দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে পাস করেনি এমন স্কুলের সংখ্যা ১৬টি। ফলে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তোফাজ্জুর রহমান।
একজনও পাস করেনি যেসব স্কুলে সেগুলো হলো সরকার পাড়া গার্লস জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় পীরগঞ্জ, রংপুর। প্রতিষ্ঠানটি থেকে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫ জন। জয়েনপুর আর্দশ জুনিয়র বালিকা বিদ্যালয়, সাদুলস্ন্যাহপুর, গাইবান্ধা। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ জন। উত্তর কারিয়েল খাতা জুনি্য়র স্কুল নীলফামারী সদর, নীলফামারী। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ জন। বালাগ্রাম জুনিয়র গার্লস স্কুল জলঢাকা, নীলফামারী। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫ জন। মধুপুর নয়াহাট জুনিয়র সেক্রেটারী স্কুল সৈয়দপুর, নীলফামারী; বারোমানী জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম, পায়রাডাঙ্গা জুনিয়র স্কুল, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম, জামতলা জুনিয়র বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম, শিয়ালকুট জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়, পার্বতীপুর, দিনাজপুর, বাদুরিয়া মডেল জুনিয়র বালিকা বিদ্যালয়, নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর, মারগাও আদর্শ জুনিয়র বিদ্যালয় , খানসামা, দিনাজপুর, কালিকাগাও শাহপাড়া জুনিয়র বিদ্যালয়, ঠাকুরগাও সদর, ঠাকুরগাও; শহীদ আতিউর রহমান জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়, পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাও, পরাগপুর জুনিয়র বালিকা বিদ্যালয়, রানীশৈংকল ঠাকুরগাও, মালামহাট মডেল জুনিয়র বালিকা বিদ্যালয়, বোদা, পঞ্চগড় এবং চাপরাঝার আদর্শ জুনিয়র বিদ্যালয়, আটোয়ারী, পঞ্চগড়।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তোফাজ্জুর রহমান বলেন, ‘শহরের স্কুল হলে সর্ব নিম্ন ৫০ ও গ্রামের স্কুল হতে হলে সর্বনিম্ম ৩০ পরীক্ষার্থী থাকতে হবে। তবেই স্কুল এমপিও প্রাপ্ত হবে। এর কম হলে এমপিও প্রাপ্ত স্কুলগুলোর এমপিও বাতিল করা হবে। আর ননএমপিও স্কুলগুলোকে কখনো এমপিও দেয়া হবে না।
বিডি-প্রতিদিন/৩১ ডিসেম্বর ২০১৫/শরীফ