শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ মার্চ, ২০১৫

কিন্তু এবং যদির খোঁজে

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
অনলাইন ভার্সন
কিন্তু এবং যদির খোঁজে

সময়কাল ১৯৯২। অ্যান্টি- প্রগতিশীল শিবিরের একজন ও তার সমালোচনাকারীর মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ বাক্য-বিনিময়ের শেষ ধাপ।   

অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির : (উত্তেজনায় ফুঁসতে ফুঁসতে) আপনি আল্লায় বিশ্বাস করেন?  

সমালোচক : হ্যাঁ।  

অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির : তাহলে কোনো ‘কিন্তু’ ‘যদি’ বলবেন না। যেটা বলছি, শোনেন।  

সময়কাল ২০১৪।  

প্রগতিশীল শিবিরের একজন ও তার সমালোচকের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ বাক্যবিনিময়ের শেষ ধাপ।  

প্রগতিশীল শিবির : (উত্তেজনায় ফুঁসতে ফুঁসতে) আপনি মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করেন?  

সমালোচক : হ্যাঁ।  

প্রগতিশীল শিবির : তাহলে কোনো ‘কিন্তু’ ‘যদি’ বলবেন না। যেটা বলছি, শোনেন।  

(যদিও এই প্রগতিশীল ও ‘অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির’ এই ট্যাগ দুইটা আমার একদমই পছন্দ না। তবুও বোঝার সুবিধার জন্য ব্যবহার করলাম।)  

দুইটা ঘটনাই সত্য। দুইটা ঘটনাতেই দেখতে পাচ্ছি ‘কিন্তু’ এবং ‘যদি’ এই দুটি শব্দের উপর ভীষণ গোস্বা। আমরা জানতাম ধর্মান্ধরা ‘কিন্তু’ এবং ‘যদি’তে ভয় পায়। কবে থেকে এই ভয় আমাদের ‘প্রগতিশীল শিবিরে’ও হানা দিল? আমরা যদি সত্য সত্যই একটা জ্ঞানভিত্তিক প্রগতিশীল সমাজ চাই তাহলে ‘কিন্তু’ ‘যদি’ ঝেটিয়ে বিদায় করে সেটা কিভাবে সম্ভব? ‘কিন্তু’ এবং ‘যদি’ দিয়ে দ্বিমত এবং প্রশ্নের সূচনা হবে। যে প্রশ্ন আমাদের সামনের রাস্তা দেখাবে। আমরা তবে এই শব্দগুলোতে অ্যালার্জিক হব কেন? আমরা তো ন্যায়ের পথে আছি, প্রশ্নে কেন হব হতবিহ্বল? আমি বড় হয়েছি নাখালপাড়ায়। নাখালপাড়ার হৃদয় তার শারীরিক আয়তনের চেয়েও বড়। চোর-পুলিশ আওয়ামী লীগ-বিএনপি, আস্তিক-নাস্তিক, নামাজি-বেনামাজি, প্রেমিক-ধর্ষক, সত্যবাদী-চাঁপাবাজ, ব্যায়ামবীর-নেশাখোর এরকম এইরকম বিচিত্র জাতের মানুষকে পরম মমতায় তার সদর দরজায়, কাছারিঘরে, শয়নকক্ষে, বারান্দায়, ঘুলঘুলিতে ঠাঁই দিয়েছিল নাখালপাড়া। আমরা বেড়েও উঠেছি এইসব বিচিত্র মানুষের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ার মধ্য দিয়ে। আওয়ামী লীগের নেতার ছেলে বিএনপির নেতার মেয়েকে বিয়ে করছে। মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে এসে নামাজি মোড়ের দোকানে দাবা খেলতে বসে গেছে বেনামাজির সঙ্গে। এক কেতলির চা ভাগ করে খাচ্ছে হাবিল-কাবিল। মোড়ের দোকানে আস্তিক আর নাস্তিকের যুক্তির লড়াই কখনো সৌজন্যবোধ আর রস হারিয়ে মারামারিতে পর্যবসিত হতে দেখিনি। নাস্তিক তার অবিশ্বাসের দর্শন আর তার পেছনে যুক্তি তুলে ধরলেও আস্তিককে ‘গাধা’ বা ‘বেকুব’ বলে আক্রমণ করেনি। তেমনি আস্তিকও শবে বরাতের বিশেষ খাবারে নাস্তিক বন্ধুটিকে দাওয়াত দিতে ভুলে যায়নি, তরবারি নিয়ে কতল করতে যাওয়া তো দূরের কথা। বিএনপি নেতাকে মামলা খেয়ে আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় লুকাতে দেখেছি। সব বিরোধ, দ্বিমত, বিশ্বাসের বৈপরীত্য নিয়েও তাই ‘আমরা’ সবাই ছিলাম ‘আমরা’। আজকে আমরা তথ্য এবং জ্ঞানে আরও এগিয়ে গেছি। কিন্তু কোন অলক্ষ্যে যেন আমাদের সমাজের সহনশীলতা আর মায়ার সুতাটা খসে পড়ে যাচ্ছে। এখানে যেন দ্বিমত বা বহুমত আর স্বাগত নয়। ও না, ঠিক বললাম না। এখানে এখনো ‘দ্বিমত’কে স্বাগত জানান হয় কেবল যদি কেউ নাজুক অবস্থায় পড়েন। সরকার যখন বিরোধী দলকে অত্যাচার করে কিংবা কথা বললেই মার দেয়, তখন ‘অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির’র লোকজন বহুমত এবং বহুত্ববাদী সমাজের পক্ষে দাবি তোলেন। কিন্তু অন্য সময় তারা ভীষণ বৈচিত্র্যবিরোধী।  

আর ধর্মান্ধরা যখন অবিশ্বাসীকে খুন করে তখন প্রগতিশীল শিবির এক বহুত্ববাদী সমাজের দাবি তোলেন। কিন্তু বিরোধী দলের কণ্ঠ যখন রোধ করা হয় তখন প্রগতিশীল শিবির বহুত্ববাদিতার প্রয়োজন দেখেন না। যেন তারা ধরেই নিয়েছেন আমাদের পক্ষের সরকার আজীবন ক্ষমতায় থাকবেন। তারা মনে রাখেন না প্রগতিশীলরাও এক সময় বিরোধী দলে যাবেন এবং তখন ‘অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির’র লোকজন আজকের চেয়েও কঠিনভাবে দমন-পীড়ন চালাতে পারে। যাই হোক কথা হলো, বহুত্ববাদ আমাকে যখন সুবিধা দেয় তখন আমি এটার পক্ষে, আর যখন আমার বিরুদ্ধে যায় তখন আমি এর প্রয়োজনীয়তা দেখি না। আমাদের এখানে তাই বহুত্ববাদ ভাগ হয়ে গেছে, মানবিকতা ভাগ হয়ে গেছে, দুঃখ ভাগ হয়ে গেছে। আমাদের এক দলের দুঃখ বরাদ্দ পেট্রলবোমায় পোড়া মানুষের জন্য, আরেক দলের দুঃখ বরাদ্দ রাষ্ট্রশক্তির সন্ত্রাসে মৃত্যুবরণ করা বা গুম হয়ে যাওয়া মানুষের জন্য।  

আমি জানি পৃথিবীর কোনো সমাজ কোনোকালেই আদর্শ কিছু ছিল না। প্রত্যেক সমাজ এবং প্রত্যেক কালেরই নিজস্ব কিছু চাঁদের দোষ থাকে। সেইসব দোষ নিয়েও সমাজ এগিয়ে যায় যদি সহনশীলতার মাত্রাটা উপরের দিকে থাকে। নাখালপাড়ায় আমার বেড়ে ওঠার সময়ের গল্প শুনে যেন আবার মনে না করেন যে আমাদের নাখালপাড়া ছিল রূপকথার বই থেকে পেড়ে আনা এক স্বপ্নপুরী। সেখানে মারামারি ছিল, খুনাখুনি ছিল, এক নম্বর-দুই নম্বর সব রকম কাজই ছিল। একজনের জুটের ব্যবসা আরেকজন টান দিলে মারামারি বেধে যেত। এর ব্যবসা ও খেয়ে ফেললে বা ব্যবসার পথে কাঁটা হলে খুনাখুনি লেগে যেত। কিন্তু ‘তুমি আমার বিশ্বাসে বিশ্বাসী না হলে, আমার দল না করলে, আমার মত তোমার মতের সঙ্গে না মিললে তোমাকে নির্মূল করব’- এই সংস্কৃতি আমি দেখিনি। আজকের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সামনে যে বিপদটা আমি দেখি সেটা হচ্ছে ‘বহুত্ব নির্মূল অভিযান’। বহু রকম মানুষ, বহু রকম চিন্তা, বহু রকম খাদ্যাভ্যাস, বহু রকম যৌনাভ্যাস- এগুলো এখানে সহ্য করা হবে না এবং এই বহুত্ব ধ্বংস অভিযানে বুদ্ধিজীবী-অবুদ্ধিজীবী, প্রগতিশীল-পশ্চাদমুখী সবাই একই শ্রেণির টিকিট হাতে পেয়েছেন। একই জোশে ‘তারা’ সবাই ‘অন্যকে’ হটিয়ে দেওয়ার অভিযানে নেমেছেন। তারা সবাই এক ‘মহৎ’ যুদ্ধে অবতীর্ণ আছেন। প্লিজ, তাদের ডেকে বিরক্ত করবেন না। এই ছোট জীবনে (বেশি ছোটও না আবার) আমি বহু ওস্তাদের সান্নিধ্য পেয়েছি। তাদের মধ্যে একজন কবি বেলাল চৌধুরী। তাকে আমি দ্বিতীয় পিতা বলি। তার সঙ্গে আমার যখন প্রথম আলাপ তখন তিনি ভারত বিচিত্রায় চাকরি করেন। আমি বেকার। প্রতিদিন দুপুরে তার সঙ্গে আড্ডা এবং দুপুরের খাবারের লোভে তার ওখানে যাই। যারা তার আড্ডায় গিয়েছেন তারা জানেন ওই একেকটা আড্ডা বিশ্ববিদ্যালয়ের একেকটা ক্লাসের চেয়েও বেশি তথ্য এবং জ্ঞানবহুল। সেইরকম এক আড্ডায় তিনি বলেছিলেন, ‘সরয়ার, জ্ঞান মানুষকে কেন বিনয়ী করে জান? কারণ জ্ঞান মানুষকে আরও সন্ধিহান করে তোলে। জ্ঞানী মানুষ আর যাই বোঝেন না বোঝেন এটা বোঝেন যে জগতে কোনো কথাই শেষ কথা নয়, কোনো সত্যই শেষ সত্য নয়।’ আজকে আর মনে নেই কোন প্রসঙ্গে এটা বলেছিলেন। তবে এই কথাটা আমার মাথায় খুব বেজে ওঠে যখন আজকে চারপাশে একদল ‘নিশ্চিত’ মানুষ দেখি। এখানে কোনো সন্ধিহান মানুষ নেই। প্রত্যেকেই নিশ্চিত তার মত, তার পথ, তার বিশ্বাসই সঠিক। শুধু তারটা সঠিক ভাবলেও অবস্থা এত গুরুতর হতো না। অবস্থা গুরুতর পর্যায়ে পৌঁছেছে কারণ তিনি নিশ্চিত হয়েছেন ‘অন্যদের’ মত-পথ- বিশ্বাস পুরোটাই বেঠিক এবং তার ওপর ঈশ্বর-প্রেরিত বা জাতীয়তাবাদ উৎসারিত মহৎ দায়িত্ব বর্তেছে ‘অন্যকে’ হটানোর, বাতিল করার, নির্মূল করার। এই অবস্থা আরও জটিল হয়েছে যখন এই নির্মূল তত্ত্ব এবং সংস্কৃতির গোড়ায় জ্ঞানের পানি ঢালার জন্য আবির্ভূত হয়েছে দুই দল বুদ্ধিজীবী। তারা প্রত্যেকেই যার যার তরিকা অনুযায়ী তত্ত্ব তৈরি এবং সম্প্রচার করছেন। সাধারণত মানুষ যুক্তি দিয়ে সত্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। আমাদের এখানে এখন দুই মেরুর বুদ্ধিজীবীরাই আগে ‘সত্য’ স্থির করে নেন। তারপর সেখানে পৌঁছানোর জন্য যুক্তির মই তৈরি করেন নিপুণ কার্পেন্টারের দোকানে। এইরকম মইবহুল সমাজ যুক্তিবাদী, দরদী এবং বিচক্ষণ মানুষ উৎপাদনে বাধা দেয়। আমাদের তরুণ প্রজন্মের হাজার সম্ভাবনা। আমাদের শিশু-কিশোররা তাদের চেয়েও বেশি সম্ভাবনাময়। আসুন আমরা তাদের একটা দরদী সৃজনশীল সমাজ উপহার দিই, একটা ‘কিন্তু-যদি’ওয়ালা সমাজ উপহার দিই।    

লেখক : চলচ্চিত্র নির্মাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে