শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৬

বিচারবিহীন নৈরাজ্য কাউকে রক্ষা করবে না

মইনুল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
বিচারবিহীন নৈরাজ্য কাউকে রক্ষা করবে না

দেশের প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা গণতন্ত্রের সর্বশেষ ও সবচেয়ে শক্তিশালী রক্ষাকবচকে উচ্ছেদ করার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে সাহসের সঙ্গে সোচ্চার হয়েছেন। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের শক্তিশালী রক্ষক হিসেবে এর আগেই আইনজীবী ও সাংবাদিকদের কাছ থেকে এ ধরনের সতর্কবাণী উচ্চারিত হওয়া উচিত ছিল।  কিন্তু মনে হচ্ছে তারা যেন অগণতান্ত্রিক দলীয় রাজনীতির কর্মী হিসেবেই সুখে আছেন।

প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা বিচার বিভাগের এখতিয়ার নিয়ে প্রশাসনের নাক গলানো প্রতিহত করার এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্ষমতা সমুন্নত রাখার জন্য আইনজীবী ও বিচারকদের সতর্ক থাকার আবেদন জানিয়েছেন। বিচারকদের অসহায় অবস্থা অত্যন্ত বেদনাদায়ক এবং তার এই আহ্বান যথাযথ বলেই আমরা মনে করি। বিচার বিভাগকে সরকারি কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপের দাসত্ব করতে হলে আইনের শাসন অস্তিত্বহীন এবং গণতন্ত্র অকার্যকর হয়ে পড়ে।

নির্বাচিত দলীয় সরকারকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচন অনুষ্ঠান সমর্থন করে আমাদের সুপ্রিমকোর্ট শুধু গণতন্ত্র নয়, বিচার বিভাগের জন্যও বিপদ ডেকে এনেছে। গণতন্ত্র রক্ষা না করে বিচার বিভাগের মর্যাদা ও স্বাধীনতা রক্ষার কথা বলা যে কতটা অবাস্তব তা এখন সবাই অনুধাবন করছেন। সুপ্রিমকোর্টের রায়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচন খতম হয়েছে। পরে শুরু হয়েছে সুপ্রিমকোর্টের ক্ষমতা গ্রাসের প্রক্রিয়া।

প্রধান বিচারপতিকে এ কথাও বুঝতে হবে যে জামিন পাওয়া কঠিন করে এবং পুলিশ রিমান্ডে পাঠানো সহজ করে সুবিচারের নামে চলছে রাজনৈতিক ও পুলিশি নির্যাতন। বিচার ব্যবস্থার ওপর জনগণের আস্থা হ্রাস পাচ্ছে। বিচার বিভাগকে শক্তি অর্জন করতে হলে বিনা বিচারে বন্দী রাখা বা পুলিশের আওতায় নিয়ে নির্যাতন চালানো বন্ধ করতে ভূমিকা রাখতে হবে।

আওয়ামী লীগ অথবা বিএনপি যে দলেরই হোন না কেন, রাজনৈতিক নেতারা বিচার বিভাগের স্বাধীনতার বিষয়টি ভয়ের চোখে দেখে এসেছেন। ব্যক্তি শাসনের পথে প্রধান বাধারূপে গণ্য করেছেন। একশ্রেণির গণতন্ত্রবিরোধী আমলার চক্রান্ত কাজ করছে। একটি সেনাসমর্থিত অরাজনৈতিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে পক্ষপাতহীন বিচারের জন্য অপরিহার্য স্বাধীন বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আইন প্রণয়ন করতে হয়েছিল। এটা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্য চরম অবমাননাকর ছাড়া আর কিছু নয়।

বিচারপতি সিনহা আমাদের সবার উদ্দেশে বলেছেন, ‘নির্বাহী বিভাগ সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। এরা আমাদের সব ক্ষমতা কেড়ে নিতে চাইছে।’ তার এ সতর্ক বাণী অত্যন্ত স্পষ্ট এবং দ্ব্যর্থহীন।

কোথাও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ধ্বংস না করে স্বৈরাচার টিকে থাকতে পারেনি। কারণ স্বাধীন বিচার বিভাগ গণতান্ত্রিক সংবিধান রক্ষা এবং আইনের আওতায় সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে অবস্থান নেয়।

আমরা অত্যন্ত আন্তরিকভাবে আশা করব, জনগণের উপকারার্থে আইনের শাসন বজায় রাখার স্বার্থে ক্ষমতালোলুপ স্বেচ্ছাচার প্রতিষ্ঠার আমলাতান্ত্রিক প্রাধান্যের কাছে বিচার ব্যবস্থাকে অবনমিত হওয়ার হাত থেকে রক্ষায় আইনজীবী সম্প্রদায় ঐক্যবদ্ধ হবেন। আইনের শাসনের অধীনে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা মেনে নিয়ে আইনজীবীরা যে পবিত্র পেশাগত দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন তা ভুলে গিয়ে তারা দলীয় কর্মীতে পরিণত হতে পারেন না। দলীয় কর্মীরূপে নয়, আইনজীবীদের মর্যাদা আইনজীবী হিসেবে ভূমিকা পালনের মধ্যেই নিহিত।

বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে নির্বাহী বিভাগের কাছে সমর্পণে বাধ্য করার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে তাতে নীরব দর্শক হয়ে না থাকার জন্য প্রধান বিচারপতি আইনজীবীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। শুধু আইনজীবী নন, ন্যায়বিচারকামী গোটা জাতির উচিত বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া। সরকার কর্তৃক সংসদের মাধ্যমে বিচারপতিদের বিচার করার শাসনতান্ত্রিক পরিবর্তনের বিরুদ্ধে তেমন শক্তিশালী কোনো প্রতিবাদ ওঠেনি। আইনজীবীরা দলীয় কর্মী হওয়ায় দলীয় নেতার কর্তৃত্বই তাদের কাছে প্রাধান্য পেয়েছে।

যে জাতি ব্যক্তি স্বাধীনতা ও আইনের শাসনের মর্ম বোঝে না এবং গণতন্ত্রের অধীনে নিজেদের সুরক্ষার জন্য সংগ্রামে প্রস্তুত নয়, তারা স্বাধীন জাতি হিসেবে টিকে থাকার অযোগ্য। আমাদের ভাগ্যে হয়তো তাই ঘটতে যাচ্ছে। যখন ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ বই লিখে দাবি করেন শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিতে হয়েছে তখন এটাই বলা হচ্ছে যে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী আমাদের দ্বারা নির্বাচিত হয়েছেন কিনা সেটা তাদের কাছে কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়। ভারতের স্বার্থে, ভারতের ইচ্ছায় আমাদের সরকার গঠিত হবে, এ দোষ ভারতের নয়— দোষ আমাদের এবং আমাদের দুর্বল নেতৃত্বের। প্রশ্ন হলো, স্বাধীনতা নিয়ে বড় বড় বীরত্বের কথা আমাদের শোনানো হচ্ছে কোন অবস্থানে দাঁড়িয়ে। ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অবমাননাকর বক্তব্যের প্রতিবাদও করা হবে না!     

পদানত বিচার বিভাগ হচ্ছে জনগণের জন্য ন্যায়বিচারের অস্বীকৃতি এবং দাসত্বের স্মারক। গণতন্ত্রের জন্য হাজার হাজার জনগণ জীবন দিয়েছে, কিন্তু তাদের সহ্য করতে হচ্ছে গণবিরোধী আমলাতান্ত্রিক শাসন।

দলীয় রাজনীতির দলাদলির কারণে বেঞ্চ ও বারের সুসম্পর্কে ফাটল ধরায় বিচার বিভাগ অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছে। এর ফলে প্রায় সব স্তরে ন্যায়বিচারের যথাযথ প্রয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ছে। চরম অসহনশীল রাজনৈতিক পরিবেশের কারণে নিম্ন আদালতগুলো এখন বিচার সম্পন্ন করার ব্যাপারে পুলিশ ও সরকারের চাপের মধ্যে রয়েছে। উচ্চ আদালতও বুঝতে পারছে না তাদের শক্তি কোথায়।

আওয়ামী লীগ সরকার অগণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর খপ্পরে পড়ে গেছে; এটা বাংলাদেশের জনগণের জন্য এবং এদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক নিয়তি। যে দলের জন্ম হয়েছিল একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য, যে দল গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য এবং জনগণের স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য সুদীর্ঘ রক্তাক্ত সংগ্রাম করেছে, সেই দলই অগণতান্ত্রিক শক্তিসমূহের অশুভ প্রভাবে আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে ধীরে ধীরে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আজ আওয়ামী লীগ নিজেদের জনগণের পরিবর্তে বিদেশি অনুগ্রহের কাছে নতজানু।

বাঙালি হিসেবে দূরদর্শিতামূলক চিন্তাভাবনা করতে আমরা যে কত অপারগ সে সম্পর্কে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। কোনোরূপ উপযুক্ত প্রস্তুতি না নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করতে গিয়ে আমরা নিজেদের নানাভাবে অসহায় করেছি। নিজেদের ভোটে নির্বাচিত সরকার পেতে আমাদের অসহায়ত্ব বেড়েই চলেছে। জীবনের নিরাপত্তার ব্যাপারেও আমরা অসহায়। জনগণের জন্য সুবিচার নিশ্চিত করতে জাতি নানা ধরনের বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। শক্তি বেড়ে চলেছে অসত্ ও অন্যায়কারীদের। নিজেদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যত্ নির্মাণ করতে হলে আমাদের অন্তর্নিহিত দুর্বলতাগুলোকে জয় করার সাহস অর্জন করতে হবে।

আমাদের প্রমাণ করতে হবে স্বাধীন জাতির অধিকার ও মর্যাদা নিয়ে জীবনযাপনের সাহস ও সততা আমাদের আছে। জনগণের বৃহত্তর স্বার্থ রক্ষায় শিক্ষিত লোকদের ব্যর্থতাই আমাদের অসহায়ত্বের প্রধান কারণ। জাতি গঠনে সুশিক্ষার বলিষ্ঠ ভূমিকা থাকতেই হবে। সাংবাদিক ও আইনজীবীরা অগণতান্ত্রিক দলীয় রাজনীতির কর্মী হতে পারেন না। ব্যক্তিকেন্দ্রিক স্বার্থ রক্ষার জন্য স্বাধীনতার প্রয়োজন হয় না। চরিত্র ও আদর্শহীন হলেই হয়। স্বাধীনতার প্রয়োজন হয় অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার আত্মমর্যাদার জন্য।

যারা দাবি করেন, বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা বৃদ্ধি পাচ্ছে তারা তাদের নিজেদের মর্যাদাবোধ সম্পর্কে কতটা সচেতন সেটাই প্রশ্ন। যারা মিথ্যা বীরত্ব আর অসত্য গৌরবের প্রশংসা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চান তারা জাতির জন্য উন্নত ভবিষ্যতের কোনো বার্তা বহন করছেন না।  ব্যর্থতার জয়গান গেয়ে তারা আমাদের ব্যর্থতার গ্লানি বহন করতে সাহায্য করছেন।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে