শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ মার্চ, ২০১৫

মিথ্যাচার ও বিদেশনির্ভর রাজনীতি

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
মিথ্যাচার ও বিদেশনির্ভর রাজনীতি

দুই মাসের বেশি সময় ধরে চলা অবরোধ ও হরতাল এবং সেই সঙ্গে সহিংসতা, অগ্নিদগ্ধ মানুষের যন্ত্রণা, অন্যদিকে ক্রসফায়ারের নামে মানুষ হত্যা এবং গণতন্ত্র হত্যা- দুইয়ে মিলে যে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে, দেশবাসী তার থেকে পরিত্রাণ চায়। কিন্তু ভাবগতিক দেখে মনে হয় সহসা এই বিভীষিকা থেকে মুক্তি মিলছে না। এ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, গত দুই মাসে দুপক্ষের সহিংসতায় মারা গেছেন ১১৫ জন। তার মধ্যে পেট্রলবোমা ও আগুনে পুড়ে মারার সংখ্যা ৬২ জন। বন্দুকযুদ্ধ ও তথাকথিত গণপিটুনিতে মৃত্যু ৩৬ জন। সংঘর্ষ, \'গুলিবিদ্ধ লাশ\' ও \'সড়ক দুর্ঘটনায়\' ১৭ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।

দুই বিবদমান পক্ষের মধ্যে যে সংঘাত চলছে তার সঙ্গে কিন্তু জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। বিরোধী পক্ষ হরতাল-অবরোধ চালিয়ে যেতে পারলেও জনগণকে রাস্তায় নামাতে পারেনি। হয়তো বলা হবে যে, বিরোধী দলকে তো শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশই করতে দেওয়া হচ্ছে না। রাস্তায় নামলেই তো গ্রেফতার। এমনকি ক্রসফায়ারের আশঙ্কাও আছে। এই অভিযোগের সত্যতা আছে। তবু বলব, জনগণের পক্ষের সত্যিকারের সংগ্রামী দল হলে তো প্রতিকূল পরিবেশেও মানুষ রাস্তায় নামতো। কিন্তু বিএনপি বা খালেদা জিয়ার জন্য মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেন রাস্তায় নামবে? স্বচ্ছ নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে হয়তো নেগেটিভ ভোটে বিএনপির জেতার সম্ভাবনা ছিল। গত বছরের উপজেলা নির্বাচনের ফলাফল দেখে তাই মনে হয়। কিন্তু নির্বাচনে ভোট দেওয়া এক জিনিস আর জানবাজি রেখে রাস্তায় নামা আরেক জিনিস।

বিরোধী জোট দুই মাস ধরে অবরোধের পাশাপাশি হরতালও দিচ্ছে। এই হরতাল ডাকার একটা প্যাটার্ন তৈরি হয়েছে। প্রথমে রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ৭২ ঘণ্টা এবং তারপর আরও ৪৮ ঘণ্টা বর্ধিত করা হয়। মনে হয়, যেন তারা আন্দোলনের নামে তামাশা করছেন। এই তামাশার শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ঢাকা শহরে হরতাল-অবরোধ কোনোটাই কার্যকরী নয়। ঢাকার বাইরে বোমাতঙ্কে হরতাল হচ্ছে। প্রধানত দূরপাল্লার যানবাহন দেখা যাচ্ছে না। এর ফলে কৃষকের উৎপাদিত পণ্য বিক্রি হচ্ছে না। সাধারণ গরিব মানুষ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কিন্তু জনগণের নাম নিয়ে রাজনীতি করা বিএনপি মানুষের ভালোমন্দ নিয়ে কবে ভেবেছে? বিগত ছয় বছরে বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় বিএনপি গরিব মধ্যবিত্তদের দাবি নিয়ে কোনো একটি সভাও করেনি। তাদের কোনো আর্থ-সামাজিক কর্মসূচিও নেই। এভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধ ডাকা চরম দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় বহন করে।

অন্যদিকে সরকারও সমভাবে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিচ্ছে। তারা রাজনৈতিক সংকটের কথা অস্বীকার করে মিথ্যাচার ও ফ্যাসিসুলভ আচরণ করে চলেছেন। একটি বিখ্যাত কথা আছে \'ট্রুথ ইজ দ্য ফাস্ট ক্যাজুয়েলিটি অব ওয়ার\' অর্থাৎ যুদ্ধে প্রথম যা বলি হয় তা হলো \'সত্য\'। বর্তমানে দুই বড় রাজনৈতিক দলের মধ্যে সেই সত্য নামক শব্দটি সবচেয়ে বেশি আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। প্রথমে দেখা যাক, বিরোধীপক্ষ কিভাবে মিথ্যাচার করেছে। ছয়জন মার্কিন কংগ্রেসম্যানের নামে যুক্তরাষ্ট্রের বিএনপি নেতারা যে জাল বিবৃতি দিয়েছিলেন তা দলটির চরম দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে। প্রথমত, মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ। দ্বিতীয়ত, বিদেশ-নির্ভরতা। একইভাবে ভারতের শাসক দল বিজেপি সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে ফোনালাপ নিয়েও সংশয় আছে।

এ ধরনের মিথ্যা বিবৃতির উদ্দেশ্য কি? জনগণ এবং হতাশ হয়ে যাওয়া দলের কর্মীদের আশ্বাস দেওয়া যে, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহ আমাদের সঙ্গে আছে। জনগণের ওপর আস্থা থাকলে বিদেশিদের দিকে তাকাতে হয় না। বিদেশ-নির্ভরতা শাসক দল আওয়ামী লীগ এবং জোট সরকারেরও বৈশিষ্ট্য। একই সঙ্গে তারা সত্যের অপলাপ করে চলেছেন অবলীলাক্রমে। কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া যাক। প্রথম দেখা যাক তারা বিরোধী দলকে দমনের জন্য কি ধরনের নিকৃষ্ট কৌশল গ্রহণ করেছেন এবং একই সঙ্গে সত্যের অপলাপ করে চলেছেন। ক্রসফায়ার বা বন্দুক যুদ্ধের নামে মিথ্যা নাটক সাজানোর ব্যাপারটি তো বেশ পুরনো। এখন তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে গণপিটুনির নামে বিচার-বহির্ভূত হত্যা। গত ২২ ফেব্রুয়ারি রাতে মিরপুরের কাজীপাড়ায় তিন তরুণ গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন বলে পুলিশের পক্ষ থেকে প্রচার করা হয়। তারা নাকি নাশকতামূলক কাজ করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়েন এবং গণপিটুনিতে নিহত হন। কিন্তু পরদিনই পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনে দেখা যায় তিনজনের দেহে অন্তত ৫৪টি গুলি রয়েছে। এমনকি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান পর্যন্ত মন্তব্য করেছেন \'আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হাতে এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যা দেখে মনে হয় তারা ক্ষমতার অতিরিক্ত ব্যবহার করেছেন। এ ক্ষেত্রে এমন কয়েকটি ঘটনাও ঘটেছে। অনেক সময় বন্দুক যুদ্ধের পর নিহত ব্যক্তির পাশে পেট্রলবোমা রাখা হচ্ছে।\' (বাংলাদেশ প্রতিদিন-৬ মার্চ ২০১৫)

ইতিপূর্বেও আমরা দেখেছি খালেদা জিয়ার কার্যালয় তালা মেরে বলা হচ্ছে যে তিনি অবরুদ্ধ নন। বালুর ট্রাক দিয়ে অবরুদ্ধ করার পরও জনৈক মন্ত্রী বলেছেন, বাড়ি মেরামত করার জন্য বালুর ট্রাক রাখা হয়েছে। এ সবই নিকৃষ্ট ধরনের মিথ্যাচার। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নিকৃষ্ট ধরনের কৌশল। যথা বিদ্যুতের সংযোগ কেটে দেওয়া, অথবা বাইরে থেকে খাবার আনতে না দেওয়া। এসব কর্মকাণ্ড অতি নিকৃষ্ট সাংস্কৃতিক মান ও রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের পরিচয় বহন করে। বিবদমান দুদল যে ধরনের অতি নিম্নরুচি ও সংসৃ্কতির পরিচয় দিয়েছে তাতে বিশ্বের কাছে আমরা বড় ছোট হয়ে গেছি।

বিশ্বের কাছে আমরা যে কত ছোট হয়েছি তার আরেকটি উদাহরণ দেওয়া যাক। কিছু দিন আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মানবাধিকার বিষয়ক এক কমিটির নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির ব্যাপারে তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মিথ্যাচার করে দাবি করল, তারা নাকি কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেননি। অর্থাৎ জনগণকে বোঝানো হয়েছে, বিদেশিরা সরকারের সঙ্গে আছে। বিদেশ-নির্ভরতা ও মিথ্যাচারের আরেকটি দৃষ্টান্ত। কিন্তু পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যকে খণ্ডন করে সেই কমিটির নেতা ঢাকায় বসেই বললেন, \'উদ্বিগ্ন বলেই তো বাংলাদেশে এসেছি\'। দেশের মানসম্মান সবটাই এভাবে ভূলুণ্ঠিত হয় সত্যের অপলাপকারী ও অর্বাচীন সরকারের কারণে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আগেরকার বক্তব্যের সংশোধনী আনতে বাধ্য হয়েছিলেন। এমন ঘটনা নজিরবিহীন।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর যে বৈঠক হয় সেখানে কি আলোচনা হয়েছিল তা নিয়েও সরকার অর্ধসত্য বলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক সংকট নিরসনের জন্য বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনার আহ্বান জানানো হয়েছিল। কিন্তু সরকারি ভাষ্যে সে কথা বেমালুম চেপে যাওয়া হয়েছিল। বিরোধীপক্ষ যেমন দেখাতে চায়, বৈদেশিক শক্তি তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল, তেমনি সরকারও আশ্বাস দিতে চায়, বিদেশিদের কোনো চাপ নেই, তারা নাকি সবাই ৫ জানুয়ারির নির্বাচন মেনে নিয়েছে।

এদিক দিয়ে সরকারের মন্ত্রী ও সরকারি দল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম অনেক বেশি স্পষ্টভাষী। তিনি মার্কিন সহকারী মন্ত্রীকে দুই আনার মন্ত্রী বলে উপেক্ষা ও তাচ্ছিল্য করতে পেরেছেন। এমনকি রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক শিষ্টাচারের তোয়াক্কা না করে ঢাকায় অবস্থিত মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে (সদ্য বিদায়ী ড্যান মোজীনা) বাসার কাজের মেয়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন। ভাবখানা দেখে মনে হয়, সরকার যেন হঠাৎ করে বামপন্থি হয়ে গেছে। তবে বামপন্থি ও কমিউনিস্ট কোনো নেতা সত্যিকার অর্থে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী হওয়া সত্ত্বেও এমন ভাষা ব্যবহার করবেন না। কারণ এটা সাধারণ সৌজন্যবোধের পরিপন্থী। সরকারের আরেক মন্ত্রী বলে গেলেন, পাকিস্তান দূতাবাসে তালা লাগানো হবে। মন্ত্রীদের কথাবার্তায় কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। পাকিস্তান একটি প্রতিক্রিয়াশীল রাষ্ট্র। ১৯৭১ সালে আমি যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম, সেই পাকিস্তান রাষ্ট্রের খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি। তথাপি বঙ্গবন্ধু নিজেই পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন। সেই কূটনৈতিক সম্পর্ক অব্যাহত থাকা অবস্থায় কি কোনো মন্ত্রী তাদের দূতাবাসে তালা লাগানোর ঘোষণা দিতে পারেন? বাংলাদেশ এক আজব দেশে পরিণত হয়েছে।

হয়তো মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের দুই নম্বর শীর্ষ নেতা সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ সম্পর্কে ঘৃণা ও ক্ষোভ এতটাই বেশি যে, তিনি ভদ্রতার তোয়াক্কা করেননি। আমি তাকে শাবাশ দিতাম যদি না সরকারের আরেক মন্ত্রী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াশিংটনে ছুটে যেতেন মার্কিন প্রশাসনকে তুষ্ট করার জন্য। সরকার যে তড়িঘড়ি করে বঙ্গোপসাগরের তিনটি গ্যাস ক্ষেত্র মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানির হাতে তুলে দিয়েছে সেটিও দৃষ্টির বাইরে রাখা যাবে না।

মোট কথা সরকার ও বিরোধী পক্ষ উভয়ই মিথ্যাচার এবং বিদেশ-নির্ভরতার পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করেছে। এখন যে রাজনীতি চলছে তা হচ্ছে সহিংসতা-নৃশংসতা গণতন্ত্র হরণ এবং তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মিথ্যাচার ও বিদেশ-নির্ভরতা। এটি সামগ্রিকভাবে প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের চরম দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে। তাই রাজনৈতিক সংকটও নিরসন হচ্ছে না। আমি জানি না এই রাজনীতি দেশকে কোথায় নিয়ে যাবে।

তবু আশা রাখব। আশা করব, সব পক্ষের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। বিরোধীপক্ষ অবরোধ প্রত্যাহার করে সন্ত্রাসী রাজনীতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেবে। সরকারও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস বন্ধ করে গণতন্ত্রের পথে আসবে। গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের সুযোগ করে দেবে। ক্রসফায়ার, বন্দুকযুদ্ধ বন্ধ হবে। বিরোধী দলের নেতারা মুক্ত হবেন এবং আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধানের পথ খুঁজবেন। জোর করে ক্ষমতা অাঁকড়ে থাকার অপচেষ্টা থেকে বিরত হবেন। এই যে আশাবাদ সেটা কেবল আমার না, প্রতিটি গণতন্ত্রকামী শান্তিপ্রিয় মানুষেরই মনের কথা। কিন্তু আশাবাদ যদি ব্যর্থ হয় তাহলে সামনে যে দুর্দিন আসবে তা ভাবতেও শঙ্কিত হচ্ছি। আশঙ্কা হয়, এই সংকটের মাঝখান দিয়ে মৌলবাদ আরও হিংস্র জঙ্গিরূপে আত্দপ্রকাশ করবে। আর সরকারও আরও ফ্যাসিবাদী রূপ পরিগ্রহ করবে।

তাহলে ভরসার জায়গা কোথায়? শেষ ভরসার জায়গা জনগণ। এই জনগণ উভয়পক্ষকে পরিত্যাগ করে নতুন গণতান্ত্রিক শক্তির অভ্যুদয় ঘটাবে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন \'মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ\'। সেই বিশ্বাস আমিও এই দেশের মানুষের ওপর রাখতে চাই।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে