শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৮, বুধবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

গরু-ছাগলের সঙ্গে তো এমন ব্যবহার করাই যায়!

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
গরু-ছাগলের সঙ্গে তো এমন ব্যবহার করাই যায়!

পত্রিকা অফিস থেকে আমাকে দুই বার জিজ্ঞেস করা হয়েছে, কি ব্যাপার, আপনি এই বিষয়ে কিছু লিখছেন না কেন?

আমি যেহেতু নিয়মিত বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং শিক্ষাঙ্গন নিয়ে লেখালেখি করি, তাই স্বাভাবিক অর্থে নিজ দায় থেকে'ই এই নিয়ে লেখা উচিত।

অরিত্রী নামের মেয়াটা আত্মহত্যা করেছে, এই খবর গতকাল পেয়েছি। মেয়েটা ভিকারুননিসা স্কুলে পড়ত। এই মেয়ে কিংবা আত্মহত্যা'র ঘটনা নিয়ে কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে না। আমি বরং আমাদের চারপাশের অবস্থা গুলো আরেকবার তুলে ধরি।

ঢাকাতে'ই আমার জন্ম। সাধারণত আমাদের সময় যাদের জন্ম কিংবা বেড়ে উঠা ঢাকা'তে, তারা ঢাকা'র বাইরে পড়তে যেত না।

আমি বরাবর'ই মোটামুটি ভালো ছাত্র ছিলাম। আমার একাডেমিক ব্যাকরাউন্ড সব সময়'ই ভালো ছিল।

স্বাভাবিক ভাবে'ই যে কোন জায়গায় পরীক্ষা দিলে চান্স পেয়ে যাবো এমন একটা বিশ্বাস নিজের মাঝে'ই ছিল।

ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর পরীক্ষা দিয়েছিলাম তিনটা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর এবং সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়।

ঠিক কোন কারণে আমি এই তিনটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে গিয়েছি, আমার এখন আর পুরোপুরি মনে পড়ছে না। যেহেতু প্রথম দুটো ঢাকাতে'ই আর আমার বাসাও ঢাকাতে, তাই স্বাভাবিক ভাবে সেখানে পরীক্ষা দেয়ার কথা।

ঢাকার বাইরে সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে গিয়েছি, কারণ ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষার পর আমি মনে মনে সিদ্ধান্ত নিচ্ছিলাম- ঢাকার বাইরে গিয়ে পড়াশুনা করলে কেমন হয়! সেই ইচ্ছে থেকে'ই সিলেটে পরীক্ষা দেয়া।

সব গুলো বিশ্ববিদ্যালয়েই ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে চান্স পেয়েছি। শেষমেশ সিদ্ধান্ত নিয়েছি- সিলেটে পড়তে যাবো।

আমার বড় বোন আর দুলাভাই, যারা নিজেরাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে, এরা তো কোন ভাবে'ই আমাকে সিলেটে যেতে দিবে না। আমার বাবা'ও না। একদিন আমার বাবা আমাকে ডেকে বললেন, তোমার বাসার বাইরে গিয়ে পড়াশুনা করার কোন দরকার নেই। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে না পড়ে কেউ অন্য কোথাও পড়ে?

আমি আর কিছু বললাম না। গিয়ে মা'কে মনের কথা জানালাম।

আমার মা এই জীবনে কখনো আমাকে কোন কিছুর জন্য "না" করেনি।

শেষমেশ আমার মা, বাসার সবাইকে বুঝিয়ে রাজি করালেন। আমার অন্যান্য ভাই-বোন'রা তো সবাই রীতিমত আমাকে নিয়ে হাসাহসি করছে। কারণ ওরা সবাই ঢাকতে'ই পড়াশুনা করেছে। আমার এক বোন বলেছে, এক সময় বুঝবি কতো বড় ভুল করছিস তুই।

কতো হবে বয়েস তখন? ১৭ এর মতো। গেলাম চমৎকার শহর সিলেটে। ক্লাস শুরু হলো। অবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম, সব স্যার-ম্যাডাম জিজ্ঞেস করছে, তুমি কোন কলেজে পড়াশুনা করেছ?

এটা জিজ্ঞেস করা খারাপ কিছু না। তবে বেশি অবাক হয়েছি, যখন আবিষ্কার করলাম কেউ একজন যদি নটরডেম কিংবা হলিক্রস-ভিকারুননিসা অথবা নামকরা কোন কলেজ থেকে থেকে পড়ে আসে, তাহলে স্যার কিংবা ম্যাডাম দুই চার লাইন বেশি'ই কথা বলছে তার সঙ্গে হেসে হেসে।

বুঝে গেলাম, স্রেফ ভালো স্কুল-কলেজে পড়ার জন্য শুধু শিক্ষক'রাই না, ক্লাসের বন্ধুদের কাছে'ও তারা আলাদা সমাদর পাচ্ছে!

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় এক ম্যাডাম আমার সঙ্গে এমন আচরণ করেছিল, যা আমি এই জীবনে কোন দিন ভুলতে পারবো না।

আমি বিতর্ক করতাম। জাতীয় পর্যায়ে বিতর্ক। সেবার সার্ক বিতর্কে অংশগ্রহণ করতে বিদেশে যেতে হবে। আমি বিতর্ক দলের সদস্য। তো, যেই স্যার আমাদের দেখভাল করছিলেন, তিনি দুপুর দুটো'র সময় মিটিং দেখেছেন, আমাদের সেখানে থাকতে হবে।

দুপুর দুটো'র সময় ওই ম্যাডামের সঙ্গে আমাদের একটা ক্লাস ছিল। তাই আমি ম্যাডাম'কে গিয়ে বললাম, বিতর্কের জন্য স্যারের সঙ্গে একটা মিটিং আছে, হয়ত মিনিট ১৫ লাগবে। আমি কি আপনার ক্লাসে খানিক পরে যেতে পারি?

ম্যাডাম বললেন- ঠিক আছে কোন সমস্যা নেই।

তো আমি মিটিং শেষে ক্লাসে ঢুকেছি। ম্যাডাম আমাকে সবার সামনে দাঁড় করিয়ে বললেন, এই ছেলে, তোমার সাহস তো কম না, আমার ক্লাশ বাদ দিয়ে মিটিং করতে যাও! কই থেকে উঠে আসছ? বাপ-মা কিছু শেখায়নি? মনে তো হয় বস্তি থেকে উঠে এসেছ!

বিশ্বাস করুন, এই ম্যাডাম এর চাইতেও জঘন্য কিছু শব্দ ক্লাসে ব্যাবহার করেছেন, যেটা আমার পক্ষে অন্তত এই লেখায় তুলে দেয়া সম্ভব না।

আপনাদের জানিয়ে রাখি- এই ম্যাডাম ঢাকার ভিকারুননিসা স্কুল-কলেজ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াচ্ছিলেন।

এই ভদ্রমহিলা উঠতে-বসতে আমাদের অর্থাৎ আমরা যারা সিলেটে পড়াশুনা করছি, তাদের অপমান করতেন। তিনি প্রায়'ই বলতেন- তোমরা হচ্ছ ক্ষেত!

বিশ্বাস করুন, তিনি এই শব্দ বহু বার ব্যাবহার করেছেন অন্তত আমি যত দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম।

আমি সাধারণত খুব'ই নরম স্বভাবের মানুষ। আমার আশপাশের কেউ বোধকরি খুব একটা বলতে পারবে না, আমি কোন দিন কারো সঙ্গে উঁচু গলায় কথা বলেছি কিনা।

কিন্তু সেইদিন ম্যাডাম বাবা-মা তুলে কথা বলতে, আমি উত্তর দিয়ে বললাম, আমি যদি কোন দোষ করে থাকি, আপনি আমাকে বলেন। আপনি আমার বাবা-মা'কে কেন টেনে আনছেন এখানে? আর আপনি যে বললেন আমি বস্তি থেকে উঠে এসেছি। তাতে আপনার সমস্যা'টা কোথায়? নাকি বস্তির ছেলে-মেয়ে'রা যদি আপনার ছাত্র-ছাত্রী হয়, তাহলে তাদের পড়াবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন? তাছাড়া আমি তো কোন অন্যায় করিনি, আমি তো আপনার অনুমতি নিয়েই গিয়েছিলাম। সেটাও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে। কাণে খুব কম ছেলে-পেলে'ই ইংরেজি'তে বিতর্ক করার সামর্থ্য রাখে।

এই ম্যাডাম আমার এই কথা শুনে এমন ভাবে চিৎকার করে উঠলেন, শুনে আমি'ই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। তিনি আমাকে সঙ্গে সঙ্গে বললেন, তোমার সাহস তো কম না, মুখের উপর কথা বলো! এক্ষুনি বের হও ক্লাস থেকে। নইলে আমি তোমাদের কোর্স করাব না।

আমি উত্তরে বলেছি, ম্যাডাম আমি তো কোন অন্যায় করিনি। বের হতে হলে আপনি হন। কারণ অন্যায় আপনি করছেন।

এই ম্যাডাম পুরো ক্লাসে বলে গেলেন, এই ছেলে যদি ক্লাসে থাকে, আমি তোমাদের কোর্স নিবো না। এরপর তিনি বের হয়ে গেলেন।

আমার ক্লাস মেট'রা এরপর আমাকে উনার কাছে গিয়ে মাফ চাইতে বলেছেন।

যা হোক, সেই কোর্স আমাকে অনেক পরে শেষ করতে হয়েছে। অনেক পরে জানতে পেরেছি ওই ম্যাডাম আর আমাদের বিতর্ক দলের দেখভাল করা স্যারের মাঝে বিরোধ ছিল। চিন্তা করে দেখুন অবস্থা, তাদের মাঝে বিরোধ, অথচ ঝাল'টা কিনা আমার উপর দিয়ে ঝাড়ল!

এই হচ্ছে আমাদের ভিকারুননিসা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছাত্র-ছাত্রীদের মনোভাব।

এদের কোন দোষ নেই। দোষ এদের শিক্ষকদের।

কারণ ভর্তি হবার পর'ই এদের প্রথমে'ই শিক্ষা দেয়া হয়- আমরা'ই সেরা। অন্য সবাই গরু ছাগল।

সুতরাং গরু-ছাগলের সঙ্গে তো এমন ব্যবহার করা'ই যায়!

যা হোক, সিলেটের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াচ্ছি। সেখানেও দেখি এক'ই কাণ্ড!

সহকর্মী যারা বুয়েট কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে এসেছে, তারা অন্যদের সঙ্গে মিশতেই চায় না কিংবা মিশলেও ভালো ভাবে জানান দেয়- আমরা কিন্তু তোমাদের চাইতে আলাদা!

দেশের পাঠ চুকিয়ে আসলাম বিদেশে। সুইডেনের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছি। যেই বিষয় নিয়ে পড়ছি, সেটা পড়তে বাংলাদেশ থেকে আরও কিছু ছাত্র-ছাত্রী এসেছে। এর মাঝে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়েছে এমন দুই-একজন ছিল।

এদের একজন তো আমাকে একদিন প্রশ্ন করেছে, আপনি সিলেটের শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে এখানে চান্স পেলেন কিভাবে?

অর্থাৎ বিদেশে এসেও রক্ষা নেই। সেখানেও নিজেদের ভাব কিংবা শ্রেষ্ঠত্ব প্রদর্শন করতে হবে! অথচ যে কিনা এই প্রশ্ন করেছিল, সে বোধকরি এখন হোটেল-রেস্টুরেন্টে ক্লিনিং করে বেড়ায়।

কোন কাজ'ই খারাপ না। বরং এই কাজটাও সম্মানের। আমি তাকে ছোট করার জন্য বলছি না। ব্যাপার'টা বুঝানর জন্য বলতে হচ্ছে।

আমি এখন ছোট্ট যেই শহরে থাকি, কতো হবে সব মিলিয়ে বাংলাদেশির সংখ্যা? শ'দেড়েক হবে হয়ত।

এদের মাঝে যেই ছেলেটা কিংবা মেয়েটা এখানকার বড় কিংবা পাবলিক একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে, তারা এই এক'ই শহরে থাকা প্রাইভেট কিংবা ছোট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ম করে ছোট করে।

এই হচ্ছি আমরা বাংলাদেশি'রা। দেশ থেকে বিদেশে পাড়ি জমিয়েও কোন ফায়দা হচ্ছে না। স্বভাব এক'ই থেকে যাচ্ছে ! আমার ধারণা চাঁদ কিংবা মঙ্গল গ্রহে গেলেও আমাদের স্বভাব এমন'ই থাকবে!

এই মেয়েটা আত্মহত্যা করার পর আপনারা যারা এখন সবাই খুব আফসোসের সঙ্গে সহানুভূতি মিশিয়ে নানান সব লেখা লিখছেন কিংবা কথা বলছেন; দয়া করে একটু ভেবে বলুন তো- এই জীবনে আপনি নিজে কি কখনো উপরে বর্ণনা করা আচরণ গুলো'র একটিও কারো সঙ্গে করেননি?

যে কোন কারণেই হোক, এর যদি সামান্য টুকু আচরণও করে থাকেন, তবে জেনে রাখুন-আপনার কথা কিংবা ব্যাবহারও হয়ত কারো না না কারো জীবন ধ্বংস কিংবা আত্মহত্যার জন্য দায়ী।

আগে তো নিজেরা ঠিক হই, তারপর না হয় অন্য সব কিছু নিয়ে মন্তব্য করা যাবে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

এই মাত্র | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে জলকেলিতে মাতোয়ারা তরুণ-তরুণীরা
পাহাড়ে জলকেলিতে মাতোয়ারা তরুণ-তরুণীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা