শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, সোমবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৫

টরেন্টোর চিঠি

পাগলরা শেষ ঘটনাটাই কেবল মনে রাখে!

শওগাত আলী সাগর
অনলাইন ভার্সন
পাগলরা শেষ ঘটনাটাই কেবল মনে রাখে!

গ্রামের হাটে ঘুরে বেড়ানো পাগলিটাকে একদিন তুলে নেয় প্রভাবশালী পরিবারের এক যুবক। পাশবিক অত্যাচার শেষে আবার রেখে যায় হাটের মুখে। কিছুটা পথ যাওয়ার পর আবার ফিরে আসে সে যুবক। কষে কয়েকটা থাপ্পড় লাগিয়ে দেয় পাগলিটাকে। যুবকের সঙ্গে থাকা আরেক তরুণ জানতে চায়, পাগলিটাকে তো ধর্ষণই করলি, আবার মারলি কেন?

পাগলরা শেষ ঘটনাই কেবল মনে রাখে। নির্বিকার চিত্তে জবাব দেয় যুবক।

- মানে?

- মানে একদম সহজ।  আমি থাপ্পড় না মারলে পাগলি সবাইকে ধর্ষণের কথা বলে বেড়াত। এখন থাপ্পড়ের কথা বলবে, ধর্ষণের কথা তার আর মনে থাকবে না।

আমাদের অবস্থা ওই পাগলির মতো। আমরা প্রতিনিয়ত ধর্ষিত হই, সেই ধর্ষণের কথা ভুলিয়ে দিতে আমাদের কষে থাপ্পড় মারা হয়। আমরা সেটা নিয়েই কথা বলতে থাকি।

একদিন আগেও আমরা ফেনীর মায়ের গর্ভে শিশু খুন নিয়ে কথা বলতে শুরু করেছিলাম। এর আগে মাগুরায় মায়ের গর্ভে এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়েছিল। এবার মাতৃগর্ভে খুন করা হলো এক শিশুকে। জম্মের আগেই খুন হয়ে যাওয়ার মধ্যে একটা অভিনবত্ব আছে বৈকি। সন্ত্রাসের এই ‘ক্রিয়েটিভিটির’ জন্য ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডাররা পুরস্কার দাবি করতে পারে নিঃসন্দেহে। যে কথা বলছিলাম। ফেনীর মায়ের গর্ভে খুন হয়ে যাওয়া শিশুটিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ফুসফুসানি শুরু হয়েছিল। বেশ কঠিন কথাবার্তা বলতে শুরু করেছিলেন বিভিন্নজন। এরই মধ্যে খুন হয়ে গেলেন শামসুল আরেফিন দীপন। সঙ্গে সঙ্গে আমরা মাতৃগর্ভে শিশু খুন ভুলে গিয়ে দীপনকে নিয়ে আহাজারি শুরু করেছি। আমরা জানি, কেউ এসে কষে আরেকটা থাপ্পড় না দেওয়া পর্যন্ত দীপনকে নিয়ে আমাদের আহাজারি চলতে থাকবে। এই আহাজারিগুলো যে কেবল নীরব কান্না হয়েই থাকবে, বিক্ষোভের কোনো স্ফুলিঙ্গ সেখান থেকে তৈরি হবে না, কিংবা তৈরি হতে দেওয়া হবে নাÑ সেটা আমাদের শাসকরা ভালোই বুঝে গেছেন। নইলে একের পর এক হত্যাকাণ্ডের পরও সরকার এতটা নিস্পৃহ থাকতে পারত না।

যে কোনো খুনের মামলার তদন্ত কিংবা বিচারে খুনের মোটিভ যেমন বিবেচনায় নেওয়া হয়, তেমনি খুনের ‘বেনিফিসিয়ারি’ কে বা কারা, সেটিও গুরুত্ব দেওয়া হয়। সাবেক রাষ্ট্রপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে সরাসরি অংশ নেননি। আমরা তবু তাকে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ত করি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রধানতম বেনিফিসিয়ারি হিসেবেই জেনারেল জিয়াকে খুনিদের কাতারে ফেলা হয়। মুক্তমনা লেখকদের হত্যার এই মহোৎসবের বেনিফিসিয়ারি কে? কারা? তাদের কি আমরা খুনিদের কাতারেই বিবেচনা করব? যেমনটি করি বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়াকে?

ব্লগার, মুক্তমনা লেখকদের হত্যাকাণ্ডে রাষ্ট্রের তথা সরকারের ভ‚মিকা কী? একের পর এক ব্লগার-মুক্তমনা লেখক খুন হয়ে যায়, রাষ্ট্র কোনো খুনিকেই চিহ্নিত করতে পারে না, গ্রেফতার করতে পারে না। সরকার কি সত্যি এতটা অক্ষম? নাকি ইমরান এইচ সরকার যে অভিযোগ করেছেন, ‘ব্লগার হত্যায় সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা আছে’Ñ সেটাই সত্য। ব্লগারদের যারা খুন করেছে তারা এই দেশেরই সন্তান। খুন করার পরও তারা এই সমাজেই বসবাস করে। অথচ রাষ্ট্র তাদের চিহ্নিত করতে পারে না, গ্রেফতার করতে পারে না। তা হলে রাষ্ট্রের এত গোয়েন্দা সংস্থা, নানা ধরনের বাহিনী পুষে কি লাভ? সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কি সত্যিই এতটা অক্ষম? নাকি তাদের এ ব্যাপারে বেশি দূর এগুতে দেওয়া হয় না। কোনটা সত্য?

সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মুক্তমনা লেখকদের খুনিদের চিহ্নিত করতে না পারলেও একটি গোষ্ঠী কিন্তু নিজ থেকেই সব সময় খুনগুলোর দায়দায়িত্ব স্বীকার করে নেয়। এ পর্যন্ত প্রতিটি খুনের পর সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ের মধ্যেই ‘আনসার আল ইসলাম’ নামের একটি গ্রুপ হত্যাকাণ্ডের দায়দায়িত্ব স্বীকার করে নিয়েছে। কিছু দিন আগ পর্যন্ত পুলিশও আনুষ্ঠানিকভাবে ‘আনসার আল ইসলাম’-এর ওপর খুনের দায়দায়িত্ব চাপিয়ে দিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলত। এখন অবশ্য তারাও আর এ নামটি উচ্চারণ করছে না। র‌্যাব-পুলিশের জন্য এটি একটি অস্বস্তিকর অবস্থা তো বটেই। কিছু দিন আগেও তারা ‘আনসার আল ইসলামের’ নাম অনায়াসে বলে দিতে পারত। এখন কারা খুন করেছে, সে ব্যাপারে বলার মতো কোনো তথ্যই তাদের কাছে আর থাকছে না। একটা রাষ্ট্রের নিয়মিত বাহিনী এতটা অক্ষম হয় কীভাবে?

আচ্ছা, এই ‘আনসার আল ইসলাম’ জিনিসটা কি? আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা এবং মিডিয়ার কাছে এটি ইসলামিক স্টেট একটি সহযোগী জঙ্গি সংগঠন। তাদের আধ্যাÍিক নেতা মুফতি জসিম উদ্দিন রহমানী পুলিশের হাতেই আছে। কিছু দিন আগে সরকারের এক প্রতিমন্ত্রীর আত্নীয় আটক হয়েছিলেন আরেক ব্লগার হত্যা মামলায়। পুলিশ আমাদের জানিয়েছিল, প্রতিমন্ত্রীর এই আত্নীয়প্রবরটি আনসার আল ইসলামের কেউকেটা। আওয়ামী লীগের নতুন সহযোগী সংগঠন ওলামা লীগ সংবাদ সম্মেলনেই দাবি করেছে, ওলামা লীগের অপর অংশ আসলে ‘আনসার আল ইসলাম’। তার মানে কি? মানে হচ্ছে, আনসার আল ইসলাম সম্পর্কে পুলিশ, ক্ষমতাসীন মহলের কেউ কেউ ওয়াকিবহাল আছেন। তা হলে ব্লগার-মুক্তমনা লেখকদের খুনিরা ধরা পড়ে না কেন?

ক্ষমতাসীন সরকারের মন্ত্রী, নেতাদের কাছে অবশ্য আনসার আল ইসলাম হচ্ছে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরেরই একটি অংশ। আমরা আমাদের সরকারের নেতা-মন্ত্রীদের কথাই বিশ্বাস করব। আমরাও ধরে নেব আনসার আল ইসলাম আসলে বিএনপি-জামায়াত জোটের একটি জঙ্গি সংগঠন। ক্ষমতায় না থাকা বিএনপি-জামায়াত জোটের এত দাপট যে, একটি রাষ্ট্র, একটি সরকার তার কাছে অসহায়? নেতা-মন্ত্রীরা জানেন, কারা খুন করছে, বক্তৃতা-বিবৃতিতে সেটি বলছেনও। অথচ খুনিদের ধরতে পারছেন না, খুন ঠেকাতেও পারছেন না। সরকার তাদের টিকিটিও স্পর্শ করতে পারে না! এমন ‘অক্ষম’ সরকার  নিয়ে আমরা কী করব?

কাউকে কাউকে বলতে শুনি, সাকা-মুজাহিদের রায় সামনে সে জন্য দীপনকে খুন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মাহাবুবুল হক শাকিল বলেছেন, শেখ হাসিনার অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। মন্ত্রীদের কেউ কেউ বলছেন, সরকারকে অস্থিতিশীল করতে দীপনকে খুন করা হয়েছে। সরকারের ভাবনা চিন্তারও কিন্তু একটা বিপজ্জনক দিক আছে। একটা সরকার যখন সারাক্ষণ ‘ষড়যন্ত্র, ষড়যন্ত্র’ জপতে থাকে এবং সেই ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করতে ব্যর্থ হয়, তখন সেই সরকারকে নিয়ে জনগণের চিন্তিত না হয়ে উপায় থাকে না।

তবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সঙ্গে যারা ব্লগার মুক্তমনা লেখকদের হত্যাকে মিলাতে চান, তাদের সঙ্গে আমি দ্বিমত পোষণ করি। বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগের কোনো নেতা গ্রেফতার হলে তারা কিন্তু লেখক সাংবাদিকদের পেটাতে যেতেন না। তারা রাস্তায় গাড়ি ভাঙতেন, বিআরটিসি বাসে আগুন দিতেন।  যুদ্ধাপরাধের বিচারের সঙ্গে  মুক্তমনা লেখকদের হত্যাকে জড়িয়ে দেওয়ার মধ্যে এক ধরনের ক‚টকৌশল আছে বলেই মনে হয়।

সব ধরনের ক্ষোভ, হতাশা, অবিশ্বাস নিয়েও আমাদের রাষ্ট্রের সামনেই দাঁড়াতে হয়, আমরা রাষ্ট্রের সামনেই দাঁড়াতে চাই। একের পর এক ব্লগার মুক্তমনা হত্যা, একটিরও বিচার তো দূরের কথা খুনিদের গ্রেফতার না হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের একটা জিনিস খুব জানতে ইচ্ছা করে। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সত্যিকার অর্থে কতটা তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছে? তাদের তদন্ত কি তথাকথিত আনসার আল ইসলামের স্বীকারোক্তিকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে? নাকি তৃতীয় কোনো পক্ষের সম্পৃক্ততার সম্ভাবনাটিও বিবেচনায় ছিল?  নাকি তারা কেবলই সময় কেটে যাওয়ার অপেক্ষায় ছিলেন, অপেক্ষায় থাকেন?

                লেখক : টরেন্টোর বাংলা পত্রিকা ‘নতুন দেশ’-এর সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে