শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫০, বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২

ভারতীয় দুই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাক্ষাৎকার

‘রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই’

শামীম আহমেদ
অনলাইন ভার্সন

‘রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই’

প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করালে অনেক জটিল রোগ সহজেই ভালো হয়ে যায়। দেরি করলে জটিলতা বাড়ে। তাই রোগ কখনো চেপে রাখতে নেই। অনেক সময় কিছু রোগের কথা লজ্জায় আমরা চেপে রাখি। প্রাথমিক অবস্থায় রোগকে গুরুত্ব দেন না অনেকে। কখনো ভাবেন চিকিৎসায় হয়তো রোগটি ভালো হবে না। অথচ ছোট্ট একটি অস্ত্রোপচারে বড় একটা সমস্যার সমাধান হতে পারে। এমনকি একজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও সুচিকিৎসায় স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে পারেন। প্রয়োজন শুধু সমস্যাটির জন্য সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসকের কাছে যাওয়া।

সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে আসা ভারতের কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানি হাসপাতালের স্পাইন সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. বিশাল পেশাত্তিওয়ার ও অ্যান্ড্রোলজি অ্যান্ড রিকনস্ট্রাক্টিভ ইউরোলজি বিভাগের প্রধান ডা. সঞ্চয় পান্ডে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কথাগুলো বলেন। মেরুদণ্ডের সমস্যা, ক্যান্সার, প্রজননতন্ত্র ও মূত্র সংবহনতন্ত্রের নানা জটিলতা ও আধুনিক চিকিৎসা নিয়ে কথা বলেছেন এই দুই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।

ডা. সঞ্চয় পান্ডে বলেন, লজ্জা ও না জানার কারণে অনেক মানুষ যৌন ও প্রজননতন্ত্রের নানা সমস্যা নিজের ভিতরে চেপে রাখে। ফলে সমস্যাটি বাড়তে থাকে। ছোট একটি অস্ত্রোপচারে অনেক জটিল যৌন সমস্যা ভালো হতে পারে সেটাই অনেকের অজানা।

তিনি বলেন, ৪০ থেকে ৭০ বছর বয়সের নারী, যারা একাধিক সন্তান জন্ম দিয়েছেন তাদের প্রস্রাব লিক করে। ৬০-৭০ ভাগ নারীর এ সমস্যা হয়। কেউ জানতে চাই না। নামাজের সময়, হাঁচি-কাশি দিলে, হাঁটাচলার সময় পেটে চাপ পড়ে প্রস্রাব বেরিয়ে যায়। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ, ছোট্ট একটা অপারেশনে এটা ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু, লজ্জায় নারীরা কাউকে বলে না। ডায়াপার পরে, পানি পান কমিয়ে দেয়। এতে আরও ক্ষতি হয়ে যায়। ৪০ পার হওয়ার পর ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেসার, শারীরিক ও মানসিক চাপে অনেক মানুষের যৌন ক্ষমতা কমে যায়। পুরুষের ক্ষেত্রে এটা খুবই কমন। হরমোন কমে যাওয়ায় অনেকে পুরোপুরি যৌন অক্ষম হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে দাম্পত্য জীবনে। এই সমস্যা পুরুষ লজ্জায় কাউকে বলে না। এমন ক্ষেত্রে পেনাইল ইমপ্লান্ট করলে ওই ব্যক্তি স্বাভাবিক যৌনজীবন ফিরে পেতে পারে। এছাড়া প্রতি চার হাজার নারীর মধ্যে একজন জরায়ু ও পূর্ণাঙ্গ যৌনাঙ্গ ছাড়া জন্মায়। ওই নারী কাউকে বিয়েও করতে পারে না। সন্তানও জন্ম দিতে পারে না। বাচ্চা অবস্থায় এই সমস্যা বোঝা যায় না। বয়ঃসন্ধিকালে যখন দেখবে মাসিক হচ্ছে না, তখন পরীক্ষা করলে ধরা পড়ে। এটাকে বলে এমআরকেএস সিনড্রোম। এসব ক্ষেত্রে কৃত্রিম যৌনাঙ্গ স্থাপন করে দিলে সে স্বাভাবিক যৌনজীবন ফিরে পেতে পারে। সারোগেসির মাধ্যমে মা হতে পারে।

তিনি বলেন, ৪০ বছরের পর হরমোন পরিবর্তনের কারণে প্রস্টেট বড় হয়ে প্রস্রাবের রাস্তায় চাপ দেয়। তখন ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব বের হয়। এটা নারী-পুরুষ সবার ক্ষেত্রে। এটা দীর্ঘদিন চললে ক্যান্সারের দিকে যেতে পারে। ওষুধেই এটা ঠিক হয়। না হলে লেজার অপারেশন করি। এজন্য প্রস্রাবে কোনো সমস্যা হলে, প্রস্রাবে রক্ত গেলে, ব্যথা হলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। প্রস্রাবে রক্ত গেলে স্টোন থাকতে পারে, ক্যান্সার থাকতে পারে, ইনফেকশন হতে পারে। এমনকি যাদের কিডনি বা মূত্রথলিতে পাথর একবার হয়েছে, অপারেশনের পর তার আবার হতে পারে। এজন্য নিয়মিত চেকআপ করাতে হবে।

ডা. পান্ডে বলেন, জেন্ডার রি-অ্যাসাইনমেন্ট সার্জারির মাধ্যমে এখন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে। আমরাই চিকিৎসা করছি। ট্রান্সজেন্ডার সমস্যা সারা বিশ্বে একটা বড় সংকট। এমন সমস্যা থাকলে কেউ বলতে পারে না। অনেকের হয়তো মানসিকতা পুরুষের, কিন্তু শরীর নারীর। আমরা সার্জারির মাধ্যমে অর্গান পরিবর্তন করে মানসিক এবং শরীরের কাজের সমন্বয়ের ব্যবস্থা করি। এই চিকিৎসা হরমোন থেরাপি, সাইক্রিয়াটিক কাউন্সেলিং, অর্গান স্টাবলিশ ও ভয়েস থেরাপির মাধ্যমে করা হয়। আমরা পুরো অর্গানই দিতে পারি। ভারতে এ বিষয়ে একটি আইন পাস হয়েছে। কে এই অপারেশন করতে পারে সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বলা যাবে। এর জন্য প্লাস্টিক সার্জারি, সাইক্রিয়াটিসসহ একটি টিম কাজ করতে হয়। কোকিলাবেন হাসপাতালে সেই টিম রয়েছে।

তিনি বলেন, মডার্ন লাইফস্টাইলে চাপ অনেক বেশি। অনেক কাজ করি, ছুটিছাঁটা নেই, পানি কম খাই, চা-কফি-মদ্যপান করি। এসব কারণে সমস্যা বাড়ছে। সিগারেট ক্যান্সারের একটি অন্যতম কারণ। কিডনি ক্যান্সার, ইউরিনারি ব্লাড ক্যান্সারের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি থাকে ধূমপানে। এছাড়া প্রোস্টেট ক্যান্সার, রেক্টিকুলার ক্যান্সার, চোখে ক্যান্সার- এগুলোর রোবটিক সার্জারি করে চিকিৎসা দিচ্ছি আমরা। ডিউমার, কিডনি ক্যান্সার, ইউরেটিক ক্যান্সারসহ কিছু ক্যান্সারে আমরা কেটে অপারেশন করছি না। মিনিমালি ইনভেসিভ হোলস দিয়ে একেবারে নার্ভের কাছে গিয়ে আধুনিক প্রযুক্তি মাধ্যমে করা হচ্ছে। ফলে রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। এ ধরনের অপারেশন আগে পেট খুলে করা হতো।

প্রজনন ও মূত্র সংবহনতন্ত্র ঠিক রাখতে পেলভিক ফ্লোর এক্সারসাইজের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি পানের পরামর্শ দেন ডা. সঞ্জয় পান্ডে। তিনি বলেন, সমস্যা হলে সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। না হলে জটিলতা বাড়বে। সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। পরীক্ষার জন্য প্রথম প্রস্রাব ছেড়ে মাঝের প্রস্রাবটা দিতে হয়, এটাও অনেকে জানে না। ফলে ভুল চিকিৎসা হয়। কারও বাবার প্রস্টেট ক্যান্সার থাকলে তার ছেলেরও হতে পারে। এগুলো জানা দরকার। রোগ সবার হতে পারে। এটা নিয়ে লজ্জা করলে হবে না।

মিনিম্যালি ইনভেসিভ এবং এন্ডোস্কোপিক স্পাইন সার্জন ডা. বিশাল পেশাত্তিওয়ার বলেন, অনেকের মেরুদণ্ডে জন্মগত ত্রুটি থাকে। নানা কারণে মেরুদণ্ডে ফ্রাকচার হতে পারে। এই অঞ্চলের ৪০-৭০ বছর বয়সসীমার অসংখ্য রোগী দেখেছি যারা ভুল পদ্ধতিতে ঘুমানোর কারণে মেরুদণ্ডের জয়েন্টে সমস্যা হয়। এসব সমস্যা নিয়ে বড় সার্জারি করা হলে রোগীর স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সময় লাগে। আমি গুরুত্ব দিই মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারিতে (এমআইএসএস)। এই পদ্ধতিতে অত্যাধুনিক টেকনোলজির মাধ্যমে খুবই ছোট আকারে সার্জারি করা হয়। সার্জারির দিনই রোগী হাঁটতে পারে। এক মাসে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে রোগী মোটরসাইকেলও চালাতে পারে।

তিনি বলেন, স্পাইন সার্জারির ক্ষেত্রে কোকিলাবেন হাসপাতালে রোবটের মাধ্যমে মেরুদণ্ডের স্ক্রুগুলো খুবই সূক্ষভাবে বসানো হয়। ফলে রোগীকে হাসপাতালে বেশি দিন থাকতে হয় না। তার মতে, কোমরে ব্যথা হলে অর্থপেডিক সার্জন, নিউরো সার্জন, নাকি স্পাইন সার্জনের কাছে যাবেন তা নিয়ে রোগীদের মধ্যে সংশয় থাকে। অর্থপেডিক ও নিউরো সার্জনরা হাড় ও ব্রেইনের পাশাপাশি স্পাইন সার্জারিও করতে পারেন। কিন্তু, স্পাইন সার্জনরা শুধুই স্পাইন সার্জারি করেন। অর্থাৎ, তিনি ওই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। যে বিষয়ে যিনি বেশি জানেন তার কাছে যাওয়াই ভালো। যে কোন সার্জারিতে জটিলতা থাকে। মাঝেমধ্যে সার্জারি ফেইল করতে পারে। তখন রি-সার্জারি করতে গেলে জটিলতা বাড়ে। আগে কারও সার্জারি ফেইল করলে কোকিলাবেন হাসপাতালে রি-সার্জারির ব্যবস্থা আছে।

এই দুই চিকিৎসক বলেন, সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। প্রস্রাবে রক্ত যাচ্ছে, ব্যথা আছে, কিডনিতে সমস্যা হচ্ছে, মেরুদণ্ডে সমস্যা হচ্ছে- এমন কিছু টের পেলে চুপ করে থাকবেন না। এই দেশে অনেক ভালো চিকিৎসক আছে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

হাসপাতালটির ইন্টারন্যাশনাল পেশেন্ট ডিভিশনের প্রধান দীপক চাওলা বলেন, কোনো দেশের রোগী কোকিলাবেনের চিকিৎসককে দেখাতে চাইলে তার পরীক্ষার রিপোর্টগুলো হাসপাতালের ঠিকানায় ([email protected]) মেইল করতে হয়। তখন রোগীর সমস্যা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে মেইল আসবে। হাসপাতালে যাওয়ার আগেই তার জন্য চিকিৎসক নির্ধারিত থাকবেন। আবার ডায়াগনসিস রিপোর্ট দেখে ভারতে নেওয়ার দরকার মনে না হলে আমরা সেটাও বলে দিই।

এই বিভাগের আরও খবর
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা