লোডশেডিং কিংবা বৈদ্যুতিক গোলযোগের সময় ঘর আলোকিত করতে মোমবাতির গুরুত্ব অপরিসীম। একদিকে গ্রীষ্মের গরম, সেইসঙ্গে লোডশেডিং, এরকম সময়ে বাজারের তালিকায় মোমবাতি থাকবেই। আসুন মোমবাতির কিছু গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
* সাদা রঙের মোমবাতি কেনাই ভালো। কারণ রঙিন মোমবাতিতে বিশেষ কিছু কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় বলে সেগুলো খুব দ্রুত পুড়ে শেষ হয়ে যায়।
* মোমবাতি ফ্রিজে রাখলে পুড়বে কম, জ্বলবে বেশি সময় এবং আলো হবে উজ্জ্বলতর।
* ইচ্ছে করলে ঘরে বসেই তৈরি করা যায় ব্যতিক্রমধর্মী মোমবাতি। এজন্য প্রয়োজন ক্রেয়ন কালার। মোমবাতি জ্বেলে একটা ক্রেয়ন মোমবাতির শিখার ওপর ধরুন। ক্রেয়নের মোম গলে মোমবাতির ওপর থেকে নিচ দিকে গড়িয়ে পড়বে। এভাবে বিভিন্ন রঙ দিয়ে পুরো মোমবাতিতে নকশা করে নেয়া যায়।
* খুব সহজেই মোমবাতির আলো দ্বিগুণ করা যায়। মোমবাতি জ্বেলে একটা থালার ওপরে রাখুন। থালায় অল্প পানি ঢেলে দিন। এখন থালাটি রাখুন আয়নার সামনে। আয়নায় আলো প্রতিফলিত হয়ে পড়বে পানিতে, আর আলো বেড়ে যাবে কয়েকগুণ।
* মোমবাতির আয়ু কিছুটা বাড়াতে চাইলে মোমবাতির ওপর দিকে সুতার চারপাশে একটু লবণ ছড়িয়ে দিন। এতে মোম ধীরে ধীরে পুড়বে।