শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

এক মায়ের কাছে প্রশ্ন : আগে সন্তান নাকি দেশ?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
এক মায়ের কাছে প্রশ্ন : আগে সন্তান নাকি দেশ?

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়ার অতি আদরের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর অকাল মৃত্যু (মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল মাত্র ৪৫ বছর) বাংলাদেশের অসুস্থ রাজনীতি নিরাময়ের একটা সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু তা নষ্ট হয়ে গেল। নষ্ট হয়ে গেল বলি কেন, বলা উচিত নষ্ট করে দেওয়া হলো। ২৪ জানুয়ারি কোকোর মৃত্যু সংবাদ শোনার পর ছেলেহারা মা বেগম খালেদা জিয়াকে সমবেদনা ও সান্ত্বনা জানাতে তার বাড়ির দরজায় গিয়ে ৭ মিনিট দাঁড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গুলশান ৮৬ নম্বর সড়কের বাড়িটি তার কার্যালয় হিসেবে পরিচিত হলেও গত ২৭ দিন তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন। আপাতত সেটাই তার ঘরবাড়ি। পুত্র শোকে অসুস্থ বেগম জিয়াকে ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখার কথা বলেছেন তার কর্মচারীরা। ইনজেকশন ছাড়াও তিনি সেই রকম অবস্থায় থাকতে পারতেন; তা অস্বাভাবিক বলে মনে করত না কেউ। কিন্তু এই ফালতু অজুহাতে ভিতর দিয়ে তালা মেরে গেট আটকে রেখে প্রধানমন্ত্রীকে ঢুকতে না দেওয়া গণতান্ত্রিক ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-বহির্বূত কাজই শুধু হয়নি, সভ্যতা-বর্জিত কাজ হয়েছে বলেও সর্বত্র কঠোরভাবে সমালোচিত হয়েছে, এখনো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ওই বাড়িতে পৌঁছেন, তখন সেখানে বিএনপির অন্তত চারজন সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া এবং আবদুল্লাহ্-আল নোমান উপস্থিত ছিলেন। বেগম জিয়ার কর্মচারীরা যা করেছেন ওই নেতাদের অজ্ঞাতেই করেছেন। তার প্রমাণ মিলেছে পরদিন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে। সিনিয়র নেতাদের এক বৈঠক শেষে গুলশানের ৮৬ নম্বর সড়কের বাড়ির গেটে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আচরণ অসৌজন্যমূলক হয়েছে স্বীকার করে তিনি মন্তব্য করেছেন, কাজটি ঠিক হয়নি। তিনি আরও বলেছেন, ওই অশোভন কাজটি দলের সিনিয়র নেতাদের অগোচরে ম্যাডামের কর্মচারীরাই করেছেন। তারাই ভিতর থেকে তালা লাগিয়ে দিয়েছেন। তার বক্তব্যের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অসহায়ত্বের আর্তনাদ! একই বিষয়ে একই ধরনের আর্তনাদ শোনা গেছে বিএনপির আরেক নীতি নির্ধারক (!) মির্জা আব্বাসের কণ্ঠেও। এমন একটি খারাপ কাজকে বিএনপির অতীতের কিছু ক্ষমতাভোগী ও ক্ষমতাপ্রত্যাশী দলদাস জাস্টিফাইও করতে চাইছে। তারা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগকে বেগম খালেদা জিয়া এবং বিএনপির 'চিরশত্রু' হিসেবে চিহ্নিত করে বলতে চাইছে 'শত্রুর' সঙ্গে এমন আচরণই নাকি যথার্থ। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা এসব দলদাস-দাসীদের মূর্খের সঙ্গে তুলনা করে বলতে চান, গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সমঝোতার দরজা সর্বদা খোলা রেখেই চলে বিরোধ-বিসম্বাদ। এখানে প্রতিদ্বন্দ্বী-প্রতিপক্ষ আছে, কোনো শত্রু নেই। প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে আচরণ হয় সর্বদা প্রতিযোগিতার; সভ্য, শোভন ও গণতান্ত্রিক শিষ্টারের। এখানে জয়-পরাজয় আছে, হার-জিৎ আছে। কিন্তু শত্রুর সঙ্গে কোনো সুশীল প্রতিযোগিতা-প্রতিন্দ্বন্দ্বিতা হয় না, হয় একে অপরকে নিঃশেষ-নির্মূল করার জিঘাংসা বাস্তবায়ন। যেই রাজনীতিতে এমন জিঘাংসা কাজ করে তা সুস্থ-স্বাভাবিক রাজনীতি নয়, এই রাজনীতি সমাজ ও রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে। বিএনপিতে যারা 'শত্রুতার' রাজনীতি করছেন বা করতে চান তারা কার্যত সংঘাত-হানাহানিকেই যে উসকে দিচ্ছেন বা পৃষ্ঠপোষকতা করছেন তারা তা বোঝার বোধশক্তিও বোধহয় হারিয়ে ফেলেছেন।

আরাফাত রহমান কোকোর অকাল মৃত্যুর বেদনার্ত পরিবেশ দেশে একটি শান্ত-সুস্থ পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছিল বলে নানা মহল থেকেই বলা হচ্ছে। সেই জন্য বেগম খালেদা জিয়ার বা দলের নেতাদের নয়, তার ব্যক্তিগত কর্মচারীদের 'অসদাচরণ' নিয়ে এত কথা হচ্ছে। সেদিন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যদি সাক্ষাৎও হতো কিংবা দু-একটা বাক্য বিনিময়ও হতো তাতে তাৎক্ষণিক বর্তমান রাজনৈতিক অশান্ত, সহিংস পরিস্থিতি পাল্টে যেত এমন আশা কেউ করেনি। কিন্তু এই যে পরস্পরের মুখ দেখাদেখি পর্যন্ত নেই, তার তো অবসান হতো। সারা দেশে উভয় দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে শীতল সম্পর্ক কিছুটা উষ্ণতা পেত এবং দ্বিতীয় সারির নেতৃত্ব পর্যায়ে কথা বলার সূচনা হতে পারত। এটা সাধারণ মানুষেরও আশার কথা ছিল। তা না হওয়ার প্রাথমিক দায়টা পার্টির চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত কর্মচারীদের। যে সব অর্বাচীন এই খারাপ কাজটি করে গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একটি কু-দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিলে বিএনপি নেত্রী তার এতদিনের উজ্জ্বল রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের প্রতিই সুবিচার করবেন এবং বিজ্ঞতার পরিচয় দেবেন। নতুবা এর দায় বিএনপি দলকেই বইতে হবে অনন্তকাল।

আরাফাত রহমান কোকোর অসময় মৃত্যুজনিত পরিস্থিতি আমাদের জাতীয় রাজনীতিতে সভ্যতা ও শিষ্টাচারের নাজুক বা স্পর্শকাতর স্থানটিতে অনাকাঙ্ক্ষিত কম্পন সৃষ্টি করেছে। তবে এই মৃত্যু নিয়ে কোনো কথা যে বলার নেই তা-ও নয়। আরাফাত রহমান কোকো আট বছর ধরেই দেশের বাইরে থাকতে বাধ্য হয়েছেন দুটি কারণে। ১. চিকিৎসা গ্রহণের জন্য ২. মামলা-মোকদ্দমাজনিত কারণে। বলতেই হবে যে, ওয়ান-ইলেভেনের তৈরি সরকারের আক্রোশের শিকার ছিলেন তিনি। মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকার ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিল বিএনপির নির্বাচিত বৈধ সাংবিধানিক সরকারের কাছ থেকে। তবে খুবই চাতুর্যের পরিচয় দিয়েছিল তারা। হাওয়া ভবনের 'কলের পুতুল' রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহমদের দুর্বলতা এবং একের পর এক ভুল সিদ্ধান্তকে কাজে লাগিয়েছে তারা। ক্ষমতা নিয়ে নেওয়াটা জাস্টিফাই করার জন্য সামরিক বাহিনীর সমর্থনপুষ্ট সরকার মূল আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করে সদ্য-বিগত সরকারি দল বিএনপিকে। এটাও সত্য, ওয়ান-ইলেভেনের পরিস্থিতি আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরাই সৃষ্টি করেছিলেন। একদিকে বিরোধী দল দমনের নামে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, অপরদিকে লগি-বৈঠার উন্মত্ত ব্যবহার ও প্রকাশ্য দিবালোকে মানুষ হত্যা করে লাশের ওপর লাফালাফির মতো ঘটনা ওয়ান-ইলেভেনকে অনিবার্য করে তুলেছিল। জনগণ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল এবং প্রথম দিকে সেই পরিবর্তনকে স্বাগতও জানিয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত সরকার-বিরোধীরা এমনও বলেছিলেন যে, ওয়ান-ইলেভেনের সরকার তাদের আন্দোলনেরই ফসল। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্ষমতায় গিয়ে সেই সরকারের সব কর্মকাণ্ডকেই দায়মুক্তি দিয়েছে লীগ সরকার। ওই সরকারের কুশীলবদের নিরাপদ দেশত্যাগ ও বিদেশে কারও বড় রাষ্ট্রীয় চাকরি, কারও সুখের জীবনের ব্যবস্থাও করে দিয়েছে। এটা বিএনপিকে শায়েস্তা করার পুরস্কার। কোকো বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সন্তান না হলে মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের কোপানলে পড়তেন না, সে কথা বলাই যায়। ওয়ান-ইলেভেন সরকার কোকো এবং তার মা খালেদা জিয়া ও ভাই তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যেসব মামলা দিয়েছিল, একই চরিত্রের মামলা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার দলের অনেকের বিরুদ্ধেও দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়ে থাকে সেই মামলার সংখ্যা সাত হাজারের মতো। ক্ষমতায় গিয়ে দলীয় মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি কমিটির সুপারিশে শেখ হাসিনাসহ দলের লোকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় 'রাজনৈতিক বিবেচনায়' দায়েরকৃত মামলা হিসেবে। কোকোর মামলা, তার মা-ভাইসহ বিএনপি নেতাদের কয়েক হাজার মামলা প্রত্যাহার হয়নি 'রাজনৈতিক বিবেচনায়।' মামলা প্রত্যাহার হলে কোকো আট বছর দেশান্তরী থাকত না। থাকত মায়ের কোলে। হায়াত ফুরোলেও মারা যেত মায়ের চোখের সামনে, সেবা-যত্নে। এই কষ্ট বেগম জিয়ার আছে, থাকবে। কিন্তু তিনি তো কোকোর মা-ই শুধু নন, বিএনপির মতো একটি বিশাল দলের নেত্রী। নির্দ্বিধায় বলা চলে দেশের কমপক্ষে অর্ধেক মানুষের সমর্থনধন্য। এ ব্যাপারে তার বড় পুত্রবধূ, তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বক্তব্যটা বিবেচনায় নিলে বেগম জিয়ার কর্তব্যও নির্ণিত হয়ে যায়। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, 'একজন মাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল- সন্তান নাকি দেশ? তিনি উত্তরে বলেছিলেন- দেশ। এরপর অমানুষিক নির্যাতন নেমে এলো তার দুই সন্তানের ওপর। এক সন্তানের পায়ের হাড়গুলো ভেঙে দেওয়া হলো, আরেক সন্তানকে ইলেক্ট্রিকের সাহায্যে ব্রেন ডেমেজ করে দেওয়া হলো। এরপর সেই মাকে আবার জিজ্ঞেস করা হলো- আপনার কাছে সন্তান বড় নাকি দেশ? উনি কেঁদেছেন। চোখের পানি ফেলতে ফেলতেই বলেছেন- দেশ। এই দেশ আমার মা। এই দেশ আমার স্বামী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন। আমি আমার মায়ের কাছেই থাকব, আমার স্বামীর স্বপ্নের দেশেই থাকব। আমি আমার দুই সন্তানকে আল্লাহ্র কাছে সঁপে দিয়েছি। আমি বেঁচে থাকব আমার ১৬ কোটি সন্তানদের মাঝে (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৩০.০১.২০১৫)। সমগ্র দেশকে যিনি নিজের মাঝে ধারণ করেন বা মিশে থাকতে চান দেশের মাটি আর মানুষের সঙ্গে, সন্তানের মৃত্যুতেও যিনি স্থির, অবিচল থাকতে চাইছেন; আবেগ উসকে দিয়ে কারও কারও ভাষায় 'চাকর-বাকর'রা তাকে লক্ষ্যভ্রষ্ট করুক- এটা শান্তি, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মুক্তিকামী মানুষের কাছে প্রত্যাশিত নয়।

২৫ জানুয়ারি গুলশান ৮৬ নম্বর সড়কের বাড়ির সামনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ বিএনপিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। কিন্তু সে ক্ষতি এখন পুষিয়ে দিচ্ছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এবং তার লীগ সরকারের মন্ত্রী-মিনিস্টার এবং বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা। গত ২৬ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে যে বক্তব্য রেখেছেন তা 'কাটা গায়ে নুনের ছিটা' দেওয়ার মতোই। যে কোনো মায়ের কাছেই সন্তানের মৃত্যুশোক অন্য কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। অবরোধ কর্মসূচিতে সহিংসতায় দগ্ধ ও মৃত্যুমুখে পতিতদের মার শোক নিশ্চয়ই অসহনীয় কষ্টের। কিন্তু কোকোর মৃত্যুকে 'অসুস্থ সন্তানের মৃত্যু' বলে সহিংসতায় মৃত সন্তানদের মার কষ্ট অনুভব করার জন্য বেগম জিয়ার প্রতি তার পরামর্শ এ সময়ে নিষ্ঠুর বলেই মনে হয়েছে। কেউ প্রশ্ন তুলতেই পারেন, কোকো এমন অসুস্থ হলো কী করে? বেগম খালেদা জিয়ার 'হোমগ্রাউন্ড' (গুলশান ৮৬ নম্বর সড়ক) থেকে গত ২৫ জানুয়ারি তিনি যে পয়েন্ট নিয়ে এসেছিলেন, সংসদের বক্তব্যে সে পয়েন্ট তিনি খুইয়ে ফেলেছেন বলেই মনে হচ্ছে। তার মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বেগম জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেছেন, 'আল্লাহর আরশ কেঁপেছে, নইলে ছেলে মরবে কেন?' (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৯ জানুয়ারি, ২০১৫)? এমন কথা বলা কী ঠিক হয়েছে?

দেখা করতে না পেরে বেগম জিয়ার দরজা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফিরে যাওয়ার অনভিপ্রেত ঘটনার পরের দিনই বিএনপির পক্ষ থেকে একটি মার্জিত বক্তব্য দিয়েছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ। সবাই আশা করেছিল, সব আলো এখনো নিভে যায়নি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, সরকারই সব বাতি নিভিয়ে দিচ্ছে একে একে। তবে কী এটা ধরে নিতে হবে যে, সরকারও চাইছে সংঘাত-সহিংসতা চলতে থাকুক আর এই অজুহাতেই তারা বিএনপিকে নির্মূল করে দেবে? আওয়ামী লীগকে কী নির্মূল করতে পেরেছিল বিএনপি-জামায়াত সরকার? পারেনি। কোকোর মৃত্যু, এয়ারপোর্ট থেকে গুলশান এবং গুলশান থেকে বায়তুল মোকাররম পর্যন্ত তার লাশবাহী গাড়ির পেছনে হাজার হাজার মানুষের শোকের মাতম, তার জানাজায় লাখ লাখ মানুষের ঢল প্রমাণ করেছে বিএনপিকে নিঃশেষ করে দেওয়া সহজ কাজ নয়। কারাগারে এত জায়গা কোথায়?

সব মহল থেকেই আওয়াজ উঠেছে, বর্তমান সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবসান হোক। দেশের অর্থনীতি বাঁচুক, দেশ বাঁচুক, মানুষ বাঁচুক। শুধু সহিংসতার 'কলেরগান' বাজিয়ে লাভ হবে না, মূল জায়গায় হাত দিতে হবে। বিএনপিকে বুঝতে হবে অবরোধের ছাতার নিচে যে সহিংসতা চলছে, এটা সমাধান নয়। আর কিছুদিন পর এসব একদমই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। ভবিষ্যতের জন্য এটা খারাপ উদাহরণ হয়ে থাকবে। কখনো ক্ষমতায় এলে বিরোধী পক্ষ তখন তাদের বিরুদ্ধেও একই অস্ত্র প্রয়োগ করবে। তা ছাড়া নিরীহ মানুষের রক্ত কখনোই ক্ষমতার সিঁড়ির আলপনা হতে পারে না। এসএসসি পরীক্ষার সময় বেপরোয়া লাগাতার অবরোধ-হরতাল কর্মসূচি সম্পূর্ণ প্রত্যাহার না হোক, স্থগিত রাখার চিন্তা করা উচিত বিএনপি নেত্রীর। সরকারকেও মানতে হবে যে, ৫ জানুয়ারির প্রশ্নবিদ্ধ, বিতর্কিত নির্বাচনই বর্তমান রাজনৈতিক সংকটের উৎসমূল। সমাধান খুঁজতে হবে উৎসে- আলোচনায়, সমঝোতায়; ধমক দিয়ে, পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবির ভয় দেখিয়ে নয়। পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবি সদস্যরা তো এ দেশেরই মানুষ। তাদের নিজের ভাই-বোনদের, সন্তান-স্বজনদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না বলেই বলছেন বিজ্ঞজনরা। শান্তিপূর্ণ পথেই সমস্যার সমাধান করতে হবে রাজনীতিবিদদের। সম্ভাবনার সব দুয়ার বন্ধ করা ঠিক হবে না। মানুষ কিন্তু ধৈর্যহারা হয়ে যাচ্ছে। কখনো তারা এমনও বলে দিতে পারে- এই রাজনীতি ও এই রাজনীতিবিদদের আমাদের আর দরকার নেই।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে