সাম্প্রতি জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার এক পরিসংখ্যানে জানিয়েছে, পাঁচ হাজার শরণাথী বা অভিবাসন প্রত্যাশী চলতি বছর ইউরোপে যেতে গিয়ে ভূমধ্যসাগরে ডুবে গেছে। আর এ বছর মোট ৩ লাখ ৬০ হাজার শরণার্থী বা অভিবাসন প্রত্যাশী সমুদ্রপথে ইউরোপে প্রবেশ করেছে। এদের বেশিরভাগই ইতালি ও গ্রিসে ঢুকেছে বলে আন্তর্জাতিক শরণার্থী বিষয় সংস্থা (আইওএম) জানিয়েছে। যা এখনো পর্যন্ত যে কোনো বার্ষিক হিসেবে সর্বোচ্চ বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।
ইউরোপে যেতে চাওয়া শরণার্থী বা অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃতের সংখ্যা বাড়তে থাকা ‘ভয়ঙ্কর’। শরণার্থীরা যেন নিরাপত্তা পায় সে ব্যাপারে একটি আইনি পথ খুঁজে বের করা উচিত ইউরোপের। এ কথা জানিয়েছেন জাতিসংঘর আন্তর্জাতিক শরণার্থী বিষয় সংস্থার মুখপাত্র উইলিয়াম স্পেনডেলা। গত বৃহস্পতিবার ইতালি উপকূলে রাবারের দুটি নৌকাডুবিতে মৃত্যুবরণকারী ১ শ’ জনকেও এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, ঝুঁকিপূর্ণ নৌযান এবং কর্তৃপক্ষের চোখ ফাঁকি দিতে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বনের কারণে শরণার্থী বা অভিবাসন প্রত্যাশীদের ডুবে যাওয়ার সংখ্যা বাড়ছে বলে মনে করছে সংস্থাটি।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার