরীর শাহ্ মখদুম ও চন্দ্রিমা থানার মধ্যে সরকারি খালের উপর থাকা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান চালাতে যায় পানি উন্নয়ন বোর্ড। গাঙ্গপাড়া এলাকায় অভিযান শুরু করলে খবর পেয়ে সেখানে যান স্থানীয় এমপি ফজলে হোসেন বাদশা। এলাকাবাসীকে নোটিশ না দিয়ে উচ্ছেদের কারণ জানতে চান। এসময় ম্যাজিস্ট্রেট ও এমপির মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। পরে উচ্ছেদ বন্ধে স্থানীয় জনতাকে নিয়ে বসে পড়েন বাদশা।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ওই জায়গায় বসবাস করে আসছে পাঁচ শতাধিক পরিবার। রবিবার হঠাৎ করেই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।
তবে রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী কোহিনুর আলম বলেন, বৃহস্পতিবার এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। রবিবার উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হয়। কিন্তু এমপির আপত্তির কারণে উচ্ছেদ স্থগিত করা হয়েছে। যারা সেখানে আছেন, তারা নিজ দায়িত্বে উঠে যাবেন। এরপর জায়গাটি বুঝে নেওয়া হবে। এমন কথা হয়েছে স্থানীয়দের সঙ্গে। তবে আশেপাশে উচ্ছেদ চালানো হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর