শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৩, শুক্রবার, ০৩ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে

মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে

হোসনা
হোসনার সাথে প্রথম পরিচয় কবে হয়েছিল- তা মনে থাকার কথা নয়। কারণ জন্মের পর থেকেই আমরা পাশাপাশি বেড়ে উঠেছি। কবে হামাগুড়ি দিয়ে উঠোন পার হয়ে সদর রাস্তায় পৌঁছে সম্মুখের অবারিত উন্মুক্ত সোনার রঙের ধানক্ষেত দেখেছিলাম- তাও মনে নেই। দেহের বৃদ্ধির সাথে সাথে মনের ভেতর উঁকি দেয়া হাজারো জিজ্ঞাসা পাখা মেলে ক্রমে তার ব্যপ্তি ছড়িয়ে পড়ছিল দিক থেকে দিগন্তে।
চোখের সামনে ছোট্ট একটি গণ্ডি আস্তে আস্তে প্রসারিত হতে হতে একটি বৃহত্তর জগত তৈরি হয়ে চলল। সেই প্রসরণমান জগতের একটি ছোট্ট গ্রহাণু হয়ে হোসনা আমার শৈশবের স্বপ্নময় ভুবনে চিরদিনের মতো জড়িয়ে গেল। 
আমাদের বিদ্যাশিক্ষার প্রথম ধাপটি শুরু হয় সেকান্দার মুহুরীর পাঠশালায়। আমাদের বাড়ীর উত্তর দিকে দুটি বাড়ীর পরেই মুহুরীর পাঠশালা। সেখানে হাতেখড়ির মধ্য দিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু। একটি টিনের শ্লেটের উপর চক দিয়ে মৌলবী খবীর খলিফা আমার তর্জনী ও বৃদ্ধাঙ্গুলী আলগা করে চেপে ধরে বাংলা বর্ণমালার প্রথম বর্ণটি যখন দৃশ্যমান করলেন তখন এক অসীম বিস্ময়ে নিজের সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে রইলাম। সেই থেকে বাংলা বর্ণমালার এক বর্ণনাতীত সম্মোহনীর জালে চিরদিনের মতো জড়িয়ে গেলাম। নিয়ম মাফিক হাতেখড়ি শেষে সবাইকে লাঠি লজেন্স এবং খৈ মুড়ি বাতাসা দেয়া হল। আনন্দে উত্তেজনায় আমি আর হোসনা পাঠশালা থেকে বেরিয়ে এক দৌড়ে বাড়ীতে ফিরে মায়ের হাতে লাঠি লজেন্স দিয়ে দিলাম। যেন প্রথম চাকুরীর প্রথম বেতন পেয়ে মায়ের কাছে দিগ্বিজয়ী বীরের প্রত্যাবর্তন। সেই লজেন্স পেয়ে মায়ের মুখে যে আলোকচ্ছ্বটার কোমল প্রস্ফুটন দেখেছিলাম তা আজও এত বছর পরে চোখের সামনে জ্বলজ্বল করছে।
কিন্তু বিদ্যার্জনের এই উত্তেজনার আগুন বেশিদিন স্থায়ী হল না। যা ছিল আনন্দের, নতুন আবিষ্কারের মোহনমায়া, তা অচিরেই নিয়মকানুন আর বাধ্যবোধকতার শৃংখল হয়ে খবীর খলিফার রুদ্র মূর্তি ধরে হাজির হল। নতুন পরিচয়ের পবিত্রতা ও বিস্ময় ঘুচে তা গতাণুগতিক আনন্দহীন কর্তব্যে পরিণত হল।
মৌলবী সাহেবের নির্দেশ মোতাবেক প্রতিদিন তালপাতায় বাংলা বর্ণমালার সবকটি বর্ণ কঞ্চির কলম আর কাঠকয়লার কালি দিয়ে লিখে বাতাসে শুকিয়ে তাঁকে দেখাতে হত। এই দীর্ঘ নিরস কাজটি করতে গিয়ে অনেক দুষ্টু ছেলের ঘন ঘন প্রকৃতির ডাকে সাড়া পড়ত। যখন প্রকৃতির ডাক বিশ্বাসযোগ্যতার সীমা অতিক্রম করত তখন তারা মুখের থুথু ফেলবার জরুরি কাজে বাইরে যেত। প্রকৃতির ডাক এবং থুথু ফেলবার পরেও যাদের বিদ্যার্জনকে নিছক অত্যাচার ছাড়া কিছু মনে হত না তারা ‘হুজুর পেটে ব্যথা করছে, বাইরে যাব’ এই মোক্ষম অস্ত্রটি প্রয়োগ করত। পেটে ব্যথা এমন একটি অদৃশ্য বস্তু যে একে বিশ্বাস করা ছাড়া অপ্রমাণ করা সহজ ব্যাপার নয়। হুজুর যদিও এই ফাঁকির কপটতা বুঝতেন কিন্তু নীরবে সহ্য করা ছাড়া গত্যন্তর ছিল না। নিয়মকানুনের এই কালাকানুনের জন্যই কবিগুরু বলেছিলেন, ‘আজ ইস্কুলে যাইবার জন্য যেমন কাঁদিতেছ, একদিন না যাইবার জন্যও তেমনি কাঁদিবে।’
একদিন পাঠশালায় তালপাতায় লিখছি। স্বরবর্ণ শেষ করে ব্যঞ্জন বর্ণ শুরু করেছি। পাশে বসা হোসনা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাইরে যেতে উদ্যত হল।অমনি তার পায়ে লেগে আমার কালির দোয়াত কাৎ হয়ে পড়ে গেল। সমস্ত কালি মাটিতে ছড়িয়ে পড়ল। ভয়ে হোসনার হাত পা কাঁপা শুরু করল। হুজুর তর্জনি উঁচু করে গর্জন করে উঠলেন। এবং তৎক্ষণাৎ শাস্তি হিসেবে হোসনাকে দুই কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখলেন। কালি আমার, বিচার হুজুরের, আর কলঙ্ক হোসনার! 
ক্লাসের সবগুলো ছাত্রছাত্রী হোসনার এই অপমান মেনে নিতে পারেনি।সবার মুখ সেই অপমানের কালিতে ছেয়ে গেল।
ক্লাসের শেষ পর্বটি ছিল উচ্চঃস্বরে নামতা পাঠ। এক থেকে দশ ঘর পর্যন্ত নামতা শেষ করতে ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠল। ছুটির সময়টা বরাবরই সবাই হুড়মুড় করে বের হতে চেষ্টা করে। সেই তাড়াহুড়ায় পাঠশালার দরজার চৌকাঠে পা হোঁচট খেয়ে উপুড় হয়ে পড়ে গেলাম। তীব্র বেদনায় মুখ উঁচু করে উঠতে গিয়ে যে হাতটি সবার আগে আমার দিকে প্রসারিত দেখলাম সেটি ছিল হােসনার হাত।
হোসনাদের বাড়ীতে একটি বিশাল বরই গাছ। মাঘের শেষে টক মিষ্টির সুস্বাদু বরই ছিল আমাদের একটি প্রধান আকর্ষণ। বরই গাছের শক্ত কাণ্ড বেয়ে ধীরে ধীরে মগডালের চূড়ায় কণ্টকবেস্টিত অম্লমধুর বরই বড়ই মধুর মনে হত। বরই গাছের ছোট ছোট শাখায় চড়ুই পাখীদের গুঞ্জরণ দুপুরের নিস্তব্ধতাকে ভেঙ্গে একটি সূক্ষ্ম সুরের আবহ তৈরী করত। সুরের সেই ধারাটি মগডালের ফাঁক দিয়ে উপরে বিস্তৃত নীলাকাশে বিলীন হয়ে যেত। মধ্যদুপুরে মগডালের সেইক্ষণে সম্পূর্ণ আত্মমগ্ন একটি শিশু এক অসীম কালের আহ্বান শুনতে পেত।
কিন্তু বরই গাছটি যতখানি আকর্ষণের, কালু মাতবর ছিলেন ততখানি বিকর্ষণের। কোনমতে যদি তিনি টের পেতেন যে তার বরই গাছ দিনে দুপুরে আক্রান্ত , তাহলে টক মিষ্টির বরই মুহূর্তে পরিপূর্ণ টকে পরিণত হয়ে যেত। এ কারণে হোসনাই ছিল প্রধান মিত্রশক্তি। ঘরের গোপন খবর সেই সরবরাহ করে দিত যাতে কালু মাতবরের যমকালো মূর্তি আমার বরই অভিযানকে নস্যাৎ করে দিতে না পারে।
বিকেলে খোলা মাঠে উদ্দেশ্যহীন ছুটাছুটি করা আমার আর হোসনার প্রিয় খেলা। কখনো ছাগশিশুর পেছন ধাওয়া করা, গরুর বাছুড়ের সঙ্গে দৌড়ের পাল্লা আবার কখনো হলুদ করবীর ফুলের মধু পান করা ছিল আমাদের দৈনন্দিন আনন্দ তালিকার অংশ। তবে সবচেয়ে শিহরণ জাগাল শালিক পাখির বাচ্চা ফুটানোর আশ্চর্য ঘটনা। খৈ গাছের শক্ত মগডালে শালিক দম্পতির নতুন বাসা। পাঠশালা ছুটি হতেই হোসনা অত্যন্ত উত্তেজিত ভঙ্গিতে শালিকের খবর দিল। নতুন বাসায় দুটি ছোট্ট ডিম। সে আর কাউকে জানাতে চায় না। আমরা অতি সন্তর্পণে বিড়ালের মত সতর্ক ভঙ্গিতে হামাগুড়ি দিয়ে খৈ গাছের নিকটবর্তী হয়ে প্রতিদিন ডিম দেখে আসি। একদিন সত্যি সত্যি ডিম দুটি ফুটে দুটি ফুটফুটে বাচ্চা বেরিয়ে এল। শালিক দম্পতির সে কি আনন্দ! জীবনের এই নতুন সৃষ্টি এক গভীর রহস্য হয়ে আমাদের চোখের সামনে উন্মোচিত হল।
মোটকথা শৈশবের স্বপ্নময় দূরন্ত সময়টি হোসনার সাথে ভাগাভাগি করে এগিয়ে চলছিল। আতঙ্ক ভয়কে জয় করে ক্রমাগত নতুন নতুন অজানা জগত আমাদের সামনে উন্মোচিত হতে থাকে। স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণ পার হয়ে শতকিয়া নামতার ছন্দময় কোরাসে নিজেদের নিস্প্রভ শৈশবকে স্বপ্নের ফানুস দিয়ে সুরবন্দী করেছিলাম।
পাঠশালার তালপাতা থেকে কালক্রমে আমরা কাগজের পাতার বইয়ে কল্পলোকের জগতে পা রাখলাম। বাঁশের কঞ্চির কলমের বদলে ঝর্ণা কলম বুকপকেটে শোভা পেল। বছরের শুরুতে নতুন বইয়ের গন্ধ ঈদের নতুন জামার গন্ধকে মনে করিয়ে দিত।নতুন বই যাতে কোনদিন পুরাতন না হয় সেজন্য প্রতিটি বই বাঁশ কাগজের মলাট দিয়ে জামা পরিয়ে দিতাম। বইচোরদের হাত থেকে রক্ষা পেতে মলাটের উপর গোটা গোটা নকসী অক্ষরে লিখে রাখতাম- ‘এই বইয়ের প্রকৃত মালিক ...’ ইত্যাদি। এতকিছু সত্বেও আলীবাবাদের উৎপাতে বইয়ের প্রকৃত মালিক থেকে অপ্রকৃত মালিকের হাতে রদবদল হতে মলাটের নকসী ঘোষণা যথেষ্ট কার্যকর ছিল না।
তখন সবে গ্রীষ্মের দাবদাহ শুরু হয়েছে। চারিদিকে চৈত্রের রোদ বর্শার ফলার মতো মাটিতে এসে বিদ্ধ হচ্ছে। মাটির রসটুকু শুষে নিয়ে বুভুক্ষু আকাশ তার তৃষ্ণা মেটাচ্ছে। গ্রামে পানীয় জলের তীব্র সংকট। আশেপাশে কোন চাপকল নেই।হোসনা আর আমি একমাইল দূরের মিঠাপুকুর থেকে মাটির কলসি করে খাবার পানি বয়ে নিয়ে আসি। গ্রামের বিভিন্ন পাড়ায় তখন কলেরা বসন্তের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এখনকার মতো খাবার স্যালাইন বা কোন ধরনের আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। শিক্ষা স্বাস্থ্যজ্ঞান কিছুই নেই। গভীর এক অন্ধকার পুরো গ্রামকে গ্রাস করে আছে।
আজ সোমবার। স্কুলে সপ্তাহের প্রথম দিন। হোসনার আসতে দেরী দেখে ওদের বাড়ীতে গেলাম। সকাল থেকে ওর মায়ের শরীরটা ভাল যাচ্ছে না। ওর মা বললেন, আজ ও আমার কাছে থাকুক। আগামীকাল স্কুলে যাবে।
বিষন্ন মনে পথে জালালকে সঙ্গে নিয়ে স্কুলে রওনা দিলাম। মাঠঘাট শুকিয়ে সব চৌচির।সূর্যের তপ্ত রশ্মি চাবুকের মতো শরীরে বিদ্ধ হচ্ছে। হাতের ধূসর কালো রঙের শরীফ ছাতাটি দুজনে ভাগাভাগি করে কোনমতে মাথাটুকু ঢেকে মরুভূমির লু হাওয়া বাঁচিয়ে এগিয়ে চলছি। গাজী বাড়ি থেকে খোলা মাঠ পেরিয়ে কোনাকুনি তালুকদার বাড়ির পুকুরপাড়ে গিয়ে তালগাছের ছায়ায় কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলাম। গলা শুকিয়ে কাঠ। হাতের আজলায় পুকুরের পানি খেয়ে তৃষ্ণা মিটালাম। একবার ভাবলাম আজ স্কুলে যাব না। কিন্তু যে শিশুটি স্কুলে উপস্থিতির প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কারটির স্থায়ী প্রাপক তার মনে এটা সায় দিল না। তাই সব বাধা উপেক্ষা করে স্কুলে পৌঁছালাম।
সারাটা দিন এক নিঃসঙ্গতায় কেটে গেল। কেন যেন কোন কিছুতে মনোসংযোগ করতে পারছিলাম না। তীব্র দাবদাহ নিয়ে বিদ্যুৎবিহীন ক্লাসের মধ্যে কোন স্বস্তি মিলল না। গরমের কারণে আনসার স্যার আজ পিটি ক্লাস বাতিল করেছেন। স্কুলের কার্নিশে তৃষ্ণার্ত কাকেরা কা কা শব্দে ছটফট করছে। বাইরে মধ্যদুপুরে শস্যহীন খোলা মাঠ চৈত্রের গনগনে সাদা আগুনে প্রজ্জ্বলিত।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বোস মশায়ের ছুটির ঘণ্টা বেজে উঠল। ক্লাস শেষ করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়ীতে ফিরে এলাম। বাড়িতে ফিরতেই মায়ের গম্ভীর মুখ দেখে ঘাবড়ে গেলাম। 
‘গতরাত থেকে হোসনার মা দাস্তবমিতে ভুগছিল। সকাল থেকে হোসনাও অসুস্থ। পাঁচ ছয় ঘণ্টার ডায়রিয়ায় ছেলেটা মারা গেল !’
আমার হাতের বইয়ের ব্যাগটা ধপাস করে মাটিতে পড়ে গেল। মুহূর্তে চোখের সামনে দৃশ্যমান জগতের সব আলো নিভে গেল।আমি টলতে টলতে আমার আজন্ম বাল্যবন্ধু হোসনাদের বাড়ির দিকে পা বাড়ালাম।
বাড়ীর বাহির থেকেই হোসনার মায়ের আহাজারি শোনা যাচ্ছিল। 
‘ওরে আমার বুকের মানিক, তুই কোথায় চইল্যা গেলি রে! আমারে নিয়া গেলি না ক্যান্ গো!’
তার এই ক্রন্দন ধ্বনি বাতাসের ঢেউয়ের সাথে চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ছিল। শোকাতুর প্রকৃতি নীরবে নতশিরে এই আঘাত সহ্য করে স্থির স্তব্ধ হয়ে আছে।
বরই গাছটি আগের মতই দাঁড়িয়ে আছে। তার ছায়ায় হোসনার নতুন কবর। সবকিছু ঘোরের মত লাগছে। নিজের সব আবেগ অনভূতি অসাড় মনে হচ্ছে। এই হোসনা ভূপতিত আমার দিকে বন্ধুর হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। আমার হাতটি এখন কার দিকে বাড়াব! বরই গাছটির নীচে দাঁড়িয়ে তার সবুজ পাতার ফাঁক দিয়ে নীল আকাশের অসীম নিষ্ঠুরতার দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করলাম।


লেখক : কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল
(লেখকের ফেসবুক থেকে সংগৃহহীত)


বিডি প্রতিদিন/৩ নভেম্বর, ২০১৭/ফারজানা

 

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে জলকেলিতে মাতোয়ারা তরুণ-তরুণীরা
পাহাড়ে জলকেলিতে মাতোয়ারা তরুণ-তরুণীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা