শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

পরিবেশ বিপর্যয় ঠেকাবে নিম

♦ ভূমি ক্ষয় রোধ করে ♦ তাপমাত্রা কমায় ♦ কার্বন-ডাইঅক্সাইড শোষণ করে ♦ মরুকরণ প্রতিহত করে ♦ মাটিতে পানি ধরে রাখে ♦ বাতাস বিশুদ্ধ করে
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবেশ বিপর্যয় ঠেকাবে নিম

জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ বিপর্যয়ের ঝুঁকির শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ। ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দেশের মানুষ। অব্যাহত বাড়ছে তাপমাত্রা। নেমে যাচ্ছে ভূগর্ভের পানির স্তর। দেশের অনেক এলাকায় শুরু হয়েছে মরুকরণ প্রক্রিয়া। জলবায়ু পরিবর্তনে কৃষিতে বাড়ছে পোকামাকড়ের আক্রমণ। রাসায়নিক সার ও কীটনাশক দূষিত করছে মাটি, পানি। এতে হুমকিতে পড়েছে জীববৈচিত্র্য। হারিয়ে গেছে অনেক প্রাণিসত্তা। তথ্য বলছে, এসব সমস্যার অধিকাংশ থেকেই মুক্তি দিতে পারে নিম গাছ। জীববৈচিত্র্য রক্ষা করে ফিরিয়ে আনতে পারে পরিবেশের ভারসাম্য।

বিভিন্ন গবেষণার তথ্য বলছে, নিমের ঔষধি গুণাগুণ ছাড়াও এটি বায়ু পরিশোধন, মাটি সংরক্ষণ, পানি ধারণ, তাপমাত্রা হ্রাস এবং জীববৈচিত্র্য রক্ষায় অনন্য ভূমিকা পালন করে। নিম গাছের পাতা ও কাঠের তন্তু বায়ু থেকে কার্বন-ডাইঅক্সাইড, সালফার-ডাইঅক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড এবং অন্যান্য বিষাক্ত উপাদান শোষণ করতে পারে। জার্নাল অব ফরেস্ট্রি-২০১৯ এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, এক হেক্টর জমির নিম গাছ বছরে ১০-১২ টন কার্বন-ডাইঅক্সাইড শোষণ করতে পারে, যা বৈশ্বিক উষ্ণায়ন কমাতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।

নিমের গুণাবলির প্রমাণ মিলেছে মরুর দেশ সৌদি আরবে। মরুপ্রধান দেশটিতে উচ্চ তাপমাত্রায় সবুজায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ভূমিকা রাখছে নিম। মরুর বুকে এখন মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে লাখ লাখ নিম গাছ। ইতোমধ্যে মরুকরণ, বায়ুদূষণ ও বালুঝড় প্রতিরোধে সফলতার সাক্ষর রেখেছে গাছটি। মরুর দেশ হলেও সৌদি আরবের রিয়াদ ও জেদ্দায় বায়ুর মান সহনশীল পর্যায়ে থাকছে সব সময়। সৌদি ন্যাশনাল সেন্টার ফর ভেজিটেশন কভারের গবেষণায় দেখা গেছে, নিম গাছ বালুঝড় ও মাটি ক্ষয় কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে, যা মরুকরণ রোধ করে। কিং আবদুল আজিজ সিটি ফর সায়েন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির তথ্যানুযায়ী, নিম গাছ ৫০ ডিগ্রি সে. পর্যন্ত তাপ সহ্য করতে পারে। সৌদি ভিশন-২০৩০ ও সৌদি গ্রিন ইনিশিয়েটিভ প্রকল্পের অধীনে মরুকরণ রোধ, বায়ু বিশুদ্ধকরণ এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের জন্য ব্যাপকভাবে নিম গাছ লাগানো হচ্ছে।

জানা গেছে, ১৯৭০-এর দশকে সৌদি আরবে- বিশেষ করে রিয়াদ ও জেদ্দায় পরীক্ষামূলকভাবে নিম গাছ লাগানো হয়। দ্রুত বর্ধনশীলতা, খরাপ্রতিরোধী ক্ষমতা, কম পানির চাহিদা ও তাপমাত্রা কমাতে ভূমিকার কারণে ১৯৯০-এর দশকে সৌদি সরকার ও বন বিভাগ শহর ও মরুভূমির বিভিন্ন অঞ্চলে নিম গাছ রোপণের উদ্যোগ নেয়। সফলতা আসায় পরবর্তীতে গ্রিন রিয়াদ প্রকল্পে নিম গাছ প্রধান বৃক্ষ হিসেবে সংযোজিত হয়। ২০০৭ সালে সৌদি পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও কৃষি গবেষণা সংস্থাগুলো দেশজুড়ে নিম গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেয়। সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান ২০২১ সালে ১০ বিলিয়ন গাছ রোপণের পরিকল্পনা নিয়ে সৌদি গ্রিন ইনিশিয়েটিভ প্রকল্প ঘোষণা করেন, যেখানে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গাছ হিসেবে নিমকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মিডল ইস্ট গ্রিন ইনিশিয়েটিভ প্রকল্পের অধীনে সৌদি ছাড়াও আশপাশের দেশগুলোতে নিম গাছ লাগানো হচ্ছে।

সৌদিপ্রবাসী মামুন মুন্সী বলেন, রিয়াদ ও জেদ্দায় এখন বড় বড় নিম গাছে ভরে গেছে। তবে নিম গাছকে এখানে অনেকে জিয়া গাছ বলে ডাকেন। শুনেছি জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন সৌদি রাজপরিবারকে নিম গাছ উপহার হিসেবে পাঠিয়েছিলেন এবং আরাফাত ময়দানে তিনি নিজে নিম গাছ লাগিয়েছিলেন। এ কারণেই এই নামকরণ।

বায়ুদূষণ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে নিম গাছ। ভারতের ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট পরিচালিত গবেষণায় দেখা গেছে, নিম গাছের পাতা বায়ু থেকে দূষক উপাদান পিএম ২.৫ ও পিএম ১০ উল্লেখযোগ্য মাত্রায় শোষণ করতে সক্ষম। নিম গাছ শিল্প এলাকায় ও শহুরে দূষণ দূর করতে সবচেয়ে উপযুক্ত প্রজাতিগুলোর মধ্যে একটি এবং অধিক দূষিত এলাকায় এটি সবুজ বেল্টের মতো কাজ কর। এ ছাড়া নিমপাতায় থাকা প্রাকৃতিক ফাইটোকেমিক্যালস ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে বায়ু বিশুদ্ধ রাখে। ২০১৮ সালে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব এগ্রিকালচার রিসার্চ (আইসিএআর) পরিচালিত গবেষণায় দেখা গেছে, নিম গাছের উপস্থিতি ভূমির পানি ধারণক্ষমতা প্রায় ২০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়াতে পারে। নিম গাছের ছায়ায় তাপমাত্রা ৩-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কম থাকে, যা গ্রীষ্মে পশুপাখির জন্য উপকারী। নিমের পাতা ও বীজে থাকা আজাডিরাচটিন নামক উপাদান পোকামাকড় দূর করতে সাহায্য করে, যা পরিবেশবান্ধব কিটনাশক হিসেবে কৃষিতে ব্যবহৃত হয়। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স-২০২০ এর এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিম গাছ মৌমাছির বাসস্থান রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং পরাগায়নে ভূমিকা রাখে।

এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ জাবেদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভূমিক্ষয় রোধ, মাটির পানি ধারণ ও বাতাস বিশুদ্ধ করতে নিম গাছের জুড়ি নেই। নিম গাছের বাতাস যেদিক দিয়ে যায়, সেখানে মশা, মাছি, পোকামাকড় থাকে না। রাসায়নিক সার, কিটনাশক, মশার কয়েল পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। নিমপাতা দিয়ে পরিবেশবান্ধব কীটনাশক, মশা তাড়ানোর ওষুধ, সার তৈরি করা যায়। তাপমাত্রা ও বায়ুদূষণ কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে নিম গাছ। কৃষিকাজে রাসায়নিক সারের বিকল্প হিসেবে নিমখোল ব্যবহার করলে মাটির গুণমান উন্নত হয়। নিম গাছ মাটির পিএইচ নিয়ন্ত্রণ করে ও লবণাক্ততা কমায়। তাই সৌন্দর্যবর্ধনের নামে আগ্রাসী গাছ না লাগিয়ে নিম গাছ লাগালে জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বৃষ্টিতেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
বৃষ্টিতেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
পরিবেশ রক্ষায় সবুজযোদ্ধা
পরিবেশ রক্ষায় সবুজযোদ্ধা
ঢাকায় জলবায়ু ধর্মঘট পালন
ঢাকায় জলবায়ু ধর্মঘট পালন
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
আগ্রাসি গাছের গরম নিঃশ্বাস
আগ্রাসি গাছের গরম নিঃশ্বাস
ফাঁকা ঢাকায়ও বাতাস অস্বাস্থ্যকর
ফাঁকা ঢাকায়ও বাতাস অস্বাস্থ্যকর
শব্দদূষণ কমাবে দেবদারু!
শব্দদূষণ কমাবে দেবদারু!
ক্ষতবিক্ষত সুন্দরবন
ক্ষতবিক্ষত সুন্দরবন
প্লাস্টিক দূষণের শীর্ষে কোকাকোলা
প্লাস্টিক দূষণের শীর্ষে কোকাকোলা
নদনদী বাড়ল শতাধিক
নদনদী বাড়ল শতাধিক
বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদার
বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদার
সর্বশেষ খবর
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ