শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৮, শনিবার, ০২ মে, ২০১৫

আগামীতে কুত্তা মার্কায় দাড়াইয়েন !

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
আগামীতে কুত্তা মার্কায় দাড়াইয়েন !

শিরোনামের কাহিনীটি বড়ই অদ্ভূত এবং বাঙালীর ভবিষ্যৎ রুচিবোধের জন্য একটি অশনি সংকেত। ঘটনার দিন ছিল ৩০ শে এপ্রিল। অফিসে বসে কাজ করছিলাম। হঠাৎ মোবাইলে একটি ফোন এলো। অপর প্রান্ত থেকে মেয়েলী কন্ঠে জনৈক যুবক বললো- ভাই আমি লালবাগ থেকে বলছি। জীবনের প্রথম ভোটটি আপনাকে দিলাম- কিন্তু আপনি তো জামানত হারাইলেন। যুবকের কথা বলার ধরন দেখে আমি অনুমান করলাম যে, সে আমাকে টিটকারী মেরে আনন্দ লাভ করতে চাচ্ছে। আমি সতর্ক হয়ে তার পরবর্তী বানীর জন্য অপেক্ষা করতে থাকলাম। সে আবার বললো- আগামীতে আমাদের ওয়ার্ডে কমিশনার পদে দাড়াইয়েন - ভোট দেবো। আমি বললাম আচ্ছা । যুবক বললো ভাই কুত্তা মার্কায় দাড়াইয়েন । আমি বললাম- আপনার আব্বা এবং আম্মাকে বলেন আগামীতে কুত্তা এবং শুয়োর প্রতীক বরাদ্ধের ব্যবস্থা নিতে। যুবক কি বুঝলো জানিনা ফোন রেখে দিলো।   

২৮ শে এপ্রিল ২০১৫ সালের নির্বাচন নামক ছোটদের কার্টুন বা পাপেট শো দেখার পর আমি ভাবছিলাম- দুষ্টবুদ্ধিতে কে বড়- শয়তান নাকি মানুষ ! যুবকের কথা শুনে আমি কুকুর প্রতীকের সম্ভাব্য ভোটারদেরকে নিয়েও ভাবনা শুরু করলাম। তখন মনে হলো এই প্রহসনের নেপথ্য কাহিনী সম্পর্কে আমার কিছু বলা উচিত। আমি প্রার্থী হবার পর সরকারী দল থেকে কোন হুমকী-ধামকী, বাধা বিপত্তি না এলেও বিরোধী দল থেকে অনেক প্রস্তাব পাই। আমি বিনয়ের সঙ্গে সকল প্রস্তাব ফিরিয়ে দেই এবং নিজের মতো প্রচারনা চালাতে থাকি।    

আমি প্রথমেই টার্গেট করি ৪ লক্ষ ভোটারকে যারা কোন মতেই বিএনপি এবং আওয়ামীলীগকে ভোট দেবে না। আমি ব্যক্তিগত যোগাযোগ, মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, প্যাগোডাতে গিয়ে ধর্মীয় নেতাদের মাধ্যমে প্রায় দেড় লাখ লোকের সঙ্গে মত বিনিময় করি। আমার নির্বাচনী এলাকার প্রায় ৫০ হাজার ভোট এবং রক্ত সম্পর্কীয় আত্মীয় স্বজনের ৫০ হাজার ভোট টার্গেট করি। পুরান ঢাকার একটি এলাকায় আমার আত্মীয়রা সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়ে আসছেন, এবারও একজন কমিশনার হয়েছেন ২৬ হাজার ভোট পেয়ে। সেই ভোট এবং তরুন এবং মহিলাদের ভোট টার্গেট করে আমি কৌশলে প্রচার চালাতে থাকি এবং যথা সময়ে ইতিবাচক সাড়া পাই।   

আমি টিভি মিডিয়া পরিহার করেছিলাম এই উদ্দেশ্যে যেনো আমার প্রতিপক্ষরা আমার কৌশল টের না পায়। তারা যদি বুঝতো যে আমি নির্বাচনের মাঠে গুরুত্বপূর্ন প্রতিযোগী তাহলে পদে পদে ঝামেলা সৃষ্টি করতো। আমি আমার পরিকল্পনায় কতটা সফল হয়েছিলাম তা সরকার যেমন টের পেয়েছে তেমনি বিরোধী দলও অনুভব করেছে। দেশের সকল রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর মতো আমিও বিশ্বাস করতাম যে সরকার নির্বাচনটি অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠ করবে। সরকার যদি তিনটি সিটেই হারতো তাহলে তাদের উপকার বই অপকার হতো না। কিন্তু সরকারী দল নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মারতœক অর্ন্তদ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে। এই অবস্থায় যেকোন মূল্যে প্রার্থীদেরকে বের করে আনা ছাড়া তাদের কোন বিকল্প খুঁজে পেলো না । আমি এই ঘটনা টের পাই ২২ শে এপ্রিল বিকেল বেলা যখন আমার কার্যত কিছুই করার ছিলো না। আমি প্রচারনা বন্ধ করে দিই। এবং এজেন্ট নিয়োগ স্থগিত করি। ২৫ তারিখ দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে সকল প্রার্থীদেরকে নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক ছিলো যা দুইটি সরকার সমর্থক টিভি লাইভ প্রচার করে। ২৩ তারিখ সকালে বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিস থেকে আমার নিকট আমন্ত্রন আসলে আমি তা ফিরিয়ে দেই এই বলে যে- আমার ওখানে গিয়ে কোন লাভ হবে না। কারণ ফলাফল নির্ধারণ হয়ে আছে- আমার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। এরই মধ্যে সাইদ খোকনের সঙ্গে আমার একদিন দেখা হলো এবং তাকেও আমি জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার কথা বললাম। সে হাসলো এবং আবদার করলো রনি ভাইয়ের সঙ্গে একটি ছবি তোলার জন্য।  

প্রাপ্ত ভোটের ফলাফলে আমার ভোট ১৮৮৭ দেখানো হলেও আমি যে কতভোট পেয়েছি এবং কতভোট পেতাম তা একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন। দক্ষিন ঢাকার বেশির ভাগ এলাকায় ভোট গ্রহন চলেছে মাত্র দুই ঘন্টা । এরই মধ্যে ব্যালট পেপার শেষ হয়ে যায়। ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে গিয়ে হয় ফিরে আসেন নয়তো লাঞ্চিত হতে থাকেন। এই দুইঘন্টার ভোট গ্রহনের পর নির্বাচন কমিশনকে হিসেব মেলানোর জন্য এক লাখ ছাব্বিশ হাজার বৈধ ব্যালট পেপার বাতিল করতে হয়। এর বাইরে সরকারী দলের লোকজন প্রায় আড়াই লাখ ব্যালট ছিড়ে ফেলে । এখন প্রশ্ন হলো বাতিল হওয়া এবং ছিড়ে ফেলা প্রায় পৌনে চার লাখ ভোট কে পেয়েছিলো ?   

যারা ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করেছেন তারা ভোট গ্রহন শুরু হবার পূর্বেই সরকারী প্রার্থী এবং বিএনপি প্রার্থীর ভোট নির্ধারণ করে সিল পিটিয়ে ব্যালট বাক্স পূর্ন করে রেখেছেন। বাকী ব্যালট নিয়ে নির্বাচন শুরু হবার একঘন্টার মধ্যেই তারা বুঝতে পারেন যে তৃতীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোট পড়ছে যা তাদের চিন্তা চেতনা ও গননার মধ্যে ছিলো না। দ্রুত ব্যালট পেপার শেষ হয়ে যায় এবং নির্বাচনী কেন্দ্রে শুরু হয় উত্তেজনা। ফলে তড়ি ঘড়ি করে ঘটতে থাকে একটার পর একটা অঘটন। এতো কিছুর পরও তারা হিসেবের খাতায় রেখে যায় হিমালয় পর্বতের মতো মারাত্মক অনিয়মের প্রমান সমুহ যার বিচার একসময় ইতিহাস অবশ্যই করবে। 

সবাই জানে ঢাকাতে আওয়ামীলীগের মোট ভোট মাত্র ৩০%। ঢাকা দক্ষিনে ৩০% হিসেবে তাদের ভোটার মাত্র পাঁচ লাখ ৬০ হাজারের মতো । নির্বাচন কমিশন দেখিয়েছে যে ৪৭% ভোট কাস্টিং হয়েছে। এই হিসেবে সাইদ খোকনের প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা হওয়া উচিত ছিলো মাত্র দুই লাখ তেষট্রি হাজার। অথচ তার পক্ষে সিল পেটানো হয়েছে পাঁচ লাখ পঁয়ত্রিশ হাজারেরও বেশি। অন্যদিকে পাঁচ লাখ পয়ত্রিশ হাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মির্জা আব্বাসের ভোট হয়েছে প্রায় পৌনে চার লাখ।
পরবর্তীতে যখন আরো চার লাখের মতো ভোট পড়ে যায় মাত্র দুই ঘন্টার মধ্যে তখন সংশ্লিষ্টরা দিশেহারা হয়ে পড়ে। নতুন করে লিখা হয় সংলাপ। তাতে অভিনীত হয় আড়াই লাখ ব্যালট ছেড়ার দৃশ্য এবং এক লাখ ছাব্বিশ হাজার ব্যালট বাতিলের গল্প। সব শেষে মঞ্চায়িত হয় গোলাম মাওলা রনির জামানত হারানোর দৃশ্য। 

ইচ্ছে ছিলো কিছু বলবো না। ১৮৮৭ ভোটের ফল নিয়ে নিজেকে আবৃত করে রাখবো এবং প্রতিপক্ষকে আনন্দ করতে দেবো অবাধে। সেমতে ফেইসবুকে গত বৃহস্পতিবার স্টাটাসও দিলাম যা কিনা দেশের প্রধান দৈনিক হুবহু ছাপিয়েছে এবং অনেকগুলো অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে। ফেইসবুকের বাংলাদেশ চ্যাপ্টারেও স্মরন কালের সবচেয়ে বেশী শেয়ার এবং লাইক পেয়েছে। কিছু তরুন বন্ধুর বিরূপ মন্তব্য এবং অন্য বন্ধুদের হতাশ মনোভাব দেখে আমার মনে হলো জাতিকে সত্য কথা জানানো উচিত যদিও মনে প্রানে আমি চাইনি যে আমার দল বিব্রত হোক। তারপরও লিখলাম কেবলমাত্র প্রগতিশীল মুক্ত চিন্তার মানুষদের জন্য যারা শত প্রতিকুলতার মাঝেও দেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখে। তাদের জন্য বলছি- গোলাম মাওলা রনি পরাজিত হয়নি বরং প্রচারনার সময়ে সর্বমহলের অকুন্ঠ ভালোবাসা, সমর্থন এবং সহযোগীতা পেয়েছে তার তুলনা হয় না। কাজেই ২৮ শে এপ্রিলের দূর্ভাগ্যজনক ঘটনাকে নির্বাচন না মনে করে দূর্ঘটনা মনে করাই উত্তম। আর সেই দূর্ঘটনায় আমরা যারা আহত হয়েছি তারা বড়জোর মর্মাহত হতে পারি- কিন্তু লজ্জিত বা অপমানিত বোধ করার কোন কারন নেই।
 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে