শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৪, শনিবার, ০৭ মে, ২০২২ আপডেট:

থ্যালাসেমিয়া নিয়ে কিছু কথা

ডা. মাফরুহা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
থ্যালাসেমিয়া নিয়ে কিছু কথা

জনস্বাস্থ্য প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের জন্য থ্যালাসেমিয়া একটি গুরুতর সমস্যা। এটি মূলত জিনগত ও জন্মগত একটি রক্তশূন্যতাজনিত রোগ। আক্রান্ত রোগীদের সারা জীবন চিকিৎসার ওপর নির্ভরশীল থাকতে হয়। যেমন বারবার রক্ত পরিসঞ্চালন করা, আয়রন কমানোর ওষুধ সেবন ইত্যাদি। সামষ্টিক চিকিৎসা ব্যয় অনেক বেশি। যেহেতু বংশগত রোগ তাই পিতা ও মাতা উভয়েই যদি থ্যালাসেমিয়ার বাহক হন তবে অনাগত সন্তানের থ্যালাসেমিয়া রোগ হতে পারে। উল্লেখ্য, বাহকের নিজের তেমন কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে না। তাই বাহক নির্ণয়ের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় সচেতনতা ও জ্ঞানের অভাব থাকে। অথচ রক্তের হিমোগ্লোবিন ইলেকট্রফরেসিস পরীক্ষার মাধ্যমে সহজেই নির্ণয় করা যায়। 

থ্যালাসেমিয়া কী?
এটি রক্তের হিমোগ্লোবিন সম্বন্ধীয় জিনগত একটি সমস্যা। অর্থাৎ বাবা-মা থেকে রোগটি সন্তানের দেহে আসে। সাধারণ মানুষের চেয়ে এই রোগীদের হিমোগ্লোবিন কম উৎপাদন হয় অথবা ত্রুটিপূর্ণ হিমোগ্লোবিন তৈরি হয়। ফলে রোগীর রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। 

লক্ষণ কী কী : রক্তশূন্যতা প্রধান লক্ষণ। জন্মের এক বছরের মধ্যেই বাচ্চার রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। কারও ক্ষেত্রে আরও পরে দেখা দিতে পারে। তীব্রতা অনুযায়ী রোগের মাত্রা ভিন্ন হতে পারে। দেহের লিভার ও প্লীহা বড় হয়ে যায়। শিশুর আকার ও গড়নে ঘাটতি দেখা দেয়। রক্তশূন্যতার জন্য প্রায়ই রক্ত পরিসঞ্চালন লাগে।

২-৬ সপ্তাহ পরপর বা কারও কারও বার বার রক্ত সঞ্চালন করতে হয়। তাছাড়াও নানা জটিলতা দেখা দেয়। যথাসময়ে চিকিৎসা না করালে ও সঠিকভাবে রোগটি ধরতে না পারলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

আমাদের দেশে কি এই রোগ খুব বেশি?
থ্যালাসেমিয়া হাজার বছরের পুরনো একটি রোগ। সারা বিশ্বেই এই রোগ আছে। এটি সর্বাধিক বিস্তৃত একটি জেনেটিক রোগ। এর মধ্যে বিটা থ্যালাসেমিয়ার বাহক সবচেয়ে বেশি। ফলে শুধু বিটা থ্যালাসেমিয়ার রোগীই জন্ম নিচ্ছে প্রায় ৬০ হাজার। সমগ্র বিশ্বের প্রায় সাত শতাংশ লোক থ্যালাসেমিয়ার বাহক।

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার পাকিস্তান, ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ডসহ বাংলাদেশেও প্রচুর থ্যালাসেমিয়ার বাহক আছে। বিভিন্ন গবেষণা কার্যক্রম থেকে জানা যায়, আমাদের দেশের ৭ থেকে ১১ শতাংশ লোক এই থ্যালাসেমিয়ার জিন বহন করে। অর্থাৎ ১৭ কোটি জনগণের মোট প্রায় দুই কোটি লোক থ্যালাসেমিয়ার বাহক।

এ ছাড়াও হিমোগ্লোবিন ‘ই’ নামক একটি ভ্যারিয়েন্ট হিমোগ্লোবিন বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে বেশি লক্ষ করা গেছে। বিশেষত সম্প্রতি এক গবেষণায় বলা হয়েছে, উত্তরবঙ্গের রংপুর জেলাতে এর সংখ্যা শতকরা ২৫ ভাগ।

বাহক কারা?
মানবদেহে ২৩ জোড়া ক্রোমোজম আছে। এর মধ্যে এগারো নম্বর ক্রোমোজমের একটি অংশ গ্লোবিন চেইন উৎপাদন করার জিন। এই জিনটি যদি ত্রুটিপূর্ণ বা মিউটেশন হয় তবে বিটা থ্যালাসেমিয়ার বাহক হয়। আর যদি এগারো নম্বর এর দুটি ক্রোমোজম আক্রান্ত হয় তবে তারা আক্রান্ত হয়।

বাহক অর্থাৎ এরা থ্যালাসেমিয়ার জিন বহন করে। এরা স্বাভাবিক মানুষের মতো জীবনযাপন করে, তেমন শারীরিক কোনো সমস্যাই হয় না বা রক্তশূন্যতা তেমন হয় না। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যায় কে বাহক। রক্তের এই বিশেষ পরীক্ষার নাম হলো হিমোগ্লোবিন ইলেকট্রফরেসিস। 

বাহকের সমস্যা কোথায়?
নিজের ব্যক্তিগত জীবনের কোনো সমস্যাই নেই। তবে একজন বাহক যদি অন্য কোনো বাহককে বিয়ে করে তবে অনাগত সন্তানের রোগাক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পারিবারিক আত্মীয়দের মধ্যে বিয়ে হলে এমন সমস্যা হতে পারে।

সেই ক্ষেত্রে অনাগত সন্তানের নিচের যেকোনো একটি হতে পারে
* ২৫% আশঙ্কা থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত।
* ৫০% আশঙ্কা থ্যালাসেমিয়ার বাহক।
* ২৫% সম্ভাবনা সুস্থ স্বাভাবিক জীবন। 

আমাদের উদ্বেগের বিষয় হলো শিশুরা থ্যালাসেমিয়া মেজর হিসেবে জন্মগ্রহণ করে। আর তা প্রতিরোধযোগ্য।
 
বাহক শনাক্তকরণ উপায়: প্রাথমিকভাবে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ধারণা করা যায় ও পরবর্তীতে হিমোগ্লোবিন ইলেক্ট্রফরেসিস পরীক্ষার মাধ্যমে থ্যালাসেমিয়ার বাহক নির্ণয় করা যায়। ক্ষেত্রবিশেষে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়। 

যাদের জন্য প্রযোজ্য :
পারিবারিক ইতিহাসে রক্ত সম্পর্কের কেউ থ্যালাসেমিয়ার রোগী বা বাহক হলে। 
বিয়ের আগে যে কেউ পরীক্ষা করে নিতে পারে। 
পিতা-মাতা উভয়েই যদি বাহক হন তবে গর্ভের সন্তানের রক্ত পরীক্ষা করা উচিত। তবে উভয়েই যদি হিমোগ্লোবিন ই-এর বাহক হন তবে এই পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। 
রক্ত শূন্যতার কারণ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।
 
থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধের উপায়:
১. বাহক + বাহক বিয়ে বন্ধ করা। (যদিও বাস্তবজীবনে অনেকটা কঠিন বাস্তবায়ন করা)। 
২. যদি বিয়ে হয়েই যায় তবে অনাগত সন্তান রোগাক্রান্ত কি না এই পরীক্ষা করা (anti natal screening) ও ব্যবস্থা নেওয়া (আরও কঠিন বাস্তবে)।
৩. সাধারণ জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা ও জনসচেতনতা তৈরি করা, যাতে সবাই নিজের রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে নিজেকে জানতে পারে এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারে। এটিই আমার মতে সহজ উপায়।
 
বাহক কাকে বিয়ে করবে?/ বা বাহককে কে বিয়ে করবে?
একজন বাহক যেহেতু স্বাভাবিক জীবনযাপন করেন তাই তার কোনো সমস্যা নেই, শুধু স্বাভাবিক রক্তের একজনকে বিয়ে করবে। কোনো অবস্থাতেই অন্য কোনো বাহককে নয়। এখন সামাজিক প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আমাদের দেশে কেউ যদি জানে একজন বাহক তবে তাকে কেউ বিয়ে করতে চায় না। মনে করে কী দরকার বাপু! ঝামেলা করার! অথচ একজন স্বাভাবিক জিনের মানুষের কোনো সমস্যাই হয় না বাহককে বিয়ে করলে। সেক্ষেত্রে সন্তানের রোগাক্রান্ত হওয়ার কোনো ঝুঁকি নেই। এখানে আমাদের আরও উদার মানসিকতার হতে হবে।
 
স্কুলে স্ক্রিনিং করা ও সচেতনতা তৈরি :
বিভিন্ন ক্লাসের বইতে আজকাল স্বাস্থ্য সম্বন্ধীয় বিভিন্ন বিষয় পড়ানো হয়। যেহেতু থ্যালাসেমিয়া একটি জাতীয় সমস্যা, তাই এ বিষয়ের ওপর শিশু-কিশোরদের পাঠ্যক্রমের আওতায় এনে জানালে তারা সচেতন হবে। তাদের বাবা-মায়েরাও সচেতন হবেন। তাছাড়াও স্কুল কর্তৃপক্ষ চাইলে স্ক্রিনিং প্রকল্প চালু করার উদ্যোগ নিতে পারে। সচেতনতা বাড়লে অবশ্যই প্রতিরোধ জোরালো হবে বলে আমার বিশ্বাস। 

থ্যালাসেমিয়ার রোগীর চিকিৎসা কী?
১. নিয়মিত রক্ত পরিসঞ্চালন (এতে করে রক্তে অতিরিক্ত আয়রণ জমে যা ক্ষতিকর)। 
২. রক্তের আয়রন কমানোর ওষুধ নেওয়া।
৩. নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। কারণ নানা জটিলতা তৈরি হয় এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া। 
৪. প্লীহা সার্জারি (splenectomy)  করে ফেলে দেওয়া। ক্ষেত্র বিশেষে এই চিকিৎসার শরণাপন্ন হতে হয়। 

একেবারে নির্মূল করার কোনো উপায় আছে কি?
আছে। অস্থি মজ্জা প্রতিস্থাপন (allogeneic bone marrow transplantation) পদ্ধতির মাধ্যমে থ্যালাসেমিয়া রোগীর শরীর থেকে সম্পূর্ণ রূপে নির্মূল করা যায়। 
আপন ভাইবোন যদি সুস্থ/ক্যারিয়ার হয় আর তার সঙ্গে যদি ১০০% (একটি বিশেষ পরীক্ষা দ্বারা নির্ণয় করা যায়) ম্যাচ হয় তবে তার শরীরের স্টেম সেল নিয়ে রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। ৯০% ক্ষেত্রে সফলতার সঙ্গে রোগমুক্ত করা যায়।
 
আমাদের দেশে কি Marrow transplant হয়? খরচ কেমন?
আমাদের দেশে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বাংলাদেশের চারটি হাসপাতাল কার্যক্রম শুরু করেছে। তবে থ্যালাসেমিয়ার রোগীর জন্য যেমনটি দরকার তেমনটি এখনো শুরু হয়নি। অদূর ভবিষ্যতে ব্যাপক আকারে শুরু হবে। 
খরচ প্রায় ৩০ লাখের বেশি টাকা যদি বিদেশে করে। বাংলাদেশে শুরু হলে সরকারি হাসপাতালে এই খরচ আনুমানিক বারো লাখ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা সম্ভব হবে আশা করি। 

সম্প্রতি ঢাকা সামরিক হাসপাতালে একজন থ্যালাসেমিয়ার রোগীর সফল বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট হয়েছে। 

শেষ কথা : যেই পরিবারে একজন থ্যালাসেমিয়ার রোগীর মাসে মাসে রক্ত দিতে হয় তারা জানে এর ভয়াবহতা কী পর্যায়ের। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকরা জানেন কতটা দুর্বিষহ জীবন এই রোগীদের। একটু খানি সচেতনতা পারে এই জটিলতা থেকে মুক্তি দিতে। তাই সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক সমস্যার বেড়াজাল থেকে মুক্ত হয়ে উন্মুক্ত চিত্তে থ্যালাসেমিয়ার প্রতিরোধে বিভিন্নভাবে অংশগ্রহণ করা উচিত। শনাক্তকরণ পরীক্ষার পর বাহক নির্ণয় হলে তার উচিত পরিবারের সদস্যদের পরীক্ষা করানো। একজন থ্যালাসেমিয়ার বাহক অন্য একজন বাহককে বিয়ে করবেন না। থ্যালাসেমিয়ার প্রতিরোধ হোক সামাজিক আন্দোলন। 

লেখক: রক্ত রোগ বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক 
বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট ইউনিট
হেমাটোলজি বিভাগ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। 

এই বিভাগের আরও খবর
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে