শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৪, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

আমেরিকায় ডাক্তার-নার্স-রোগী সম্পর্ক!

রীতা রায় মিঠু
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকায় ডাক্তার-নার্স-রোগী সম্পর্ক!

আমেরিকায় খাওয়া খরচ যেমনই কম, চিকিৎসা খরচ তেমনই বেশি। 
আরেকটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, আমেরিকায় ধনী এবং দরিদ্ররা সবচেয়ে নিশ্চিন্তে দিন কাটায়, যত জ্বালা সাধারণ এবং উচ্চ মধ্যবিত্তদের। 
ধনীরা তো নিজেদের ধন সম্পদ খরচ করেই দিনাতিপাত করে, আর দরিদ্রদের দিনাতিপাত চলে সরকারের আনুকূল্যে।  
এদেশে যে যত বেশি দরিদ্র, তার যেন লাভ তত বেশি। 
খাওয়া দাওয়ার জন্য সরকার থেকে পয়সা পাওয়া যায়, চিকিৎসা ফ্রি, নাম মাত্র ভাড়ায় ঘর ভাড়া পাওয়া যায়, স্কুলে ফ্রি পড়া, ফ্রি খাওয়া। যত ঝঞ্ঝাট সাধারণ মধ্যবিত্তের বেলায়। 
নিজের পয়সায় খাও, নিজের পয়সায় বাড়ি ভাড়া করো, প্রতি পদে ট্যাক্স দাও।
আর চিকিৎসা? 
বাপরে! অসুস্থ হলে এদেশে চিকিৎসা খরচ বাবদ যে বিলের পর বিল আসে, তখন মনে হয় দেয়ালে মাথা ঠুয়া দিয়ে কাঁদি।
তবে আমেরিকায় মেয়েদের বয়স চল্লিশ পেরোলেই বিনে খরচে ( ইন্স্যুরেন্স পুরো খরচ বহন করে) সার্ভিক্স এবং ব্রেস্টের সুস্থতা পরীক্ষা করা হয় যথাক্রমে প্যাপ স্মিয়ার টেস্ট এবং মেমোগ্রামের মাধ্যমে। 
কারণ মেয়েদের ব্রেস্ট এবং রিপ্রোডাক্টিভ অর্গ্যানগুলো ক্যান্সার জীবানুদের অতি প্রিয় স্থান, ক্যান্সার জীবানু ওসব স্থানে সংসার পাততে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
 আমার  ৭৫ বছর বয়সী মাকেও ছাড়েনি ক্যান্সার, মায়ের ফেলনা ইউটেরাসে গিয়েই বাসা বেঁধেছিল, ফলে মা মারা যায়।
বয়স ৪০ এর পর মেয়েদের বিনে পয়সায় কোলনস্কোপিও করা হয়ে থাকে। কারণ কোলন ক্যান্সার হচ্ছে নীরব ঘাতক ক্যান্সার। রোগের উপসর্গ যখন শুরু হয়, ততদিনে ক্যান্সারের জীবানুরা কোলনের ১২টা বাজিয়ে ফেলেছে। 
হুমায়ুন আহমেদ মারা গেছেন কোলন ক্যান্সারে। আমেরিকাতেই বাংলাদেশ থেকে আসা এক মা, যাঁকে আমি খালাম্মা ডাকতাম, পেটে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে গেলেন। ফোর্থ গ্রেড কোলন ক্যান্সার ধরা পড়ার মাস খানেকের মধ্যে মারাও গেলেন। 
এজন্য আমেরিকান জনগণকে সব সময় উৎসাহিত করা হয়, ক্যান্সার বাসা বাঁধবার আগেই দেহের যন্ত্রপাতিগুলো ডাক্তার দিয়ে পরীক্ষা করিয়ে নিতে।
আমেরিকানদের অধিকাংশই ডাক্তারের কাছে যায়, এসব ব্যাপারে তারা খুব নিয়ম মেনে চলে। 
মাথার চুল থেকে শুরু করে, চোখ নাক গলা কান দাঁত, হার্ট লাংস স্টমাক, মন, কোলন ব্রেস্ট, ইউটেরাস, ব্লাডার, প্যানক্রিয়াস- কোনটিই বাদ দেয় না।
যে কোনো ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট পেতে লাগে কমপক্ষে ১৫ দিন। ইমার্জেন্সিতে গেলেও লেগে যায় ৫/৬ ঘণ্টা, চারদিকে রোগী আর রোগী। ইন্স্যুরেন্স থেকেই খরচ দিক আর সরকার থেকেই দিক, নিয়মিত চেক আপ, ওষুধ খাওয়ার ব্যাপারে এরা ওস্তাদ।
দুই তিন মাস আগে আমি বছরে নিয়মিত একটি চেক আপ করাতে গেছিলাম একজন গায়নোকলোজিস্টের চেম্বারে। উনি জানেন, আমার মা ক্যান্সার রোগে মারা গেছেন, তাই ক্যান্সার নিয়ে আমার ভয়কে অমূলক ভাবেন না। 
তিনিই তখন বলে দিলেন, কোলনস্কোপি করিয়ে নিতে, একবার করালেই আগামী ৫ বছরের জন্য নিশ্চিন্ত।
কোলোনস্কোপির ডাক্তারের সাথে দেখা করার তারিখ পেয়েছি তিন মাস পর। 
দুপুরে এপয়েন্টমেন্ট ছিলো, একা একাই গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছি এবং ভালোভাবেই পৌঁছে গেছি। সাথে ফোন থাকাতে সুবিধা হয়েছে। ডাক্তারের জন্য অপেক্ষার ফাঁকে ফাঁকে ফোনে নোট লিখছিলাম।
"এই মুহূর্তে বসে আছি ডাক্তারের চেম্বারে। একটু আগেই নার্সের রুমে বসে বিশাল বড় ফরম ফিল আপ করলাম। ফরমে ফ্যামিলি রোগের হিস্ট্রির ঘর আছে। 
অনেকগুলো রোগের নাম দিয়ে ঘর কাটা, কোন্ কোন্ রোগ আমার ফ্যামিলি হিস্ট্রিতে আছে তা চিহ্নিত করতে হবে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে আছে, মা বাবা গ্র্যান্ডফাদার, গ্র্যান্ডমাদার, ভাই, বোন এবং অন্যান্য।
রোগের নামের লিস্টে হার্ট ডিজিজ, হাই ব্লাড প্রেশার, আর্থ্রাইটিস এবং ক্যান্সারের ঘরে টিক চিহ্ন দিলাম।
ফ্যামিলি মেমবারের ঘরে মাদার, গ্রান্ডমাদার, ব্রাদার এবং অন্যান্যের ঘরে টিক দিলাম। 
নার্সটা খুবই হাসিখুশি, নার্সদের হাসিখুশিতেই মানায় ভাল। 
নার্স জিজ্ঞেস করলো, আমার কখনও হেপাটাইটিস এ বি হয়েছিল কিনা। বললাম, "মনে হয় হয়নি"।
জিজ্ঞেস করলো, কোন ভ্যাক্সিনেশান বাদ আছে কিনা।
বললাম, "কোন ভ্যাক্সিনেশানই হয়নি, সবই বাদ। আমাদের দেশে মানুষজন এসব ভ্যাক্সিনেশনের বিষয়ে সচেতন ছিলো না আগে। এখন অনেকেই বাচ্চাদের ভ্যাক্সিন দেয়ায়, কিন্তু আমরা দেইনি" বলে হাসলাম।
নার্সও হাসলো, বলল, ভালো করেছো নাওনি। প্রয়োজন না থাকলে যত দূরে থাকা যায় ওষুধ খাওয়া থেকে।
নার্সের সাথে অনেক গল্প করছিলাম, গল্পের ফাঁকে নার্স ফরম চেক করছিল। 
গ্র্যান্ডমাদারের ঘরে টিক দেখে জানতে চাইলো, গ্রান্ডমাদার কোন সাইডের, 
বললাম মায়ের মা। 
অন্যান্যের ঘরে একখানা টিক দেখে জানতে চাইলো, এটা কে? 
বললাম, আংকল। 
-কোন সাইডের? 
-মায়ের ভাই। 
-আর্থ্রাইটিস কোন সাইডে? 
-মায়ের সাইডে। ক্যান্সারও মায়ের সাইডে। হাই ব্লাড প্রেশার মায়ের সাইডে। 
নার্স মেয়েটি হেসে বলল, সে কী! সব অসুখ মায়ের সাইডে। বাবার সাইডে কিছুই নেই!
বললাম, আমার বাবার সাইডে সবাই খুব ডিসিপ্লিন্ড লাইফ লিড করেছে। কারোই এসব অসুখ নেই। আমার বাবার মা, বাবার দিদি দীর্ঘ জীবন পেয়েছেন। বাবা এবং দুই কাকাও দীর্ঘ জীবন পেয়েছেন।  
আমি মায়ের সাইড থেকে আর্থ্রাইটিস পেয়েছি, ইউটিআই অসুখ পেয়েছি, অপেক্ষায় আছি ক্যান্সারের। 

নার্স হেসে দিয়ে বলল, যা পেয়েছো তা পেয়েছো। ক্যান্সার যাতে না হয় অথবা হলেও শুরুতেই ডায়াগনোজড হয়, তার জন্যই তো তুমি এখানে এসেছো।
- মজা কি জানো, আমার মায়ের সাইডে মায়ের বাবা ছিলেন খুব ডিসিপ্লিন্ড, সুস্থ দেহেই বেঁচেছেন ৯৫ বছর, মায়ের মা ডিসিপ্লিন্ড ছিলেন না, হার্টের অসুখে ৬৫ বছর বয়সেই মারা গেছেন। 
আর বাবার সাইডে বাবার বাবা ডিসিপ্লিন্ড ছিলেন না, তাই ৫২ বছর বয়সে পেটে আলসার হয়েই মারা গেছে। 
কিন্তু বাবার মা ছিলেন খুব ডিসিপ্লিন্ড, তাই ৮২ বছর বেঁচেছিলেন।  জানো, বাবার সাইড মায়ের সাইডের সকলেই যার যার মায়েদের সাইড পেয়েছি। 
আমার মা, মাসী মামারা পেয়েছে তাদের মায়ের দিক, আমার বাবা কাকারা পেয়েছে তাদের মায়ের দিক। 
আর আমরা চার ভাইবোন পেয়েছি আমাদের মায়ের দিক। সকলেই মায়ের দিক পেয়েছি, কেউ ভালো পেয়েছে, কেউ খারাপ।
আরও কত বকবক করলাম, নার্সও হাসিমুখে শুনলো, নিজেও মন্তব্য করলো। 
হয়তো মনে মনে বলেছে, " কোন্ পাগলের পাল্লায় পড়লাম, এত প্যাঁচাল পারে"।
 
অথবা হয়তো মনে মনে বলেছে, "ভিনদেশি এই মহিলাটি কী স্বতঃস্ফূর্তভাবে গল্প বলে যাচ্ছে, এত সাবলীল ভঙ্গিতে রোগীরা কথা বলে না"।
নার্স যা খুশি ভাবুক, আমাকে খুব সুন্দর করে ডেকে নিল, ওকে ফলো করে ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে পৌঁছালাম। 
ডাক্তারের জন্য আমাকে একটু অপেক্ষা করতে বলে মেয়েটি অনাবিল হাসিতে মুখ ভরিয়ে বিদায় নিলো। বিদায় নেয়ার সময় আরও বেশি অমায়িক সুরে আমায় ধন্যবাদ জানালো, আমার সাথে কথা বলে সে খুব খুশি হয়েছে জানালো। 
হতে পারে সে সত্যিই খুশি হয়েছে, হতে পারে সে বিরক্ত হয়েছে। কিন্তু রোগীকে বলতে হয় যে এমন মানুষের সাথে কথা বলে নার্স ধন্য। 
এটাই এখানে রীতি।

সেবিকার কাজই রোগীর মন খুশি করে রাখা। আমেরিকায় নার্সিং পেশা হিসেবে অত্যন্ত দামী, একজন দক্ষ নার্স ডাক্তারের চেয়ে কম নয়।
ডাক্তারের জন্য বসে আছি, ফোনে ফেসবুক দেখছি। এরপর ডাক্তার এলেন, কম বয়সী দারুণ হ্যান্ডসাম একজন ডাক্তার, প্রথম দেখাতেই আমার পছন্দ হয়ে গেলো। 
ডাক্তার রুমে প্রবেশই করেছে হাসি মুখে, নিজের নাম বলে পরিচয় দিয়ে হাত বাড়িয়ে দিয়েছে হ্যান্ডশেক করার জন্য। 
এটাই এখানের রীতি, আমার দারুণ ভালো লাগে। শুরুতেই রোগীর মন ভালো হয়ে যায়, রোগী নিজেকে সম্মানিত বোধ করে ডাক্তারের উপর ভরসা পায়।
ডাক্তার বেশি সময় নিলেন না, কোলনস্কোপি কেন করা দরকার, তা সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন। জানতে চাইল, কোন প্রশ্ন আছে কিনা।
বললাম, কোলনস্কোপি করার আগে জেনারেল অ্যানেসথেসিয়া দেয়া হবে?
-না, সিডেটিভ দেয়া হবে, তুমি ঘুমিয়ে থাকবে। কোন ব্যথা টের পাবে না।
-যদি ঘুম না ভাঙ্গে?
ডাক্তার হেসে দিয়ে বলল, এমন ঘটনা অসম্ভব নয় তবে আমি কোনদিন শুনিনি এমন ঘটেছে।
-আমার একটা ভয় কাজ করে, মনে হয় যদি সেন্স ফিরে না আসে তাহলেতো সব শেষ।
-রাতে যেমনি ঘুমাতে যাও, তেমনই ঘুম এটা, মিডিয়াম লেভেলের ঘুম হবে।
-কতক্ষণ ঘুমাবো?
-১০ থেকে ১৫ মিনিট।
-আমি রাজি, ১০ /১৫ মিনিট পরে যেন ঘুম ভাঙে সে ব্যাপারে তুমি দেখভাল করবে?
-করব, আর কোনো প্রশ্ন?
-আমার তো স্টমাকে তেমন কোন সমস্যা নেই, কোলনস্কোপি কিছুটা পেইনফুলও। কোলন্সকোপি কি রিকোয়েরড?
-কোলনোস্কোপি রিকোয়েরড নয় বাট রিকমেন্ডেড। কোলন ক্যান্সার খুব নীরব থাকে, যখন সিম্পটম প্রকাশ পায়, ততদিনে অনেক দেরি হয়ে যায়। 
এরপর যে কষ্ট, তার চেয়ে আগেই স্ক্রিনিং করে দেখে নেয়া ভালো, কোলনে কোনো সমস্যা আছে কিনা!
-আমি তোমার সাথে একমত। অজ্ঞান হতেই যত ভয় আমার, ব্যথা নিয়ে ভয় পাই না। যদি সিডেটিভ না দিয়েই করতে পারতে, তাহলে হয়তো নিশ্চিন্ত থাকতাম।
-না না, সিডেটিভ ছাড়া কোলনস্কোপি করা খুব কঠিন, খুব বেশি ঠেকা নাহলে সিডেটিভ দিয়েই করা হয়।। যেহেতু তোমার দেহে অন্য কোন সমস্যা নেই সেহেতু সিডেটিভ নিরাপদ। 
-আচ্ছা, আমি নিরাপদ পদ্ধতিটাই বেছে নিলাম।
এরপর ডাক্তার পরবর্তি নির্দেশাবলী নেয়ার জন্য আমাকে নার্স স্টেশনে পাঠিয়ে দিলো, নার্স স্টেশনে পাঠানোর আগে আবার ধন্যবাদ জানালো যেন আমি উনার চেম্বারে এসে নিজে ধন্য হইনি, উনাকে ধন্য করেছি। 

এদেশে সবই যান্ত্রিক বলা হয়, হোক যান্ত্রিক, তবুও ভদ্রতার এই চর্চা, ডাক্তার-রোগীর সম্পর্কে শুরুতেই আস্থা অর্জনের লৌকিকতাগুলো আমাকে মুগ্ধ করে।
চিকিৎসা খরচ আমাদের দেশে সস্তা? রোগী কি আমেরিকাতেই কম? দেশে গিয়েও আমি ডাক্তার দেখাই, আমেরিকাতেও দেখাই। 
দুই দেশেই পয়সা খরচ করি, দুই দেশেই ডাক্তারের দেখা পেতে হাঁ করে অপেক্ষা করি। যখন দেখা হয়, বাংলাদেশে ডাক্তাররা রোগীকে কিছু বলার সুযোগ দেন না। রোগীর কথাকে বাহুল্য মনে করেন। 
অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে তবে হ্যাঁ, সুখকর স্মৃতি বা ঘটনা যে একেবারেই ঘটেনা তাও নয়। 
তারপরেও বাংলাদেশে অধিকাংশ ডাক্তার এবং নার্স, প্রফেশনালিজম নিয়ে মাথা ঘামান না।
আমেরিকায় ডাক্তারগণ রোগীকে সময় দিতে বাধ্য, রোগীর কথা শুনতে বাধ্য, রোগীর হাজার প্রশ্নের উত্তর দিতে বাধ্য কারণ তারা রোগীর কাছ থেকে পয়সা নিচ্ছে। 
এর নামই সভ্যতা যাকে আমরা বলে থাকি যান্ত্রিক সভ্যতা। হতে পারে যান্ত্রিক, কিন্তু এদেশে ডাক্তার-নার্স-রোগী সম্পর্ক  সুখকর!

আমাদের দেশে যান্ত্রিক সভ্যতার ব্যাপারগুলো নেই বলেই খুব সহজে মানুষের ভেতরের কুৎসিত দিক বেরিয়ে পড়ে।
ডাক্তার রোগীর সম্পর্ক মধুর হবে কি করে, ডাক্তার আর রোগী, কেউ কারো প্রতি আস্থা রাখতে পারে না। দুই পক্ষই দুই পক্ষকে বিরোধীপক্ষ মনে করে। 
আমেরিকাতে যেহেতু যান্ত্রিক সভ্যতা, তাই ডাক্তার নার্সদের প্রত্যেকেই হসপিটালে প্রবেশ করার আগেই সভ্যতা যন্ত্রের সুইচ অন করে দেয়, সারাক্ষণ মুখে চোখে সভ্যতা, সৌজন্যতার মুখোশ ছুঁইয়ে থাকে। আমি রোগী, তাতেই খুশি। 
টাকা দিয়ে ডাক্তার দেখাই, ডাক্তারও টাকা নিয়ে রোগী দেখে। 
টাকার বিনিময়ে এটুকু সৌহার্দ্য বিনিময় প্রত্যাশা করা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা