শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০

করোনা এবং আপনার সন্তানের মানসিক যত্ন

আনার কলি
অনলাইন ভার্সন
করোনা এবং আপনার সন্তানের মানসিক যত্ন

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমরা সবাই কম বেশি করোনায় সংক্রমিত এবং নেতিবাচক ভাবে প্রভাবিত। এসময় বড়দের মতো ছোটরাও অনেক শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তাই চলুন আপনার সন্তানের শারীরিক ও মানসিক যত্নের কিছু দিক নিয়ে আলোচনা করা যাক-

ক) রোল মডেল- একজন মানুষের জীবনে অনেক রোল মডেল বা অনুকরণীয় আদর্শ থাকতে পারে তবে তার প্রথম, তাৎপর্যপূর্ণ মডেল হচ্ছে তার বাবা-মা। তাই প্রায়ই বলি বা শুনে থাকি যে, 'ছেলেটা তার বাবার মতো বুদ্ধিমান হয়েছে, মার মতো গুণবতী হয়েছে, বা রাগী, বা ঝগড়াটে হয়েছে...'
বাচ্চারা ছোটবেলা থেকেই বাবা, মার আচরণ দেখা অথবা অনুকরণের মাধ্যমে শিখে থাকে। আপনার যদি প্রবণতা থাকে যে কোন সমস্যা মোকাবেলায় রেগে যাওয়া, হতাশ হওয়া, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা, কান্নাকাটি করা তাহলে আপনার সন্তানের মধ্যে এই প্রবণতা দেখা দিবে। আর আপনি যদি 'প্রবলেম সলভিং এপ্রোচ' অবলম্বন করেন, যেমন হতে পারে করোনার মতো চ্যালেঞ্জ অথবা আরো অন্য চ্যালেঞ্জকে শান্ত ভাবে মেনে নিয়ে, সবদিক বিবেচনা করে, সার্বিক উপায়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার অভ্যাস গড়ে তুলেন তাহলে অনেকটাই সমস্যা থেকে বের হওয়া সম্ভব হবে। এতে আপনার সন্তানেরও করোনা মোকাবেলা করার জন্য একই ব্যবস্থা নেয়ার অভ্যাস গড়ে উঠবে। 
ভালো রোল মডেলের জন্য দরকার চেষ্টা, ভালো চিন্তা ও কাজ করার অভ্যাস এবং নিজেকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখা। আপনি সুস্থ থাকলে আপনি সন্তানদের প্রতি মনোযোগী হয়ে, তাদের শারীরিক, মানসিক স্বাস্থ্য নিশ্চিত কর‍তে পারবেন। আপনাকে হয়তো ঘরের কাজ, অফিসের কাজ, ছেলেমেয়েদের বাড়তি যত্ন, করোনার নিত্য নতুন তথ্য ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে অনেক বেশি উদ্বিগ্ন থাকেন, এবং শংকিত হওয়াটা স্বাভাবিক। তাই যখনই উদ্বিগ্ন হবেন কারো সাথে শেয়ার করুন, এতে মন হালকা হবে এবং সমস্যা সমাধানের অনেক উপায় হয়তো খুঁজে পাবেন। চেষ্টা করবেন পর্যাপ্ত ঘুম, ব্যালেন্সড ডায়েট, মেডিটেশন, ব্যায়াম, গান শোনা, বই পড়া, নাটক দেখা, সিনেমা দেখা, বাগান করা অথবা নতুন কিছু করা যা আপনার শরীর ও মনকে প্রফুল্ল রাখবে।                              

খ) রুটিন মেনে চলা-  পরিবারের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট রুটিন রাখুন, তারা কখন ঘুমাবে এবং ঘুম থেকে উঠবে, খাবারের সময়, পড়ার সময়ের রুটিন এতে যার যার কাজ সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয় এবং অনেক কাজ নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে আপনি তাদের ছবি আঁকা, বিভিন্ন ছড়া, গল্প বলা ও শেখানো, ব্লক তৈরি করা অথবা ইমাজিনারি খেলার মাধ্যমে তাদের ব্যস্ত রাখতে পারেন। স্কুল ও কলেজ পড়ুয়াদের তাদের বয়স ও আগ্রহ অনুসারে তাদের ফ্রি টাইমের জন্য আর্টস, ক্রাফটস, অনলাইনে নাচ, গান শেখা, ডায়েরি, ব্লগ বা গল্প লেখা, বিভিন্ন ভাষা শেখা, 'জুম' বা 'স্কাইপে'র মাধ্যমে আত্মীয়স্বজন, বন্ধুদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা, বিভিন্ন অনলাইন কোর্স এবং নানা সৃজনশীল কাজে উৎসাহ দিতে পারেন।

'বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা' সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছে যে, বড়দের ৩০ মিনিট এবং ছোটদের ১ ঘণ্টা শারীরিক কার্যাবলিতে যুক্ত থাকতে, তাই তাদের রুটিন করে বিভিন্ন ব্যায়াম করতে উৎসাহিত করুন।  এছাড়া প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের রিলাক্সেশন মিউজিক শুনে বা মেডিটেশন করে তারা তাদের মন ও শরীরকে ভালো রাখতে পারবে।      

প্রতিদিনের যে রুটিন তৈরি করুন না কেন সবসময় চেষ্টা করবেন আপনার সন্তানদের সাথে 'কোয়ালিটি টাইম' কাটাতে এবং রুটিনে বৈচিত্র্য আনতে, এতে একঘেয়েমি দূর হবে যেমন, হঠাৎ ফ্যামিলি পিকনিক বা একসাথে খেলা যেমন লুডু, ক্যারাম ইত্যাদি। ভবিষ্যতে কি হবে সেটার দুশ্চিন্তা না করে আপনি নিজেকে এবং আপনার সন্তানকে আজকের দিনকে উপভোগ করার ও আজকের দিনের কাজ গুলোকে মনোযোগ দিয়ে করার অভ্যাস করান এতে অনেক দুশ্চিন্তা কমে আসবে। 
             

গ) দায়িত্ববোধ বাড়ানো- স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় পরিবারের বড়দের এখন অনেক বেশি কাজের দায়িত্ব নিতে হচ্ছে। তাই চেষ্টা করুন আপনার সন্তানের বয়স অনুযায়ী ছোট ছোট কাজের দায়িত্ব দিতে। যেমন, খাবারের পর সে তার নিজের প্লেট পরিস্কার করা, ফুলের টবে পানি দেওয়া, টিনেজরা ছোট ভাই বোনদের কিছুটা দেখাশোনা করা, রান্নাতে সাহায্য করা, তাদের নিজেদের ঘর, বাড়িঘর গোছানো ও পরিস্কার রাখা। করোনার সময়ে এই যুদ্ধটা আমাদের সবার তাই সন্তানদের মধ্যে দায়িত্বশীলতার বোধ তৈরি হওয়া জরুরি। যখন কোন কাজ করবে তাদের প্রশংসা করুন এতে তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং পরিবারের প্রতি তাদের দায়িত্ববোধ বাড়বে।

ঘ) দুশ্চিন্তার বাক্স ও জার্নালিং- দুশ্চিন্তা লাঘব করার ক্ষেত্রে লেখা একটি শক্তিশালী মাধ্যম। লেখার মাধ্যম হিসেবে দুশ্চিন্তার বাক্স ও জার্নালিং লেখা নিয়ে আলোচনা করবো। 
 
১. দুশ্চিন্তার বাক্স-  বড়দের মতো ছোটরাও রাতে ঘুমানোর সময় আগে কি হয়েছিলো বা ভবিষ্যৎ/ আগামীকাল কি হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা করে। যার ফলে মন খারাপ করে থাকে এবং রাতে ঘুমাতে পারে না। তাই করোনার এই অনিশ্চয়তার বা অন্য চ্যালেঞ্জের সময়ে যদি আপনার সন্তানের মধ্যে অনেক মন খারাপ বা ঘুমের অসুবিধা হয় তবে 'দুশ্চিন্তার বাক্স' পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। এটি ৩-১২ বছর বয়সের শিশুর জন্য বেশি কার্যকর। দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় অথবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ৫-১০ মিনিট ধরে এই প্রক্রিয়া করতে পারেন। আপনি এবং আপনার সন্তান ঠিক করবেন দুশ্চিন্তার বাক্সটি কেমন হবে, হতে পারে এটি টিফিন,টিস্যু বা যেকোন বাক্স। একটি কাগজে আপনার সন্তান তার দুশ্চিন্তা/ মন খারাপের কথা ড্রয়িং করবে বা লিখবে এবং এই বিষয়ে আপনারা দুজন কথা বলবেন, অতপর লেখাটি দুশ্চিন্তার বাক্সে রাখবেন। সবশেষে আপনি এবং আপনার সন্তান বাক্সটি কোন নিরাপদ জায়গায় রাখবেন তা ঠিক করবেন। তবে তা বেডরুমে না রাখাই ভালো। লেখা বা ড্রয়িংয়ের মাধ্যমে সে তার মন থেকে চিন্তা বের করে সেটি দুশ্চিন্তার বাক্সে রাখবে, এতে করে সে তার দুশ্চিন্তাকে নিয়ন্ত্রণ করা শিখবে। এই প্রক্রিয়া নিয়মমাফিক প্রতিদিন করতে হবে যতোদিন না তার সেই ভয়/রাগ/কষ্ট/ দুশ্চিন্তা দূর হয়। যখন তার সমস্যা দূর হয়ে যাবে তখন সন্তানকে সাথে নিয়ে সে কাগজ ছিঁঁড়ে ফেলুন।

২) লেখা বা জার্নালিং-  টিনএজরা করোনার এই সময়ের সমস্যা, দুশ্চিন্তা, কষ্টের কথা লিখতে পারে। টেক্সাস ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর জেমস বিশ বছর ধরে গবেষণা করে দেখেছেন যে, মনের কষ্টের কথা লিখতে শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো থাকা যায়। তাই তিনি এই গবেষণার ভিত্তিতে 'রাইটিং টু হিল' নামে একটি বই লিখেছেন। তাই আপনার সন্তানদের এই সময়ে লিখতে বা জার্নালিং করতে উৎসাহিত করতে পারেন।           
 

ঙ) আবেগ চিহ্নিত করা- চাপ বা দুশ্চিন্তার লক্ষন বা প্রকাশ ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয়। এই সময়ে আপনার ছেলেমেয়েদের মধ্যে বেশি মন খারাপ করে থাকা, অতিরিক্ত রাগ প্রদর্শন, ভীত থাকা, স্কুলে না যেতে পেরে একাকীবোধ করা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। টিনএজদের হরমোনের পরিবর্তনের কারণে তাদের আবেগ দ্রুত পরিবর্তিত হয় তাই বাবা মার সাথে মতবিরোধ হবার সম্ভাবনা থাকে বেশি। তাই আপনার সন্তানদের সাথে এমন একটি মানসিক সম্পর্ক তৈরি করুন যাতে তাদের মন ভালো ও খারাপ দুটোই আপনার সাথে শেয়ার করতে পারে। সন্তানদের বয়স অনুযায়ী তাদের আবেগ বুঝুন। তাদেরকে বেশি সময় দিয়ে নিরপেক্ষভাবে তাদের কথা শুনুন, আবেগ মূল্যায়ন করুন, তাদের কষ্টগুলোকে তাদের জায়গা থেকে বোঝার চেষ্টা করুন। এভাবে আপনার সন্তান আপনার সাথে কথা শেয়ার করবে এবং একাত্মবোধ করবে। 

ছ) খোলামেলা আলোচনা করা-  আপনার সন্তানেরা করোনা ভাইরাস সম্পর্কে কতটুক জানে তা নিয়ে আলোচনা করুন, তাদের করোনা সংক্রান্ত কিছু জানার ইচ্ছা থাকলে তা প্রশ্ন করতে উৎসাহিত করুন। আপনার সন্তানের বয়স অনুযায়ী তাদের প্রশ্নের উত্তর দিন। তবে নিজ থেকে খুব বেশি তথ্য না দেওয়াই ভালো, এতে করে তাদের মধ্যে ভয়ের উদ্রেক হতে পারে। কিন্ত অতিমাত্রায় খবর দেখা, আপনার ও আপনার সন্তানদের মধ্যে উদ্বিগ্নতা তৈরি করতে পারে। তাই নির্দিষ্ট সময় করে দিনে ১/২ বার করোনা সম্পর্কিত নিউজ দেখুন বা পড়ুন। 

ঝ) ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করা-  আশাবাদী, ইতিবাচক চিন্তা আমাদের শরীর ও মনকে সুস্থ রাখে। তাই পরিস্থিতি যতই খারাপ হোক না কেন আপনি আপনার এবং সন্তানদের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব জাগ্রত করুন, এতে তারা করোনা পরিস্থিতিকে অনেকটা মোকাবেলা করতে শিখবে। আপনি আপনার সন্তানকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে অভ্যাস করান এবং আশ্বস্ত করুন সে নিরাপদে আছে এবং আরো বলতে পারেন, যদিও করোনা সংক্রান্ত অনেক নেতিবাচক ঘটনা ঘটছে কিন্ত এটা একদিন দূর হয়ে যাবে। অনেক দেশের গবেষক, বিজ্ঞানীরা এর টিকা আবিস্কারের চেষ্টা করছেন, চিকিৎসার  নতুন নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন। 

চলুন আমরা আমাদের এবং সন্তানদের মধ্যে 'আমরা করবো জয়' এই ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করি এবং সেই অনুযায়ী সর্বোত্তম সতর্ক ব্যবস্থা গ্রহণ করি। 

'আমরা করবো জয়, আমরা করবো জয়,
আমরা করবো জয়, নিশ্চয়,
এই বুকের গভীরে আছে প্রত্যয়,
আমরা করবো করোনা জয়, নিশ্চয়।'    


লেখক, ক্লিনিকাল সাইকোলজিস্ট, এনএইচএস, যুক্তরাজ্য। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা