শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৮, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩

চিকিৎসায় স্ট্রোক ভালো হয়

ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু
অনলাইন ভার্সন
চিকিৎসায় স্ট্রোক ভালো হয়

স্ট্রোক মস্তিষ্কের একটি অসুখ। মস্তিষ্কের রক্তনালীর রোগ এটি। স্ট্রোক দু ধরনের। 

১. ইসকেমিক স্ট্রোক
২. হেমোরেজিক স্ট্রোক

ইসকেমিক স্ট্রোক- মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাধলে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল কমে যায়। ফলে মস্তিষ্কের কোষ নষ্ট হয়ে যায়। শুরুতে কোষগুলো রক্ত চলাচল কমে গেলেও বেঁচে থাকতে পারে। একটা নিদিষ্ট সময় পর কোষগুলো মারা যায়। একে বলে কোর। কোরের চার পাশে মস্তিষ্কের বেশকিছু অংশেও রক্ত কমে যায়। একে বলে প্যানামব্রা। যদি প্যানামব্রা অংশে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করা যায় তাহলে স্ট্রোকের ভয়াবহতা অনেকটা কমানো যায়।

অনেকে মনে করেন স্ট্রোকের কোনো চিকিৎসা নেই। স্ট্রোক হলে পঙ্গুত্বই নিয়তি। এটা মেনে নেন সবাই। কিন্তু স্ট্রোক এখন বিনা চিকিৎসার রোগ নয়। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা আছে। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা বিশ্বব্যাপী হচ্ছে।

স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা 

হার্ট অ্যাটাক হলে আমরা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নেই। হৃদপিণ্ডের রক্তনালীতে রক্ত জমে গেলে হৃদপিণ্ডে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। ফলে হৃদপিণ্ডের মাংসপেশি নষ্ট হয়ে যায়। একেই বলে হার্ট অ্যাটাক। হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত নিশ্চিত হওয়ার পর চিকিৎসক হার্টের রক্তনালীতে জমাটবাধা রক্ত গলিয়ে ফেলতে এক ধরনের ওষুধ শিরাপথে দিয়ে থাকেন। একে বলে স্ট্রেপ্টোটোকাইনেজ।

একই রকমভাবে মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধলে জমাট বাঁধা রক্ত গলিয়ে ফেলতে এক ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা হয়। মস্তিষ্কের স্ট্রোকে যে ওষুধ ব্যবহার করা হয় তাকে বলে এল্টিপ্লেজ।

কীভাবে কাজ করে

রক্তলানীতে রক্ত জমাট বাঁধার কিছু ধাপ আছে। রক্তনালীতে চর্বি জমা হয়ে তা সংকুচিত হয়ে যায়। চর্বি জমা অংশে রক্তনালীর ভেতরে ফেটে যায়। এ কারণে রক্তনালীর কোষ যাকে এন্ডোথেলিয়াম বলে তা বের হয়ে আসে। ক্ষত হওয়া এন্ডোথেলিয়ামে রক্তের কণিকা প্লাটিলেট জমা হয়। প্লাটিলেট কিছু কেমিকেল নিঃসরণ করে। পরবর্তীতে ফিব্রিনোজেন নামক প্রোটিন। এটি নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। কিছু রিয়েকশনের মাধ্যমে তা ফিব্রিনে পরিবর্তিত হয়। এটি জালিকা তৈরি করে। এ জালিকায় রক্তের কোষগুলো জমাট বাঁধে। একে বলে থ্রোম্বাস। ফলে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। এল্টিপ্লেজকে বলা হয় এন্টিথ্রম্বোলাইটিক। এর আর একটি নাম হলো টিস্যু প্লাজমিনোজেন একটিভেটর। রক্তে আরেকটি পদার্থ থাকে, যার নাম প্লাজমিনোজেন। এটি নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। প্লাজমিনোজেন সক্রিয় হয়ে প্লাজমিনে পরিণত হয়। প্লাজমিন কাঁচির মতো কাজ করে। এটি ফিব্রিনকে ভেঙে ফেলে। ফলে ফিব্রিনের জালিকা আর থাকে না। জালিকা না থাকায় রক্তকণিকাগুলো জমাট হয়ে থ্রোম্বাস করতে পারে না। মানে বন্ধ হওয়া রক্তনালী খুলে যায়। তো এল্টিপ্লেজের কাজটা কী? এল্টিপ্লেজ প্লাজমিনোজেনকে প্লাজমিনে পরিবর্তন করে ফিব্রিন জালিকা ভেঙে দেয়।

কাদের আধুনিক চিকিৎসা করা যায়

অনেকে প্রশ্ন করেন সব স্ট্রোক করা রোগীকে কি আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া যায়? আমরা বলি যাদের মাথায় রক্তক্ষরণ হয় তাদের তো এল্টিপ্লেজ ইনজেকশন দেওয়া যায় না। আর যাদের রক্তনালী রক্ত জমে বন্ধ হয়ে যায় যাকে ইস্কেমিক স্ট্রোক বলে। তাদের দেওয়া যায়। আবার সব ইস্কেমিক স্ট্রোক রোগীকে এ চিকিৎসা দেওয়া যায় না। তো কাদের দেওয়া যায়? উত্তরে আমরা বলি-
১. যাদের ইস্কেমিক স্ট্রোক হয় এবং উপসর্গ দেখা দেওয়ার সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে যদি হাসপাতালে আসেন তাহলে দেওয়া যায়। 
২. অনেকের ক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে স্ট্রোক হয়। তাদের তো সময় মাপা সম্ভব হয় না। তাদের ক্ষেত্রে এমআরআই পরীক্ষা করে দেখতে হয় এ চিকিৎসা দেওয়া যাবে কি না। যদি এমআরআই পরীক্ষা সন্তোষজনক হয় তাহলে এ চিকিৎসা দেওয়া যায়।
৩. বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে।

কাদের ক্ষেত্রে এ চিকিৎসা করা যায় না

১. উচ্চ রক্তচাপ ১৮৫/১১০ মিলিমিটার মার্কারির বেশি হলে। তবে রক্তচাপ কমানোর ওষুধ প্রয়োগ করে রক্তচাপ এ মাত্রার নিচে নামিয়ে আনতে পারলে আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া যায়।
২. রক্তের রোগ থাকলে।
৩. মাথায় গত ৩ মাসের মধ্যে আঘাত পেলে।
৪. গত ৩ মাসের মধ্যে ইস্কেমিক স্ট্রোক হলে।
৫. ৩ মাসের মধ্যে মস্তিকে বা স্পাইনাল ক্যানেলে অপারেশন হলে।
৬. মস্তিষ্কের ক্যান্সার হলে।
৭. পূর্ববর্তী যেকোনো সময়ে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হলে।
৮. খাদ্যনালীতে ক্যান্সার বা গত ২১ দিনের মধ্যে রক্তক্ষরণ হলে।
৯. শরীরের যেকোনো অংশে রক্তক্ষরণ হতে থাকলে।
১০. ২৪-৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধে ওষুধ যেমন হেপারিন বা লো-মলিকুলার ওয়েট হেপারিন নিলে।
১১. প্লাটিলেটের সংখ্যা ১ লাখের কম হলে।
১২. সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হলে
১৩. সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কের এক-তৃতীয়াংশের বেশি অংশে রক্ত চলাচলে কমে স্ট্রোক হলে।
সেসব কারণ থাকলে আইভি থ্রোম্বোলাইসিস করা সম্ভব হয় না, তা যদি আপনার রোগীর থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসককে জানাবেন।

কীভাবে শরীরে দেওয়া হয়

স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা দেওয়া বেশ সহজ। স্ট্রোকের সাড়ে ৪ ঘণ্টার মধ্যে যেসব হাসপাতালে এ চিকিৎসা করার ব্যবস্থা আছে সেসব হাসপাতালে আসতে হবে। একজন নিউরোলজিস্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়ার পর আইভি থ্রোম্বলাইসিসের সিদ্ধান্ত দেবেন। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয় শিরাপথে। ওষুধের প্যাকেটে দুটো বোতল থাকে। এর একটিতে এল্টিপ্লেজ ও অন্যটিতে মিশ্রণ তৈরি করার জন্য তরল পদার্থ থাকে। দুটো বোতলের মধ্যে সংমিশ্রণ করার জন্য একটি নিডল বা সুচ থাকে। এ সুচটি প্রথমে এল্টিপ্লেজ রাখা বোতলে প্রবেশ করাতে হয়। এরপর সুচের অপরপ্রান্ত মিশ্রণ তৈরি করার তরলের মধ্যে প্রবেশ করানো হয়। তরল রাখা বোতলটি এল্টিপ্লেজ রাখা বোতলের ওপর উল্টে রাখা হয়। ফলে তরল নিডলের ছিদ্র দিয়ে এল্টিপ্লেজ বোতলের মধ্যে চলে আসে। এবার বোতলটি ঝাকিয়ে মিশ্রণ তৈরি করা হয়। 
মিশ্রণ তৈরি সম্পন্ন হলে ওষুধ শিরাপথে প্রবেশ করা হয়। এটি করা হয় ২ ভাগে। আক্রান্ত ব্যক্তির ওজনকে ০.৯ দিয়ে গুণ করলে যে পরিমাণ হয় সে পরিমাণ (মিলিগ্রাম) ওষুধ শিরাপথে একবারে দিয়ে দিতে হয়। বাকি ওষুধ ১ ঘণ্টা ধরে দিতে হয়। 

কতটা কার্যকর

১৯৯৬ সালে এফডিএ স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা হিসেবে অনুমোদন দেয়। তখন থেকেই বিশ্বব্যাপী স্ট্রোকের চিকিৎসা হিসেবে আইভি থ্রোম্বলাইসিস ব্যবহার করা হচ্ছে। আধুনিক এ চিকিৎসার ফলাফল কিন্তু বেশ আশাব্যঞ্জক। গবেষণায় দেখা গেছে, এ চিকিৎসা পাওয়া রোগীদের ৭০ শতাংশের উন্নতি হয়। আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয়েছে তিন মাস পর তাদের ৫০ শতাংশ ব্যক্তি নিজের কাজ নিজেই করতে পারেন, ১৫ শতাংশ অন্যের কিছু সাহায্য দরকার হয়, ১৫ শতাংশ অন্যের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হন ও ২০ শতাংশ মারা যান। 

কাজেই প্রায় ৭০ শতাংশ ব্যক্তি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন। এ সংখ্যা কিন্তু অনেক বেশি। স্ট্রোকের চিকিৎসা নেই তা কিন্তু আর ঠিক নয়। স্ট্রোক হলেই যে অন্যের ওপর বোঝা হবেন তাও ঠিক না।

জটিলতা কী

যে কোনো চিকিৎসায় কিছু জটিলতা থাকে। তা মেনে নিয়েই চিকিৎসা করতে হয়। আইভি থ্রোম্বলাইসিস চিকিৎসাও কিছু জটিলতা হতে পারে তবে তা বেশ কম। জটিলতার মধ্যে বেশি মারাত্মক হলো মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা রোগীর যদি মাথাব্যথা বেড়ে যায়, রক্তচাপ বেড়ে যায়, অজ্ঞান হয়ে যায়, এক পাশে দুর্বলতা বেড়ে যায় তাহলে রক্তক্ষরণ হয়েছে বলে ধরণা করা হয়। এমনটি হলে ওষুধ বন্ধ করে দ্রুত সিটিস্ক্যান করাতে হয়। রক্তক্ষরণ হলে চিকিৎসক সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন। সাধারণত ২-৬% রোগীর রক্তক্ষরণ হতে পারে।

এছাড়া শরীরের অন্যান্য অঙ্গে রক্তক্ষরণ হতে পারে। এল্টিপ্লেজ ওষুধ হাইপারসেনসিটিভিটি থেকে হতে পারে এনজিএডিমা। এতে ঠোঁট, মুখ ফুলে যেতে পারে। ১.৫-২.৫ শতাংশ রোগীর এ সমস্যা হতে পারে। চিকিৎসায় এটি ভালো হয়। জটিলতা কিছু থাকলেও আইভি থ্রোম্বলাইসিসের উপকারিতার জটিলতার চেয়ে অনেক বেশি।

খরচ কেমন

স্ট্রোকের অত্যাধুনিক চিকিৎসার খরচ কিন্তু খুব বেশি না। যে ওষুধ ব্যবহার করা হয় তা ৫০ হাজার টাকা মাত্র। সরকারি হাসপাতালে এর বাইরে খরচ বেশি নেই। বেসরকারি হাসপাতাল হলে কিছু খরচ বাড়বে।

আমাদের দেশে কি সম্ভব

১৯৯৬ সালে আমেরিকার এফডিএ আইভি থ্রোম্বলাইসিসের জন্য এল্টিপ্লেজকে অনুমোদন দেয়। স্ট্রোকের আধুনিক চিকিৎসা দেওয়ার ব্যাপারে তারা খুব তৎপর। আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার জন্য রোগীকে হাসপাতালে আসার জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। উন্নতদেশগুলোতে অত্যাধুনিক অ্যাম্বুলেন্স আছে। এসব অ্যাম্বুলেন্সে সিটিস্ক্যান করার ব্যবস্থা আছে। কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে অত্যাধুনিক অ্যাম্বুলেন্স রোগীর বাসায় চলে যায়। অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে সিটিস্ক্যান করে যদি দেখা যায় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়নি এবং ইস্কেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন তাহলে অ্যাম্বুলেন্সেই আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার জন্য এল্টিপ্লেজ ইনজেকশন দেওয়া হয়। ইনজেকশন চলা অবস্থায় রোগীকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এত সুবিধার পরও ইস্কেমিক স্ট্রোকের মাত্র ২-৫% রোগীকে অত্যাধুনিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়।

আমাদের দেশের জন্য খুব আনন্দের খবর হলো আমাদের দেশেও কিন্তু অত্যাধুনিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। গত ৩-৪ বছর থেকে দেশেই এ চিকিৎসা হচ্ছে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস (নিনস), আগারগাঁও, ঢাকায় নিয়মিতভাবে আইভি থ্রোম্বলাইসিস হচ্ছে। এখানে শুধু স্ট্রোক রোগীদের জন্য ১০০ বেডের আলাদা ইউনিট আছে। এটি এশিয়ার মধ্যে বৃহত্তম। এখানে এ পর্যন্ত প্রায় ২০০ রোগীর আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা হয়েছে। স্ট্রোক আক্রান্ত রোগীর তুলনায় এ সংখ্যা একেবারেই নগণ্য। তারপরও আমাদের জন্য এ সংখ্যা অনেক বেশিই। সিএমএইচ, বিএসএমএমইউতে কিছু আইভি থ্রোম্বলাইসিস হয়েছে। ঢাকার বাইরে সিলেটের বেসরকারি হাসপাতালে এ চিকিৎসা হচ্ছে।

জনপ্রিয় করার উপায় কী

দেশে স্ট্রোকের অত্যাধুনিক চিকিৎসা অল্প পরিমাণে হলেও হচ্ছে। কিন্তু আরও বাড়ানো প্রয়োজন। আইভি থ্রোম্বলাইসিসের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সময়। সাড়ে চার ঘণ্টার মধ্যে না এলে এ চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়। আমাদের দেশে যানজট ভয়াবহ। যানজটের কারণে রোগীরা সঠিক সময়ে আসতে পারেন না। এজন্য আইভি থ্রোম্বলাইসিস করা যায় এমন হাসপাতালের সংখ্যা বাড়াতে হবে। এলাকাভিত্তিক করলে সুবিধা। এ চিকিৎসা শুধু ঢাকা কেন্দ্রিক না করে অন্তত বিভাগীয় শহরগুলোতে চালু করার ব্যবস্থা করা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে আইভি থ্রোম্বলাইসিস করার ব্যবস্থা চালু করতে হবে।

স্ট্রোক নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন। এখনোও আমাদের বেশিরভাগ লোকই মনে করেন স্ট্রোক হার্টের রোগ। ফলে স্ট্রোকে আক্রান্তদের হার্টের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে নিয়ে যান। স্ট্রোক মস্তিষ্কের রোগ। স্ট্রোক করলে মস্তিষ্কের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে দ্রুত নিতে হবে। অকারণে সময় নষ্ট করা যাবে না।

লেখক : ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু, সহকারী অধ্যাপক, ইন্টারভেনশনাল নিউরোলজি বিভাগ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা