শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫১, বুধবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আমেরিকার আমিশ সম্প্রদায়

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকার আমিশ সম্প্রদায়

বহুদিন থেকে আমেরিকার আমিশ সম্প্রদায় সম্পর্কে শুনে আসছিলাম। এবারের আমেরিকা যাত্রায় এদের জীবনযাপন সামনাসামনি থেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ চলে এলো।

মেরিল্যান্ড থেকে সোজা উত্তর দিকে টানা তিন ঘণ্টার গাড়ি ভ্রমণ শেষে পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের ল্যাংকাস্টার কাউন্টিতে পৌঁছালাম। মেরিল্যান্ডের তুলনামূলক সমতল ভূমি পার হয়ে ছোট ছোট পাহাড় ঘেরা ঢেউ খেলানো পেনসিলভানিয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। এখানে এখন গ্রীষ্মকাল হওয়ায় চারিদিকে ঘন সবুজের উৎসব। ফসিল ফুয়েলের ব্যবহার মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় বিশ্বজুড়ে তাপমাত্রা অস্বাভাবিক হারে বেড়ে চলেছে। ফলে আগের চেয়ে এই অঞ্চলের উত্তাপও বেড়ে গেছে। তবে বাতাসে জলীয় বাষ্পের আর্দ্রতা কম থাকায় এখানের গরম অনেকটা সহনীয়।

কারা এই আমিশ সম্প্রদায়?

এখন থেকে প্রায় পাঁচশ বছর আগে সুইজারল্যান্ডে ক্যাথলিক চার্চের একটি ক্ষুদ্র অংশ বাইবেলের মৌলিক  নির্দেশনা  এবং প্রকৃতির সাথে ঘনিষ্ঠ  জীবনযাপন পদ্ধতি নিয়ে মূল চার্চের সাথে মতপার্থক্য দেখা দেয়ায় ব্যাপটিজম বিরোধী (অ্যানাব্যাপটিস্ট) একটি সম্প্রদায়ের উদ্ভব হয়। এরই একটি শাখা জ্যাকব আম্মান এর নেতৃত্বে আমিশ গোষ্ঠীর উৎপত্তি। ক্যাথলিক  চার্চের রীতি অনুযায়ী জন্মের পরপর শিশুকে পবিত্র পানি দিয়ে গোসল করিয়ে খৃষ্ট ধর্মে দীক্ষিত করা হয় যাকে ব্যাপটিজম নামে অভিহিত করা হয়। আমিশ মতে যেহেতু শিশু নিষ্পাপ হয়েই জন্মগ্রহণ করে তাই তাকে জন্মের পরপর  ব্যাপটিজম করার প্রয়োজন নেই। আমিশ মতে শিশু যখন বয়ঃসন্ধিকাল প্রাপ্ত হয় তখনই তার ব্যাপটিজম সম্পন্ন হয়। এইরূপ কিছু ধর্মাচার ও জীবনযাপন পদ্ধতি নিয়ে মতপার্থক্য তৈরী হওয়ায় মূল চার্চের সাথে আমিশদের দ্বন্দ্ব ক্রমেই বেড়ে চলে।

যেহেতু রাষ্ট্রের উপর চার্চের কর্তৃত্ব ছিল অপরিসীম তাই আমিশদের উপর রাষ্ট্র তথা চার্চের অত্যাচার ও নিপীড়ন ক্রমেই অসহনীয় হয়ে পড়ে।  ভিন্নমত পোষণ করার জন্য বহু আমিশ সম্প্রদায়ের মানুষকে হত্যা করা হয় ( স্মর্তব্যঃ আমাদের অঞ্চলের আহমাদিয়া সম্প্রদায়! )। তারা ধর্ম ও জীবন বাঁচাতে জার্মানী, হল্যান্ড সহ ইউরোপের অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু ধীরে ধীরে ঐসব দেশের সরকার ও চার্চের অত্যাচারও বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে ১৭২০ সালের দিকে আমিশরা দলে দলে আমেরিকায় পাড়ি জমাতে থাকে। আজকের আমেরিকার পেনসিলভানিয়া, ওহাইও সহ বিভিন্ন রাজ্যে তারা বসবাস করছে। তবে সবচেয়ে বড় সমাবেশ হলো পেনসিলভানিয়া রাজ্যের ল্যাংকাস্টার কাউন্টিতে। (কাউন্টি হলো আমাদের দেশের জেলাসদৃশ প্রশাসনিক ইউনিট)। শুধু এই কাউন্টিতেই রয়েছে প্রায় তিন লক্ষ আমিশ সম্প্রদায়ের বসবাস।

ঈশ্বর, পরিবার , কমিউনিটি ও প্রকৃতিঃ আমিশ দর্শনের মূল ফোকাস

আমিশদের কাছে সবার আগে ঈশ্বরের আদেশ শিরোধার্য। তারা বাইবেলের সব অনুশাসন এবং নির্দেশাবলী অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে বদ্ধপরিকর। এরপর আসে কমিউনিটি বা সম্প্রদায়ের মংগলার্থে  বিভিন্ন কার্যক্রম। আমিশরা মনে করে প্রকৃতি ঈশ্বরের প্রতিভূ। প্রকৃতির মধ্য দিয়ে ঈশ্বরের প্রকাশ। তাই প্রকৃতির কোন মৌলিক পরিবর্তন কাম্য নয়। এজন্য তারা অযান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে। প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে চলে আসা ঘোড়া দিয়ে হালচাষ করে ফসল উৎপাদন করে। ফসল উৎপাদন, কুটিরশিল্প এবং নিজেদের ব্যবহার্য পোষাক নিজেরাই উৎপাদন করে থাকে। তারা গৃহস্থালী কোন কাজে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে না। ঘরে কোন ফোন ব্যবহার করে না। ব্যবসায়িক কাজে ফোন জরুরি হলে ঘরের বাইরে নির্দিষ্ট একটি স্থানে ফোন রেখে দেয়। তারা ব্যক্তিকে কোনভাবে ফোকাস করে না। এজন্য পুরুষ মহিলারা একরঙা সাদাসিধে কাপড় পরিধান করে থাকে।

আমিশরা মনে করে মানুষ তার কাজের মধ্যে বেঁচে থাকে, তার বাহ্যিক অবয়ব বা চাকচিক্য দিয়ে নয়। ব্যক্তি স্বাতন্ত্র ইহজাগতিক বিষয়, যা বাইবেলের শিক্ষার সাথে সাংঘর্ষিক। এজন্য আমিশ সম্প্রদায় কোনো প্রকার ফটোগ্রাফ, প্রতিকৃতি , টেলিভিশন ইত্যাদি পছন্দ করে না। তারা চায় না তাদের ছবি কেউ ক্যামেরাবন্দী করুক। ইহলৌকিক জগৎ থেকে একটা দূরত্ব, একটা মোহমুক্ত, উচ্চাভিলাষহীন সাদামাটা রহস্যঘেরা  জীবনযাপনই তাদের কাঙ্খিত দর্শন। ইহজাগতিক সেক্যুলার দর্শনের কারণে তারা আমেরিকার জাতীয় দিবসসমূহ যেমন স্বাধীনতা দিবস, শ্রমদিবস ইত্যাদি পালন করে না।

আমিশদের পরিবার:

আমিশদের পরিবার অনেকটা আমাদের দেশের হারিয়ে যাওয়া যৌথপরিবারের মত। বাবা মা সন্তান নিয়ে একান্নবর্তী পরিবার। বয়স্ক বাবামায়ের যত্ন নেয়া আমিশদের বাইবেল নির্দেশিত কর্তব্য। বাবা মা বৃদ্ধ হলে তাঁদের জন্য একটি টেকসই ঘর তৈরি করে তাদের সার্বক্ষণিক যত্ন নেয় তারা। নাতি নাতনিদের সাহচর্যে তাঁরা শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন করেন।

জীবন যেহেতু ঈশ্বরের দান তাই আমিশ সম্প্রদায় কোনধরণের পরিবার সংকোচন নীতি মেনে চলে না। ফলে প্রতি পরিবারে ৮/১০ জন বাচ্চা জন্ম গ্রহণ করে। বাচ্চারা নিজেদের মধ্যে খেলাধূলা করে আনন্দময় সময় পার করে। অবসরে ছেলে বাচ্চারা পিতার চাষবাসে সহযোগিতা করে। মেয়ে বাচ্চারা মাকে কাপড় কাচাসহ গৃহস্থালী কাজে সাহায্য করে। 

শিক্ষা:

জীবনের প্রথম ছয়টি বছর আমিশ শিশুরা বাড়িতে একটি বিবর্তিত ডাচ ভাষায় কথা বলে। এরা এটাকে বলে পেনসিলভানিয়া ডাচ। কোনো ইংরেজি ভাষা বাড়িতে ব্যবহার করে না এবং স্কুলে না যাওয়া পর্যন্ত শিশুরা ইংরেজী জানে না, বোঝেও না।

আমিশদের লেখাপড়া খুবই মৌলিক। তারা একটা বড়  ক্লাসরুমে একসাথে পাঠ গ্রহণ করে। জীবনযাপনের জন্য শুধু প্রাথমিক জ্ঞানটুকু তারা অর্জন করে। সর্বোচ্চ অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত তাদের লেখাপড়া। তাদের শিক্ষকরাও অষ্টম শ্রেণি পাশ।  স্কুলের শিক্ষার মাধ্যম ইংরেজি। 

ব্যাপটিজম, বিবাহ এবং সংস্কৃতি:

সাধারণত ১৬ বছর পূর্ণ হলে আমিশ ছেলেমেয়েরা খ্রীষ্ট ধর্মে এবং আমিশ দর্শনের জীবনযাপন পদ্ধতিতে নিজেদেরকে দীক্ষিত করে। কেউ যদি আধুনিক জীবনযাপন পদ্ধতির মূলস্রোতে যেতে চায় তাহলে সেই সুযোগ তাকে দেয়া হয়। তবে প্রতি পাঁচজনের চারজনই আমিশ দর্শনের জীবনযাপন পদ্ধতি গ্রহণ করে। বাকীরা আমেরিকার মূলস্রোতে মিশে যায় এবং পরিবার থেকে স্থায়ীভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

আমিশ ছেলেরা খৃষ্ট ধর্মে দীক্ষিত হলে দাড়ি রেখে দেয় কিন্তু গোঁফ কেটে ফেলে। বিবাহিত ছেলেদের চেনার উপায় হলো গোঁফহীন বিশাল দাড়ি।

সাধারণত ২১/২২ বছরের মধ্যে আমিশ ছেলেমেয়েরা বিয়ে করে ফেলে। কনে নিজে থেকে বর পছন্দ করতে পারে। তবে তা চার্চের কাছে অনুমোদনপ্রাপ্ত হতে হবে। নির্দিষ্ট দিনে চার্চ সব পাত্রপাত্রীর তালিকা প্রকাশ করে। তারপর বর-কনের পরিবার নিজস্ব নিয়মে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিবাহকার্য সম্পন্ন করে।

আগেই বলেছি যে, আমিশ সম্প্রদায় যান্ত্রিক জীবনযাপন পছন্দ করে না। পরিবহনের জন্য তারা ঘোড়ার গাড়ি ব্যবহার করে। এজন্য তাদের মধ্যে ছুতার কামার ইত্যাদি নানান পেশার মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তারা নিজেদের প্রয়োজন মিটিয়ে অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী হতে বাণিজ্যিকভাবে পল্ট্রি, ডেইরী এবং গৃহনির্মাণ শিল্প গড়ে তুলেছে। কিন্তু তাদের মধ্যে কোন অর্থলোভ কাজ করে না। তারা অর্থ উপার্জনের জন্য বাইরের কোন চাকরি করে না। তারা সরকারকে বিধি অনুযায়ী ট্যাক্স দেয় কিন্তু সরকারের কাছ থেকে সোশ্যাল সিকিউরিটিসহ অন্যান্য সুবিধা গ্রহণ করে না।

আমিশ সম্প্রদায় বিভিন্ন খেলাধুলা, কমিউনিটিভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠান করে থাকে। তারা সংগীত পরিবেশন করে কিন্তু কোন বাজনা বা যন্ত্রসংগীত ব্যবহার করে না। আমেরিকার আধুনিকতার এই চরম উৎকর্ষে আমিশদের জীবনযাপন সত্যিই একটি বিস্ময়কর ব্যাপার। একদিকে চরম ব্যক্তি স্বাধীনতা, অন্যদিকে পরিবার ও সম্প্রদায়ের স্বার্থে ব্যক্তি স্বাধীনতা স্বেচ্ছায় বিসর্জন। একদিকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির চরম ঝলকানি, অন্যদিকে মাটি ও প্রকৃতির মায়াবী কোলে মিটমিট করে জ্বলা মোমের প্রদীপ।

আমাদের গাড়িচালক কাম গাইড এমনভাবে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন যে, স্থির মত কোন আমিশ মানুষের অবয়ব দেখা যাচ্ছিল না। ফলে তাদের কোন ছবিও তোলা যাচ্ছিল না। সবকিছু একটা রহস্যময়তা ধূম্রজালে আচ্ছন্ন মনে হচ্ছিল। তবে যেখানে নিষেধের বেড়াজাল সেখানেই মানবমনের সব আগ্রহ দানা বাঁধে। তাই আমাদের গাড়ি যখন একটি আইসক্রীম কাম বেকারীর দোকানে এসে দাঁড়ালো তখন সামনাসামনি দুটো আমিশ মেয়েকে দেখতে পেলাম। অবাক চোখে তাকিয়ে দেখি তারা আমাদের মতই রক্তমাংসের মানুষ। তারা আমাদের সাথে ইংরেজিতে কথা বলছে। তাদের নীল চোখের তারায় আমাদের মতই আলোর ঝিলিক। সাহস করে ছবি তোলার অনুরোধ জানাতেই মধুর হাসিতে রাজী হয়ে গেল !

সময় নষ্ট না করে ক্লিক ক্লিক !

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ 

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে