চতুর্থ ধাপে অনুষ্ঠিত ৯১টি উপজেলার মধ্যে এখন পর্যন্ত ৩৪ টির বেসরকারি ফলাফল পাওয়া গেছে।
প্রাপ্ত ফলাফলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন ১৮ টিতে। আর ১০ টিতে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী। বিএনপির অন্যতম শরিক দল জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন ৩ টিতে। এছাড়া অন্যান্য প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন ৩ টি উপজেলায়।
আজ সকাল ৮টায় দেশের ৪৩ জেলার ৯১ টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। জাল ভোট, কারচুপি, কেন্দ্র দখল, সংঘর্ষসহ নানা সহিংসতার মধ্য দিয়ে একটানা ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
এদিকে নির্বাচনী সহিংসতায় পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায় ফলাফল স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ: ১৮
খুলনার দাকোপে আবুল হোসেন, বটিয়াঘাটায় আশরাফুল আলম খান ও খুলনার তেরখাদায় শরফুদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু, দিনাজপুরের বোছাগঞ্জে ফরহাদ হাসান, টাঙ্গাইলের কালিহাতিতে মোজহারুল ইসলাম, পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় আশরাফুর রহমান, চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে আতাউল হক, সাতক্ষীরার কলারোয়ায় ফিরোজ আহমেদ স্বপন, পাবনার ফরিদপুরে খলিলুর রহমান, চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে আব্দুল লতিফ অমল, কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ফিরোজ আল-মামুন, কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে আব্দুস শহিদ, ভোলার মনপুরায় সেলিনা আক্তার, দৌলতখানে মঞ্জুর আলম খান ও তজুমুদ্দিনে ওয়াহিদউদ্দীন জসিম, ফেনীর ফুলগাজীতে একরামুল হক ও সোনাগাজীতে জেড এম কামরুল আনাম এবং ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় ফারুক সিকদার।
বিএনপি: ১০
শেরপুরের নালিতাবাড়িতে একেএম মোখলেসুর রহমান, ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে আব্দুল মজিদ, নাটোরের বড়াইগ্রামে একরামুল আলম, দিনাজপুরের ফুলবাড়িতে খুরশিদ আলম, সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় মোতালিব খান, সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে আব্দুল্লাহ আল-মামুন, চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে দেলোয়ার হোসেন, নেত্রকোনার মদনে এম এ হান্নান, বরগুনার কাঠালিয়ায় শাহজাহান কবির ও সুনামগঞ্জের শাল্লায় গনেন্দ্র চন্দ্র সরকার।
জামায়াত: ৩
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে তোফায়েল আহমেদ, জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে মোস্তাফিজুর রহমান ও পিরোজপুরের জিয়ানগরে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে মাসুদ সাঈদী।
অন্যান্য: ৩
পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে জাতীয় পার্টির বিদ্রোহী প্রার্থী কামাল উদ্দীন ভুঁইয়া ও রাঙামাটির জুড়াছড়িতে জেএসএস প্রার্থী উদয় জয় চাকমা বিজয়ী হয়েছেন।