শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৭, সোমবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

সংলাপ এবং নোবেল

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
সংলাপ এবং নোবেল

শান্তিতে নোবেল পেল তিউনিশিয়ার চারটি সংগঠন- যারা গণতন্ত্র রক্ষায় সংলাপের ভূমিকা নিয়ে স্বৈরশাসক, গণতন্ত্রকামী, ধর্মীয় ও ধর্মনিরপেক্ষ সব গোষ্ঠীর সঙ্গে আলোচনা করে আরব বসন্তের সূচনাকারী দেশটির গণতন্ত্রকামী মানুষের সংগ্রামের সফলতা এনে দিতে পেরেছিল। ২০১১ সালে তিউনিশিয়ায় স্বৈরশাসনবিরোধী গণবিপ্লবের পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করার জন্য এই চার সংগঠনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। শান্তির মুকুট জয়ী নাগরিক সমাজের এ সংগঠনগুলো একসঙ্গে ন্যাশনাল ডায়ালগ কোয়াট্রেট নামে পরিচিত ছিল।  অস্থির ওই সময়ে তাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা দেশটিকে সম্ভাব্য গৃহযুদ্ধের হাত থেকে বাঁচায়। আরব বসন্তের পর তিউনিশিয়ায় যখন চরম অস্থিরতা, বিশৃঙ্খলা ও হানাহানিতে গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার আশা মোটামুটিভাবে হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়ার মুখে ঠিক তখন ওই চারটি সংগঠন জাতীয় সংলাপের উদ্যোগ নেয়। তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়েছিল। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল। শান্তি প্রতিষ্ঠায় তারা সহায়কের ভূমিকা নিয়েছিল। কেননা সেটা হলেই কেবল গণমানুষের জন্য আরব বসন্তের সুফল পাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। তিউনিশিয়ায় সেদিন যে পরিস্থিতি ছিল সেই পরিস্থিতিতে স্বৈরশাসক, ইসলামপন্থি দল, ধর্মনিরপেক্ষ দল, মধ্যপন্থি দল- সবার মধ্যে যদি এই হানাহানি একবার বেধে যেত তাহলে তা পুরো আরব বিশ্বকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করত। তিউনিশিয়ার যে চারটি সংগঠন এই ভূমিকা নিয়েছিল আমার দৃঢ় বিশ্বাস তাদের কেউ নিজেরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এই সংলাপের উদ্যোগ নেয়নি। তারা নিয়েছিল একেবারে দেশমাতৃকার টানে।

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি ওই সংগঠনগুলো নিঃস্বার্থভাবে দেশমাতৃকার টানে এগিয়ে এসেছিল এবং তাদের একটা গ্রহণযোগ্যতা ওই চারটি রাজনৈতিক গ্রুপের প্রতিও ছিল যার জন্য সেটা সম্ভব হয়েছে।

আজ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যদি আমরা একবার চোখ বুলিয়ে দেখি তাহলে আমরা দেখব যখনই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কনসেপ্ট আসল তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হওয়ার জন্য বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে যে কি পরিমাণ প্রতিযোগিতা হতো তা দূর থেকে হলেও আমরা কিছুটা আঁচ পেয়েছি। শুধু শেষ তত্ত্বাবধায়কের সময় চারজন অত্যন্ত স্বনামধন্য সাহসী ব্যক্তি তত্ত্বাবধায়ক সরকার থেকে পদত্যাগ করেছিলেন এবং নিশ্চয়ই তারা তদবির করে সেখানে যাননি। হ্যাঁ, এরকম চারজন লোক যদি কখনো গণতন্ত্রের জন্য, কোনো সংলাপের জন্য ক্ষমতাসীন দলকে, বিরোধী দল অথবা অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে, আলাপ-আলোচনার ডাক দেন তখন হয়তো সম্ভব হতে পারে। মজার ব্যাপার হলো বাংলাদেশের জনগণের সবচেয়ে বড় যে দুটি দোষ বা গুণ, যাই বলি না কেন, সেটা হলো এদেশের সবাই রাজনীতিবিদ এবং সবাই ডাক্তার। প্রথমেই আমি ডাক্তারদের কথা ধরি। যদি কোথাও দাঁড়িয়ে বলেন, আমার পিঠে ব্যথা হচ্ছে। আপনি একটা রিকশাচালক বা ভ্যানচালক, দিনমজুর অথবা একজন কর্মকর্তাই হোন না কেন- আপনার পাশে দাঁড়ানো ছোট বাচ্চাটাও বলে ফেলবে অথবা ওষুধের দোকানের যে ওষুধ বিক্রেতা সে বলবে যে, আপনি একটা ইনফ্লাম খেয়ে ফেলেন। এই ইনফ্লামটা কখন খেতে হবে তার সঙ্গে আর কি প্রোটেকশন নিতে হবে সেটা কিন্তু সে জানে না। তো রাজনীতির বেলায়ও আমি নিজে দেখেছি গ্রামে-গঞ্জে, যে স্কুল-কলেজে যায়নি, যাকে আমরা অশিক্ষিত ধরতে পারি অর্থাৎ নিজের নামটা সে লিখতে পারে না ভালো করে, সেও কিন্তু রাজনীতি করে। অর্থাৎ আমাদের এই দেশে প্রায় সবাই কোনো না কোনো দলের সঙ্গে বা রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। শুধু সম্পৃক্ত বললে ভুল হবে পুরোদস্তুর দলীয় সন্ত্রাসী বা ক্যাডার বা দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণকর্মী।

আমাদের সবারই মনে আছে, সেদিন তিউনিশিয়ায় কী ঘটেছিল। সে সময়টা হলো ২০১১ সালের জানুয়ারি মাস। তিউনিশিয়ার পুলিশের হয়রানি, শিক্ষিত যুবকদের বেকারত্ব, বিশেষ করে পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে এক তরুণের আত্মহত্যার ঘটনার জের ধরেই সেই অস্থিরতা দেখা দিয়েছিল। শুরু হয়েছিল একনায়ক জয়নাল আবেদিন বেন আলীর বিরুদ্ধে গণবিক্ষোভ। গণতন্ত্রকামী মানুষের টানা আন্দোলনের ফলে ওই বছরই তিনি পদত্যাগে বাধ্য হন। ১৯৮৭ সালে সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতা দখল করেন বেন আলী। বেন আলীর পতনের পর ২০১৩ সালের জুলাইয়ে বিরোধীদলীয় এক নেতা অস্ত্রধারীদের গুলিতে নিহত হন। যেটা ছিল ছয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয় রাজনৈতিক হত্যা। এরপর শুরু হয় ব্যাপক সহিংসতা ও বিক্ষোভ। এমন পরিস্থিতিতে বিবদমান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমোঝোতা গড়ার নেতৃত্ব দেয় এই চার সংগঠন।

যেহেতু এই চারটি সংগঠনের কোনো প্রাপ্তি ছিল না। যাদের কোনো উচ্চাকাক্সক্ষা ছিল না। যারা শুধু দেশটাকে ভালোবেসেছিলেন। তাই সব রাজনৈতিক নেতা তাদের কথা এবং তাদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে একসঙ্গে বসতে বাধ্য হন এবং সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের প্রেক্ষাপটে নতুন সংবিধান রচনার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে পদত্যাগ করে এন্নাহাদা সরকার এবং সে বছরই সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশে ডায়ালগ বা সংলাপের অনেক চিত্রই আমাদের কাছে আছে। আমরা দেখেছি দুই আবদুলের সংলাপ। অর্থাৎ যাদের দুজনের কেউই এখনো বেঁচে নেই। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিল এবং বিএনপির মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া। কতদিন এই সংলাপ চলল। সংলাপ থেকে বেরিয়ে দুজনেরই বক্তব্য ছিল আমরা অনেক এগিয়েছি। কেউ কখনো বলেননি যে, তাদের সংলাপের মধ্যে কোনো স্থবিরতা আছে। মতানৈক্যের সম্ভাবনা আছে। শেষ পর্যন্ত সংলাপ ব্যর্থ হলো। এ ছাড়াও বাংলাদেশ সৃষ্টির প্রাক্কালে অর্থাৎ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরুর প্রাক্কালেও পাকিস্তানি সামরিক জান্তা সংলাপের এক অভিনয় নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিল কিন্তু সেখানেও কী পরিণতি হয়েছে আমরা দেখেছি।  সবকিছুর পরও দুনিয়ার সব জায়গায় সব সংলাপ সফল হলো। একমাত্র জায়গা বাংলাদেশ, যেখানে কোনো সংলাপ কখনো আলোর মুখ দেখেনি।

বলছিলাম নোবেলের কথা। মহৎ কাজের জন্য, শান্তির জন্য, সুন্দর একটা পৃথিবীর জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। পার্বত্য শান্তিচুক্তির জন্য, গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তির জন্য, ছিটমহল সমস্যা সমাধানের জন্য, এমন কি পরিবেশ উন্নয়নে ভূমিকা রাখার জন্য যথাক্রমে শেখ হাসিনা-সন্তু লারমা, শেখ হাসিনা-ড. মনমোহন, শেখ হাসিনা-মোদি, সর্বশেষ শেখ হাসিনাকেসহ অন্য পরিবেশ আন্দোলনে সম্পৃক্ত বিশ্ব নেতাদের নোবেল শান্তি পদক দিতে পারতেন।

কিন্তু সেটা কখনো সম্ভব হবে না। কারণ শেখ হাসিনা দেশপ্রেমিক জাতীয়তাবাদী নেতায় পরিণত হচ্ছেন। পার্বত্য শান্তিচুক্তির পরে সাদেক হোসেন খোকা পুলিশের ছোড়া গুলি অপসারণের নামে সুইডেনে চিকিৎসা নিতে গিয়েছিলেন, প্রমাণ করার জন্য তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী অত্যাচারী বা স্বৈরাচারী শাসক।  একই সঙ্গে বিএনপির নীতিনির্ধারকদের একজন হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে একই সময়ে একই উদ্দেশ্যে বক্তৃতা রাখতে গিয়েছিলেন। তাদের কাছে বাংলাদেশের সুনাম বড় নয়, শেখ হাসিনার দুর্নাম একটা বিরাট অহংকারের ব্যাপার।

সুতরাং বাংলাদেশ নিজের তথা বিশ্বের উন্নয়ন ও শান্তির জন্য যাই করুক না কেন, আমরাই আমাদের পথের কাঁটা হয়ে রব।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে