শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১১, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

রাজনীতিতে ফের ট্রাম্পকার্ড এরশাদ

৯৬ সালে জাপার সমর্থনে সরকার গঠন আওয়ামী লীগের, ২০০৮ সালে মহাজোটে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অংশ নিয়ে নির্বাচনকে বৈধতা দেয় জাপা, মির্জা ফখরুল বললেন, জাপার সঙ্গে বিএনপির জোট উড়িয়ে দেওয়া যায় না
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে ফের ট্রাম্পকার্ড এরশাদ

আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশের রাজনীতিতে আবারও ‘ট্রাম্পকার্ড’ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। কি আওয়ামী লীগ, কি বিএনপি সব দলের কাছেই নতুন করে কদর বাড়ছে সাবেক এই রাষ্ট্রপতির। সর্বত্রই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছেন তিনি। সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টির সঙ্গে আগামীতে বিএনপির জোট করার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।’ অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘এরশাদের শেষ কথা শোনার সময় এখনো আসেনি।’ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ভোটের রাজনীতিতে জাতীয় পার্টি বড় ফ্যাক্টর। দুই প্রধান দলের যেটিই ক্ষমতায় যেতে চায়, সেই দলের জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের সমর্থন প্রয়োজন হবে। সব মিলিয়ে এইচ এম এরশাদ আগামীতেও ক্ষমতার রাজনীতির ‘ট্রাম্পকার্ড’ হিসেবেই থাকছেন। এদিকে এরশাদ বলেন, ‘জাতীয় পার্টি বর্তমানে কতটা শক্তিশালী রংপুর সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে এক লাখ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে তা প্রমাণিত হয়েছে। আগামী দিনের রাজনীতিতে জাতীয় পার্টি যে বড় ফ্যাক্টর তা প্রমাণিত হয়েছে। জাতীয় পার্টিকে উপেক্ষা করার শক্তি কারও নেই।’ তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় যাওয়া আমাদের টার্গেট। রংপুরের জয়ের ধারা আমরা ধরে রাখতে চাই। দুই দলের ব্যর্থতার কারণে মানুষ জাতীয় পার্টির মধ্যেই আশার আলো দেখছে। আগামী নির্বাচনে তা প্রমাণ হবে।’ রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমান বলেন, ‘রংপুর বা উত্তরবঙ্গই নয়, বাংলাদেশের বেশির ভাগ স্থানেই এরশাদ ও জাতীয় পার্টি সমর্থিতদের ভোটব্যাংক রয়েছে। এই ভোট নির্বাচনী ফলাফল নির্ধারণে একটি বড় ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে যেসব আসনে ৫ থেকে ১০ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে প্রার্থীর জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় সেসব আসনে জাতীয় পার্টির এই ভোটব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জাতীয় পার্টি বরাবরই বাংলাদেশের সংসদীয় রাজনীতিতে একটা বড় ফ্যাক্টর।’ জাপা নেতা-কর্মীরা বলছেন, ১৯৯৬ সালে জাতীয় পার্টির সমর্থন নিয়ে দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াত মিলে জোট গঠিত হয়। ভুল বোঝাবুঝির কারণে নির্বাচনের ঠিক আগমুহূর্তে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ওই জোট ত্যাগ করে এককভাবে নির্বাচনে অংশ নেন। জোটের রাজনীতির সুফল বুঝতে পেরে ২০০৮ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে নিয়ে আওয়ামী লীগ মহাজোট গঠন করে এবং সরকার গঠনে সক্ষম হয়। একইভাবে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বিএনপি-জামায়াত বর্জন করলেও জাতীয় পার্টি অংশ নেওয়ার কারণে তা বৈধতা পায়। তারা বলছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমরা কত আসন পেলাম তা বড় কথা নয়। আমাদের সমর্থন নিতে হলে সরকারপ্রধান হবেন এইচ এম এরশাদ। এদিকে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভের মধ্য দিয়ে জাতীয় পার্টির সক্ষমতা নিয়ে নতুন করে হিসাব-নিকাশ শুরু হয়েছে। ফলে এরই মধ্যে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদকে নিয়ে রাজনীতির ভিতরে-বাইরে সর্বত্র আলোচনা শুরু হয়েছে। আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে পাশে পেতে চাচ্ছে। বিএনপি থেকেও নানা টোপ দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচন সুষ্ঠু হলে বড় দুই দলের হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে থার্ড পার্টি হিসেবে বাজিমাত করতে পারে চলতি সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি।

জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘আগামীতে পল্লীবন্ধু এরশাদ ও জাতীয় পার্টিকে উপেক্ষা করে কেউ ক্ষমতায় যেতে পারবে না। কারণ জনগণ আমাদের সঙ্গে রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘৩০০ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছি। প্রার্থী বাছাই চলছে। অনেকে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিচ্ছেন। আরও অনেকে যোগ দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। যোগ্যতা বিবেচনায় নিয়ে প্রার্থী মনোনীত করব।’ তার মতে আগামী নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য কঠিন পরীক্ষা। বিএনপির অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নও বটে। এজন্য অনেক আগে থেকেই জনপ্রিয় ও ক্লিন ইমেজের প্রার্থীর সন্ধান করা হচ্ছে। একাদশ জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে এবং বিএনপি এই নির্বাচনে মরণ কামড় দিয়ে নামবে— এই ধারণায় ১৪-দলীয় জোটের পরিধি বাড়ানোর কাজ শুরু করে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তাই উভয় দলই জাতীয় পার্টিকে পাশে পেতে চাচ্ছে।

পার্টির ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির সমর্থন ছাড়া কোনো দল এককভাবে ক্ষমতায় যেতে পারবে না। বরাবরের মতো এবারও ক্ষমতায় যাওয়ার ট্রাম্পকার্ড এইচ এম এরশাদ।’ এইচ এম এরশাদের উপদেষ্টা কাজী মামুন বলেন, ‘জাতীয় পার্টিকে দিয়ে আওয়ামী লীগ বার বার নির্বাচনী বৈতরণী পার হয়েছে। আর আগাম জোট নয়। আসন যাই পাই না কেন, নির্বাচনের পর এইচ এম এরশাদের নেতৃত্বে সরকার গঠন হবে এমনটা মেনেই জোট হতে পারে। তবে আমাদের লক্ষ্য এককভাবে সরকার গঠন।’ গত সংসদ অধিবেশনে জাপা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। আসন বণ্টন নিয়ে কথা বলেছেন। আওয়ামী লীগ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো এবারও যুগপত্ভাবে নির্বাচন করার প্রস্তাব দিয়েছে এরশাদকে। তবে এ বিষয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, ‘আপাতত মহাজোট নিয়ে ভাবছি না। নির্বাচন সামনে এলে জোট-মহাজোট নিয়ে আলোচনা হবে। এখন আমরা এককভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি।’ জাপা নেতা-কর্মীরা বলছেন, এমনিতেই হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সরকার গঠনের রাজনীতিতে বড় ফ্যাক্টর। উপরন্তু রংপুরে সিটি মেয়র পদে জয়ের মধ্য দিয়ে এরশাদের রাজনৈতিক দরকষাকষির শক্তি আরও বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভোটের রাজনীতির নানা সমীকরণ ও বাস্তব কিছু প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিলে এক কথায় বলা যায়, এরশাদ যেদিকে, ক্ষমতাও সেদিকে ঝুঁকবে।

পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আবদুস সবুর আসুদ বলেন, ‘পিরোজপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজী জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছেন। সাবেক, বর্তমান আরও একাধিক সংসদ সদস্য ও প্রভাবশালী নেতা জাতীয় পার্টিতে যোগ দেওয়ার অপেক্ষায় আছেন।’ আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য তাজ রহমান বলেন, ‘আমরা এককভাবে নির্বাচন করব। আমাদের জনপ্রিয়তা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। আমরা এককভাবে সরকার গঠনের উদ্দেশ্যে নির্বাচন করব।’ জাতীয় পার্টির একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, বিএনপি নেতারা প্রকাশ্যে কিছু না বললেও আড়ালে-আবডালে জোটে ভেড়ার নানা টোপ দিচ্ছেন তাদের পার্টিকে। বিএনপির অধিকাংশ নেতা গোয়েন্দা নজরদারিতে থাকায় এ প্রস্তাব সরাসরি এরশাদের কাছে পৌঁছানো যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে আগামী নির্বাচনে এইচ এম এরশাদ ফের ক্ষমতার ট্রাম্পকার্ডের ভূমিকা পালন করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি শিগগিরই
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি শিগগিরই
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
হাওর ইজারা বন্ধ করতে হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
হাওর ইজারা বন্ধ করতে হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ভিয়েতনাম থেকে এলো সাড়ে ১২ হাজার টন চাল
ভিয়েতনাম থেকে এলো সাড়ে ১২ হাজার টন চাল
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের খণ্ডকালীন মুখপাত্র আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের খণ্ডকালীন মুখপাত্র আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল
সর্বশেষ খবর
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

এই মাত্র | বাণিজ্য

কক্সবাজারে রাখাইনদের বর্ণিল বর্ষবরণ
কক্সবাজারে রাখাইনদের বর্ণিল বর্ষবরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা