শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৬, বুধবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তুহিনকে শোকজ করলেন নাজমা, যুব মহিলা লীগের মিশ্র প্রতিক্রিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
তুহিনকে শোকজ করলেন নাজমা, যুব মহিলা লীগের মিশ্র প্রতিক্রিয়া

মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে গত ১৬ ডিসেম্বর ধানমণ্ডি ৩২-এ জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানানোর সময় যুব মহিলা লীগের নেত্রীদের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। এতে চুলোচুলি ছাড়াও কয়েকজন নেত্রী আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এরই জের ধরে যুব মহিলা লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি ও সংরক্ষিত আসনের সাবেক এমপি সাবিনা আকতার তুহিনকে শোকজ করেছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি নাজমা আকতার। আর শোকজ করা নিয়ে সংগঠনের ভেতরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। নানা রকম প্রশ্ন তুলেছেন সংগঠনের নেত্রীরা। 

সংগঠনের নেত্রীরা প্রশ্ন তুলেছেন, কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে বৈঠক করে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যৌথ স্বাক্ষরে শোকজ করার নিয়ম প্রচলিত আছে। এছাড়াও তুহিনের শোকজে যেসব কারণ দেখানো হয়েছে-তাতে অনুমান হয়, সভাপতি নাজমা তার পূর্ব আক্রোশের প্রতিশোধ হিসেবেই ধানমণ্ডির ঘটনাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছেন। কারণ ওই ঘটনায় যুব মহিলা লীগের অন্য নেত্রীরা গাছের ডাল ভেঙে সংগঠনের নেত্রীদের পিটানো, কাপড় ধরে টানাহেঁচড়া করলেও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। কারণ হিসেবে যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা বলছেন, যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারা অধিকাংশই নাজমা গ্রুপের। আর সামনে যুব মহিলা লীগের সম্মেলন। 

সাবিনা আক্তার তুহিন ছোটবেলা থেকেই মাঠের রাজনীতিতে অভ্যস্ত। দলের দুর্দিনে রাজপথে থেকে অত্যাচার সহ্য করেছেন, সন্তান প্রসবে সিজার করা অবস্থায় ১৮ দিনের মাথায় বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মাঠে ছিলেন। পুলিশের লাত্থিতে তার সেলাই কেটে যায়। পরে ওই অবস্থায় গ্রেফতার করা হয়। ১৮ দিনের শিশুকে রেখে বুকের দুধ পান করাতে পারেননি। পরীক্ষিত এই নেত্রীর আগামী দিনে সংগঠনটির বড় পদে আসার পথ বন্ধ করতেই এমন আচরণ করছেন সংগঠনটির সভাপতি নাজমা আক্তার। সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল এই শোকজে একমত না হওয়ায় তার স্বাক্ষর ছাড়াই চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত গণমাধ্যমে বা ফেসবুকে কোনো মন্তব্য করেননি অপু উকিল। অপু উকিলের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সাড়া মেলেনি।

গত মঙ্গলবার বিকালে দেওয়া শোকজ নোটিশে বিভিন্ন সময়ের চারটি ঘটনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এরমধ্যে ‘ধানিণ্ডির ঐতিহাসিক ৩২ নম্বরে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় অসাংগঠনিক কর্মকাণ্ড করেছেন। এছাড়া ২০১৭ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর থানা ও ওয়ার্ডের কমিটি সম্মেলন না করা, নরসিংদীর ‘বিতর্কিত’ নেত্রী পাপিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং ফেসবুকে নাজমা আক্তারকে নিয়ে পোস্ট করার কথা শোকজ লেটারে উল্লেখ করা হয়।’  

কেন্দ্রীয় ও মহানগর যুব মহিলা লীগের দুই ডজন নেত্রী জানিয়েছেন, সামনে সম্মেলনকে সামনে রেখে দলের দুর্দিনের কর্মীদের সাইজ করার মিশনে নেমেছেন কেউ কেউ। ঢাকা মহানগর উত্তর যুব মহিলা লীগ একটি শক্তিশালী সংগঠন। বিরোধী দলের সময় কিংবা সরকারি দলে অন্য সংগঠনের চেয়ে যুব মহিলা লীগ ঢাকা উত্তর সব সময় সরব উপস্থিতি। ১/১১ সময়েও উত্তরের নেত্রীরা সামনের সারিতে ছিল। পাপিয়া কাণ্ডের ঘটনা অনেক দিনের। সম্প্রতি ধানমণ্ডিতে ঘটে যাওয়ার ঘটনা নিয়ে যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা কেন ‘পাপিয়া’ কাণ্ডকে সামনে আনলেন তা কারোই বোধগম্য নয়। এছাড়াও পাপিয়া গ্রেফতারের পর রিমান্ডে যেসব তথ্য দিয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বরাত দিয়ে সেই তথ্যে পাপিয়ার পৃষ্টপোষক হিসেবে নাজমার নামই এসেছে। সে সময়ের গণমাধ্যমগুলো দেখলেই এ তথ্য পাওয়া যাবে। আর তুহিন যদি সত্যিই পাপিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতো, তাহলে কেন তার বিরুদ্ধে এত পরে চিঠি দেওয়া হলো? এতদিন পর নাজমার ঘুম ভেঙেছে? এতোদিন কি কম্ভু ঘুমে ছিলেন নাজমা আকতার? দুর্দিনের কর্মীদের সাইজ করার মিশনে দলই বিব্রত হবে। ত্যাগীদের কোনঠাসা করে হাইব্রিড লালন-পালন করলে দুঃসময়ে তাদেরকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। সুগন্ধী মাখাদের দুর্দিনে পাওয়া যায় না। বরং আন্দোলনে যারা ঘাম ঝড়িয়েছে, তারাই আবার দুঃসয়ে সামনের সারিতে থাকবে। 

শোকজের বিষয়ে সাবিনা আক্তার তুহিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি এখনো চিঠি পাইনি। চিঠি পেলে বিস্তারিত বলবো। তবে সামনে যুব মহিলা লীগের সম্মেলন আছে। আমি প্রার্থী হতে পারি, এমন আশঙ্কা থেকে আমার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে আমাকে শোকজ করা হয়েছে কিনা তা খোঁজ নিন। তবে সুবিধার জন্য আমি রাজনীতি করি না। আমি তুহিন ছোটবেলা থেকেই জাতির পিতার কন্যার সঙ্গে আন্দোলন-সংগ্রাম, মিছিল, মিটিংয়ে ছিলাম, আছি, থাকবো। পদ-পদবী আমার কাছে বড় নয়, বঙ্গবন্ধুকন্যার একজন কর্মী হয়ে থাকাই আমার কাছে বড়।’ 

এককভাবে শোকজের বিষয়ে নাজমা আক্তার গণমাধ্যমকে বলেছেন, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল ঢাকার বাইরে। আর গঠনতন্ত্রের ১২(খ) ধারা মোতাবেক ‘শাখা সংগঠনসমূহের সভাপতি দায়িত্ব পালনের ব্যাপারে তিনি কার্যনির্বাহী কমিটি এবং ঊর্ধ্বতন সবস্তরে জবাবদিহি করবেন’ এবং গঠনতন্ত্রের ১১(খ) ধারা ‘সভাপতির গঠনতান্ত্রিক ক্ষমতা বা দায়িত্ব’ মোতাবেক এই শোকজ দেওয়া হয়েছে বলে আমি চিঠিতে উল্লেখ করেছি।  

সেদিন কী ঘটেছিল?   

গত ১৬ ডিসেম্বর মহানগর বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মী ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। প্রথমে আওয়ামী লীগ, পরে পর্যায়ক্রমে সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এর অংশ হিসেবে যুব মহিলা লীগও শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যান। উপস্থিত সংগঠনের নেতাকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালনকারী একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যুব মহিলা লীগের শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় কিছু অপ্রতিকর ঘটনা ঘটে। 

তারা বলছেন, জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সাবিনা আকতার তুহিন যুব মহিলা ঢাকা উত্তরের নেত্রীদের নিয়ে প্রবেশ করে ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল প্রবেশ করেন। এসময় পেছন থেকে ছেলেরা সামনের সারিতে যাওয়ার জন্য ধাক্কাধাক্কি শুরু করলে তুহিন সামনে যেতে বাধ্য হন। এরপর শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যান। এমন সময় মাইকে তুহিনের লোকজনকে নিয়ে বের হয়ে যেতে বলেন স্বেচ্ছাসেবকগণ। পরে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তুহিনকে লাত্থি মারেন যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আকতার বলে দাবি তুহিনের। তুহিন আরও অভিযোগ করেন, নাজমা আমাকে লাত্থি মারা পাশাপাশি তার অনুসারী শারমীন সুলতানা লিলি, লাবনী, কানিস, রিমি ও সুমিসহ অনেক নেত্রীকে দিয়ে আমার কর্মীকে চরম মারপিট করেন। তিনি অভিযোগ করেন, ২০১৭ সালের পর যারা যুব মহিলা লীগে ঢুকেছে, তাদের কারণেই সংগঠনের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। নব্যরা সবাই সভাপতি নাজমা গ্রুপের সঙ্গেই ভিড়ে সংগঠনে বিশৃঙ্খলা করছে। লিলি যে নিজ সংগঠনের নেত্রীদের মারপিট করে, ২০১০ সালের পত্রপত্রিকায় এমন অসংখ্য ছবি ছাপা হয়েছে। ওই দিন কী ঘটেছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে। এ বিষয়ে এ প্রতিবেদকের কথা হয় গত ১৭ ডিসেম্বর। সেই সময় যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা যা জানিয়েছিলেন তা তুলে ধরা হলো। 

ওই দিন কী ঘটেছিল ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে। এ বিষয়ে এ প্রতিবেদকের কথা হয় গত ১৭ ডিসেম্বর। সেই সময় যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা যা জানিয়েছিলেন তা তুলে ধরা হলো। 

ঢাকা মহানগর উত্তর যুব মহিলা লীগের সভাপতি সাবিনা আকতার তুহিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ফুল দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে যাই। এসময় পেছন থেকে ধাক্কায় সামনে গিয়ে যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আপা ও অপু উকিল দিদির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এসময় লোকের ভিড় বাড়তে থাকায় আমার নাম মাইকে ঘোষণা করা হয়। এরপর কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের জন্য অপেক্ষা করি। সাধারণ সম্পাদক অপু দি কে আগে দেখতে পাই। এরপর নাজমা আপা আসেন। ভিড়ের ভেতরে আমিও বেদির কাছে যাই। এমন সময় নাজমা আপাকে আমাকে বের হয়ে যেতে বলেন। আমি আপাকে বললাম, ভিড়ের কারণে বের হতে পারছি না। আমি চলে যাবো। এমন সময় নাজমা আমাকে তিন দফায় লাত্থি মারে। পরে সে ফুল না দিয়েই বের আসেন। আমরা ফুল বের হয়ে আসার সময় শারমিন সুলতানা লিলি, লাবনীসহ অনেকেই গাছের লাঠি নিয়ে আমার মেয়েদের মারপিট করে। এতে মিরপুর থানা সভাপতি ফেন্সি আহমেদ, তেজগাঁয়ের বিথী, ঢাকা মহানগর উত্তর সদস্য দোলা, রুপনগর সভাপতি সিমা, শাহ্আলী থানার সভাপতি শামসুন নাহার, পল্লবী থানার সভাপতি পলিসহ ১২/১৫ মেয়েকে বেদম প্রহার করেছে। যা ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে থাকা সিসিটিভি দেখলেই সত্যতা পাওয়া যাবে। জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে এটা কোনভাবেই কাম্য নয়। 

তিনি বলেন, আসলে সামনে যুব মহিলা লীগের সম্মেলন উপলক্ষে আমাকে হেয়পতিপন্ন করতেই এমন ঘটনা ঘটানো হয়েছে। কেউ কেউ ভাবেন, যদি সামনে আমি প্রার্থী হই? দলের চরম দুঃসময়ের অবদানের কারণে যদি নেত্রী আমাকে মুল্যায়ন করেন সেই কারণে আমাকে বির্তকিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’ 

যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আকতার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে তুহিন যে বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তা লজ্জাকর। আধাঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে ওর কারণে মাল্যদান করতে পারিনি। প্রতিটি প্রোগ্রামেই তুহিন এমন পরিবেশ সৃষ্টি করে। যে কোন দিবসে আগে আওয়ামী লীগ, পরে  মূল সহযোগী সংগঠন, এরপর ঢাকা মহানগর ও জেলা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। কিন্তু তুহিন প্রতিবারই নিয়ম ভঙ্গ করে আগেই শ্রদ্ধা জানান। সেদিনের ঘটনা থেকে নিজেকে বাঁচাতে আমার উপর দোষারোপ করছে। আমি কেন তুহিনকে লাত্থি মারতে যাবে? আমি তো ওর সর্ম্পকে ভালো করে জানি। তুহিনের মেয়েরাই লিলি, রিমি, দুলিকে মেরেছে। 

সাংগঠনিক সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সাবিনা আকতার তুহিন আপা যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আপার সাথে চরম খারাপ আচরণ করেছে সেদিন। সে কারণে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে। আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এরমধ্যে মাইকে বার বার ঘোষণা শুনতে পাই, ‘তুহিন আপনার ফুল দেওয়া হয়েছে, আপনি আপনার মেয়েদের নিয়ে চলে যান।’ কিন্তু তুহিন আপা তা করেননি। বেদির সামনে জায়গা দখল করে রেখে নাজমা আপাকে ঢুকতে দেয়নি। ফলে নাজমা আপা ফুল না দিয়ে রাগ করে চলে আসে। এরপর আমরা সবাই পাশে দাঁড়াই। এসময় তুহিন আপা, নাজমা আপার সামনে এসে আঙ্গুল করে কথা বলে। এটা তো বেয়াদবি। তুহিন আপার মেয়েরা আমাকে গলায় ওড়না দিয়ে পেচিয়ে ধরে, দুলি ও রিমি আপাকে প্রহার করে। ঘটনা এটুকুই।’ 

‘আপনি গাছের ডাল ভেঙে তুহিন গ্রুপের মেয়েদের মেরেছেন-এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে লিলি বলেন, কথার কথা যদি মারতে যাইও তাহলে কেন মারতে গেলাম? তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন? আমার আর বেশি কিছু বলার নেই।’

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনার প্রধান আসামি গ্রেফতার
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুন, মূল হোতাসহ গ্রেফতার ২
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুন, মূল হোতাসহ গ্রেফতার ২
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৭৯৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৭৯৭ মামলা
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জায়গায় এমপি বাহারের অফিস; জায়গা ফেরত চান মুক্তিযোদ্ধারা
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জায়গায় এমপি বাহারের অফিস; জায়গা ফেরত চান মুক্তিযোদ্ধারা
মে মাসে ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে ফুটবল টুর্নামেন্ট : ডিএনসিসি প্রশাসক
মে মাসে ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে ফুটবল টুর্নামেন্ট : ডিএনসিসি প্রশাসক
‘গাজাবাসীকে নিজ ভূমি থেকে বিতাড়নের চেষ্টা বেআইনি’
‘গাজাবাসীকে নিজ ভূমি থেকে বিতাড়নের চেষ্টা বেআইনি’
দুই দফা না মানলে কর্মবিরতির হুশিয়ারী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
দুই দফা না মানলে কর্মবিরতির হুশিয়ারী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
যাত্রাবাড়ী-সাইনবোর্ড মহাসড়কে ডিএসসিসির বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান
যাত্রাবাড়ী-সাইনবোর্ড মহাসড়কে ডিএসসিসির বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা
সর্বশেষ খবর
প্রথমে স্থানীয়, পরে জাতীয় নির্বাচন চায় জামায়াত
প্রথমে স্থানীয়, পরে জাতীয় নির্বাচন চায় জামায়াত

এই মাত্র | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কক্সবাজারে রাখাইনদের বর্ণিল বর্ষবরণ
কক্সবাজারে রাখাইনদের বর্ণিল বর্ষবরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা