শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৪, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

স্ট্রোক-পরবর্তী প্যারালাইসিস চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

ডা. এম ইয়াসিন আলী
অনলাইন ভার্সন
স্ট্রোক-পরবর্তী প্যারালাইসিস চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

বিশ্বে এখন মৃত্যুর অন্যতম কারণ স্ট্রোক। স্ট্রোকের সম্পূর্ণ চিকিৎসায় এবং রোগীকে পুরোপুরি নিরাময়ে স্ট্রোক-পরবর্তী পুনর্বাসন অত্যন্ত জরুরি। আসুন আমরা জেনে নিই স্ট্রোক কেন হয় ও স্ট্রোক-পরবর্তী পুনর্বাসন চিকিৎসা কী সেই সম্পর্কে।

প্রশ্ন : স্ট্রোক বলতে আসলে আমরা কী বুঝি? এটি কেন হয়?

উত্তর : স্ট্রোক খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি রোগ। মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিশ্বে এটি তৃতীয়। আমরা যেমন হার্ট অ্যাটাক বলি, তেমনি মস্তিষ্কের অ্যাটাক হয়, হঠাৎ করে থেমে যাচ্ছে, এটিকে আমরা স্ট্রোক বলি। আর স্ট্রোক দুটো কারণে হয়ে থাকে। একটি হলো ইসকেমিক স্ট্রোক; মস্তিষ্কের ভেতরে যে রক্তনালিগুলো রয়েছে, সেগুলোর ভেতরে যখন কোনো থ্রম্বাস তৈরি হয়, রক্ত চলাচল ব্যাহত হয় তখন এটিকে আমরা ইসকেমিক স্ট্রোক বলি।

আরেকটি হলো হেমোরেজিক স্ট্রোক। আমাদের রক্তনালিগুলো কোথাও একটু সমস্যা হলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়। যে এলাকায় ক্ষরণ হলো সেখানে কিছু উপসর্গ দেখা যায়। এ দুটো কারণে মূলত স্ট্রোক হয়।

প্রশ্ন : স্ট্রোকের চিকিৎসা বা ব্যবস্থাপনা সম্বন্ধে একটু জানতে চাই।

উত্তর : স্ট্রোকের পরপর অ্যাকিউট একটি অবস্থা হয় এবং গুরুতর মেডিকেল অবস্থা হয়। এ সময় যতদূর সম্ভব বিশেষায়িত হাসপাতালে যেতে হবে। বিশেষ করে এ সময়ে তা (রোগীর) সঞ্চালনকে ঠিক রাখা জরুরি। অনেক রোগীকে আমরা দেখি, রক্ত সঞ্চালন কম হওয়ার কারণে শ্বাস নিতে পারছে না। অ্যাকিউট অবস্থায় তাকে সিসিইউ, আইসিইউ এগুলোতেও রাখতে হয়। স্ট্রোক-পরবর্তীকালে হয়তো দেখা যায়, হাত-পায়ে দুর্বলতা চলে আসে। যেটাকে অনেক সময় প্যারালাইসিস বলে থাকি আমরা, স্ট্রোক-পরবর্তী প্যারালাইসিস। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, মুখ একপাশে বাঁকা হয়ে গেছে।

প্রশ্ন : এই প্যারালাইসিস বা সাময়িক অক্ষমতা যেটি হয়, সেটি থেকে মুক্ত রাখতে আপনারা পুনর্বাসনে কী করেন?

উত্তর : স্ট্রোকের সময় হাত-পায়ে যে অক্ষমতা হয়, এটিকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য ফিজিওথেরাপি খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে হেমোরেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে। হেমোরেজিক স্ট্রোকের কারণে ক্ষতিটা দীর্ঘ সময় হয়। বিশেষ করে দেখা যাচ্ছে, যতক্ষণ পর্যন্ত তার মস্তিষ্কের রক্তনালিগুলো ঠিক না হয়, পাশাপাশি রক্ত জমাট বেঁধে থাকাকে যদি ঠিক না করা যায়, ততদিন পর্যন্ত হাত-পায়ের অক্ষমতা ফিরিয়ে আনা খুব কঠিন। তবে হেমোরেজিক ছাড়া ইসকেমিক স্ট্রোক যেটি রয়েছে, এটির উন্নতি খুবই ভালো। আমরা অভিজ্ঞতায় দেখেছি, রোগী যদি খুব দ্রুত ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার আওতাধীন হয়, ৯৫ ভাগই আগের জীবনে ফিরে আসতে পারে। অসুস্থ অবস্থার একজন মানুষকে আগের মতো পরিস্থিতিতে নিয়ে আসাকেই আমরা পুনর্বাসন বলি।

প্রশ্ন : এটি করতে আপনাদের কত সময় লাগে এবং এই সময় নির্ধারণ হয় কিসের ওপর?

উত্তর : নির্ভর করে রোগীর অ্যাটাকের জটিলতার ওপর, তার শারীরিক লক্ষণের ওপর। বিশেষ করে দেখা যায় আমরা কিছু রোগী পাই, যাদের হাত-পায়ের শক্তি সম্পূর্ণ চলে যায়নি। অল্প অল্প শক্তি রয়েছে। একে আমরা হেমিপেরেসিস বলি। এর জন্য সঠিকভাবে প্রথম থেকেই ফিজিওথেরাপি শুরু করলে এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে আবার আগের অবস্থায় চলে আসে। আমরা কিছু রোগী এমন পেয়েছি, প্রায় দুই সপ্তাহের মধ্যে সে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে গেছে। আর যদি সঠিকভাবে ফিজিওথেরাপি না হয়, তাহলে সমস্যা হয়। আমাদের দেশে রোগীদের একটি প্রবণতা রয়েছে। চিকিৎসক হয়তো পরামর্শ দিয়েছে, তবে ওই রোগী ভাবছেন এ রকম যে বাসায় কিছু ব্যায়াম করে নিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। এতে কখনোই সমস্যার সমাধান হয় না।

প্রশ্ন : তার মানে আপনি কি বলতে যাচ্ছেন, একটি সেন্টার বা হাসপাতালে থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসাটা নিতে?

উত্তর : হ্যাঁ, বিশেষ করে এই চিকিৎসা চলাকালীন, স্ট্রোক-পরবর্তীকালেই যদি আমরা তাদের পাই, তাহলে সকাল-দুপুর-রাত তিনবার করে ফিজিওথেরাপি দিই। পাশাপাশি কিছু ব্যায়াম করানো হলে খুব দ্রুত রোগী সেরে ওঠে।

প্রশ্ন : তাহলে শুরু করতে হবে কখন থেকে?

উত্তর : ইসকেমিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে আমরা রোগীটিকে বোঝার পর থেকেই ফিজিওথেরাপি শুরু করতে পারব। কারণ, ওই সময় তার মস্তিষ্কে এমনিতেই রক্ত চলাচল কম হচ্ছে। আমরা যখন তার কিছুটা শারীরিক ব্যায়াম করাব, এতে সারা শরীরেই রক্ত চলাচল যেমন বাড়বে, মস্তিষ্কের রক্ত চলাচলও তেমনি বাড়বে।

আর হেমোরেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে আমরা যেটা করি, সেটি হলো জটিলতা বুঝে তাকে প্রথমে ওই স্থিতিশীল অবস্থায় আসা পর্যন্ত কখনো এক সপ্তাহ বা কখনো দুই সপ্তাহ পর থেকে ফিজিওথেরাপি দেওয়া শুরু করি। নয়তো তার মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল তো এমনিতেই বেশি হচ্ছে, সেটি যেন ব্যায়ামের কারণে আরও বেশি না হয়ে যায়। সে জন্য রোগীর অবস্থার ওপর নির্ভর করে ফিজিওথেরাপি শুরু করতে হবে।

প্রশ্ন : কেমন সারা পাচ্ছেন তাদের, যারা এখনকার সময়ে স্ট্রোক-পরবর্তী চিকিৎসা নিচ্ছে?

উত্তর : এখন মানুষের মধ্যে সচেতনতা অনেক বেড়েছে। আগে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সম্বন্ধে অনেকের ধারণাই ছিল না। এখন অনেক রোগী সরাসরি ফিজিওথেরাপির জন্য আসছে। স্ট্রোকের চিকিৎসার জন্য যে ফিজিওথেরাপি সংযুক্ত, সেটি সম্বন্ধে ধারণা ছিল না। তবে এখন সামাজিক মাধ্যমে এ বিষয়ে কথা হচ্ছে। আমরা যে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক রয়েছি, তাদের সংখ্যাও আগে কম ছিল, তবে এখন বেড়েছে। আমাদের কাছে রেফারেল রোগী বেশি আসে। বিশেষ করে একজন রোগী যখন সুস্থ হয় তখন আরেকজনকে বলে, ওষুধের পাশাপাশি ফিজিওথেরাপি নিলে দ্রুত সেরে ওঠা যাবে। এ জন্য এখন অনেক রোগীই আমরা পাই। জরুরি অবস্থা কাটিয়ে ওঠার পরই ফিজিওথেরাপির জন্য চলে আসে।

প্রশ্ন : পুনর্বাসনের জন্য আপনারা কত দিন হাসপাতালে থাকার পরামর্শ দেন? বাসায় চলে গেলে কি কোনো পরামর্শ থাকে?

উত্তর : অবশ্যই। বিশেষ করে কিছু কিছু ব্যায়াম তাদের বাসায়ই করতে হয়। এগুলো আমরাই শিখিয়ে দিই। পাশাপাশি রোগীকে ফলোআপের জন্য আসতে বলি। তাদের প্রাত্যহিক জীবনযাপনে কিছু বিষয় থাকে, এগুলো একটু মেনে চলতে হবে। পাশাপাশি এই ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করার পর আমাদের সঙ্গে দেখা করতে হবে। দেখতে হবে পেশিশক্তির কতটুকু উন্নতি হলো। যদি কোনো সমস্যা থাকে, এর ভারসাম্য রক্ষার জন্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন দেওয়া হয় তাদের। বিশেষ করে রোগীর অবস্থা বুঝে ভিন্ন ভিন্ন ফিজিওথেরাপি দেওয়া হয়।

প্রশ্ন : প্রধানত আপনারা কী করেন আগের অবস্থায় ফিরে আসতে?

উত্তর : যেহেতু এটি মস্তিষ্ক-সংক্রান্ত, মস্তিষ্ক থেকেই পুরো সঞ্চালন হয়, তাই এর জন্য চিকিৎসা দেওয়া হয়। এই যে আমি কথা বলছি, তার জন্যও একটি এলাকা রয়েছে, ম্পিচ এলাকা বলি। আমরা যে হাতটা নাড়াচ্ছি, এর জন্যও একটি এলাকা কাজ করছে। একে মোটর এলাকা বলি। তাই মস্তিষ্কের যে অংশটি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, যার জন্য তার হাত-পায়ের অক্ষমতা, এটাকে সারিয়ে তোলার জন্য কাজ করি। মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে যেমন ওষুধ দেওয়া হচ্ছে, তেমনি হাত-পায়ের দুর্বল পেশির জন্য ফিজিওথেরাপিতে ইলেকট্রোথেরাপি আছে। যেখানে আমরা ইলেকট্রিক্যাল কিছু যন্ত্র ব্যবহার করে থাকি যেন তার স্নায়ুগুলো কাজ করে। যেমন ইলেকট্রিক্যাল স্টিমুলেশন থেরাপি বলি। এরপর ম্যানুয়াল কিছু ব্যায়াম আছে, যাকে থেরাপিউটিক ব্যায়াম বলি; রোগ অনুযায়ী ব্যায়ামগুলো ভিন্ন ভিন্ন। আসলে পেশির সঙ্গে সঙ্গে স্নায়ুর ওপরও কাজ করা হয়।

প্রশ্ন : ফলোআপের জন্য রোগীরা আপনাদের কাছে এলে কী দেখেন?

উত্তর : এ সময়, বিশেষ করে তার পেশিশক্তিগুলো কেমন আছে, সেটি দেখি। যেহেতু এটি দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা, একজন রোগীর জন্য ছয় মাস ধরে তো আর হাসপাতালে থাকা সম্ভব হয় না। আমরা হয়তো দুই-তিন মাস রাখার পর যখন দেখি ৯০ ভাগের বেশি সেরে গেছে, তখন তাকে ছেড়ে দিই। পাশাপাশি বললাম, কিছু ব্যায়াম আপনি বাসায় করেন। এই ব্যায়ামগুলো সঠিকভাবে করলে তার উন্নতি হওয়ার কথা। তবে দেখা যায়, অনেকে আর বাসায় গিয়ে ঠিকমতো করে না।

প্রশ্ন : সে ক্ষেত্রে কি সমস্যাটি আবার হওয়ার আশঙ্কা থাকে?

উত্তর : একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সে এগোচ্ছে। যদি সে সেখানে থেমে যায়, তাকে আবার পেছনে ফিরে আসতে হয়। যেটা হয়তো কেবল দুই-তিন সপ্তাহ নিয়মিত করলে সম্পূর্ণ ঠিক হয়ে যেত। তবে এ ক্ষেত্রে দেখা যায় তাকে আবার নতুন করে দুই মাস করতে হচ্ছে। তখন জটিলতা বেড়ে যায়।

প্রশ্ন : জটিলতার দিকে যাই। যদি চিকিৎসা না নেওয়া হয়, কী ধরনের জটিলতা হতে পারে?

উত্তর : জটিলতা অনেক হয়। আমরা দেখি, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে ফিজিওথেরাপি সম্বন্ধে সচেতনতা খুবই কম। এ রকম অনেক রোগী দেখি আমরা হাতটা বাঁকা, পা ‘সি’-এর মতো আকৃতি নিয়ে থাকে। সারা জীবন এভাবে তাকে চলতে হয়। আবার অনেকের ধারণা রয়েছে, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা দিয়েও কাজ হয় না। তারা সঠিকভাবে চিকিৎসা না নেওয়ার কারণে এটি হয়। সম্পূর্ণ কোর্স করলে তারা সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবে।

লেখক: চেয়ারম্যান ও চীফ কনসালটেন্ট, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে