শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫৫, বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

নাম বিভ্রাট

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
নাম বিভ্রাট

আমি যেখানে কাজ করি সেখানে তিনজন মাহবুব আছে। এরকম অবশ্য সবখানেই আছে। আমি যখন ক্লাস ফোর এ পড়ি তখন আমাদের ক্লাসে দু'জন বিধান ছিল। একজন ছোটখাটো বিধান, আরেকজন দশাসই বিধান। আমরা বন্ধুরা ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে একটিকে পিচ্চি বিধান আর অন্যদিকে জাম্বু বিধান বলে ডাকা শুরু করলাম। কিন্তু এটা তো সরকারীভাবে স্বীকৃত ছিল না। আমাদের হেডস্যার ছিলেন অত্যন্ত ভালো মানুষ আলতাফ স্যার। তিনি এই সংকট থেকে আমাদেরকে উদ্ধার করলেন। পিচ্চি বিধান হলো লিটল বিধান আর জাম্বু হলো গ্রেট বিধান। তবে আকারে গ্রেট হলেও প্রকরণে ততখানি গ্রেটত্ব দেখাতে পারত না। ফলে আলতাফ স্যারের ১৮০ ডিগ্রী কানমলা ছিল গ্রেট এর নিত্যদিনের প্রাপ্য ভোগ। সেটাকে অবশ্য দুর্ভোগও বলা চলে।

নামের এই বিভ্রাট যে কতরকম হতে পারে তা চারিদিকে তাকালেই বোঝা যায়। যেমন ছিনতাইকারী দলের দুই তরুণ সদস্যের নাম কামাল। বিভ্রান্তি দূর করতে দলপতি মুরগীমিলন একজনকে গালকাটা কামাল, আরেকজনকে গলাকাটা কামাল নাম দিলেন। যদিও দু'জনেই গাল ও গলা উভয় বস্তু কাটতে সমান সিদ্ধহস্ত।

সে যাই হোক। আমার কর্মক্ষেত্রে তিনজন মাহবুব বিদ্যমান। একজন সনোগ্রাফীতে বিশেষজ্ঞ, যাঁকে প্রকাশ্যে মিতা বলে ডাকি (গোপনে আমরা বলি আঠা লাগানো ডাক্তার!), একজন অবেদনবিদ বা এনেসথেটিস্ট , যাঁকে প্রকাশ্যে বড়দা বলে ডাকি (রোগীকে অজ্ঞান করেন বলে গোপনে আমরা ডাকি  অজ্ঞানপার্টি!) আর তৃতীয়জন হলাম আমি অভাগা হৃদপিণ্ডবিদ (অন্য দু'পক্ষ গোপনে আমার নামে যে কী পিণ্ডি দেয় তা আল্লাহ্ মালুম!)। 

তো সবার সাথে এই তিনজনের ফোন নম্বরও হাসপাতালের টেলিফোন এক্সচেঞ্জ এবং কল সেন্টারে রক্ষিত আছে। তাই এসকল নম্বরে রোগীদের উন্মুক্ত অধিকার। ফলে প্রায়ই নিম্নরূপ কল আসে-

-হ্যালো ভাই আমি কলাবাগান থেকে বলছি। আমার কিডনির সনোগ্রাম করাতে হবে। সকাল থেকে পানি খাচ্ছি, আর তো পেশাব ধরে রাখতে পারছি না। একটু তাড়াতাড়ি করে দিবেন?
-জ্বী জ্বী নিশ্চই। আমি আঠা ভাইকে ফোন করে অনুরোধ করে দিলাম। 

এদিকে অবেদনবিদ মাহবুব সাহেব হাসপাতালের ব্যবস্থাপনার সাথেও জড়িত। আমি তাঁকে যেহেতু বড়দা বলে ডাকি তিনিও আমাকে স্নেহভরা গলায় ছোটদা বলে ডাকেন। তো নামের ক্রসকানেকশন হয়ে কোনো কল এলো নিম্নরূপ -
-হ্যালো লিডার আমার সম্বন্ধির বউ আপনার হাসপাতালে নরমাল বেডে ভর্তি আছে। সে তো কমন টয়লেট ব্যবহার করতে পারে না। তার জন্য একটা কেবিনের ব্যবস্থা করেন।

আমি ভদ্রলোকের সম্বন্ধির দুর্দশা চিন্তা করে কাস্টমার কেয়ারকে একটা কেবিনের ব্যবস্থা করে দিতে বললাম। একইভাবে হৃদপিণ্ডের রোগীরা কখনো সনোগ্রাফী মিতার কাছে, আবার কখনো অবেদনবিদ বড়দার কাছে হার্টে রিং পরাবার আবদার নিয়ে ফোন করে বসেন। তাঁরাও একই প্রক্রিয়ায় রোগী মহোদয়দেরকে সঠিক পথ নির্দেশপূর্বক রিডিরেক্ট করে আমার কাছে পাঠিয়ে দেন। 

এভাবে নামের বিভ্রাটের মধ্যে এক ধরণের বিড়ম্বনা থাকলেও আমরা তিনজনে মোটামুটি অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম। সত্যি বলতে কি এর মধ্যে এক প্রকার সূক্ষ্ম রসের আস্বাদনও আমরা পেতাম। 

তবে রোগীদের ক্ষেত্রে তা কখনো কখনো বিস্বাদের কারণও হয়ে দাঁড়ায়। যেমন একদিন সকালে চেম্বারে রোগী দেখছি। টেবিলে বেশ কিছু রোগীর ফাইল। উপরের ফাইলটি নাসিমা ইসলামের। কলিং বেল দিয়ে সহকারীকে বললাম রোগী দিতে।

সৌজন্য বিনিময় শেষে রোগীকে জিজ্ঞাস করলাম-
আপনার নাম নাসিমা?
-জ্বী। 
পুরাতন ফাইলে নাম মিলিয়ে নিলাম। ঠিকানা মোহম্মদপুর। তবুও নিশ্চিত হতে জিজ্ঞাস করলাম- মোহাম্মদপুরে থাকেন?
-আগে থাকতাম। এখন থাকি আশকোনা। 
রোগীর মুখে মাস্ক পরা থাকায় চিনবার জো নেই। যাই হোক রোগীর বৃত্তান্ত জেনে নতুন কিছু ওষুধ লিখে কিছু পরীক্ষা করবার উপদেশ দিয়ে শেষ করলাম। পরবর্তী রোগীর জন্য সহকারীকে কল করলাম। যথারীতি পরের রোগী ঢুকে সৌজন্য বিনিময় করলেন। ফাইলে চোখ বুলাতে দেখি এর নামও নাসিমা। সর্বনাশ! 
বললাম- আপনার নাম কি? 
-নাসিমা ইসলাম।
-বাড়ি? 
-মোহম্মদপুর।

ফাইলে চোখ বুলাতেই দেখলাম রোগীর নাম নাসিমা আকতার। বাড়ি মোহাম্মদপুরে। বুঝলাম ইসলাম আর আকতারে গণ্ডগোল বেঁধেছে। সব “চিনিপাতা কই, মাছখানি দই” হয়ে গেছে। কম্পিউটারে আগের রোগীর ফাইল থেকে মোবাইল ফোনের নম্বর নিয়ে তাড়াতাড়ি কল করলাম। কোনো প্রকারে বড় কোন ভুল থেকে রক্ষা পেলাম। নইলে কিডনি ফেইল্যুরের রোগী হার্ট ফেইল্যুরের চিকিৎসা পেয়ে মহাবিপত্তি ঘটাতো। 

যাই হোক কর্মক্ষেত্রে আমাদের তিন মাহবুব মিলে একরকম সমঝোতামূলক সহাবস্থান চলছিল। এরমধ্যে হঠাৎ করে সনোগ্রাফী মিতাভাই আখেরাতে বেহেস্তের অপেক্ষা না করে দুনিয়ার বেহেস্ত আমেরিকায় পাড়ি জমালেন। ফলে ক্রসকানেকশন তিন থেকে দুইয়ে নেমে এলো। 
ইতিমধ্যে করোনার দ্বিতীয় থাবা আমাদের দরজায় হানা দিল। দিকে দিকে আতঙ্কের ত্রাস সবাইকে গ্রাস করতে উদ্যত হলো। দীর্ঘ প্রায় এক বছর করোনাকে এড়িয়ে চলতে সক্ষম হলাম। তবে হার্ট এটাক নিয়ে আসা অনেক রোগীর উপসর্গহীন করোনা লুকিয়ে থাকায় আমরা ঝুঁকি নিয়েই কাজ করতে থাকলাম। অবশেষে শেষ রক্ষা আর হল না। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলাম।

আমার মনে হয় করোনার মূল আঘাতটি মানসিক আঘাত। আতঙ্ক আর ত্রাসসঞ্চার এর মূল শক্তি। যদি প্রথম ধাক্কাটি সামাল দেয়া যায় তবে শারীরিক বিপর্যয় সামাল দেয়া অনেক সহজ হয়ে যায়। মানসিক প্রস্তুতি আমার ভালোই ছিল। তাই মূল ধাক্কাটি আমাকে বিচলিত করতে সক্ষম হয়নি। তারপর শারীরিক ধাক্কা চিকিৎসাবিজ্ঞান দিয়ে সামলে নিতে আর অসুবিধা হয়নি। 

কোভিড ইউনিটের কেবিনে পুরোপুরি একা শুয়ে বসে সময় পার করলাম এক সপ্তাহ। সে এক দুঃসহ অভিজ্ঞতা। সবাই আন্তরিকভাবে খোঁজ খবর নিচ্ছে। কিন্তু বাস্তবিক কারণেই কেউ সামনাসামনি হতে পারছে না। কেবল আমার বন্ধু অধ্যাপক আব্দুল হানিফ টাবলু সব বাধা উপেক্ষা করে আমাকে দেখতে কেবিনে ঢুকে পড়ল। অনেক শুভানুধ্যায়ী কল করে, বার্তা পাঠিয়ে তাদের উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা ও সহমর্মিতা প্রকাশ করেছেন। অনেক রোগী আমার কোভিড আক্রান্তের খবর শুনে এমনকি মসজিদে দোয়ার অনুষ্ঠান করেছেন। মানুষের প্রতি আমার দায়বদ্ধতাকে তখন সার্থক মনে করেছি। 

আমি সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফেরার পরপর অবেদনবিদ আমার বড়দা ডা. মাহবুব কোভিডে আক্রান্ত হন। খবরটি জেনে চিন্তাগ্রস্ত হই। কেননা তাঁর ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং ষাটোর্ধ্ব বয়স সব মিলিয়ে তাঁকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। 

চিকিৎসা বিজ্ঞানে থাকা সব ধরণের চিকিৎসা বড়দাকে দেয়া হলো। কয়েকবার সব বিশেষজ্ঞকে নিয়ে মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হলো। বেঁচে থাকবার সে যে কী আকুতি, জীবনের প্রতি সে যে কী মোহময় ভালোবাসা তা বড়দার কথায়, মোবাইলের খুদে বার্তায় এবং চোখের দৃষ্টিতে বারবার দেখতে পেয়েছি। কিন্তু স্পিনোজা ঈশ্বরের অভিপ্রায় ছিল অন্যরকম। দীর্ঘ এক মাসেরও অধিক সময় মরণপণ যুদ্ধ করে বড়দা হেরে গেলেন!

পরদিন বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে, টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খবরটি বেশ প্রচার পায়। আমার পরিচিত অনেক রোগী, বন্ধুবান্ধব চাপা শঙ্কা নিয়ে আমাকে ফোন করেন। অজানা আতঙ্কে জিজ্ঞাস করেন আমি সুস্থ আছি কিনা। তারা ধরে নিয়েছিলেন আমিই সম্ভবত মারা গেছি। 

পরদিন মন খারাপ করে চেম্বারে রোগী দেখছি। নানান স্মৃতি মনের পর্দায় ভেসে উঠছে। তিন মাহবুব থেকে একজনে এসে ঠেকল। দীর্ঘদিন একই ছাদের নীচে কাজ করেছি। কখনো মধুর, কখনো তিক্ত অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছি। কিন্তু পরস্পরের প্রতি সৌজন্যবোধ, সৌহার্দ্য কখনো ভুলে যাইনি। 

হঠাৎ দরজা ঠেলে মধ্যবয়সী একটি নারী রুমের ভেতরে ঢুকে পড়ল। প্রথমে কয়েক মুহূর্ত সে আমার দিকে অপলক উদ্ভ্রান্তের মত তাকিয়ে থাকল। যেন সে বিশ্বাস করতে পারছিল না তার সামনে সত্যি আমি জীবন্ত  বসে আছি। তারপর  “ও আংকেল আপনি বেঁচে আছেন?” এই বলে আমার পা জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কেঁদে উঠলো।

আখেরাতের বেহেস্ত কোথায় আছে জানি না। দুনিয়ার বেহেস্ত আমার সামনে পড়ে থাকতে দেখলাম। 

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমণ্ডি, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে