শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৯, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

লুসাইবার মা হামিদা আলীর ফেসবুক স্ট্যাটাস

"ভুল চিকিৎসায় লুসাইবার মৃত্যুর জন্য দায়ীদের বিচার চাই"

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
"ভুল চিকিৎসায় লুসাইবার মৃত্যুর জন্য দায়ীদের বিচার চাই"

আমি লুসাইবার মা হামিদা আলী। আপনাদেরকে দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, আমাদের কলিজার টুকরো, অত্যন্ত আদরের মামনি ১৫ মাস বয়সী মালিহা জান্নাত লুসাইবা আর নেই। ঢাকা শিশু হাসপাতালের ভুল চিকিৎসা আর অবহেলায় গত সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সে চলে গেছে না ফেরার দেশে। সে আর কোনদিন আসবে না, আর আমাকে আম্মু, আম্মু বলে ডাকবে না, আর কোন দিন তার হাত বুলিয়ে আদর করবে না। ঢাকা শিশু হাসপাতালের ওরা চিকিৎসক নয়, ওরা কসাই। নিরব নিথর করে দিয়েছে আমাদের মা লুসাইবাকে। ওরা আমার শিশুটিকে গিনিপিগ বানিয়ে দীর্ঘ প্রায় দুই মাস ধরে রীতিমতো এক্সপেরিমেন্ট চালালো। ওদের ভুল চিকিৎসা আর অবহেলার শিকার হয়ে চলে গেলো আমার মেয়েটা। কিন্তু কেন বলছি ভুল চিকিৎসা, কিরকম অবহেলা হয়েছিলো সেখানে দয়া করে সেটা শুনুন :

—আমরা গত ২০/১১/১৮ তারিখে লুসাইবাকে নিয়ে শ্যামলীর ঢাকা শিশু হাসপাতালে যাই। ওর সমস্যা ছিলো গায়ে জ্বর ও হাত পায়ে ব্যথা। আউটডোরের ডা. দেলোয়ার পর্যবেক্ষণ করে জানালো, ওর স্কার্ভি (scurvy) হয়েছে। এরপর একজনকে বললো, এই রোগীর একাডেমিক বিষয় আছে, শিশুটাকে ভর্তি নিয়ে নাও। এরপর অধ্যাপক ডা. সেলিমুজ্জামান ও সহযোগী অধ্যাপক ডা. বেলায়েত হোসেনের অধীন থ্যালাসেমিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করা হলো।

—লুসায়বাকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতো সহযোগী অধ্যাপক ডা. বেলায়েত, ডা. ওহাব, ডা. সাজেদা। কিছুদিন পর তারা জানালো, ওর একুইট মাইলয়েড লিউকেমিয়া (এএমএল) হয়েছে। ওরা তিন বার বোনম্যারো পরীক্ষাটা নাকি করেছিলো কিন্তু কোন রিপোর্টই আমাদেরকে দেয়নি/দেখায়নি। অথচ (তাদের পরামর্শেই) ১০ হাজার টাকা খরচ করে বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল থেকে বোনম্যারো পরীক্ষার রিপোর্ট আসে শূন্য। সেই রিপোর্ট আমরা জমা দেই, কিন্তু বাইরের রিপোর্ট বলে সেটাকে তারা গ্রহণ করেনি। এরপর একটা কাগজে আমার সই নিয়ে কেমোথেরাপি শুরু করে। প্রথম কেমো দেবার পরই লুসায়বার শরীরে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। মাথার বিভিন্ন স্থান ফেটে রক্ত পড়া শুরু করে। খাওয়া দাওয়া বন্ধ হয়ে যায়, অনবরত কান্নাকাটি করতে থাকে মেয়েটি আমার।

—এই পরিস্থিতিতিতে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম, এখানে আর চিকিৎসা করাবো না। তাকে ভারতে নেবার সিদ্ধান্ত নেই। জরুরী ভিত্তিতে পাসপোর্টের টাকাও জমা দেই এক লোকের কাছে। কিন্তু পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ছবি তোলার জন্য এক ঘণ্টার ছুটি চাইলে শিশুটির অবস্থা ভালো না বলে ডা. বেলায়েত এবং সেখানকার নার্সরা কোনমতেই আমাদেরকে বাইরে যেতে দেয়নি। কয়েকদফা চেষ্টা করেও আমরা ব্যর্থ হই। আমাদেরকে সরাসরি বলা হয়েছে, বাইরে যেতে চাইলে রিলিজ নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু কেমো চলাকালীন চলে গেলে আরো খারাপ হয়ে যেতে পারে ভেবে রিলিজও নিতে সাহস পেলাম না। আমরা ভারতে যাবো এটা জানার পর ওখানকার এক ডাক্তার মন্তব্য করলো, 'ইস ওরা বাংলাদেশের টাকা ভারতে পাঠাতে ভারত যাবে...!'

—এই অবস্থাতেই তারা আবারো দ্বিতীয় কেমোথেরাপি শুরু করে। ভয়ংকর এই থেরাপি দেবার পর লুসায়বার ঠোঁট ফেটে রক্ত পড়া, অববরত বমি হওয়া এবং হাত পা জ্বলার মতো মারাত্বক কিছু প্রতিক্রিয়া দেখা দিলো। জরুরী পরিস্থিতিতে বিশেষ করে দুপুরের পর থেকে সেখানে ডাক্তার ডাকলেও কাউকেও আমরা পেতাম না! মারা যাবার আগের রাত থেকে মেয়েটি অনবরত বমি করলো অথচ সঠিক চিকিৎসা পেলাম না। পরদিন ডাক্তার এসে ইনজেকশন দিলো, এরপর পেট ফুলতে শুরু করলো।

—তাদের রিপোর্টে জানলাম, একদিনের মাথায় লুসাইবার ডব্লিউবিসি কাউন্ট ১০০ এবং প্লাটিলেট ১০ হাজারে নেমে গেলো। এরপর গত বরিবার (১২ জানুয়ারি) তারা কি যেন এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করলো। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই আরো ফুলতে শুরু করলো পেট। দুপুরের দিকে অবস্থার মারাত্মক অবনতি হলে তারা ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) নিতে বললো। সেখানে বেড খালি না থাকায় তাদেরই পরামর্শেই কেবিনে স্থানান্তর করি।

—লুসাইবা যখন ওয়ার্ডে সংকটাপন্ন অবস্থায় ছিলো তখন মুখে সারাক্ষণ অক্সিজেন মাস্ক লাগানো ছিলো। কিন্তু ভিআইপি কেবিন ভাড়া বাবদ সাড়ে ৪ হাজার টাকা জমা দিয়ে কেবিনে গেলেও সেই রুমে পেলাম না কোন অক্সিজেন মাস্ক, মনিটর বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি। সবচেয়ে মর্মান্তিক বিষয় হলো, ওয়ার্ডে যে চিকিৎসা হয়েছিলো সেই কাগজপত্র (রেকর্ড ফাইল) ও অক্সিজেন সিলিন্ডার সঙ্গে না দিয়েই ওয়ার্ড থেকে লুসায়বাকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়। লুসাইবার শ্বাষকষ্ট বেশি হচ্ছিলো। আমরা কান্নাকাটি করছিলাম এটা দেখে সেখারকার নার্সরা (মেট্রন পর্যন্ত) পর্যন্ত কান্নাকাটি শুরু করে। একপর্যায়ে পাশের রুম থেকে অক্সিজেন এনে দেয়া হলো। এর কিছুক্ষণ পর আমাদের আদরের মামণি লুসাইবা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লো।

—লুসাইবার লাশ নিয়ে আমরা যখন রওনা দেই আমাদেরকে শুধু ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হলো। কোন রিপোর্ট দেয়া হলো না। তারা রেখে দিলো।

আমাদের প্রশ্ন হলো :
—আসলেই কি ব্লাড ক্যান্সার (এএমএল) হয়েছিলো লুসায়বার? ব্ল্যাড ক্যান্সার হয়েছে এটা তাদের পরীক্ষায় প্রমাণ হলো অথচ পিজি হাসপাতালেরটা রিপোর্টটা কেনো তারা গ্রহণ করলো না?? আমার scurvy রোগের মেয়েটাকে cancer এর ভুল চিকিৎসা দিয়ে ওরা কেন মেরে ফেললো?
—আমরা ভারতে যেতে চাইলাম তারা কেন আমাদেরকে ভারতে যেতে দিলো না? ভারতে যাওয়া নিয়ে ওরা কেন টিটকারী করলো? 
—ব্লাড ক্যান্সারে কেমোথেরাপি দিয়ে যদি শিশু না-ই বাঁচে তবে কেনো দেয়া হলো এই থেরাপি? কোন দরকার ছিলো না কি এই চিকিৎসার? বরং চিকিৎসার আগেইতো সে ভালো ছিলো। অথচ এরপরও আমাদের সাড়ে তিন লাখ টাকার মতো খরচ হলো। হাসপাতাল থেকে বেড বাদে আর কিছুই দেয়া হতো না।
—আল্লাহর পরেই তো মানুষ ডাক্তারকেই বিশ্বাস করে। আমরাও তাদেকে বিশ্বাস করে কি ভুল করেছিলাম? আমার মেয়েটা কি শুধুই একাডেমিক বিষয় ছিলো তাদের কাছে? আমার মতো গরীব মানুষের ছোট্ট মেয়েটিকে দিয়ে ওদের এই জঘন্য একাডেমিক কাজ না চালালে কি হতো না? 
—লুসাইবার সংকট মুহূর্তে কোন ফাইল ছাড়া এবং অক্সিজেন ছাড়াই কেন কেবিনে স্থানান্তর করা হলো? 
—লুসাইবার লাশ নিয়ে আমরা যখন রওনা দেই আমাদেরকে শুধু ডেথ সার্টিফিকেট কেন দেয়া হলো। রিপোর্টগুলি কেন দেয়া হলো না?

—এতদিন শুধু সংবাদে দেখে এসেছি, চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসায় রোগী মারা যায় কিন্তু আজ আমি নিজেই তার শিকার হলাম! বলিদান দিলাম আমাদের মেয়ে লুসাইবাকে। ওরা জানে আমি এর প্রতিবাদ করতে পারব না। লুসাইবাকে হারিয়ে আজ আমরা পাগলপ্রায়। কি সুন্দর করে সে তাকিয়ে থাকতো। আমাকে মা মা বলে ডাকতো, আমার, ওর বাবার কপালে চুমু খেতো। ফুটফুটে সেই মেয়েটি আজ কবরে! আপনারা ভাবুন, কারো পরিবারে এমনটি হলে কী অবস্থা হতো?
—ঢাকা শিশু হাসপাতালের থ্যালাসেমিয়া ওয়ার্ড একটা মৃত্যুপুরী যেখান থেকে খুব কম সংখ্যক শিশুই বেঁচে আসে। আরো দুই শিশুকে এভাবে মারা যেতে দেখলাম সেখানে থাকাকালীন। অথচ ওখান থেকে যারা ছুটি নিয়ে ভারতে চলে গেছে তারা এখনো ভালো আছে। রহস্যজনক ওদের পরীক্ষানিরিক্ষা, রহস্যজনক ছিলো ওদের চিকিৎসা! এর শেষ কোথায়? 
—সুস্থ সমাজে তাদের কি বিচার হবে না...? সরকার কি এই বিষয়ে অনুসন্ধান চালাবে না...?

ভুল চিকিৎসা আর অবহেলায় আমাদের কলিজার টুকরা, আদরের মামনি লুসায়বার মৃত্যুর জন্য দায়ীদের তদন্ত সাপেক্ষে বিচার চাই। আমরা গরীব মানুষ, সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনতে আপনারা সবাই আমাদের সহযোগিতা করুন। আমরা চাই, আর কোন বাবা মায়ের বুক খালি না হোক। শিশুদের গিনিপিগ বানিয়ে তাদের জঘন্য এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা বন্ধ হোক।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা