শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৬, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

একজন কমরেডের বিদায়

লুৎফর রহমান রিটন
অনলাইন ভার্সন
একজন কমরেডের বিদায়

গেলো শনিবার ১১ নভেম্বর ছিলো কানাডার রিমেম্বারেন্স ডে। এই দিনে কানাডার শহীদদের স্মরণ করা হয় রাষ্ট্রীয় ও সরকারি নানা আনুষ্ঠানিকতায়। কানাডায় সরকারি ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয় দিনটি। এমনিতেই সপ্তাহে শনি-রবি দু'দিন ছুটির দিন। এবার রিমেম্বারেন্স ডে ছুটির দিনে পড়ায় সরকারি অফিস বাদে শপিংমল ও দোকানপাট দুপুর বারোটার পর খোলা হবে বলে পূর্বাহ্নেই ঘোষণা দেয়া ছিলো। আমি কাজ করি অটোয়ার লিঙ্কনফিন্ডস শপিং মলের কাস্টমাইজ ইট নামের একটি টি-শার্ট প্রিন্টিং প্রতিষ্ঠানে। ডিজাইন ও মুদ্রণ বিষয়ে আমার পূর্ব অভিজ্ঞতা এই কাজটির জন্যে খুবই অনুকুল। রিমেম্বারেন্স ডে উপলক্ষে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে নভেম্বরের এক তারিখ থেকেই আমার পোশাকে রক্তরাঙা একটি পপিফুলের ব্যাজ উৎকীর্ণ থাকে।

এবারের রিমেম্বারেন্স ডে-টা অন্যরকম এক দ্যোতনা নিয়ে এসেছিলো। এইদিনে অটোয়ায় মুক্তিযোদ্ধা-রাজনীতিক আফম মাহবুবুল হককে লাস্ট স্যালুট দিয়েছেন অটোয়ায় বসবাসকারী কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা। অটোয়ার স্কট মসজিদ ক্যাম্পাসে সেই আনুষ্ঠানিকতা আমি প্রত্যক্ষ করেছি ছুঁয়ে দেয়া দূরত্বে থেকে। তার সহযোদ্ধা ও রাজনৈতিক অনুসারী কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাকে দেখেছি অশ্রুসজল চোখে তাদের শেষ অভিবাদন জানাতে। এর খানিকক্ষণ আগে দুপুর সাড়ে বারোটার জোহর নামাজের পরে আফম মাহবুবুল হকের জানাজা অনুষ্ঠিত হলো সেই মসজিদে। জানাজায় শামিল হতে এবং তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে মন্ট্রিয়ল-টরন্টো এবং নিউইয়র্ক থেকেও ছুটে এসেছিলেন অনেকে। তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদর্শন করা হলো। রাষ্ট্রীয় মর্যাদা বলতে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে আগত রাষ্ট্রদূত কর্তৃক মরদেহকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা মুড়িয়ে দিয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন। প্রবাসে বাংলাদেশের বিশিষ্ট কোনো নাগরিককে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা এভাবেই দেয়া হয়ে থাকে। অবশ্য সব বিশিষ্টজন রাষ্ট্রদূতের দেখা পান না। তিনি এরচেয়ে জরুরি কাজে ব্যস্ত থাকলে তার পক্ষে ফার্স্ট সেক্রেটারি পর্যায়ের কোনো কর্মকর্তা সেই আনুষ্ঠানিকতায় শামিল হন। এবং সেটাই প্রবাসে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা।

স্কট মসজিদ থেকে আফম মাহবুবুল হকের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হলো অটোয়া মুসলিম সিমেট্রিতে। শহরের কোলাহল থেকে সামান্য দূরে মেনোটেক স্টেশন রোডে তাকে সমাহিত করা হলো কিছুটা নির্জন একটা পাইন বনে। প্রবাস জীবনে এই প্রথম প্রিয় এবং কাছের একজনের মৃত্যু পরবর্তী সকল ধর্মীয় এবং আনুষঙ্গিক আনুষ্ঠানিকতা গুলো প্রত্যক্ষ করার সুযোগ হলো।
আফম মাহবুবুল হককে আমি চিনতাম মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও একজন সৎ রাজনীতিক হিসেবে। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তিনি ছিলেন বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স সংক্ষেপে বিএলএফ-এর অন্যতম প্রশিক্ষক ও পরিচালক। স্বাধীনতার পর প্রথমে জাসদ এবং পরে বাসদ-এ সক্রিয় ছিলেন। তার রাজনীতি সঠিক ছিলো কী না পরিশুদ্ধ ছিলো, হটকারী ছিলো কী না সে বিতর্কে না গিয়েও বলা যায় ব্যক্তি আফম মাহবুবুল হক ছিলেন একশ' ভাগ সৎ এবং শুদ্ধ মানুষ। বিপরীতে তার সহযোদ্ধারা প্রায় সকলেই ছিলেন বুদ্ধিমান। রাজনীতিকে কাজে লাগিয়ে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন না করে নিজেদের ভাগ্য ঠিকই পরিবর্তন করে ফেলেছেন তারা। অর্থ-বিত্ত-বাড়ি-গাড়ির মালিক হয়েছেন। রাষ্ট্রক্ষমতার ভাগ পেয়েছেন। মন্ত্রীত্ব পেয়েছেন। কিন্তু আফম মাহিবুবুল হক পাননি কিছুই। তার কোনো সম্পদ ছিলো না, ব্যাংক ব্যালান্স ছিলো না। ঋণ খেলাপী ও কালো টাকার মালিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। অসাম্প্রদায়িক একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন। একটি বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা চেয়েছেন। অধিকার বঞ্চিত সাধারণ মানুষের নাগরিক অধিকারসমূহ নিশ্চিত করতে চেয়েছেন। এই স্বপ্নের বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নিজেই হয়েছেন বঞ্চনার শিকার, সহযোদ্ধা ও ভুল রাজনৈতিক চাতুর্যের কাছে পরাজিত হয়েছে তার স্বপ্ন, এবং আখেরে তিনি নিজেও।

২০০৫ থেকে তিনি কানাডার রাজধানী অটোয়ায় স্ত্রী-কন্যা এবং জামাতার সঙ্গে বসবাস করেছেন। বলতে গেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন পুরোটা সময়। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাদেশে থাকা তার সহযোদ্ধা কমরেডরা কি তার কোনো খোঁজ নিয়েছেন? নেননি। হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধা শাহেদ বখ্‌ত সেদিন আমাকে খুব আক্ষেপ করে বলেছেন, টরন্টোয় তথ্যমন্ত্রী জাসদ নেতা হাসানুল হক ইনুকে তিনি জানিয়েছিলেন অটোয়ায় হাসপাতালে তার সহযোদ্ধা আফম মাহবুবুল হকের সাম্প্রতিক অবস্থার কথা। কিন্তু হাসানুক হক ইনু মাহবুবুল হকের পরিবারকে একটা ফোন করার ফুরসতও পাননি। সম্প্রতি অটোয়ায় এসেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালও। শাহেদ বখ্‌ত তাকেও বলেছিলেন আফম মাহবুবুল হকের কথা। 'তাই নাকি'? বলে তিনিও ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। সৎ রাজনীতিক আফম মাহবুবুল হক কতোটা অবহেলিত ছিলেন সতীর্থ রাজনীতিকদের কাছে ঘটনা দুটি তারই উৎকৃষ্ট বা নিকৃষ্ট উদাহরণ।
এ বিষয়ে আমি আর কথা না বাড়াই।


অটোয়ায় কেমন ছিলো তার শেষ দিনগুলো?
২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় ঢাকায় মিন্টো রোডের বিপরীতে রমনা পার্ক সংলগ্ন ফুটপাথ ধরে প্রাত্যহিক ইভনিং ওয়াক করার সময় পেছন থেকে দু'জন আততায়ী তার মাথায় আঘাত করেছিলো। রক্তাক্ত আফম মাহবুবুল হক লুটিয়ে পড়েছিলেন পথের ওপর। আঘাতটি প্রচণ্ড ছিলো। সঙ্গাহীন মাহবুবুল হককে কোনো এক সদাশয় পথচারী পৌঁছে দিয়েছিলেন হাসপাতালে। সেই ঘটনার পরই মূলত শুরু হয় আফম মাহবুবুল হকের দ্বিতীয় জীবন, কানাডায়, স্মৃতিহীন। আফম মাহবুবুল হককে আঘাতকারী অজ্ঞাত ঘাতকরা কোনো সাধারণ ছিনতাইকারী ছিলো না। হত্যার উদ্দেশ্যেই তাকে আঘাত করা হয়েছিলো। কারণ সঙ্গাহীন আফম মাহবুবুল হকের হাতের ঘড়ি মানিব্যাগ টাকা কোনোকিছুই খোয়া যায়নি সেদিন।
কে বা কারা তাকে হত্যা করতে চেয়েছিলো? সেটা আজও উদ্ঘাটন করা হয়নি।


অটোয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন জেনে ২০০৫ সালের এক সন্ধ্যায় আমি তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। কেবিনে আমাকে দেখতে পেয়ে মুগ্ধ কিশোরের সরল উজ্জ্বল হাসিতে উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছিলো আফম মাহবুবুল হকের মুখটি। 'কেমন আছেন মাহবুব ভাই? আমি রিটন' বলে হাত বাড়ালে আমার সঙ্গে হ্যান্ডশেক করলেন মাহবুব ভাই। বললেন, চিনি তো! ছড়াকার। কেমন আছো তুমি? অটোয়াতেই থাকো?

আমি বললাম, জ্বি। স্ত্রী আর কন্যাকে নিয়ে ২০০২ থেকে অটোয়ায়। এরপর আমাকে চমকে দিয়ে আফম মাহবুবুল হক বললেন, আপনার ব্যবসা কেমন চলছে? ভালো তো? দেশের গরিব মানুষদের জন্যে কিছু করেন।

আমি বললাম, মাহবুব ভাই আমি রিটন, কোনো ব্যবসা-ট্যাবসা নেই আমার।

তিনি বললেন, চিনি তো আপনাকে। গ্রামে যাবেন। লেখাপড়া না জানা দরিদ্র অসহায় বঞ্চিত মানুষদের কাছে যেতে হবে। তাদের কষ্টের কথা শুনতে হবে। তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। বুর্জোয়া শাসক গোষ্ঠীর হাত থেকে মুক্ত করতে হবে তাদের।

আমি বুঝে গেলাম কিছুক্ষণ আগে কয়েক সেকেন্ডের জন্যে আমাকে চিনলেও এখন আর আমাকে চিনতে পারছেন না তিনি। মাথায় আঘাত জনিত কারণে তার স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেয়েছিলো দ্রুত। স্মৃতি-বিস্মৃতির টানাপড়েনে বিধ্বস্ত কিন্তু সদাহাস্যোজ্জ্বল অন্য এক মাহবুবুল হকে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। ২০০৫ থেকে ২০১৭ এই তেরোটি বছর যে আফম মাহবুবুল হককে আমরা দেখেছি তিনি আসলে প্রকৃত মাহবুবুল হক ছিলেন না। ছিলেন স্মৃতিহীন অন্য এক মাহবুবুল হক। সম্পূর্ণ নতুন এক মানুষ। প্রায় নবজন্ম লাভ করা এক শিশু। কোনো দীর্ঘ বাক্য গুছিয়ে বলতে পারেন না। সহসা উত্তর দিতে পারেন না কোনো প্রশ্নের।

সবকিছু ভুলে গেলেও কখনো ভুলতেন না ঘড়ির কাটা ধরে আহার এবং অষুধ খাওয়ার বিষয়টি। স্ত্রী কামরুন নাহার বেবী, কন্যা ক্রান্তি এবং জামাতা কায়েস ছিলো তার সকল আনন্দের উৎস। বেঁচে থাকার অবলম্বন। বিশেষ করে তার স্ত্রী বেবীর প্রেম-ভালোবাসা-আদর আর শাসনে অতিবাহিত হয়েছে নতুন শিশু আফম মাহবুবুল হকের জীবনের শেষ তেরোটি বছরের প্রতিটা মুহূর্ত। মৃত্যুর দুদিন আগে এক সন্ধ্যায় অটোয়া সিভিক হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। সেদিন তিনি নিঃশ্বাস নিচ্ছিলেন যন্ত্রের সাহায্য ছাড়াই। কিন্তু চোখ মেলে তাকাচ্ছিলেন না একটিবারের জন্যেও!

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা আফম মাহবুবুল হকের গালে আদরের পরশ বুলিয়ে ভাবী বারবার বলছিলেন, বাবু দেখো তোমাকে কে দেখতে এসেছেন! একবার চোখ মেলে তাকাও। এইটা রিটন ভাই। তুমি দেখতে পাচ্ছো বাবু!
আহারে! আমার চোখ জলে ভরে উঠছিলো বারবার। এইরকম দৃশ্য বেশিক্ষণ দেখা যায় না।


০৯ নভেম্বর রাত ১১টা ০৭ মিনিটে অনন্তের পথে যাত্রা করলেন আফম মাহবুবুল হক। পরদিন সন্ধ্যায় তাদের অরলিন্স এলাকার বাড়িতে গিয়েছিলাম পরিবারের সদস্যদের প্রতি সহমর্মিতা জানাতে। ভাবীকে বললাম, আপনি তো তাকে সেভাবেই লালন পালন করেছেন, একজন শিশুকে যেভাবে করতে হয়। চোখের জলে ভাসতে ভাসতে ভাবী বলেছিলেন, হ্যাঁ রিটন ভাই সে তো আমার একটা সন্তানের মতোই ছিলো!


১১ নভেম্বর, রিমেম্বারেন্স ডের ছুটির কারণে সমস্ত দোকানপাট বন্ধ বলে ফুল পাওয়া যাচ্ছিলো না কোথাও। মন্ট্রিয়ল থেকে প্রীতিভাজন কথাশিল্পী নাহার মনিকা আমার স্ত্রী শার্লির জন্যে একগুচ্ছ তাজা হলুদ গোলাপ পাঠিয়েছিলো। সেই ফুলগুলোকে ফুলদানি থেকে তুলে মাহবুব ভাইয়ের জন্যে আমার হাতে দিয়ে দিয়েছিলো শার্লি। অটোয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষ থেকে সেই ফুলগুলো রাখা হয়েছিলো মাহবুব ভাইয়ের কফিনে। পরে শেষ মুহূর্তে অবশ্য দোকান থেকে ফুলের একটা রিঙ কিনে আনা সম্ভব হয়েছিলো। মেনোটেক স্টেশন রোডের পাইন বনের কবরে মাহবুব ভাইয়ের কফিনটি স্থাপন করার পর মাটি দিয়ে ঢেকে দেয়া হলো। অতঃপর মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলা কারাভানের নাম সম্বলিত ফুলের রিঙটি এবং হলুদ গোলাপের গুচ্ছটি তার কবরের ওপর রাখা হলো। এক পর্যায়ে মাহবুব ভাইয়ের স্ত্রী কামরুন নাহার বেবী সেই কবর থেকে দু'মুঠো মাটি তুলে নিলেন নিজের সংগ্রহে রাখবেন বলে।

অটোয়ায় সেদিন নেমে এসেছিলো মাইনাস তেইশ অঙ্কের কনকনে শীত। প্রবল ঠাণ্ডা হাওয়া বইছিলো। বাংলাদেশের একজন ফ্রিডম ফাইটারকে কানাডার মাটি সেদিন জড়িয়ে ধরেছিলো গভীর আবেগে। আসলে, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আজীবন সংগ্রামী বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখা মুক্তিকামী মানুষের নেতার কোনো নির্দিষ্ট দেশ হয়তো থাকে না। কারণ অধিকার বঞ্চিত মানুষের দেশ তো এখন পুরো পৃথিবীটাই। পৃথিবীর অন্য প্রান্তে যুদ্ধ করা একজন মুক্তিযোদ্ধা তাই অনায়াসে শেষ নিদ্রায় শায়িত হন পৃথিবীর আরেক প্রান্তের দেশ কানাডার মাটিতে।

অনেক কষ্ট করেছেন এক জীবনে। পাইন বনের সারি সারি অজস্র বৃক্ষের ছায়ায় আর গাঢ় সবুজ দুর্বা ঘাসের অন্তহীন মায়ায় আপনি ঘুমিয়ে থাকুন কমরেড। শান্তির ঘুম। ওম শান্তি।

(লেখকের ফেসবুক পেইজ থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা