শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

একটি জরাজীর্ণ মন্ত্রণালয়ের অপকর্মের খতিয়ান!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
একটি জরাজীর্ণ মন্ত্রণালয়ের অপকর্মের খতিয়ান!

সৃষ্টির পর থেকেই মন্ত্রণালয়টির বদনামের অন্ত ছিল না। স্বাধীন বাংলাদেশে এই মন্ত্রণালয় দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি এমন পরিবার খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এই মন্ত্রণালয়ের সব মন্ত্রী হয় জেল খেটেছেন নয়তো দুর্ভোগের স্বীকার হয়েছেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পর্কে বিশেষ করে কিছু বলার দরকার নেই- সম্মানিত পাঠক লেখার পরবর্তী অংশে অতি সহজেই ওসব লোকের হালহকিকত জানতে পারবেন। এই মন্ত্রণালয়ের তার নিজস্ব খুঁটির ওপর কাক-বাদুড় বা চামচিকেও বসে না। তারা বিদ্যুতের তার কিংবা খুঁটিতে বসে মরবে- তবুও ওদিকে যাবে না। মন্ত্রণালয়ের সুইচ রুম কিংবা প্যানেল বক্সে কাছে শয়তানও যায় না। কারণ এতে করে শয়তানের সতীত্ব নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সুইচ রুমের কারিগররা এত নিখুঁতভাবে প্রচণ্ড দুঃসাহসিকতা নিয়ে এমন সব অপকর্ম করে যে স্বয়ং ইবলিশ রাস্তার পাশের ডাস্টবিনে হেলান দিয়ে চিৎকার করে কান্না জুড়ে দেয় এবং বলে- হায় খোদা! ওরা এসব শিখল কোত্থেকে।

পাঠক ইতিমধ্যে হয়তো আন্দাজ করে ফেলেছেন- আমি কোন মন্ত্রণালয়ের কথা বলছি! ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভাগ ও অনুবিভাগের সংখ্যা সাতটি। প্রত্যেকটি বিভাগ সম্পর্কে রয়েছে সীমাহীন অভিযোগ এবং পাহাড়সম দুর্নীতির খতিয়ান। আজকের লেখায় আমি কেবল দুটি বিভাগের কথা বলব- যাদের কারণে দেশ-জাতি, সরকার এবং সরকারের স্পর্শকাতর ব্যক্তিবর্গ ক্ষতিগ্রস্ত এবং বিতর্কিত হচ্ছেন। প্রথমে বলি বিটিসিএল অর্থাৎ বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি সম্পর্কে। পরে বলব ডাকবিভাগ নিয়ে যা কিনা ডাইরেক্টরেট অব বাংলাদেশ পোস্ট অফিস নামে নিবন্ধিত।

অনেকে একটু অবাক হয়ে প্রশ্ন করতে পারেন, এমন একটি জরাজীর্ণ মন্ত্রণালয়- যারা এখন বিজ্ঞাপন দিয়েও ল্যান্ডফোনের গ্রাহক খুঁজে পায় না কিংবা বিনা মাশুলে চিঠিপত্র পাঠানোর ঘোষণা দিলেও যেখানে কেউ পোস্ট অফিসে যাবে না সেখানে দুর্নীতিই বা কী আবার সুনীতিই বা কী! আপনারা প্রায় সবাই জোর গলায় বলে থাকেন ব্যাংকিং খাতের দুর্নীতির কথা। অথবা আরও একটু বেশি রাগ হলে উল্লেখ করেন শেয়ার মার্কেটের কেলেঙ্কারির কথা। সমালোচকদের মতে, এযাবৎকালে শেয়ার মার্কেট থেকে লুট হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে দেশের ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫৫ হাজার কোটি টাকা যা কিনা ব্যাংকগুলোর মোট জামানতের ১০ শতাংশ এবং নিজস্ব পুঁজির ৪ গুণেরও বেশি। এবার বিটিসিএলের দুর্নীতির অভিযোগের একটি খণ্ডিত অংশের কাহিনী শুনুন। বলা হয়ে থাকে ১৯৯১ সাল থেকে আজ অবধি কেবল অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার নামে দেশ থেকে পাচার হয়েছে এক লাখ কোটি টাকা।

বিটিসিএলের দুর্নীতি ও জনদুর্ভোগের খতিয়ান সম্পর্কে হাতেকলমে ধারণা দেওয়ার জন্য চলুন আপনাদের নিয়ে যাই একেবারে তৃণমূলে। ৯৬৬৫১০৮ এবং ৫৮৬১০১২৯ নম্বর দুটি ঢাকার নীলক্ষেত এক্সচেঞ্জের অধীন সংযুক্ত আছে ১০ নম্বর নায়েম রোড, ধানমন্ডি এই ঠিকানায় গত ১৫ বছর ধরে। ফোন দুটির মালিক অভিযোগ করেন, গত ১৫ বছরে একদিনের জন্যও দুটি ফোন একসঙ্গে সচল ছিল না। অন্যদিকে বছরের ১১ মাসই দুটো ফোন পালা করে খারাপ থাকে। অর্থাৎ সারা বছর গড়ে মাত্র ৩০ দিন একটি ফোন ভালো থাকে। এ ব্যাপারে ফোনের মালিক স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্র থেকে শুরু করে নীলক্ষেত এক্সচেঞ্জের জিএম বিটিসিএলের এমডির অফিস হয়ে মন্ত্রীর দফতর পর্যন্ত ধরনা দিয়েও কোনো উপকার পাননি। অধিকন্তু নিত্যনতুন হয়রানি, বাড়তি বিল এবং টিএন্ডটি (সাবেক) অর্থাৎ হাল আমলের বিটিসিএলের লাইনম্যান দ্বারা ঠাট্টা মশকরা এবং নাজেহালের শিকার হয়েছেন। মালিক ভদ্রলোক এ জন্য নিজের খামখেয়ালি এবং নির্বুদ্ধিতাকেই দায়ী করেন।

কারণ টেলিফোন দুটি সংযোগ দেওয়ার সময় লাইনম্যানরা কিছু টাকা চেয়েছিল বকশিশ হিসেবে। তৎকালীন টিএন্ডটি মন্ত্রী নাসিম সাহেবের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকার সুবাদে লোকটি সম্ভবত একটু ভাব দেখাতে চাইলেন। তাই সগর্বে বলে ফেললেন, আপনাদের মন্ত্রী মহোদয়ের সঙ্গে আমার অনেক ভালো সম্পর্ক। লোকটির কথা শুনে লাইনম্যানরা তেলেবেগুনে জ্বলে উঠল এবং মন্ত্রী ও তার পরিবার সম্পর্কে অনেক কুরুচিপূর্ণ কথা বললেন। তারা আরও বললেন, ওসব মন্ত্রী-ফন্ত্রী তারা গনায় ধরে না। মন্ত্রীরাই নাকি উল্টো তাদের পেছনে ঘোরে। তারপর তারা আরও কিছু অশ্রাব্য কথা বলল যা মুদ্রণের অযোগ্য। লাইনম্যানদের কথা শুনে নম্বর দুটির মালিকও তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন এবং সাধ্যমতো রাগারাগি করলেন। লাইনম্যানরা চলে গেলেন। ফলে টেলিফোনের লাইন লাগল বটে কিন্তু সচল হলো না। ১৫ বছর আগে শুরু হওয়া সেই ঘটনা নিষ্পত্তি করার জন্য ভদ্রলোক সস্ত্রীক এবং সপরিবারে বহুবার বহুভাবে চেষ্টা করেছেন, বহু দরবারে ধরনা দিয়েছেন। কিন্তু লাইনম্যানদের সাফ জবাব, দেখি উনি মন্ত্রী-মিনিস্টার দিয়ে কী কচু করতে পারেন।

নায়েম রোডের ঠিকানার উল্লিখিত টেলিফোন দুটির মতো হাজার হাজার টেলিফোনের গ্রাহক যুগযুগান্তর ধরে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন এবং শারীরিক-মানসিক ও আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়ে নিজেদের দুর্বল রাষ্ট্রের অসহায় নাগরিক ভাবতে ভাবতে চিন্তা-চেতনায় দেশ ও সরকার সম্পর্কে শ্রদ্ধা হারিয়ে ফেলেছেন। এখন যদি প্রশ্ন করা হয়, বাসাবাড়ি বা অফিস-আদালতের ল্যান্ড টেলিফোনের লাইন খারাপ থাকলে কতটুকু দুর্নীতি হতে পারে? এ ব্যাপারে কেউ যদি আগ্রহী হয়ে একটু ছোটখাটো তদন্ত করেন তবে দুর্নীতি ও অনিয়মের রাঘববোয়ালদের তাণ্ডব এবং নির্লজ্জ বেহায়াপনা দেখে যারপরনাই আতঙ্কিত এবং বিস্মিত না হয়ে পারবেন না।

বাংলাদেশে ভিওআইপি নামক অবৈধ ব্যবসার প্রচলন শুরু হয় ১৯৯২-৯৩ সালের দিকে, ঠিক যে সময়টায় এদেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার চালু হয়েছিল। শুরু থেকে অর্থাৎ সেই ১৯৯২ থেকে ২০০৭ সাল অবধি ভিওআইপির জন্য কেবল টিএন্ডটির লাইন ব্যবহৃত হতো। পরবর্তীতে অবশ্য মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও এই অবৈধ কার্যক্রমটি চালু হয়। কিন্তু ল্যান্ডফোনের কার্যকারিতা, আকর্ষণ ও লাভের সঙ্গে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ভিওআইপির লাভ তুলনা করলে দেখা যায় যে, একটি ল্যান্ডফোনের আয় মোবাইলের তুলনায় কমপক্ষে ১০ গুণ। ভিওআইপি ব্যবসায়ীরা একটি ল্যান্ডফোনের সাহায্যে প্রতি মাসে কমপক্ষে এক লাখ টাকা আয় করতে পারে। কাজেই রাজধানী ঢাকাতে যদি এক লাখ ফোন লাইন ভিওআইপির জন্য ব্যবহৃত হয় তবে অবৈধ কারবারিরা কত টাকা আয় করবে তা বের করার জন্য খুব বেশি অঙ্ক জানার দরকার নেই।

বলা হয়ে থাকে- বাংলাদেশের সব অবৈধ ব্যবসার মধ্যে ভিওআইপিই হলো সবচেয়ে লাভজনক, নিরাপদ এবং সবচেয়ে বেশি লেনদেনের ব্যবসা। চোরাকারবার, সোনা পাচার, আদম পাচার, চুরি-ডাকাতি, লুটপাট, ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়া কিংবা শেয়ার মার্কেটের জুয়োচুরি প্রভৃতি কাজে রয়েছে বিস্তর ঝুঁকি এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রাণ হারানোর আশঙ্কা। এসব দুনম্বরি ব্যবসার অংশীদাররা অনেক সময় একজন অন্যজনের জন্য প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে।

অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়লে জেল-জরিমানা কিংবা মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে। সেই দিক বিবেচনায় ভিওআইপি ব্যবসা সব দিক থেকে নিরাপদ। ফলে এই ব্যবসায় ঢোকার পর আমির-ওমরাহ, বাদশাহ-ফকির এবং চাকর-কুতুব সব একাকার হয়ে যায়। একজন অন্যজনের ভাই-বন্ধু এবং সাহায্যকারী হিসেবে হাতে হাত ধরে এবং গলাগলি করে তারা পথ চলে।

বিটিসিএলের লাইন ব্যবহার করে যারা ভিওআইপি ব্যবসা করে তাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হলো লাইনম্যান। লাইনম্যানরা প্রতিটি অলিগলির মুখে স্থাপিত টেলিফোনের ডিবি বক্স, ডিবি বক্স থেকে কেবিনেট এবং কেবিনেট থেকে সুইচ রুম পর্যন্ত সংযোগ স্থাপন, সংযোগ বিচ্ছিন্ন, মেরামত, তদারক এবং নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। তাদের এই ক্ষমতা একচ্ছত্র এবং সব রকম জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে। ভিওআইপির চোরাকারবারিরা সব সময় লাইনম্যানদের তাদের দেবতা হিসেবে পূজো দেয়। তাদের দ্বিতীয় দেবতা হলো টেলিফোন এক্সচেঞ্জের কর্তাব্যক্তিরা যারা কিনা ইনকামিং-আউটগোয়িং ফোন কল তদারকি করে থাকে। চোরাকারবারিরা প্রথমে তাদের দেবতা মনোনীত করে। তারপর তাদের গডফাদার যে কিনা মন্ত্রণালয়ের কোনো উঁচু পদে বসে থাকে নতুবা রাজনৈতিক বা প্রশাসনিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে থাকে তার সঙ্গে দেবতাদের সংযোগ স্থাপন করিয়ে দেয় এবং সততার সঙ্গে দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ ভাগাভাগি করে নেয়। ফলে লাইনম্যানরা বাংলাদেশের কাউকে পাত্তা দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন না।

এ তো গেল কেবল ভিওআইপি দুর্নীতির কথা। বিটিসিএলের অন্যসব অনিয়ম, দুর্নীতি এবং স্বেচ্ছাচারিতার কথা শুনলে গা শিউরে উঠে। এখন পর্যন্ত সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা কেবল মোবাইল ফোনে আড়ি পাতার যন্ত্রাদি নিজেরা তদারক করে। অন্যদিকে ল্যান্ডফোনে আড়ি পাততে হলে তাদের বিটিসিএলের জিএম সিকিউরিটির ওপর নির্ভর করতে হয়। ফলে অপরাধীদের জন্য বিটিসিএলের ফোন এখন সবচেয়ে বড় নিরাপদ অভয়াশ্রম। অপরাধীরা নিজেদের মধ্যে আন্তঃসংযোগ স্থাপন, কথাবার্তা বলা এবং তথ্য আদান-প্রদানের জন্য বিটিসিএলের সুইচ রুম থেকে লাইনম্যান পর্যন্ত এক বিরাট সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। তারা তাদের সুবিধা মতো অন্যের টেলিফোনের সংযোগ বন্ধ রেখে নিজেদের অবস্থানে লাইনটি নিয়ে নেয়। তারপর ইচ্ছেমতো কথা বলে, তথ্য আদান-প্রদান করে অথবা ভিওআইপি ব্যবসা করে।

সবচেয়ে ভয়ঙ্কর অভিযোগ হলো- রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের টেলিফোনের কথাবার্তা অনেক সময় তাদের বিরোধী পক্ষের কাছে চড়া মূল্যে বিক্রয় করা হয়। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট অপরাধীরা দেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিদেশে পাচার করে বলেও অনেক কানাঘুষা রয়েছে। এত্তসব মারাত্দক অপরাধের কাছে গ্রাহক হয়রানি, টেলিফোনের তার চুরি, একজনের লাইন বিনে নোটিসে অন্যজনকে দিয়ে দেওয়া, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বেচ্ছাচারিতা, নিয়মিত অফিস না করা কিংবা কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে জবাবদিহি না করার ঘটনা একেবারে নস্যি!

আজকের লেখার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার মন্ত্রণালয়ের ডাকবিভাগ সম্পর্কে কিছু বলে উপসংহারে চলে যাব। ডাকবিভাগটি কার্যকারিতার দিক থেকে অনেক আগেই উপযোগিতা হারিয়েছে। কেবল মামলা-মোকদ্দমা এবং সরকারি কাজে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপনের জন্য দরকার পড়লে লোকজন ডাকঘরে যায়। অন্যথায় কেউ ওইদিকে ভুলেও পা বাড়ায় না। ফলে এই বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বনেদি জমিদারের মতো অফিসে আসেন এবং কিছুক্ষণ আনন্দ-ফুর্তি খানাপিনা এবং চিত্তবিনোদনের পর রোজগার বাজার সদাই করে বাড়িতে ফেরেন। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। ডাকবিভাগের বহুমুখী সেবা এবং কল্যাণমুখী পরিষেবাগুলো আজ মুখ থুবড়ে পড়েছে কেবল এই বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবহেলা, দুর্নীতি, দায়িত্ব পালনে অনীহা এবং স্বেচ্ছাচারিতার জন্য।

ডাকবিভাগের অন্যতম কার্যকরী প্রকল্প ছিল ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক। জনগণের আমানত নিয়ে অনিয়ম করার প্রথম সংস্কৃতি চালু করেছিল এই বিভাগের দুর্নীতিপরায়ণ কর্তারা। পরে এটি মহামারী রূপে বিস্তার লাভ করে ব্যাংকিং, লিজিং এবং বীমা শিল্পে ছড়িয়ে পড়ে। হুন্ডি-জাল জালিয়াতি, চেক, ব্যাংক ড্রাফট, পে-অর্ডার জালিয়াতির হাতেখড়ি শুরু হয়েছিল ডাকবিভাগের সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের মাধ্যমে। আশির দশকে এদেশে প্রথম যখন জনশক্তি রপ্তানি শুরু হলো তখন প্রবাসী শ্রমিক ভাইয়েরা তাদের কষ্টার্জিত অর্থ ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে স্বদেশে আত্মীয়স্বজনের কাছে পাঠাতেন। তখন চিঠিপত্র আদান-প্রদানের একমাত্র মাধ্যম ছিল ডাকবিভাগ। অন্যদিকে ব্যাংকিং চ্যানেল অথবা হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ প্রেরণ তখনো পরিচিতি পায়নি। এ সময়টাতে ডাকবিভাগের অপরাধী চক্রটি কয়েকটি দেশীয় ব্যাংকের দুর্নীতিবাজ কর্তাদের যোগসাজশে প্রবাসীদের প্রেরিত ব্যাংক ড্রাফট লোপাট করে নিজেদের নামে ভুয়া অ্যাকাউন্ট করে ভাঙিয়ে নিত। এরকম অসংখ্য কুকীর্তির কারণে দেশের জনগণ ডাকবিভাগ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং বিকল্প সেবার দিকে ঝুঁকে পড়ে। ফলে ঐতিহ্যবাহী এই বিভাগটি দিন দিন মুখ থুবড়ে পড়তে পড়তে আজকের অবস্থানে এসে ধুঁকে ধুঁকে মরছে। উপসংহার : অতি সম্প্রতি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে যোগদান করেছেন অ্যাডভোকেট তারানা হালিম। দেশের অনেকের মতো আমিও আশাবাদী তিনি মন্ত্রণালয়ের হালটি শক্ত হাতে ধরলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে। আজকের লেখাটি মূলত তাকে উদ্দেশ্য করেই লেখা হয়েছে যাতে তিনি পরিস্থিতি সম্পর্কে কিছুটা আন্দাজ করতে পারেন। অন্যদিকে, উল্লিখিত নম্বর দুটির মালিক প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের কল্যাণে যদি মুক্তি পান তবে আমাদের আশার ভিত্তিটি আরও মজবুত হবে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে