শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৯, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

সর্বক্ষেত্রে হ-য-ব-র-ল : আশঙ্কাজনক অশনিসংকেত

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
অনলাইন ভার্সন
সর্বক্ষেত্রে হ-য-ব-র-ল : আশঙ্কাজনক অশনিসংকেত

খুব মর্মান্তিক, নিষ্ঠুর ও নির্মম ব্যতিক্রম না হলে এটা ধরে নিতেই হবে, সবাই নিজ নিজ আঙ্গিকে দেশকে ভালোবাসেন, দেশের মঙ্গল কামনা করেন। দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যের কারণে ভিন্ন ভিন্ন সত্তা, ভিন্ন ভিন্ন সংগঠন ভিন্ন ভিন্নভাবে তাদের রাজনৈতিক পথ-পরিক্রমণ করে। গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় শতাব্দীর পর শতাব্দী চিন্তার ও মননশীলতার পার্থক্য- কী ব্যক্তি, কী সংগঠনের মধ্যে এই ভিন্নতা দৃষ্টিগোচর হলেও একটি জায়গায় যদি ন্যূনতম সততা থাকে তাহলে ভিন্ন ভিন্ন মত দেশ ও জাতির স্বার্থে সহিষ্ণুতার আবর্তে পরিচালিত হতে হয়।

রাজনৈতিক বিষয়ে মতপার্থক্য যেমন স্বাভাবিক, তেমনি রাজনৈতিক সহনশীলতা শুধু সামাজিক বিপর্যয় সৃষ্টির ক্ষেত্রে বাধা প্রদানের উপাদান হিসেবে কাজ করে না, গণতান্ত্রিক পথ-পরিক্রমণে উজ্জীবিত করে। সামাজিক বিপর্যয় ও সংঘাত সৃষ্টিকে নিরুৎসাহিত করে, রাজনৈতিক সংগঠনকে গণতান্ত্রিক চর্চার অনুশীলনে বাধ্য করে এবং সংগঠনকে প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করে। এর ব্যত্যয় হলে সামাজিক বিপর্যয়, মূল্যবোধের অবক্ষয় ও প্রাতিষ্ঠানিকতার অন্তরায় সৃষ্টি হয়। এটা শুধু তাত্ত্বিক কথাই নয়, ইতিহাসের পাতা উল্টালে তার পরতে পরতে এর বাস্তব সত্যতা দীপ্ত হয়ে ওঠে। কিন্তু ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেন না, এটিই ঐতিহাসিক সত্য। গণতন্ত্র ও মানুষের মৌলিক অধিকারের প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি এবং বাঙালি জাতীয় চেতনা- তথা : জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সবার জন্য রাজনৈতিক সমঅধিকার- এই ছিল স্বাধীনতার মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। আমি প্রায়শই বলে থাকি স্বাধীনতা, বঙ্গবন্ধু ও ছাত্রলীগ এক অদৃশ্য রাখিবন্ধনে আবদ্ধ। সশস্ত্র সংগ্রামীদের বিপ্লবের প্রসব যন্ত্রণাকে অবদমিত করে ’৭০-এর নির্বাচনকে মোকাবিলা করে নির্বাচনে যে ইতিহাসের অনন্যসাধারণ বিজয়, তাই মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনাকে শাণিত করে এবং মুক্তিযুদ্ধকে সাফল্যের সৈকতে পৌঁছে দেয়।

আজকে গভীর বেদনার সঙ্গে আমি অনুভব করি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলতে নতুন প্রজন্মকে শেখানো হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে কেবল বিষোদগার। ফলে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক অঙ্গীকার নিকষ অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। সন্দ্রেহাতীতভাবে জাতির জন্য এটি অশনিসংকেত এবং সামাজিক বিপর্যয় সৃষ্টির পূর্বাভাস।

পাকিস্তান আমলের ২৩ বছরের রাজনৈতিক পথ-পরিক্রমণ, আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর অমর নেতৃত্বে লাখ লাখ রাজনৈতিক কর্মীর অবিস্মরণীয় আত্মত্যাগ গৌণ হয়ে ৯ মাসের যুদ্ধটিই যেন মুখ্য হয়ে উঠেছে। মুক্তিযুদ্ধ প্রসঙ্গে আমার অভিজ্ঞতা, দেশের শতকরা ৯৫ ভাগ লোক মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে গভীর প্রত্যয় সহকারে সম্পৃক্ত ছিল। রাজনৈতিক অঙ্গনে যাদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম, তাদের অপাঙ্ক্তেয় করার অপচেষ্টাটিই আজকে মূর্ত হয়ে উঠছে।

রাজনীতিতে আজকে যারা মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন, তারা (কিছু ব্যতিক্রম বাদে) রাজনৈতিক অঙ্গনে ভিন্নমতাবলম্বীদের যে দেশপ্রেম আছে বা থাকতে পারে এটা ভাবেনই না, চিন্তা-চেতনায় বিন্দুমাত্র ভিন্নতা থাকলেই ক্ষমতাসীনদের দৃষ্টিতে তারা অচ্ছুত এবং দেশের শত্রু হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন। বিস্ময়কর হলেও সত্য, ইদানীং লক্ষ্য করা যাচ্ছে- ক্ষমতাসীন জোটের সব স্তরের নেতৃত্ব দেশপ্রেমের একচেটিয়া মালিক বনে গেছেন! তারা ছাড়া ভিন্নমতের সবাই তাদের কাছে অস্তিত্ববিহীন, এমনকি দেশের শত্রু। যেন বাংলাদেশ তাদের নিজস্ব এজমালি সম্পত্তি। তাদের কাছে জনগণ এবং ভিন্নমতাবলম্বীরা শুধু অপাঙ্ক্তেয়ই নয়, দেশদ্রোহী। রাজনীতি করা তো দূরে থাক, নাগরিকের মৌলিক অধিকার নিয়ে এদেশে বসবাস করার অধিকারও যেন তাদের নেই। উল্লেখ্য, মৌলিক অধিকারের চেয়ে উন্নয়নকে গুরুত্ব দিয়ে ক্ষমতাসীন নেত্রী নিজেই বলেছেন, ‘শুধু গণতন্ত্র নয়, উন্নয়নই আমার লক্ষ্য’। পৃথিবীর সব স্বৈরাচারী শক্তি, এমনকি পাকিস্তান আমলে আইয়ুব খান প্রায়শই দম্ভোক্তি করতেন। এই তো সেদিনের কথা, এই দম্ভোক্তির যোগ্য শাস্তি পেয়েই স্বঘোষিত ফিল্ড মার্শালকে রাজনীতি থেকে চিরতরে বিদায় নিতে হয়েছিল। এটাকেও ক্ষমতাসীনদের জন্য একটি শিক্ষণীয় বিষয় হিসেবে তুলে ধরা যেতে পারে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সব পণ্ডিতই একমত, একক ক্ষমতার অধিকারী (ডিক্টেটরশিপ) শাসক অতি সহজেই সিদ্ধান্ত দিতে পারেন এবং ইচ্ছা করলে কল্যাণ সাধন করতে পারেন। তবে অনিবার্যভাবে তাকে benevolent হতে হবে। বাকশাল প্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে আমিসহ দেশের শতকরা ৯৫ জন লোক বঙ্গবন্ধুর benevolence’র প্রশ্নে নিঃশঙ্কচিত্ত ও নিঃসন্দিহান ছিলাম। তারপরও আমরা তিনজন প্রকাশ্যে এবং বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বাকশালকে মন থেকে মেনে নিতে পারেননি; তার কারণ, বঙ্গবন্ধু মৃত্যুঞ্জয়ী ছিলেন না। ক্ষমতাসীনরা আজ উপলব্ধি করতে পারছেন কিনা- তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আজ ইনটেনসিভ কেয়ারে থাকা সত্তে¡ও সমাজে শুধু সীমাহীন বিশৃঙ্খলাই নয়- দুর্নীতি, দুর্বিচারের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ক্ষেত্রবিশেষে শেখ হাসিনার সফলতা আছে এটা স্বীকার করলেও ব্যর্থতার পাল্লা অনেক ভারী। জোট, দল, সংসদ, শাসনতন্ত্র- সবকিছুই আজ তার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আঁচলে বাঁধা থাকলেও বাস্তবে নিয়ন্ত্রণ কতটুকু? গোটা সমাজব্যবস্থায় আজকে মারাত্মক পচন ধরেছে। এটা ক্যান্সারের চেয়েও ভয়াবহ। প্রশাসন আজ শুধু বিশৃঙ্খলই নয়, হ-য-ব-র-ল। পদায়নের প্রশ্নে শুধু দলীয়করণই নয়, দুর্নীতি এবং অন্ধ পক্ষপাতিত্বের কারণে প্রশাসন আজ সম্পূর্ণ ঘুণে ধরা।

নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করার প্রক্রিয়া অনেকটুকু এগিয়ে গেলেও শুধু জেদের খাতিরে এত বড় একটা ঝুঁকি নিয়ে দেশের অর্থনৈতিক শক্তিকে কতখানি ভঙ্গুর করা হয়েছে- যারা ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানার সঙ্গে জড়িত তারা প্রতিটি মুহূর্তে তা অনুভব করছেন, তিলে তিলে দগ্ধীভূত হচ্ছেন এবং অনেকে দেউলিয়ায় পরিণত হচ্ছেন। ডক্টর ইউনূসের সঙ্গে মতানৈক্যের বিশ্লেষণ এখানে নিষ্প্রয়োজন। শেখ হাসিনা সরকারপ্রধান, আর ডক্টর ইউনূস একটি ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তার সঙ্গে জেদের যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। নিজস্ব অর্থায়নে এই সেতু নির্মাণের একটি দৃশ্যমান নেতিবাচক প্রভাব দেখা গিয়েছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপর ভ্যাট আরোপের ক্ষেত্রে। পরবর্তীতে আন্দোলনের মুখে যদিও সেই আরোপিত ভ্যাট প্রত্যাহার করা হয়। এই ব্যয়বহুল সেতুটি নির্মিত হলে সোয়া কোটি থেকে দেড় কোটি নাগরিক উপকৃত হবে। অথচ প্রতি কিলোমিটার ৬৫০ কোটি টাকা (যদিও প্রকৃত ব্যয় আরও অনেক কম হওয়ার কথা) ব্যয়ে ফ্লাইওভার নির্মাণ করলেও পদ্মা সেতুর মোট ব্যয়ের চেয়ে অনেক কম খরচে শুধু ঢাকা শহরেই নয়, বাংলাদেশের সব হাইওয়ে চারলেনের গাড়ি চলাচলের উপযোগী এবং সারা দেশটিই ফ্লাইওভার দিয়ে সংযুক্ত ও সম্পৃক্ত করা সম্ভব হতো। এতে পরিবহন খাতে সামগ্রিক জ্বালানি খরচ দুই-তৃতীয়াংশ কমে আসত। যানজটের দুর্বিষহ যন্ত্রণা থেকে নগরবাসীসহ দেশের মানুষ অনেকটা স্বস্তি পেত।

শেখ হাসিনার সফলতার মধ্যে উল্লেখযোগ্য- বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও শাস্তি কার্যকর করা। সম্প্রতি সাকা চৌধুরী ও মুজাহিদের ফাঁসির প্রেক্ষিতে পাকিস্তান যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে সেটি প্রত্যাখ্যানযোগ্য। এটি শুধু ঔদ্ধত্যের বহিঃপ্রকাশ নয়, পাকিস্তানি শাসকরা যে রাজনৈতিক শিষ্টাচার বিবর্জিত সেটিই পরিষ্কার হয়েছে। এর কড়া প্রতিবাদও সরকারের সাফল্যের একটি দিক। কিন্তু ওদের প্রাণভিক্ষা চাওয়া নিয়ে যে একটি ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে (যদিও আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে) তা নিয়ে দেশে ও বিদেশে যে রাজনৈতিক গুঞ্জরন- এটাকে সঠিক ও আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত করে বিষয়টি পরিষ্কার করা সরকারের নৈতিক দায়িত্ব। অনেক সমালোচনার মুখেও আমি অন্তত স্থির প্রত্যয়ে বিশ্বাস করি, আইন তার নিজস্ব ধারায় অপরাধীদের আত্মপক্ষ সমর্থনের যথেষ্ট সুযোগ দিয়েছে। পৃথিবীর কোথাও, কখনো যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে অভিযুক্তদের এরকম সুযোগ দেওয়া হয়নি। কিন্তু তারপরও দশ মণ দুধে এক ফোঁটা গো-চোনা পড়ার মতো কিছু কিছু ঘটনা এর আকাশছোঁয়া গৌরবকে মলিন করেছে।

কিছু কিছু সংগঠন বিচারের দাবিতে তাদের সরবতা সমর্থনযোগ্য, কিন্তু তাদের অনভিপ্রেত এবং অতিরঞ্জিত কিছু কর্মকাণ্ড মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত নির্মোহচিত্তের মানুষদের মনে এ প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে- উনারা আসলে কারা এবং তাদের পৃষ্ঠপোষকরা সরকারের কতখানি কল্যাণকামী?

আমার বক্তব্যের পুনরুল্লেখ করে বলতে চাই, নিষ্ক্রিয়, নিস্তব্ধ, বিকলাঙ্গ বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতি মুহূর্তে আস্ফালন করা অর্থহীন। বরং বিচারিক ব্যবস্থা থেকে প্রশাসন পর্যন্ত আজ যে বেহাল অবস্থা ও বিশৃঙ্খলা, তা থেকে উত্তরণের চেষ্টা করুন। সমগ্র জাতি দৃঢ়ভাবে দাবি করলেও শেয়ারবাজার, হলমার্ক, ডেসটিনি, বেসিক ব্যাংক, যুবকসহ অর্থনীতি বিধ্বংসকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ফলপ্রসূ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলো না। বিশেষ আদালত গঠন করে দ্রুতবিচার আইনে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এমনকি দুয়েকটি মৃত্যুদণ্ড প্রদান করলে সরকার বেহাল অবস্থা থেকে কিছুটা পরিত্রাণ পেত, জাতি সরকারের প্রতি আস্থাশীল হতে পারত। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যআয়ের বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্নকে সফল করতে হলে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যাগুলোকে চুলচেরা বিশ্লেষণ করে এগোতে হবে। পাশ্চাত্যশক্তি এবং সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিসমূহের সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অথবা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে সেই লক্ষ্যে যে পৌঁছনো যাবে না, সেটা সবাই উপলব্ধি করলেও সরকারের স্তাবক পারিষদবর্গ সমঝোতা করা তো দূরে থাক, শেখ হাসিনাকে বিপরীত মুখে ঠেলে দিচ্ছেন তাদের সঙ্গে রাজনৈতিক পাঞ্জা লড়ার জন্য। এদের অর্ধেকেরই একাধিক পাসপোর্ট রয়েছে, বিদেশে বিনিয়োগ ও স্থাপনা রয়েছে। তাদের সন্তান-সন্ততিরা ওইসব দেশেই স্থায়ীভাবে বসবাস করছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (যদিও আমি তাকে উগ্র সাম্প্রদায়িক হিসেবে মনে করি) পাশ্চাত্য ধনী দেশসমূহ তো বটেই, এমনকি চিরবৈরী পাকিস্তান ও চীনের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করার জন্য পাগলের মতো ছুটছেন। এখান থেকেও কি শেখ হাসিনার শিক্ষা নেওয়ার কিছু নেই? প্রাসঙ্গিকভাবে বঙ্গবন্ধুর ওআইসি সম্মেলনে যোগদানের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তটি তাকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই।

আজকের রাজনীতিতে অসহায় বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি ইচ্ছা করলেও আমি সহানুভূতিশীল হতে পারি না। কারণ ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত তাদের রাজনৈতিক নৃশংসতা, ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অবৈধ অস্ত্র খালাস এবং সাম্প্রতিককালে আন্দোলনের নামে জঙ্গি-সন্ত্রাস নিয়ে আমার চিত্তের প্রচণ্ড বিরূপ প্রতিক্রিয়া থেকে আমি বেরিয়ে আসতে পারি না। জঙ্গি, সন্ত্রাস এবং মুরতাদি চেতনাকে আমি ঘৃণা করি এবং বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের ইসলামের নামে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার সময় এসেছে বলে আমি মনে করি। আমি মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত সত্তা, তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী মহলের সঙ্গে জোট বা দহরম-মহরম আমাকে প্রচণ্ড বেদনাহত করে। ক্ষমতাসীন দলকে এটা উপলব্ধি করতে হবে। বাস্তবে খালেদা জিয়া অপশক্তির কাছে অবরুদ্ধ। এই গ্যাঁড়াকল থেকে বেরিয়ে এসে রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হতে হলে খালেদা জিয়াকে ঘোষণা দিতে হবে তিনি ও তার পরিবারের কেউ আগামীতে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকার চেষ্টা করবেন না। দলের মধ্যে অপেক্ষাকৃত সৎ ও সাহসী নেতৃত্ব খুঁজে বের করতে হবে। যে রাজনৈতিক ভুল তারা করেছেন, নিঃসংকোচে জনগণের কাছে তার জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। আগামী সম্মেলনের মধ্যেই প্রতি জেলা থেকে কমপক্ষে ৫০০ জন স্বেচ্ছাকারাবরণ এবং যে কোনো নির্যাতন সহ্য করার মতো ত্যাগী কর্মী খুঁজে বের করতে হবে। মেহেদিকে না পিষলে যেমন রং বের হয় না, মেঘে মেঘে ঘর্ষণ না লাগলে যেমন বিদ্যুৎ চমকায় না, তেমনি রাজনৈতিক নির্যাতন-নিগ্রহকে মোকাবিলা করার শক্তি না থাকলে ক্রমেই রাজনৈতিক দল পঙ্গু হয়ে যায়। এই বোধ যত তাড়াতাড়ি বেগম জিয়ার উপলব্ধিতে আসবে, তার এবং দেশের জন্য ততই মঙ্গল। সুবিধাবাদীদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা যায় কিন্তু নির্যাতন-নিগ্রহ মোকাবিলার শক্তি অর্জন না করলে গণআন্দোলন সৃষ্টি করা যায় না।

অন্যদিকে ক্ষমতাসীন জোটকেও বুঝতে হবে, দেশটি তাদের এজমালি সম্পত্তি নয়, তারা এর চিরস্থায়ী মালিকও নন। গণতন্ত্র বা মৌলিক অধিকার বিবর্জিত উন্নয়ন একটি গোষ্ঠীকে তৃপ্ত করতে পারে, জনগণকে পরিতৃপ্ত করতে পারে না।  ক্ষমতা এবং জীবন দুটোই ক্ষণস্থায়ী- এটা অনুধাবন করতে পারলেই এ অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার পথ খুঁজে পাওয়া যাবে।  আর সে পথ গণতান্ত্রিক মৌলিক অধিকারের প্রতি সহিষ্ণু ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া।

 লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে