শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৫

নগর সরকার এখন নিদারুণ বাস্তবতা

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
নগর সরকার এখন নিদারুণ বাস্তবতা

এক. আসন্ন ঢাকা উত্তর, ঢাকা দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম নগর নির্বাচনে প্রার্থীরা নাগরিক সেবা নিশ্চিত করার জন্য নানা প্রকার অঙ্গীকার করছেন। তার মধ্যে 'নগর সরকার' বাস্তবায়নের বিষয়টিও রয়েছে। শুধু প্রার্থীরাই নন, বেশকিছু বুদ্ধিজীবী, গবেষক ও এনজিও ব্যক্তিত্বও 'নগর সরকার' বাস্তবায়নের কথা বলছেন। এটি নিঃসন্দেহে রাজনীতিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন। এই পরিবর্তনের পেছনে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিডিএলজির সামান্য হলেও অবদান রয়েছে। এটি বিলম্বে হলেও অনেকেই এখন স্বীকার করছেন। যেমন- সম্প্রতি দৈনিক সমকালে প্রকাশিত 'কবে হবে নগর সরকার' শীর্ষক একটি রিপোর্টে বলা হয়- 'ঢাকার জন্য প্রথম নগর সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি ওঠে ১৯৯৭ সালে। ওই বছরের ১৩ জানুয়ারি সেন্টার ফর ডেমোক্রেটিক লোকাল গভর্ন্যান্স (সিডিএলজি) নামে একটি প্রতিষ্ঠান ঢাকায় জাতীয় সেমিনার আয়োজন করে। সেমিনারে মূল প্রবন্ধে নগরবাসীর সেবা নিশ্চিত করার জন্য ইউরোপ, আমেরিকা ও এশিয়ার উন্নত দেশগুলোর মতো ঢাকার জন্য একটি নগর সরকার প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করা হয়। এই প্রস্তাব অনুযায়ী প্রথমে একটি সিটি পার্লামেন্ট নির্বাচন করা হবে। সিটি পার্লামেন্টের নির্বাচিত কাউন্সিলরদের ভোটে একজন মেয়র নির্বাচিত হবেন, যিনি হবেন নগর সরকারের প্রধান।' রিপোর্টটিতে একটু ভুল আছে, তা হলো- 'সিডিএলজি' নয়, ওই সেমিনারে নগর সরকারের কথা প্রথমে বলেন স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক নিউইয়র্ক প্রবাসী আবু তালেব। পরবর্তীকালে তারই পরামর্শে 'সিডিএলজি' গঠন করা হয়। তা ছাড়া সংগঠনটির নগর সরকারের রূপরেখায় পার্লামেন্টারি পদ্ধতিতে মেয়র নির্বাচনের কথা বলা ছিল না। মেয়র নগরবাসীর সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন, এমনটিই ধারণা দেওয়া হয়েছিল। তবে পার্লামেন্টারি পদ্ধতিতে নগর সরকার পরিচালনার বিষয়টি অধিকতর পর্যালোচনার দাবি রাখে।  

দুই. ২০২০ ও ২০৫০ সাল নাগাদ নগরায়ণসহ অন্যান্য পরিবর্তনশীল বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে এবং গণতন্ত্রের ভিত হিসেবে স্বাবলম্বী, সশাসিত ও গতিশীল স্থানীয় সরকার স্থাপনের উদ্দেশ্য নিয়ে উল্লিখিত সেমিনারে 'গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারের রূপরেখা' শীর্ষক একটি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করা হয়। সেদিন নগর সরকারের রূপরেখাও তুলে ধরা হয়। এর কিছুদিন পর ঢাকার তৎকালীন মেয়র মোহাম্মদ হানিফ মেট্রোপলিটান গভর্নমেন্টের প্রস্তাব করেন। তখন আবু তালেব মেয়র হানিফের কাছে গিয়ে বলেন, 'ঢাকার লোকসংখ্যা যখন কোটি ছাড়িয়ে যাবে তখন কী মেগাসিটি গভর্নমেন্ট বলা হবে! তার চেয়ে সমগ্র দেশের জন্য একরূপ নগর সরকারের কথা বলাই অধিক যুক্তিযুক্ত হবে।'   

সেদিনকার বৈঠকে চট্টগ্রামের এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন। পরবর্তী সময়ে এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ইংরেজিতে সিটি গভর্নমেন্টের কথা বলা শুরু করেন। কিন্তু সিটি গভর্নমেন্ট বলতে কী বুঝায়, এর রূপরেখা কেমন এবং এটি কীভাবে বাস্তবায়িত হবে সে বিষয়ে তিনি কিছুই বলেননি। যা হোক, পরবর্তীকালে গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারের রূপরেখাটি সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও বুদ্ধিজীবীদের সমন্বয়ে সিডিএলজি গঠন করা হয়। তারপর থেকে সিডিএলজি বিষয়টি নিয়ে লাগাতার বুদ্ধিবৃত্তিক ক্যাম্পেইন করে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত রূপরেখাটির সারসংক্ষেপ করে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেত্রী, জাতীয় সংসদ সদস্য, স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি, রাজনীতিক, গবেষক, লেখক, সাংবাদিক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, ডাক্তার, এনজিও ব্যক্তিত্বসহ সংশ্লিষ্ট সবার অবগতি ও বিবেচনার জন্য প্রেরণ করা হয়। এর পাশাপাশি বৈঠক, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার, মতবিনিময় সভা, দলগত সভা, একজন একজন করে মতবিনিময় সভা, টেলিসংলাপ, প্রকাশনা, পত্রিকায় লেখালেখি, ই-মেইলে গবেষণা প্রেরণ ইত্যাদিও চালু রয়েছে।   

তিন. আরও উল্লেখ্য, সংবিধানের বাংলা ভাষ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে একটি মাত্র সরকারব্যবস্থা রয়েছে। সেটিও অত্যন্ত কেন্দ্রীভূত শাসনব্যবস্থা। বিদ্যমান স্থানীয় সরকারগুলো ব্রিটিশ সরকার তাদের শাসনের প্রয়োজনে সৃষ্টি করেছিল, উন্নয়নের প্রয়োজনে নয়। তারপরও ব্রিটিশ সরকার স্থানীয় সরকারগুলোকে যতটুকু ক্ষমতা দিয়েছিল বর্তমানে সেটুকুও নেই। যেমন- জেলা বোর্ডগুলোর হাতে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থার বিষয়গুলো ন্যস্ত ছিল। সে সময় যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল এক জেলা থেকে আরেক জেলামুখী তথা আনুভূমিক। ঢাকামুখী ব্যবস্থাকে তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। পাকিস্তান আমলে সর্বপ্রথম ঢাকামুখী আনুলম্বিক প্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়। বর্তমানে বড় বড় সড়ক ও সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে রাজধানী ঢাকাকে সামনে করে। সব কিছু ঢাকামুখী হওয়ায় ঢাকার লোকসংখ্যা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঢাকাকে বাঁচাতে এখন অনেকেই সরকারের বিকেন্দ্রীকরণ চাচ্ছেন। কেউ কেউ তিন ধরনের সরকারব্যবস্থার অর্থাৎ কেন্দ্রীয় সরকার, প্রাদেশিক সরকার ও স্থানীয় সরকার ইত্যাদির বাস্তবায়ন চাচ্ছেন। এক্ষেত্রে সিডিএলজির বক্তব্য হলো- এ দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, আয়তন, জনসংখ্যার ঘনত্ব ইত্যাদি বিবেচনায় নিলে মূলত দুই ধরনের সরকারব্যবস্থা তথা একটি কেন্দ্রীয় সরকার ও একটি সমন্বিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থাই বাস্তবায়নযোগ্য। কেন্দ্রের হাতে শুধু জাতীয় ও বৈশ্বিক কাজগুলো নির্দিষ্ট থাকবে। আর অবশিষ্ট সব স্থানীয় কাজ জেলাকেন্দ্রিক থাকবে। জেলার চরিত্র হবে গ্রামীণ-নগরীয়। অর্থাৎ স্থানীয় সরকার হবে দুই-স্তরবিশিষ্ট। জেলা এক হাতে নগর সরকারগুলো অর্থাৎ পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনগুলো এবং আরেক হাতে উপজেলা সরকার (ভবিষ্যতে যদি এটির প্রয়োজনীয়তা থাকে) ও ইউনিয়ন সরকারগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে। এ ব্যবস্থায় সমগ্র দেশে ৩৩০টি (১১৯টি পৌরসভা ও ১১টি সিটি করপোরেশন) একরূপ 'নগর সরকার' হবে। সংক্ষেপে নগর সরকারের রূপরেখা তুলে ধরা যেতে পারে : নগর সংসদ, নগর প্রশাসন, নগর আদালত মিলে 'নগর সরকার' গঠিত হবে। কাউন্সিলররা সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন। তারা নগর সংসদের সদস্য হবেন। বর্তমানে 'কাউন্সিল' নেই, কিন্তু কাউন্সিলর আছেন। নগর সংসদ সদস্যরা মিলিতভাবে একজন সভাপতি (স্পিকার) নির্বাচিত করবেন। মেয়রও নগরবাসীর সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন। তিনি নগর সংসদের সদস্য হবেন না। তিনি নগর সংসদের পাসকৃত প্রস্তাবাবলি তার প্রশাসন দ্বারা বাস্তবায়ন করবেন। মেয়র হবেন নগর প্রশাসনের প্রধান। তার অধীনে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা নিয়োজিত থেকে নাগরিক সেবা নিশ্চিত করবেন। তা ছাড়া মেয়র ফুলটাইমার এবং কাউন্সিলররা পার্টটাইমার হিসেবে দায়িত্বরত থাকবেন। নগর সংসদ ও নগর প্রশাসনের বাইরে 'নগর আদালত' থাকবে। মেয়র ও কাউন্সিলররা নগর আদালতের সদস্য হবেন না। বর্তমানে কাউন্সিলররা বিচারিক দায়িত্বও পালন করছেন। আলাদাভাবে নির্বাচিত কিংবা নিয়োজিত ব্যক্তিরা নগর আদালতের বিচারক হবেন। তারা নগরকেন্দ্রিক নির্দিষ্ট অপরাধ ও অন্য বিরোধগুলোর বিচার করবেন। নগর সরকারের বাইরে একজন নগর ন্যায়পাল (শেরিফ) থাকবেন। তিনি নগর সংসদ ও নগর প্রশাসনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো নিষ্পত্তি করবেন। এর বাইরে একটি নগর নির্বাচনিক বোর্ড থাকবে। নগরের গণ্যমান্য কিংবা মনোনীত ব্যক্তিরা নগর নির্বাচনিক বোর্ডের সদস্য হবেন। তারা নগর সরকারের মেয়াদ শেষে নিজেদের উদ্যোগে নির্বাচনের আয়োজন করবেন, যা অনেকটা প্রেসক্লাব, বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনের মতো। এ ব্যবস্থা বাস্তবায়িত হলে সত্যিকার সশাসিত নগরব্যবস্থা গড়ে উঠবে। তখন নগর হবে নাগরিকদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। তখন প্রত্যেক নাগরিক নগর সরকারের অংশ হয়ে যাবেন।   

চার. ইদানীং কয়েকজন স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ মত প্রকাশ করেছেন, জাতীয় বা কেন্দ্রীয় সরকারের অনুরূপ পার্লামেন্টারি পদ্ধতির স্থানীয় সরকার হলে জনগণের পক্ষে সরকার সম্পর্কে সঠিক ধারণা তৈরি হবে। বিষয়টি অযৌক্তিক নয়। তবে তারা আবার স্থানীয় সরকারের নির্বাচন অরাজনৈতিকভাবে হওয়ার পক্ষপাতী। কিন্তু প্রশ্ন হলো, পার্লামেন্টারি পদ্ধতির স্থানীয় সরকার হলে তো রাজনৈতিক ভিত্তিতে প্রার্থী মনোনয়নের বিষয়টি তৃণমূলের দলীয় কর্মীরা আরও জোরালোভাবে দাবি করবে, এতে কী কোনো সন্দেহ আছে?   

পাঁচ. অব্যাহত নগরায়ণ ও নাগরিক সেবার ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারের কোনো বিকল্প নেই। ২০৫০ সাল নাগাদ দেশের কোথাও গ্রামীণ স্থানীয় সরকার খুঁজে পাওয়া যাবে না। তখন স্থানীয় সরকারের একমাত্র রূপ হবে নগর সরকার। তাই আমরা সিডিএলজির পক্ষ থেকে বলতে চাই, নগর সরকার আমাদের বর্তমান ও আগামীর বাংলাদেশের জন্য এক নিদারুণ বাস্তবতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি আমরা এটি বুঝতে সক্ষম হব, আমরা তত দ্রুত সার্বিক অগ্রগতির দিকে সফলভাবে এগিয়ে যাব, এটি নিশ্চিত বলা যায়।   

লেখক : চেয়ারম্যান, জানিপপ, সহলেখক : ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান, ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার, জানিপপ এবং মোশাররফ হোসেন মুসা, সদস্য, সিডিএলজি ও ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার, জানিপপ।  

ই-মেইল- [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে