শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল: বাংলাদেশের উদ্বেগের কি কোনও কারণ আছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল: বাংলাদেশের উদ্বেগের কি কোনও কারণ আছে?

সম্প্রতি নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস করেছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত। দেশটির জাতীয় সংসদ তথা রাজ্যসভা ও লোকসভায় সংসদ সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে সংগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে আইনটি পাস হয়।

এরই মধ্যে এই আইনটি অনেক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এ নিয়ে শোনা যাচ্ছে অনেক আলোচনা-সমালোচনাও। এমনকি আইনটি নিয়ে দেশটির বেশ কয়েকটি রাজ্যে সহিংস আন্দোলনের কথাও এসেছে গণমাধ্যমে। 

এছাড়াও শোনা যাচ্ছে, এই আইনটি পাসের কারণে বাংলাদেশসহ ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো উদ্বিগ্ন।

আসলেই কি ভারতের এই আইন নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ আছে? এই প্রশ্নের দ্ব্যর্থহীন জবাব ‘না’। তাছাড়া, ভারতে নাগরিকত্ব চাইছেন এমন বাংলাদেশির সংখ্যা খুবই কম।

আমাদের এই দুই দেশের মধ্যে যেটা হচ্ছে, তা হল বিভিন্ন কারণে মানুষ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে যাতায়াত করছে। আর এর অন্যতম কারণ সীমান্তে নিরাপত্তাজনিত দুর্বলতা।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে বসবাসকারী মানুষের সীমানা পেরিয়ে আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে। তাদের কেউ কেউ আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে অবৈধভাবে আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করছে। এছাড়া, কেউ কেউ অবৈধ ব্যবসা এবং গবাদিপশু পাচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছে।

তবে, যখন স্থায়ী নাগরিকত্ব চাওয়ার বিষয়টি সামনে আসে, তখন কতজন বাংলাদেশি সত্যিকার অর্থে ভারতীয় নাগরিক হতে চায় তার কোনও পরিসংখ্যান আজ পাওয়া যায় না। অথচ ভারতে গড়পড়তাভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশির সংখ্যা একটি বড় ফ্যাক্টর। যুগান্তকারী অর্থনৈতিক অগ্রগতির কারণে বর্তমানে বাংলাদেশ ভারতের চেয়েও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ দিচ্ছে। বহুসংখ্যক সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মানুষ বিশেষত হিন্দুরা ভারতে স্থায়ী হতেও আগ্রহী নয়। তারপরও ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের বিষয়ে বাংলাদেশের হৈচৈ অপ্রয়োজনীয়। বরং এটা বাংলাদেশের জন্য উৎপাদনশীল (কাউন্টার-প্রোডাক্টিভ) হবে।

যদিও ভারতের প্রায় সব বিরোধী রাজনৈতিক দল এই বিলটি পাসের বিরোধিতা করছে। কিন্তু একটি মজার বিষয় হল, কংগ্রেস নেতৃত্বধানী বিরোধী রাজনৈতিক জোট এই সংক্রান্ত আইন বিগত কয়েক বছর আগে পাস করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তারা অভ্যন্তরীণ বাধার কারণে তা করতে পারেনি।

প্রতিবেশি রাষ্ট্রগুলোর চেয়ে এই বিলটি নিয়ে ভারতের অভ্যন্তরীণ সমস্যাই বেশি। এমতাবস্থায়, বাংলাদেশ অহেতুক এই আইনের সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছে।

এটাও বলা হয় যে, বিলটি পশ্চিমবঙ্গ কেন্দ্রিক বেশি, কারণ ক্ষমতাসীন বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে চির রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিতাড়িত করার লক্ষ্য নিয়েছে।

ত্রিপুরায় নতুন সরকার গঠনের পর, ত্রিপুরা রাজ্য সরকার ও বাংলাদেশের মধ্যে সাম্প্রতিক সময়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিরাট অগ্রগতি হয়েছে। নতুন নাগরিকত্ব আইনটি ক্ষমতাসীন বিজেপির অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় করা হয়েছে।

নাগরিকত্বের অধিকার বিশ্বজুড়েই একটি বিতর্কিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পশ্চিমা ইউরোপীয় দেশগুলো যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান, সিরিয়া ও ইরাক থেকে শরণার্থীদের ঢল ঠেকাতে সীমান্ত ব্যবস্থাপনা কঠোর করেছে।

এসব শরণার্থী নিজ দেশের সংঘাত থেকে বাঁচতে যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ইতালি এবং ফ্রান্সের মতো দেশে যেতে অসাধু মানব পাচারকারীদের মোটা অঙ্কের অর্থ প্রদান করছে। সমুদ্র পথে এসব দেশে পাড়ি জমাতে গিয়ে হাজার হাজার মানুষ সমুদ্রেই মারা যাচ্ছে, নয়তো সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলির মুখে পড়ছে। এ সংক্রান্ত বেশির ভাগ গল্পই আমাদের অজানা। 

এমনকি তুরস্কও সিরিয়া থেকে শরণার্থী প্রবাহ ঠেকাতে বিধিনিষেধ জারি করেছে। যদিও এই মানুষগুলো একই ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর। তথাপি তারা অভ্যন্তরীণ আশঙ্কায় সিরিয়ার এসব শরণার্থীদের গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

এক্ষেত্রে বাংলাদেশই ব্যত্ক্রিম। যারা বিশ্বের একমাত্র দেশ হিসেবে অতি সহানুভূতিশীতার পরিচয় দিয়ে শরণার্থী ঢলকে স্বাগত জানিয়েছে। যারা বিভিন্ন রকমের অভ্যন্তরীণ সমস্যা সত্ত্বেও মিয়ানমারের ১২ লাখেরও বেশি শরণার্থী গ্রহণ করেছে।

এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, তেল সমৃদ্ধ উপসাগরীয় দেশগুলোও মুষ্টিমেয় রোহিঙ্গা, যারা বাংলাদেশ থেকে সেসব দেশে গিয়েছিল, তাদেরকে থাকার অনুমতি দেয়নি।

মুষ্টিমেয় এসব রোহিঙ্গা, যারা সৌদি আরবের মতো দেশে ধনী দেশে গিয়েছিল, তাদেরকে সেখানে থাকতে দেওয়া হয়নি। তাদেরকে জোরপূর্বক বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

ভারত শরণার্থী সংক্রান্ত কনভেনশন ১৯৫১ ও ১৯৬৭ এর স্বাক্ষরকারী দেশ নয়। এছাড়াও, এ সংক্রান্ত তাদের জাতীয় তথা নিজস্ব নীতিমালাও নেই। বিশ্বের সব শরণার্থীকেই ‘অবৈধ’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। ভারত শরণার্থীদের গ্রহণে ইচ্ছুক। তবে এক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান হচ্ছে- নিজ দেশে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তাদেরকে অবশ্যই ফিরে যেতে হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসী ও শরণার্থী কমিটির তথ্যানুসারে, ইউএনএইচসিআর’র মাধ্যমে ভারত সাড়ে ৪ লাখের বেশি শরণার্থী গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ২ লাখ শরণার্থী এসেছে অপ্রতিবেশি রাষ্ট্র থেকে।

২০১৫ সালে ভারত সরকার এ জাতীয় শরণার্থীদের দীর্ঘমেয়াদী ভিসা দিয়ে বৈধ করেছে। তারা ঘোষণা দিয়েছিল, ‘বাংলাদেশি এবং পাকিস্তানি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নাগরিকদের পাসপোর্ট (ভারতে প্রবেশ) আইন ১৯২০ এবং পররাষ্ট্র আইন, ১৯৪৬ থেকে থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে।

এক্ষেত্রে বিশেষত, ‘হিন্দু, শিখ, খ্রিস্টান, জৈন, পারসি এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কথা উল্লেখ করা হয়, যারা ধর্মীয় নিপীড়ন ও নির্যাতনের ভয়ে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল। তবে এই সুবিধা তারাই পাবেন যারা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে পাড়ি জমিয়েছে।

ভারত সরকারের মতে, বিদ্যমান নাগরিকত্ব আইনের ৫ ও ৬ ধারায় ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা ছাড়াই যে কোনও শ্রেণির অভিবাসীর ভারতীয় নাগরিকত্ব অর্জনের আইনি বিষয়ের অধিকার দেওয়া আছে। এই বিধানের আওতায় কয়েকশ’ মুসলমানকে গত কয়েক বছরে ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়েছে।

ভারতের নাগকিত্ব সংশোধনী বিল ও বাংলাদেশ
ভারতের নাগকিত্ব সংশোধনী বিল নিয়ে বাংলাদেশ সুবিবেচনাহীনভাবে সমালোচকের ভূমিকায় অবতরণ করেছে, যা সত্যিকার অর্থেই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

আগমাী ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের শ্রেণিভুক্ত হওয়ার পথে। এই প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ এর আর্থ-সামাজিক সূচকগুলো ইতিবাচকভাবেই এগিয়ে চলেছে।

বাংলাদেশ ২০২০-২১ মেয়াদে ৮ শতাংশেরও বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং নাগরিকদের জীবনের মান সূচকও সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে। শুধু তা-ই নয়, এই অঞ্চলে বাংলাদেশের একজন দক্ষ শ্রমিকের গড় বেতনও সর্বোচ্চ।

সুতরাং বাংলাদেশ তার নাগরিকদের কর্মসংস্থান চাহিদা পূরণে সক্ষম হবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে এর অর্থনীতি পরিচালনার জন্য জনশক্তি আমদানির প্রয়োজন হবে।

যেহেতু এই অঞ্চলে বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি অন্যতম, তাই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কোনও সদস্যই ভারতে নাগরিকত্ব পেতে আগ্রহী হবেন না।

বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় এখানকার সমাজে ভালভাবে বসবাস করছে এবং নিজের বাংলাদেশি পরিচয়ের অংশ হতে পেরে গর্বিত মনে করে তারা। আগামীতে ভারতের নাগরিকত্ব নিতে বাংলাদেশি কাউকে খুঁজেই পাওয়া যাবে না।

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে যে শোরগোল চলছে তা একান্তই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

বাংলাদেশের কিছু স্বাধীনতা বিরোধী দল এবং সংগঠন অহেতুকভাবে এই বিষয়টি নিয়ে মাঠ গরম করার চেষ্টা করছে। উদ্ভূত পরিস্থতিতে বর্তমানে প্রয়োজন সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং প্রতিবেশী দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি উপাদানগুলোকে কাজে লাগানোর সুযোগ না দেওয়া।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
সর্বশেষ খবর
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে