শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, রবিবার, ১২ মে, ২০১৯

মায়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা

মনিজা রহমান
অনলাইন ভার্সন
মায়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা

আপন দেশে, আপন মানুষদের কাছে যাওয়া সব সময়ই অতি মধুর, কিন্তু সেই যাত্রা যদি হয় জীবনের সবচেয়ে ভয়ংকর সত্যিটা জানার পরে, যদি তাঁর জন্য হিমাগারে অপেক্ষা করে থাকে এমন কারো মৃতদেহ যার থেকে তার জন্ম সেই মায়ের, তার চেয়ে বেদনাদায়ক আর কিছু হতে পারে না!

বুকের মধ্যে কেউ যেন পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী পাথরটা বসিয়ে দিয়েছে। আমার ভাবনার সঙ্গে সঙ্গে এয়ারক্রাফটটা দুলতে থাকে। বাজে আবহাওয়ার জন্য একবার নীচে নেমে যায়। আবার ওপরে ওঠে। নীচে নামার সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে শুন্যতার অনুভূতি হয়। পাশের সীটে বসা চীনা দম্পতি একের পর এক সিনেমা দেখে যাচ্ছে। ভয় পেয়ে আমি একবার পাশের চেয়ারে বসা স্ত্রীটির হাত চেপে ধরি। ও কিছু মনে করে না। চৌদ্দ ঘণ্টা পাশাপাশি বসে থাকতে হবে। এই সময় টুকুর জন্য আমার সবচেয়ে কাছের মানুষ তারা।

সিনেমা দেখে দেখে ক্লান্ত হয়ে স্বামী এক সময় ঘুমায়। স্ত্রীটি ক্লান্তিহীনভাবে একের পর এক সিনেমা দেখে চলে। আমি কিছুক্ষণ ঘুমাই, আবার জেগে উঠি, আমার কিছু ভালো লাগে না। নিজেকে নিঃস্ব, রিক্ত, খুব দুর্বল লাগে। কখনও অন্ধকার আকাশের দিকে তাকিয়ে অঝোরে কাঁদি। আম্মার মৃত্যুর খবরটা পাই নিউইয়র্ক সময় রাত সাড়ে ১১টার দিকে। তারপর আর সারারাত ঘুমাতে পারিনি। আমার স্বামী রাত সাড়ে ১২টায় বাসায় ফেরে। দুঃসংবাদ শুনে চারদিকে ফোন করে অবশেষে বাংলাদেশে যাবার একটা টিকেট বুক করে। আম্মার শরীর পিজি হাসপাতালের হিমাগারে রাখার ব্যবস্থা করে। ভোর ৭টায় বাসা থেকে বের হয়ে টিকেটটা সংগ্রহ করে আমি জেএফকে’র দিকে রওনা হই।

কষ্টের রাত এক সময় ভোর হয়। মেঘের ওপর মেঘ, তার ওপর সকালের প্রথম সূর্যরশ্মি পড়ার পরে কেমন যেন অপার্থিব পরিবেশের সৃষ্টি হয়। স্বপ্নরাজ্যে আছি বলে ভ্রম হয়। মনে হয় আমি যেন প্লেনে করে সপ্ত আসমানের ওপরে চলে গেছি। ভয়ংকর সৌন্দর্য্য আমার সহ্য হয় না। আমার কেমন যেন লাগে। আমি আবার ঘুমিয়ে পড়ি। উঠে দেখি চারদিকে অন্ধকারে বেশিরভাগ যাত্রী ঘুমাচ্ছে। পাশে বসা চীনা নারীটি শুধু জেগে আছে। সামনের স্ত্রিনের আলোতে আলোকিত তার মুখ।

বেশ কয়েক ঘণ্টা আমি কারো সঙ্গে কথা বলিনি। হঠাৎ নিজের কণ্ঠ শুনতে ইচ্ছে করে। পাশে বসা ভদ্রমহিলাকে বলি, ‘তোমাকে ঘুমাতে দেখলাম না। তুমি খুব কম ঘুমাও!’ আমার না প্রশ্ন, না মন্তব্য ধরনের কথার উত্তরে মহিলাটি চোখ-মুখ উজ্জ্বল করে হাসে। কিছুক্ষণ স্বাভাবিক হবার চেষ্টা করে আমি আবার ফিরে যাই আমার ভঙ্গুর অবস্থায়। আমার কিছু ভালো লাগে না। নিশ্বাস বন্ধ হবার অনুভূতির মতো কেমন যেন বিবমিষা হয়। আবার আমার চোখ ভেঙ্গে পানি ঝরতে থাকে। আমি আকুল হয়ে কাঁদতে থাকি।

আমার মা যার জন্য আমি গত কয়েক বছরে কিছুই করতে পারিনি। বরং বার বার অসুস্থ হয়ে পড়ায় মায়ের ওপর বিরক্ত হয়েছি। বলেছি, ‘মনে জোর আনতে পার না কেন! তুমি এত দুর্বল কেন?’ আমার মায়ের সঙ্গে শেষের কয়েকদিন ঠিকভাবে কথাও বলতে পারিনি। যেদিন আমার মা চলে গেলেন, ওই দিন দুই-তিনবার ভেবেছিলাম, ভিডিও কল করব। কিন্তু করা হয়নি। বরং আমি ব্যস্ত ছিলাম বেশি ফেসবুকে অন্যের পোস্ট দেখায়। ব্যস্ত ছিলাম অপ্রয়োজনীয় ফোন করায়। ছেলেদের স্কুল বন্ধ ছিল বলে কোথাও যাওয়া যায় কিনা এই নিয়ে পরিকল্পনায় ব্যস্ত ছিলাম।

সবাই ঘুমিয়ে পড়লে যখন ঘরের সব কাজ শেষ করছিলাম, তখন মেসেঞ্জারে আমার বোনের নম্বর থেকে ফোন এল। ও কখনও এত রাতে এভাবে ফোন করে না। ভয়ংকর দুঃসংবাদ শোনার আতঙ্ক আমাকে ঘিরে ধরল। আমি কল রিসিভ করলাম। অনেকগুলো উচ্চকিত কণ্ঠ শুনলাম। সবাই চিৎকার করে কথা বলছে। একজন তাদের মধ্যে জোরে বলে উঠল, ‘আপা, আমার নাম রুমা। আপনাদের বাসায় কাজ করি। আপনার আম্মা মারা গেছে।’

এই একটা বাক্য যেন ভুলোক-দ্যুলোক-গোলক ব্যাপী বাজতে লাগল। ‘আপনার আম্মা মারা গেছে’। মনে হল পৃথিবীতে এরচেয়ে নির্মম কোন কথা হতে পারে না। আমি আমার এতখানি জীবনে এরচেয়ে ভয়ংকর কোন খবর যেন শুনিনি। কিন্তু কিভাবে আমার আম্মা মারা যাবে ? আম্মা তো আম্মাই। তিনি কিভাবে নাই হয়ে যেতে পারেন! প্রচণ্ড শীতের রাতে আমার সারা শরীর ঘেমে ওঠে। আমি দাঁড়িয়ে থাকতে পারি না। আমার মাথা ঘোরাতে থাকে। পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম বাক্যটা শোনার পরে সবকিছু অন্ধকার হয়ে আসে।

আমি আবার আমার বোনের মেসেঞ্জারে কল দেই। কাউকে বলি, ভিডিওটা ওপেন করে দেবার জন্য। আমার মায়ের ঘরে তখন অনেক লোক আসতে শুরু করেছে। নিজের খাটে ঘুমিয়ে আছে আমার মা। ঘুমের মধ্যেও মাথায় ঘোমটা দিয়ে আছেন তিনি। মাথার দুই পাশে কালো চুল। ৬৩ বছর বয়সেও আমার মায়ের চুলের বেশিরভাগ ছিল কালো। বাদামি ফর্সা মুখ। মুখে কোন মৃত্যু যন্ত্রণার ছাপ নেই। যেন এক স্বপ্নের ভিতরে আছেন তিনি। আমার মায়ের পাশে শোয়া আমার বোনেরা চিৎকার করে কাঁদছে। বার বার মাকে জড়িয়ে ধরছে। মায়ের মাথা ধরে ঝাকাচ্ছে আর বলছে, ‘মা, শ্বাস নাও মা, শ্বাস নাও।’

২.
অজপাড়াগাঁর এক কিশোরী একদিন ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে মহকুমা শহরে এল। এক আত্নীয়ের বাড়িতে সে প্রায় এক মাস থেকে পরীক্ষা দিল। তারপর সে কেউন্দিয়ায় গ্রামের বাড়ি ফিরে কুপির আলোতে সেই ঘটনা লিখল। কিশোরীর হাতের লেখা ছিল যেন মুক্তো বসানো। ওর ১৬ বছর বয়সের জীবনে ওটাই ছিল সবচেয়ে স্মরণীয় ঘটনা। সেই যাত্রার কথা লিখে রাখল খাতার পাতায়। কিশোরীর আরো অনেকগুলো খাতা ছিল। কোনটাতে সে কবিতা লিখতো। কোনটাতে প্রিয় সিনেমার গান। সে তো কখনও জানতো না তাঁর অনাগত সন্তানের একদিন সেই ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে পিরোজপুরে যাত্রার লেখা পড়ে অঝোরে কাঁদবে।

তার সন্তানদের কাছে সেই মা ছিল রোদ-বৃষ্টি-আলো-হাওয়া-জলের মতো। মা তো থাকবেই পাশে সুদিনে-দুর্দিনে তারা ধরেই নিয়েছিল। ধূসর হয়ে যাওয়া সেই খাতাগুলোর মতো তাদের মাও দিন দিন ধূসর হয়ে যাচ্ছে তারা বুঝতে পারেনি। সংসার আর সন্তানে আকীর্ণ মা যে তাদের ছেড়ে এভাবে আকস্মিকভাবে চলে যেতে পারে তাদের ধারনাতে ছিল না। যে মহকুমা শহরে সে ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে গিয়েছিল, দুই বছর পরে সেখানেই নতুন বউ হয়ে এল সে, পিছনে ফেলে এল নিজের সব সাধ-বাসনা আর স্বপ্নগুলিকে। তার আর নিজের বলে কিছু থাকল না।

তবু সে মাঝেমধ্যে পুরনো কাপড়ে রিপু করার সময় কিংবা রান্না ঘরে শাক বাছতে বাছতে আপন মনে গান গাইতো। সেই গানটা কানে লেগেছিল তার বড় মেয়ের। সেই মেয়ে নিউইয়র্ক থেকে প্রথমে ঢাকা, তারপর মায়ের শবদেহ নিয়ে পিরোজপুরে গিয়েছিল বহুদিন পরে। প্রিয় জন্মভূমিতে মাত্র চারদিনের সফর শেষে প্রায় খালি স্যুটকেসে মায়ের পরনের শাড়ি, গায়ে দেবার কাঁথা আর নিয়মিত যে কোরআন শরীফটা পড়ত মা, সেটা নিয়ে ফিরে এল। তারপর একরাতে বড় মেয়ে তার ছেলের জন্য ইউটিউবে একটা বাংলা সিনেমার গান খুঁজতে খুঁজতে হঠাৎ বহুকাল পরে মায়ের গাওয়া সেই গানটা খুঁজে পেল-

‘লিখেছ আর না আসিতে…
রজনী কেটে গেল ভাবিতে ভাবিতে। 
হৃদয়বীনার তার ছিড়ে যায়
তোমায় ছেড়ে চলে যেতে
ভাবিতে ভাবিতে।
তোমার পত্রলেখা যতবার পড়েছি
মনের অজান্তে আঁখিজলে ভেসেছি..।’

বড় মেয়ে প্রতি রাতে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে সিংকে থালাবাসন মাজতে মাজতে ইউটিউবে গানটা শোনে। আর তার আঁখিজল এসে মিশে যায় সিংকের পানির সঙ্গে। একজন কিশোরী যে তার গ্রাম থেকে একদিন যাত্রা শুরু করেছিল, প্রথমে মহকুমা শহর, তারপর রাজধানী শহরে এসে থিতু হয়েছিল তাঁর জীবন, কত আনন্দ-বেদনা, কত মান-অপমান সয়েছে সে, কত অভিমান করেছে সে জীবনময়, সবকিছু ছেড়ে তাকে চলে যেতে হল! এভাবেই সবাইকে চলে যেতে হয়। কারো জন্য থেমে থাকে না পৃথিবীর কোন কিছুই।

সবাইকে বিশ্ব মা দিবসের শুভেচ্ছা।

১২ মে, ২০১৯
(ইস্ট রিভারের তীর থেকে)

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে