শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৭, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

হার্ট অ্যাটাক ও এনজিওগ্রাম নিয়ে কিছু কথা

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
হার্ট অ্যাটাক ও এনজিওগ্রাম নিয়ে কিছু কথা

হার্ট অ্যাটাক একটি জীবন বিপন্নকারী ব্যাধি। প্রকট (acute) হার্ট অ্যাটাক দুই ধরনের হয় : ১। STEMI, ২। NSTEMI, প্রথমটির ক্ষেত্রে আধুনিক চিকিৎসা হলো- সঙ্গে সঙ্গে এনজিওগ্রাম করে রিং বা stent পরিয়ে দেওয়া। এবং এটি করতে হবে লক্ষণ শুরুর ১২ ঘণ্টার মধ্যে, নইলে হার্টের মাংসপেশির মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যায়। হার্ট ও ব্রেনের টিসু একবার ধ্বংস হলে আর ফিরিয়ে আনা যায় না। সময়ই এখানে মুখ্য নিয়ামক। দেরি হয়ে গেলে বা দেরি করে রিং পরালে কাঙ্খিত ফল পাওয়া যায় না। এতে দীর্ঘমেয়াদি হার্ট ফেইল্যুর বা হার্টের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়। যেসব জায়গায় জরুরি এনজিওগ্রাম বা রিং পরানোর পর্যাপ্ত সুযোগ নেই সেখানে streptokinase বা tenectiplase দিয়ে রক্তনালির ব্লক খুলে দিতে হবে। তবে এর সাফল্য জরুরি রিং (primary angioplasty) এর চেয়ে অনেক কম এবং এসব ওষুধ প্রয়োগের ২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবশ্যই এনজিওগ্রাম করতে হবে। নইলে হার্টের মাংসপেশির অপূরণীয় ক্ষতি হবে। মনে রাখতে হবে রাত হোক দিন হোক বুকে অস্বাভাবিক ব্যথা, জ্বালাপোড়া, চাপ, গ্যাস বা শ্বাসকষ্ট হলে প্রথমেই জরুরি বিভাগে এসে ইসিজি করতে হবে। রাতে ব্যথা হলে সকাল পর্যন্ত বাড়িতে অপেক্ষা করা যাবে না।

এনজিওগ্রাম এবং জরুরি রিং (primary angioplasty) পরানো- আপাত দৃষ্টিতে এটি ব্যয়বহুল মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে তা নয়। কেননা মাত্র তিন দিনের মধ্যেই রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যেতে পারেন। এতে হার্টের পাম্পিং বা কার্যক্ষমতা প্রায় স্বাভাবিক থাকে। দীর্ঘমেয়াদে রোগী স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে সক্ষম হয়। দ্বিতীয়ত রিং বা stent এর দাম সরকার নির্ধারিত হওয়ায় সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতালে একই দাম নিতে বাধ্য। তাই সময়ক্ষেপণ করে পরে রিং লাগালে কাঙ্খিত ফল পাওয়া যাবে না। উন্নত বিশ্বসহ সারা দুনিয়ায় এটাই হলো হার্ট অ্যাটাকের বিজ্ঞানসম্মত আধুনিক চিকিৎসা।

আরেকটি বিষয়। STEMI হার্ট অ্যাটাক নির্ণয় করতে শুধু একটি ইসিজিই যথেষ্ট, কোনো রক্ত পরীক্ষার আবশ্যকতা নেই। ইসিজি করে যদি দেখা যায় রোগীর STEMI হয়েছে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তাকে জরুরি বিভাগ থেকে সরাসরি ক্যাথলাবে নিয়ে জরুরি এনজিওগ্রাম করে রিং পরাতে হবে।

প্রকট হার্ট অ্যাটাকের দ্বিতীয় ধরনটি হলো NSTEMI যেটা শুধু ইসিজি দিয়ে বোঝা যাবে না। রোগীর লক্ষণ, ইসিজি এবং রক্ত পরীক্ষা Troponin করে যদি দেখা যায় এটি স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি তাহলে কিছু ওষুধ প্রয়োগ করে এক ধরনের রক্ত জমাটবিরোধী হেপারিন (injection Clexane) দিয়ে যত দ্রুত সম্ভব এনজিওগ্রাম করে দেখতে হবে ব্লকের সংখ্যা, ধরন ও মাত্রা কেমন। ব্লকের চরিত্রের ওপর নির্ভর করবে রোগীর রিং লাগবে, বাইপাস (ওপেন হার্ট) সার্জারি লাগবে নাকি শুধু ওষুধ দিয়ে রাখা যাবে এবং প্রয়োজনে দ্বিতীয় আরেকজন কার্ডিওলজিস্ট বা সার্জনের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে হবে।

এনজিওগ্রাম কী?

করোনারি এনজিওগ্রাম (Coronary Angiogram), যা আমরা সংক্ষেপে এনজিওগ্রাম বলে থাকি, হার্টের রক্তনালির ব্লক নির্ণয়ে শতভাগ নিশ্চিত একটি পরীক্ষা। রক্তনালির ব্লক হলে হার্টের মাংসপেশিতে অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্ত যেতে বাধাগ্রস্ত হয়। যদি এ ব্লক ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে তাহলে রোগী একটু পরিশ্রম করলে বুকে ব্যথা, চাপ, বা শ্বাসকষ্ট অনুভব করেন এবং বিশ্রাম নিলে আরাম বোধ করেন। এটাকে বলে স্টেবল অ্যানজাইনা (Angina)।

যদি বুকে হঠাৎ তীব্র ব্যথা, শ্বাসকষ্ট শুরু হয়, শরীর ঘেমে যায়, রোগী আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন তাহলে বুঝতে হবে হয়তো কোনো রক্তনালি হঠাৎ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে। এটাকে আমরা বলি হার্ট অ্যাটাক (Heart attack)। এটি একটি জীবন বিপন্নকারী মারাত্মক রোগ। মানুষের মৃত্যুর যত কারণ আছে তার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকই হচ্ছে সর্বপ্রথম এবং প্রধান কারণ।

অর্থাৎ অ্যানজাইনা বলি আর হার্ট অ্যাটাকই বলি দুটোই রক্তনালির ব্লক থেকে হয়ে থাকে। কিন্তু দুটোর কারণ, উপসর্গ এবং চিকিৎসা প্রায় আলাদা ধরনের। তবে উভয় ক্ষেত্রেই রোগ নির্ণয়ের একমাত্র শতভাগ নিশ্চিত যে পরীক্ষাটি তা হচ্ছে এনজিওগ্রাম। কিন্তু অ্যানজাইনার ক্ষেত্রে সেটি হচ্ছে রুটিন এনজিওগ্রাম যা যে কোনো সুবিধাজনক সময়ে করা যায়। আর হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে সেটি হলো জরুরি এনজিওগ্রাম (urgent angiogram)। অর্থাৎ জরুরি এনজিওগ্রাম করার উদ্দেশ্য হলো- ব্লক নির্ণয়ের সঙ্গে সঙ্গে তা বেলুন বা রিং (Stent) এর মাধ্যমে অপসারণ করা। এটাকে বলে জরুরি এনজিওপ্লাস্টি (Primary angioplasty/ PTCA)। রোগীর লোকজন অনেক সময় জরুরি এনজিওগ্রামের উদ্দেশ্য বা গুরুত্ব বুঝতে পারেন না । তারা ভাবেন হার্ট অ্যাটাকের মধ্যে এনজিওগ্রাম না করে প্রথমে ওষুুধ দিয়ে চিকিৎসা করে পরবর্তী সময়ে এনজিওগ্রাম করানো যাবে। এটি সম্পূর্ণ একটি ভুল ধারণা। সারা বিশ্বে জরুরি এনজিওপ্লাস্টি এখন হার্ট অ্যাটাকের প্রধানতম আধুনিক চিকিৎসা। এতে মৃত্যুহার, হার্ট ফেইল্যুর এবং ধুঁকে ধুঁকে মরার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।

এই যে এনজিওগ্রাম এটা নিয়েও সাধারণ মানুষের মধ্যে অনেক ভুল ধারণা আছে। অনেক মনে করেন এটি অজ্ঞান করে একটি অপারেশন। খুব ব্যথা, ভয়ংকর ব্যাপার ইত্যাদি ইত্যাদি। আসলে এটি একটি অতি সাধারণ একটি পরীক্ষা। রোগীকে সম্পূর্ণ সজাগ রেখে সামান্য লোকাল অবশ করার ওষুধ দিয়ে মাত্র ৮ থেকে ১০ মিনিটের একটি পরীক্ষা যা একটি লাল পিঁপড়ার কামড়ের চেয়ে কোনোমতেই বেশি ব্যথার নয়। এতদিন ধরে এই পরীক্ষাটি পায়ের একটি ধমনি বা রক্তনালির মাধ্যমে করা হতো। ফলে রোগীকে ৬ ঘণ্টা চিৎ হয়ে শুয়ে থাকতে হতো যা কি না বয়স্ক বা স্থূলকায় মানুষের জন্য কিছুটা কষ্টকর। তা ছাড়া পায়ের ক্ষেত্রে রক্তক্ষরণের একটা ঝুঁঁকি থাকে। এসব ঝামেলা এড়াতে আধুনিক বিশ্বে হাতের ধমনির মাধ্যমে এনজিওগ্রাম করা একটি সহজ ঝুঁঁকিমুক্ত পদ্ধতি। হাতের মাধ্যমে এনজিওগ্রাম (Radial angio- gram) করলে রোগী দিনের মধ্যেই বাড়ি চলে যেতে পারেন, শুয়ে থাকার কষ্ট নেই, হাঁটাচলা দিব্যি করতে পারেন।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমণ্ডি, ঢাকা।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা