দক্ষিণ এশীয় শিল্পকর্ম প্রদর্শনী বিষয়ক ও চিত্রকলার সবচেয়ে বড় আয়োজন বলা হয় ‘ঢাকা আর্ট সামিট’কে। যেখানে অংশ নেন দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা শিল্পীদের পাশাপাশি উদীয়মান ও প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পীরা। এক ছাদের নিচে বিশ্বের নানা প্রান্তের নানা মেজাজ ও শিল্পের নানামাত্রার কাজ দেখার বিরল সুযোগ করে দিতে ২০১২ সাল থেকে আন্তর্জাতিক এই সামিটের আয়োজন করে আসছে সামদানী আর্ট ফাউন্ডেশন।
২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত চারবার সফলভাবে ঢাকা আর্ট সামিট আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে, এবার বসছে ৫ম সংস্করণ। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার) সকাল ১০টায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালার মিলনায়তনে ৯ দিনের ঢাকা আর্ট সামিট (ডিএএস) এর উদ্বোধন করবেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত থাকবেন শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, ঢাকা আর্ট সামিটের সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান ফারুক সোবহান এবং সামদানী আর্ট ফাউন্ডেশনের পরিচালক নাদিয়া সামদানী।
মঙ্গলবার শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে সামিটের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন সামদানী আর্ট ফাউন্ডেশনের কো-ফাউন্ডার রাজীব সামদানী ও কো-ফাউন্ডার নাদিয়া সামদানী। এ সময় শিল্পকলা একাডেমির সচিব বদরুল আলম ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন। প্রদর্শনীর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন সামিটের অন্যতম কিউরেটর চিত্রশিল্পী বিশ্বজিৎ গোস্বামী।
ঢাকা আর্ট সামিট ৫ম সংস্করণের প্রধান ভেন্যু এক লাখ ২০ হাজার বর্গফুট আয়তনের শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা ভবন। সামিটের অংশ হিসেবে জাতীয় চিত্রশালা ভবন সংলগ্নে স্থাপন করা হয়েছে স্কাল্পচার গার্ডেন।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল