শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

উজ্জ্বল চিরন্তন এক ছবি

জয়া আহসান
অনলাইন ভার্সন

উজ্জ্বল চিরন্তন এক ছবি

শেখ হাসিনার আজ জন্মদিন। তাঁর রাজনৈতিক জীবন নিয়ে লেখার মানুষ কম নেই। আমার আছে মানুষ শেখ হাসিনাকে নিয়ে ব্যক্তিগত কিছু স্মৃতি, একান্ত কিছু অনুভূতি…
এত বছর আগের একটা দিন, কিন্তু শেখ হাসিনার সেই ছবিটি এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে মনে। কিশোরীবেলার অনেকগুলো ঝলমলে স্মৃতি একসঙ্গে মিলেমিশে আছে বলেই হয়তো। উত্তাল আন্দোলনের মধ্য দিয়ে জেনারেল এইচ এম এরশাদের সবেমাত্র পতন হয়েছে। প্রিয় স্বজনদেরসহ সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর সেনাশাসনের অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল পুরো দেশ, মানুষ তার সেই নিকষ কালো পর্ব থেকে বেরিয়ে এসেছে। দেড় দশক পরে ফুসফুস ভরে শ্বাস নিচ্ছে মুক্ত হাওয়ায়। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের এক মধুর পর্ব চলছে। নানা রকমের মানুষের মিলেমিশে এক হয়ে ওঠার মতো এত বড় ঘটনা তো মুক্তিযুদ্ধের পরে আর ঘটেনি।

এসব অবশ্য বুঝেছি পরে। রাজনীতির জটিল জ্যামিতি বোঝার মতো বয়স তখনও আমার নয়। বড়দের পৃথিবী থেকে টুকরো টুকরো কথা কানে ভেসে আসে। সেসব আবছা কথা কল্পনায় জোড়াতালি দিয়ে আর নানা রঙে মিশিয়ে এক রকমের ধারণা করে নিই। তবে খুব যে এক আনন্দের সময় বয়ে চলেছে, সেটা বুঝি বাবার চাঞ্চল্য দেখে। বারবার কারণে–অকারণে ঘরে–বাইরে ছুটোছুটি করছেন। সিগারেট খাওয়ার হারটাও বেড়েছে। বহুদিন বাবাকে এমন মধুর মেজাজে দেখিনি। বাইরে থেকে বাবা এমনিতে ভীষণ কড়া মেজাজের মানুষ। ভেতরটা যদিও উল্টো। নিভৃত মুহূর্তে আপনমনে কাব্যচর্চা করেন। মনে পড়ে, আমাকে একবার কবি আল মাহমুদের কাছেও নিয়ে গিয়েছিলেন। বাংলা ভাষার এত বড় মাপের একজন কবি, কিন্তু সে গুরুত্ব বোঝার মনও কি আর তখন হয়েছে? যা হোক, মনের কোমল অংশটা কঠিন আবরণের আড়ালে ঢেকে রাখতে অভ্যস্ত বাবার মনটা স্বৈরাচারী সেনাশাসনের পতনের পরে হঠাৎ খোলামেলা হয়ে পড়ল।
না হওয়ার কথাও তো নয়। দেশটাকে যে বড় ভালোবাসতেন তিনি। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। বাঙালির মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে প্রাণের টানে ছুটে গিয়েছিলেন। যুদ্ধ করেছিলেন খালেদ মোশাররফের সঙ্গে ২ নম্বর সেক্টরে। মুক্তিযুদ্ধের আগেকার সেই উত্তাল বিদ্রোহী দিনে পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যে বিক্ষোভ চলল, তরুণ–বয়সী বাবা তাতে গিয়েও যোগ দিলেন। সামিল হলেন বেতার অফিসের সামনে বিক্ষুব্ধ জনতার সঙ্গে। নিজের হাতে সেখানে উড়িয়ে দিলেন মুক্তিযুদ্ধের লাল–সবুজ–হলুদ পতাকা। বেতার অফিসের সামনে বাবার সেই ফুটেজটা খুঁজে পেয়েছি সম্প্রতি। আমার অমূল্য এক সংগ্রহ।

যে প্রত্যাশা নিয়ে বাবা মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর আরও অনেকের মতো তাঁরও মনে হয়েছিল সে প্রত্যাশার মুত্যু হয়েছে। সেনাশাসনের পতনের পর তাঁর মনে হলো, বদ্ধ দরজা খুলে আবার আলো এল। বাবা বললেন, ‘চল, আমার সঙ্গে। তোদের একটা জায়গায় নিয়ে যাই।’ কোন জায়গায়? কার কাছে? কিছুই জানি না। আমি আর আমার ছোট বোন কান্তা চললাম বাবার সঙ্গে। কান্তা চড়ে বসল বাবার কাঁধে। আমি ধরলাম তাঁর হাত।
বাবা আমাদের নিয়ে চললেন এখন যেখানে সচিবালয়, তার কাছে, পল্টনের মোড়ে। আগের দিনের লোকেরা জায়গাটাকে তখন ডাকে সেকেন্ড ক্যাপিটাল বলে। সেখানে পথে পথে উৎসব। মোড়ে মোড়ে জটলা। আনন্দের বন্যা বয়ে চলেছে শহরের পথে পথে। পল্টনে বিরাট মঞ্চ পাতানো হয়েছে। বাবার হাতে এরশাদ ও তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গদের কার্টুন–ক্যারিকেচারভরা লিফলেট আর পুস্তিকা ধরিয়ে দিচ্ছে লোকেরা। বাবা খুব আগ্রহ নিয়ে দেখাচ্ছেন আমাদের।
মানুষের উজান ঠেলে বাবা এরপর আমাদের নিয়ে সোজা উঠলেন ৩২ নম্বর ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধুর ইতিহাসভরা বাড়িটিতে। যেন বেশ চেনা একটা আত্মীয়ের বাড়ি, এমনই নিশ্চিন্তে গিয়ে হাজির হলেন একটা ঘরের সামনে। দরজা ঠুকে বললেন, ‘বুবু, আসব?’ শেখ হাসিনা কে, কী, সেসব কিছু বুঝিনি। মনে মনে শুধু ভেবেছি, ও, ইনিই তাহলে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে! বিছানায় দ–এর ভঙ্গিতে কিছুটা অর্ধশায়িত। ঘরোয়া মেজাজ। কিছুটা কি ক্লান্ত? আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে সেনাশাসনবিরোধী দীর্ঘ আন্দোলনের ঝড়ঝাপ্টা বয়ে গেছে তাঁর ওপর দিয়ে। কিন্তু কোথাকার কী? আমাদের দেখেই সস্নেহ একটা হাসির রেখা ফুটে উঠল মুখে। সোজা হয়ে বললেন, ‘কাকে নিয়ে এসেছ, বাবলা? তোমার মেয়ে বুঝি?’

সেই তাঁকে প্রথম দেখা। গায়ে সাধারণ একটা বেগুনি–ঘিয়ে রঙের ডুরে শাড়ি। মাথায় সামান্য ঘোমটা টানা। একেবারেই বাঙালি নারীর চিরচেনা আটপৌঢ়ে ছবি। শেখ হাসিনার চোখের রং আর দশজন সাধারণ বাঙালির মতো নয়। সে দিকে চোখ না পড়ে উপায়ই নেই। তবু সব ছাপিয়ে চোখ আঠার মতো আটকে গেল তাঁর চুলে। ঘন কালো চুলের এক মোটা গোছা। ঘোমটার আড়াল থেকে বেরিয়ে পিঠ বেয়ে এঁকেবেঁকে নেমে গেছে কোমর পর্যন্ত। এমন দীর্ঘ আর চওড়া চুলের গোছাও হয় মানুষের? মনে খচিত হয়ে গেল উজ্জ্বল ও চিরন্তন সেই বাঙালি ছবিটি।

এর পর তো পদ্মা নদী দিয়ে বহু পানিই গড়িয়ে গেছে। বড় রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেত্রী থেকে তিনি এ দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন কয়েকবার। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর নিজেরও বাহ্যিক রূপান্তর কম হয়নি। কিন্তু চুলের মোটা গোছাসহ তাঁর যে ছবিটা সে দিন দেখেছিলাম, মনে গভীরে এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে সেই ছবিটিই। আমার কাছে সেটিই তাঁর স্থায়ী রূপাবয়ব।

প্রধানমন্ত্রীর গুরুতর দায়িত্বভার তাঁকে বহন করতে হয়। ছোটখাটো বিষয়ে মন দেওয়ার অবকাশ কোথায়? কিন্তু তাঁর সঙ্গে ছোট ছোট দুয়েকটি অভিজ্ঞতায় দেখেছি, সামান্য বিষয়ের দিকেও তিনি সযত্ন দৃষ্টি রাখেন। প্রধানমন্ত্রী নন, নিতান্ত আপনজনের মতো। সেসব তাঁর না রাখলেও চলে, তাঁর হয়ে অন্য কেউ রাখলেই যথেষ্ট। তবু তিনি রাখেন। এ তাঁর অসামান্য এক গুণ। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব তাঁর ভেতরের মানুষটিকে এখনো মোটেই পিষ্ট করে দিতে পারেনি।
একটা ঘটনা বলি। সেবার আমাকে জিরো ডিগ্রি ছবিটির জন্য সেরা অভিনেত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেওয়া হবে। পুরস্কার সবার হাতে তুলে দেওয়া হবে একটি অনুষ্ঠান করে। ঘটনাচক্রে সে বছর পশ্চিমবঙ্গেও আমাকে মহানায়ক উত্তম কুমার সম্মাননা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। সেবারই প্রথম কোনো নারী অভিনয়শিল্পীকে আয়োজকেরা এ পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাই আলাদা একটা মর্যাদার ব্যাপার হয়ে উঠেছিল পুরস্কারটি। অর্থমূল্যও ছিল যথেষ্ট। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে উপস্থিত থেকে পুরস্কার দেবেন।
ভালোই প্যাঁচ লেগে গেল। দুটো পুরস্কার দেওয়ার তারিখ পড়ল একই দিনে। শুধু কি একই দিনে? পড়ল একই দিনের কাছাকাছি সময়ে, এক–দেড় ঘণ্টার এদিকে–ওদিকে। সকালে আর বিকেলে হলেও সামাল দেওয়া যেত। একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে চলে যাওয়া যেত আরেকটি অনুষ্ঠানে। আয়োজকদের অনুরোধ করে সময়টাকে আগুপিছু নানা চেষ্টাচরিত্র করেও ফল হলো না। হবে যে না, সেটা এক রকম অনুমানও করেছিলাম। এত এত মানুষের সময়সূচি আবার মিলিয়ে সব ঠিক করা কি সহজ? কিন্তু জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার যে আমার দেশের সম্মাননা। তাছাড়া এর মর্যাদাও আলাদা। প্রধানমন্ত্রী নিজ হাতে এ পুরস্কার শিল্পীকুশলীদের হাতে তুলে দেবেন। এই পুরস্কার না নিয়ে কি পারা যায়?
দেশেই রয়ে গেলাম। অনুষ্ঠানে যথারীতি আমার নাম ডাকা হলো। মঞ্চে উঠলাম পুরস্কার নিতে। প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার নেওয়ার সময় কোমল গলায় তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘জয়া, তুমি কলকাতায় যাওনি?’ তাঁর মুখে এই প্রশ্ন? এত ব্যস্ততার মধ্যে এই অকিঞ্চিৎকর তথ্যটুকু তিনি শুনেছেন, শুনে মনেও রেখেছেন? শুধু এখানেই তো শেষ নয়। আগে কয়েকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া সত্ত্বেও যে আন্তর্জাতিক একটা সম্মাননার মায়া ছেড়ে দিয়ে আমি রয়ে গেছি, বক্তৃতা দিতে উঠে বললেন সে কথা। বললেন, এই হলো দেশের প্রতি ভালোবাসা। আমি তো বাকরুদ্ধ।

আমি গভীরভাবে অভিভূত হয়েছিলাম আরও একটি ঘটনায়। প্রকৃতি আর প্রাণীর প্রতি আমার প্রাণের টান। প্রাণী অধিকার নিয়ে কাজ করে, এমন কিছু সংগঠনের সঙ্গে তাই সক্রিয় যোগাযোগ রাখি। এ রকমই এক সংগঠন থেকে একবার খবর এল, গণভবনের লাগোয়া একটি জায়গা থেকে তারা একটি কুকুর উদ্ধার করেছে। গণভবনের চিফ সিকিউরিটি এসডিএন কবীর সাহেবের কাছে পরে শুনেছিলাম, গণভবনের বিস্তীর্ণ জায়গাজুড়ে অর্ধশতাধিক কুকুর আছে। আছে বেড়ালেরও দল। পোষা নয়। স্বাধীন ও ছন্নছাড়া। এত গাছপালাভরা সবুজ একটা জায়গা। পাখপাখালিও সে কারণে এন্তার। যা হোক, দলছুট সারমেয় মহাশয় কোনো ফাঁকফোঁকর গলে গণভবনের বাইরে এসে অসুস্থ হয়ে পড়ে ছিল পথে।
সেই দলছুট মহাশয়ের একটা হিল্লে করা হলো। কিন্তু কবীর সাহেবের কাছ থেকে আরও যে তথ্য পেলাম, তাতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ভালোবাসায় বুকটা ভরে গেল। সেই কুকুরগুলোর জন্য তিনি নিজেই খাবারের ব্যবস্থা করে রেখেছেন। ওদের জন্য ফার্ম থেকে মুরগির মাংস আসে। সেই মুরগির সঙ্গে চাল মিশিয়ে রোজ খাবার তৈরি হয়। বেড়ালগুলোর জন্য প্রতিদিনের বরাদ্দ ২০ লিটার করে দুধ। গণভবনের ভেতরের গাছগুলো থেকে ফল পাড়তে দেওয়া হয় না। ওইসব ফলপাকুড় পাখিদের ভোজ্য। তাঁর নির্দেশে পশুপাখিগুলোর জন্য আলাদা একটা ব্যয়বরাদ্দ রাখা হয়েছে। রাষ্ট্র নিয়ে যাঁর শত ব্যস্ততা, তাঁর মনের একটি ভাগ তিনি এদের জন্যও দিয়ে রেখেছেন। ভেতর থেকে উপচে আসা গভীর ভালোবাসা ছাড়া কি আর এটি সম্ভব?
রাষ্ট্র আর রাজনীতি কোটি মানুষকে নিয়ে কাজ করে। তার তাই হাজার পথ, হাজার মত। সে নিয়ে জটিল বিতর্কের শেষ হবে না কোনো দিন। কিন্তু যৎসামান্য স্মৃতির গুচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে মানুষী রূপ দেখেছি, তার তুলনা মেলা ভার। এখনো যখনই তাঁকে দেখি, তখনই মনে ফিরে আসে কিশোরবেলায় দেখা মোটা চুলের গোছায় উজ্জ্বল সেই সস্নেহ মুখটি। অন্তরঙ্গ, নিবিড়, মমতামাখা।

 

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা