শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৩:১১, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আমাদের অর্থের চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি

কিছু ভুল-ত্রুটি, ব্যর্থতা থাকলেও সরকার চেষ্টা করছে: অর্থ উপদেষ্টা

অল্টারনেটিভ এনার্জির জন্যও চেষ্টা করছি
অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
কিছু ভুল-ত্রুটি, ব্যর্থতা থাকলেও সরকার চেষ্টা করছে: অর্থ উপদেষ্টা

‌‌‘বাড়তি চাপতো অনুভব হয়ই, তবে যেহেতু দায়িত্বের সাথে কিছুটা তৃপ্তি, কিছুটা ভুল-ত্রুটি ও ব্যর্থতা থাকে- তার মধ্যেই কাজ করে যাওয়া। বিশেষ করে দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমরা যে দায়িত্বগুলো নিয়েছি, সেগুলো গতিশীল রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। বিশেষ করে আর্থিক যেসব ক্ষতি হয়েছে সেগুলো পুষিয়ে নিয়ে দেশের অর্থনীতিকে মোটামুটি স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করছি।’

বর্তমান প্রেক্ষাপট ও সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোরের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এভাবেই নিজের মতামত ব্যক্ত করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। 

তিনি বলেন, ‌‌‘দায়িত্ব নিলে চাপতো থাকবেই। চাপ আছে এবং কিছু কিছু কাজ বাইরে থেকে বলা যত সহজ- এই করে ফেলেন, এই করা যাবে- আসলে অতটা সহজ নয়। ভেতর থেকে বুঝা যায় যে একটা সমস্যার সমাধান করতে গেলে আরেকটা সমস্যা সামনে এসে পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই সরলীকরণ করে কোনো সমস্যার সমাধান করা যায় না।’ 

দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ে জানতে চাইলে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘নিশ্চয়ই মূল্যস্ফীতি আমাদের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। এই মূল্যস্ফীতিটা কিন্তু বেশ কয়েকবছর যাবত, দুই-তিন বছর ধরে চলছে। তবে এখন এটা ধারাবাহিকভাবে কমার দিকে। আগের চেয়ে সাম্প্রতিক সময়ে নন ফুডের দাম একটু কমেছে। খাদ্যের দামও একটু কমেছে। তবে আমি বলবো না যে, একেবারে সন্তোষজনকভাবে কমে গেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মানুষের আয় ও ব্যয় নির্বাহের ওপর চাপ পড়েছে। মূল্যস্ফীতি বিভিন্ন কারণে হয় যেমন- চাহিদা ও সরবরাহজনিত কারণ। সেই চাহিদা ও সরবরাহটা আবার শুধু দেশীয় কারণেই নয় বৈশ্বিক কারণেও হয়। অতত্রব এই দুইটা মিলে আমরা চাপ অনুভব করছি। আমরা আসার পরে বিষয়টি একটু বেশি অনুভূত হচ্ছে। কারণ জুলাই-আগস্ট মাসের বিপ্লবের পর অনেক কিছু বন্ধ ছিলো বহুদিন। ব্যাংক, ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ ছিলো, যার ইমপ্যাক্ট (প্রভাব) পড়েছে ব্যবসার ওপর। বিশেষ করে সরবরাহের ওপর।’

‘ওদিকে কৃষি মোটামুটি এবং অন্যান্য জিনিস নরমালই (স্বাভাবিক) ছিল। সেই প্রেক্ষিতে আমরা মূল্যস্ফীতি কমাতে নানারকম পদক্ষেপ নিয়েছি, যদিও সেগুলো সাফিসিয়েন্ট (যথেষ্ট) না তবে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমানো গেছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় দিক হলো সরবরাহ। নানা কারণে নানা ধরণের সমস্যা দেখা দিল। হঠাৎ করে বন্যা হলো, এতে কৃষি ক্ষতিগ্রস্ত হলো। কুমিল্লা-নোয়াখালী এসব অঞ্চলে, তারপরে আবার ময়মনসিংহে অতিবৃষ্টি হলো। মুন্সিগঞ্জেও অতিবৃষ্টি হলো। তখন ভেজিটেবলগুলো সরবরাহে সমস্যা হলো। তবে সৌভাগ্যক্রমে আবার এখন মোটামুটি ভেজিটেবল সরবরাহ আসছে। কিন্তু চালের ব্যাপারটা বন্যার কারণে ক্ষতি হয়েছে। আমরা এখন যেটা চেষ্টা করছি যেভাবে পারি বাইরে থেকে চাল আমদানি করছি, বিভিন্ন দেশ থেকে। চাল,ডাল, মসুর এসবের সরবরাহের চাপটা একটু কমানোর চেষ্টা করছি। ওএমএস আছে টিসিবির মাধ্যমে ও ট্রাক সেলটা বন্ধ ছিলো যেটা আবার চালু হতে যাচ্ছে’ -বলেও তিনি যোগ করেন।

রোজার মধ্যে কোনোভাবেই ট্রাকসেল বন্ধ রাখা যাবে না বলে মনে করেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘ট্রাক সেলটা বন্ধ করেছিলাম কারণ- ট্রাক সেলে যেগুলো দেওয়া হতো, সেগুলোর দাম বাজারে মোটমুটি সাশ্রয়ী ছিলো। তবে সেটা আবার চালু করা হচ্ছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে রোজার আগেই চালু করবো। রোজার মধ্যে কোনোভাবেই ট্রাক সেল বন্ধ রাখা যাবে না। ট্রাক সেলটা ঢাকা, চট্টগ্রামসহ বড় বড় শহরে চালু করবো। এটা করাতে মূলস্ফীতি যে কমছে ঠিক তাও না, তবু চাপ আছে।’  

মূল্যস্ফীতির পেছনে চাঁদাবাজির বিষয়টি কিভাবে দেখেন? এমন প্রশ্নের জবাবে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, ‘সেটা একটা মূল কারণ। দেখুন, সরবরাহ যে একেবারে কম তা কিন্তু নয়। এখনও কিন্তু আমাদের বাফার স্টক আছে। কালকেই দুইটা দেশ থেকে জাহাজ এসেছে চট্টগ্রাম বন্দরে, আবার ভিয়েতনাম থেকে আসবে। পাকিস্তান থেকে চাল আসছে। আমরা মসুরের ডাল ও গম কিনছি। এমনকি রাশিয়া থেকে গম আনছি। মোটামুটি সরবরাহটা ঠিক আছে। চালের দামটা এত বাড়ার কথা না। মোটামুটি ফসল উৎপাদনও কিন্তু খারাপ হয়নি। সমস্যাটা হচ্ছে কী উৎপাদকের কাছে থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছাতে অনেকগুলো লোক জড়িয়ে যায়। সেই মহাস্থানগড়ের মোকাম থেকে নওগাঁর চাল ঢাকায় আনতে জায়গায় জায়গায় চাঁদা দিতে হয়। সোজাকথা পণ্যের দাম বাড়ার পেছনে চাঁদাবাজিও বড় একটা কারণ।’ 

তিনি আরও বলেন,  ‘আমরা কিন্তু রাজনৈতিক সরকারের মতো না। রাজনৈতিক সরকারের নিজস্ব লোক আছে, কর্মী আছে। স্থানীয় পর্যায়ে তারা রাজনীতি করে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণ করে বাড়তি আয় পায়। কিন্তু আমরাতো সরকারের কর্মচারী। আমাদের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের লোকজন যায় কিন্তু তারাতো সংখ্যায় কয়েকজন। মানুষকে কনভেন্স করার ম্যাকানিজম আমাদের নেই। আর আমরাও কড়া পদক্ষেপ নিচ্ছি না। আর প্রত্যেকটা জায়গায় লোকাল কিছু লোকজন আছে তাদের চাঁদা দিতেই হয়। লোকাল মানে কারওয়ান বাজারে যারা থাকে, পুরান ঢাকা, শ্যামবাজারে যারা আছে। এসব জায়গার কিছু লোকাল লোকজন অহেতুক ঝামেলা সৃষ্টি করে। এতে করে কৃষকদের পাশাপাশি ভোক্তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের পণ্যটি কিন্তু চার-পাঁচগুণ বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। দুই দিকেই কিন্তু ক্ষতি হচ্ছে। চালের দামটা একেবারে যে কমে গেছে তা না। সরু চালের দামটা একটু বেড়েছে কিন্তু মোটা চাল ও মধ্যম দামের চালের দাম বৃদ্ধির প্রভাব কিন্তু মূল্যস্ফীতিতে পড়ে।’ 

মানুষের মধ্যে পরিবর্তনের একটা আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে, মানুষ একটু স্বস্তি পেতে চাচ্ছে। মানুষের স্বস্তির জায়গাটা তৈরি করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে কিনা- জানতে চাইলে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মানুষের জীবনযাত্রার বাজেটের ওপর প্রেসার পড়ছে। এটি সুস্পষ্টভাবেই পড়ছে। কারণ মানুষের বাড়তি আয়ের স্কোপতো তেমন নেই। আর ব্যবসা-বাণিজ্য যে বিরাটভাবে হচ্ছে বা বড় বড় প্রজেক্ট হচ্ছে বা কর্মসংস্থান হচ্ছে- সেরকমতো নয়, কমে গেছে। আর দ্বিতীয়ত আমাদের জ্বালানির ওপর প্রেসার চাপ পড়ছে। আমরা চেষ্টা করছি সাশ্রয়ী করতে। ঘর ভাড়া বা অন্যান্য জিনিস যে কমেছে তা নয়। আরেকটা জিনিস হলো জুলাই-আগস্টের পরে অনেক বড় বড় ব্যবসায়ী বা বড় বড় ব্যবসা যারা নিয়ন্ত্রণ করতো তারা পালিয়ে গেছেন। তাদের ব্যবসাগুলো অন্যরা চালাচ্ছে, কিন্তু খুব দক্ষতার সঙ্গে যে চালাচ্ছে তা নয়। আমরা শুধু দেখি বড় বড় ব্যবসার লোকজন, কিন্তু অনেক মধ্য ব্যবসায়ী ও ছোট ছোট ব্যবসায়ী যাদের নাম পত্রিকায় আসে না- তারা কিন্তু ভয়ে ব্যবসা গুটিয়ে বসে আছে। এতে করে লোকজনের কর্মসংস্থানটা হচ্ছে না। ব্যবসা-বাণিজ্যটা হলে মানুষের আয় বাড়ে। আয়ের পরিধিটা বাড়ে। ওটা আমাদের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ। আমরা এখন চিন্তা করছি- মেগা প্রজেক্ট বেশি কিছু করবো না, তবে স্থানীয় অবকাঠামোর উন্নয়ন করবো। এর মাধ্যমে মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।’

দেশে শিল্পখাতের উৎপাদনশীলতার স্বাভাবিকতা নেই। উৎপাদনশীল খাতে ইউনিট বেড়েছে কিন্তু প্রবৃদ্ধি আসেনি। এতে অর্থনীতিবিদ বা অনেকেই মনে করেন শিল্পখাতের এই অবস্থা দেশের অর্থনীতির জন্য সুখকর নয়। এর পেছনে অনেকগুলো কারণ আছে বলে মনে করেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘আগে থেকেই এর পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে। সময়রে সাথে ইন্ডাস্ট্রিতে বাংলাদেশ  বেশি ডেভেলপ করেনি। আমাদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল বেস কিন্তু অনেক কম। আমাদের শিল্পকারখানার প্রত্যেকটি খাতে সমানভাবে ডেভেলপ হয়নি। এরমধ্যে সম্প্রতি প্রোডাকশন খাতের কোথাও কোথাও কিছুটা উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে। এ জন্যই প্রবৃদ্ধিটা আমাদের ইন্ডাস্ট্রি ও বিজনেস সেক্টরে কম। এগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসাই আমাদের জন্য আরেকটা বড় চ্যালেঞ্জ। এই জায়গাটা ধরে ধরে ঠিক করে দেশের ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করতে হবে। এই খাতে বিনিয়োগ দরকার। কিন্তু বর্তমানে ব্যাংকে অর্থের অভাব। লিকুইডিটি প্রবলেম। অর্থের অভাবে আয়ের জায়গাটা গতি পাচ্ছে না। এখনো সিলেক্টিভ ওয়েতে কিছু কিছু জায়গায় অর্থ ছাড় দেওয়া হচ্ছে। তবে অর্থায়নটা সুনিশ্চিত করা প্রয়োজন। ছোট ও মাঝারি শিল্পের জন্য ঋণ পুনর্গঠন প্রয়োজন। তাহলেই অনেক কিছুতেই ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব।’

এছাড়া গ্যাস-বিদ্যুৎসহ জ্বালানি অবকাঠামোয় ঘাটতি, উৎপাদনশীলতা ব্যাহত ও ব্যাংক ঋণ-বিনিয়োগ নিয়েও কথা বলেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘আমরা বিদ্যুৎখাতের জায়গাটা মোটামুটি ঠিক রাখতে পারছি। তবে গ্যাস নিয়ে সমস্যা রয়েছে। অল্টারনেটিভ এনার্জির জন্যও আমরা চেষ্টা করছি। এতে হয়তো ব্যবসায়ীদের কিছুটা সাশ্রয়ী হচ্ছে। এছাড়া ব্যবসায়ীরা সময় মতো ঋণটা পরিশোধ করতে না পারায়, পরবর্তী লোন পাওয়ার ক্ষেত্রেও সমস্যায় পড়ছেন। এখানে আমরা প্ল্যান নিয়ে কাজ করছি। আর এক্ষেত্রে আমাদের অর্থের চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি। আশা করা যায় একটা সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গতিশীলতা আসবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
গ্যাসের দাম বৃদ্ধিতে সংকট বাড়বে: নারায়ণগঞ্জ চেম্বার সভাপতি
গ্যাসের দাম বৃদ্ধিতে সংকট বাড়বে: নারায়ণগঞ্জ চেম্বার সভাপতি
সঠিক মনিটরিং না থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে পিয়াজের দাম
সঠিক মনিটরিং না থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে পিয়াজের দাম
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমলো লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমলো লেনদেন
টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস
টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক: আলোচনা ও মুক্ত বাণিজ্যে জোর দেওয়ার পরামর্শ সিপিডির
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক: আলোচনা ও মুক্ত বাণিজ্যে জোর দেওয়ার পরামর্শ সিপিডির
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
যে ১০ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভালো
যে ১০ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভালো
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
ব্যবসা-বিনিয়োগে সংকট বাড়ছে
ব্যবসা-বিনিয়োগে সংকট বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে