শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৯, সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

ওয়ান-ইলেভেনে রাজনীতিবিদদের দায় কম নয়

কাজী সিরাজ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ওয়ান-ইলেভেনে রাজনীতিবিদদের দায় কম নয়

বাংলাদেশ ভূখণ্ডে যত মহৎ অর্জন, তাতে রাজনীতিবিদদের ভূমিকা ও অবদান ইতিহাসের স্বীকৃত বিষয়। পীড়াদায়ক ব্যাপার হচ্ছে, এখানে কখনো কখনো রাজনৈতিক বিপর্যয়ে এবং শাসন-ক্ষমতায় অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনেও রাজনীতিবিদরাই গণআকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়ে, হিংসা-হানাহানি আর ষড়যন্ত্রের জাল বুনে অনির্বাচিত, অরাজনৈতিক শাসনকে অপরিহার্য করে তুলেছেন। ক্ষমতায় থাকার জন্য অথবা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য রাজনীতিবিদরা আমাদের দেশে এমন কিছু কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে যান যাতে কখনো কখনো জাতীয় স্বার্থও বিঘ্নিত হয়।  আবার একটি গণতান্ত্রিক দেশে রাজনীতির স্বাভাবিক গতি যখন অবরুদ্ধ থাকে, তখন সমগ্র জাতির জীবনেই বিরাজ করে এক শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা।

সম্প্রতি দুটি ঘটনা দেশের বন্ধ্যা রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। ১. প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার একটি মন্তব্যকে কেন্দ্র করে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের আক্রমণাত্মক ও রাজনৈতিক বক্তব্য ২. ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী ভূমিকার জন্য ডেইলি স্টার পত্রিকার সম্পাদক মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে সংসদের ভিতরে-বাইরে শাসক লীগের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের আক্রমণাত্মক বক্তব্য এবং তার গ্রেফতার দাবি।

আমাদের দেশের বিচার ব্যবস্থার নানা ত্রুটি, সীমাবদ্ধতা, কখনোবা বিচার বিভাগের ওপর রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ নিয়ে বিভিন্ন সময় আলোচনা হয়েছে, তবে তা কখনো সীমা লঙ্ঘন বা আদালত অবমাননার পর্যায়ে পৌঁছেনি। এমন কোনো বিতর্কও সৃষ্টি করেনি যা বিচার বিভাগের প্রতি, আদালত, বিশেষ করে উচ্চ আদালতের প্রতি মানুষের মনে অনাস্থার ভাব সৃষ্টি করে। উচ্চ আদালত তো সর্বদাই মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের স্থল। তাই আদালত, বিচারক এবং বিচার নিয়ে বক্তব্য প্রদানে সব মহলই সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করে। সম্প্রতি সংসদে এবং সংসদের বাইরে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার বক্তব্য নিয়ে যেভাবে আক্রমণাত্মক ও বিদ্রূপাত্মক বৈরী সমালোচনা হয়েছে তা অপ্রত্যাশিত, অকল্পনীয়ই শুধু নয়, অনেকে মনে করেন তা সমগ্র বিচার ব্যবস্থার জন্য মর্যাদাহানিকরও বটে। এস কে সিনহা একজন অজ্ঞ ও মামুলী কোনো মানুষ নন, তিনি দেশের প্রধান বিচারপতি। পার্লামেন্টে যেসব ‘আইনপ্রণেতা’ তাকে ‘সাবধানে’ কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন, আইনজীবী হিসেবে তাদের কারও একটা ভালো মামলা পরিচালনায় দক্ষতার স্বাক্ষরও নেই। তাছাড়া প্রধান বিচারপতির সংসদে জবাব দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। দলীয় ব্যক্তিদের আক্রমণাত্মক বক্তব্যের ব্যাখ্যাটা এভাবেই কোনো কোনো পর্যবেক্ষক দিতে চান যে, প্রধান বিচারপতির নির্মোহ বক্তব্যে তারা হয়তো তাদের রাজনৈতিক ক্ষমতার স্বার্থহানির আশঙ্কা করছেন। প্রধান বিচারপতির বক্তব্য এ প্রসঙ্গে প্রণিধানযোগ্য। সম্প্রতি তিনি দুটি মন্তব্য করেছেন। ১. নির্বাহী বিভাগ বিচার বিভাগের ক্ষমতা কেড়ে নিতে চাচ্ছে, ২. অবসরের পর বিচারপতিদের রায় লেখা সংবিধানের পরিপন্থী। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, এতে শাসক লীগের ‘পিলে চমকানোর’ কারণ থাকতে পারে। কিন্তু ‘একজন সদ্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির সিটিং প্রধান বিচারপতির প্রতি আক্রমণাত্মক বক্তব্যকে সেভাবে বিবেচনা করা যায় না। তার আচরণ নাগরিক সাধারণের কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে যেতে পারে যে, ব্যক্তিগত স্বার্থে আঘাত লাগলে; কোনো কারণে সংক্ষুব্ধ হলে, বিচার বা আদালতের সিদ্ধান্ত মনঃপূত না হলে এভাবে বুঝি কোনো বিচারককে চ্যালেঞ্জ করা যায়, বিচারকের পদত্যাগও দাবি করা যায়। বিচার ব্যবস্থাকে হেয় ও প্রশ্নবিদ্ধ করার কু-চিন্তাপ্রসূত হয়ে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এমন আচরণ করছেন না তো!

লীগ সরকারের দায়িত্বশীলদের আতঙ্ককে কোনো কোনো পর্যবেক্ষক এভাবেও বিশ্লেষণ করছেন যে, বর্তমান সরকার নিজেদের যতই নির্বাচিত সরকার দাবি করুক না কেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনটি আদর্শ নির্বাচন না হওয়ায়, ৩০০ আসনের সংসদে ১৫৩ জন বিনা নির্বাচনে, বিনাভোটে এমপি হয়ে যাওয়ায় বর্তমান সংসদের নৈতিক বৈধতা দেশে-বিদেশে প্রশ্নবিদ্ধ। ফলে সরকারের সোর্স অব পাওয়ার খুবই দুর্বল। রাষ্ট্র শাসনে তাই তারা শাসন বিভাগ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ অন্যান্য বেসামরিক রাষ্ট্রীয় বাহিনীর ওপর নির্ভরশীল। প্রশাসনের ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ ও কর্তৃত্ব এখনো নিরঙ্কুশ বলে মনে করেন এই পর্যবেক্ষকরা। এ ধরনের শাসনে আইন-আদালত তথা বিচার বিভাগই থাকে নিপীড়িত, নিগৃহীত ও প্রতিবাদী মানুষের এবং রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তির একমাত্র ভরসা। বিচার বিভাগকে অনুগত প্রশাসন বিভাগের নিয়ন্ত্রণে রাখা গেলে সরকারবিরোধী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সহজে মোকাবিলা করা সম্ভব। মামলা-মোকদ্দমা, গ্রেফতার, গুম, হত্যা ইত্যাদি বিষয়ে বিচার না পাওয়া বা বিচারের দীর্ঘসূত্রতা বা বিচারহীনতার সংস্কৃতি শাসকদের জন্য এক স্বস্তিদায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করে। প্রশাসন বিভাগও বিচারবিভাগের ওপর ‘হেডমাস্টারি’ করতে পারে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার সামনে বাধা-বিপত্তির সাময়িক ও সমূহ বিপদের বিষয়ে প্রধান বিচারপতির উচ্চারণকে শাসক দলের লোকজন দলীয় স্বার্থে, রাজনৈতিক ক্ষুদ্র চিন্তায় ভুল ব্যাখ্যা বা অপব্যাখ্যা করতে পারেন। এখন বিএনপি যেমন ‘খাদে’ পড়েছে, বর্তমান শাসক দলও তেমন ‘খাদে’ পড়লে এ ধরনের বক্তব্যকে তারাই আবার কোরাসকণ্ঠে সাধুবাদ জানাবেন।

তবে অবসরের পর রায় লেখা সংক্রান্ত প্রধান বিচারপতির মন্তব্যের ব্যাপারেই লীগ সরকারের দায়িত্বশীলদের উদ্বেগ বেশি বলে মনে হচ্ছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, প্রধান বিচারপতির এই মন্তব্য অনুসারে তত্ত্বাবধায়ক সরকারসংক্রান্ত সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের অবসরে যাওয়ার ১৬ (ষোল) মাস পর লিখিত রায়টিও সংবিধানবিরোধী। কাজেই ওই রায়ের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে, সংসদ বহাল রেখে দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন এবং বর্তমান সংসদ ও সরকারও তার বৈধতা হারায়। এমন আশঙ্কা সরকার পক্ষের থাকতে পারে। প্রধান বিচারপতি কিন্তু অতীতে লিখিত কোনো রায় সম্পর্কে প্রশ্ন তোলেননি। তিনি সংবিধান ও আইনের কথা বলেছেন। একজন সাবেক প্রধান বিচারপতিসহ একাধিক প্রাক্তন বিচারপতি বলেছেন, প্রধান বিচারপতির বক্তব্য যথার্থ। তারপরও সদ্য অবসরে যাওয়া বিচারপতি শামসুদ্দিন মানিক, লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত প্রমুখ কেন প্রধান বিচারপতিকে লক্ষ্য করে আক্রমণাত্মক বক্তব্য রেখেছেন তা রহস্যময়। দেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমও বিচারপতি শামসুদ্দিন মানিকের ভূমিকা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন। সাধারণ মানুষের মধ্যেও এমন ধারণা সৃষ্টি হচ্ছে যে, প্রধান বিচারপতি যেহেতু একজন ব্যক্তি বিশেষই নন, দেশের বিচার ব্যবস্থার মর্যাদার প্রতীক, তাই তাকে অবমাননা বা ‘ডিফেইম’ করার যে কোনো আচরণ দেশের বিচারব্যবস্থার মর্যাদা ক্ষুণ্ন করারই শামিল। প্রশ্ন উত্থিত হওয়া স্বাভাবিক, কেন তা করা হচ্ছে?

দ্বিতীয় আলোচিত ও আলোড়িত বিষয়টি হচ্ছে ডেইলি স্টার এবং এর সম্পাদক মাহ্ফুজ আনামকে নিয়ে সংসদে এবং সংসদের বাইরে বৈরী আলোচনা এবং পত্রিকাটি নিষিদ্ধ করে সম্পাদকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি। উল্লেখ করা প্রয়োজন, সরকারদলীয় লোকজন এবং তাদের সমর্থকরাই এ ব্যাপারে সোচ্চার। অভিযোগের মোদ্দা বিষয় হচ্ছে, ওয়ান-ইলেভেনের পক্ষে তার ও পত্রিকাটির ভূমিকা। অধিকতর আলোচনায় এসেছে একটি শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থার প্রেরিত সংবাদ যাচাই না করে প্রকাশ নিয়ে— যাতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল। বলা হচ্ছে, সে রিপোর্টের ভিত্তিতেই বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এখানে দুটি বিষয় আলোচনায় আসতে পারে। ১. ওই রিপোর্ট ছাপা না হলে কি এক-এগারোর সরকার শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করত না? বেগম জিয়াকেও বিশেষ কারাগারে নিত না? এক-এগারোর প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করলে দ্ব্যর্থহীন ভাষায়ই বলা যায় যে, নিজেদের ক্ষমতা গ্রহণের যৌক্তিকতা প্রমাণ করার জন্য (দেশে ও বিদেশে) এ কাজটি ওই সরকার করতই। ‘মাইনাস-টু’ ফর্মুলা ছিল ওই সরকার আমলের একটি বহুল আলোচিত বিষয়। সরকারটি ছিল সেনা সমর্থিত সরকার। তত্কালীন সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমদ তার লেখা ‘শান্তির স্বপ্নে : সময়ের স্মৃতিচারণ’ গ্রন্থে এ ব্যাপারে বিস্তারিত লিখেছেন। সেনাবাহিনীর ভূমিকাও তাতে উল্লেখ আছে। তিনি কোনো কিছু গোপন করেননি। গোয়েন্দা সংস্থাটি সশস্ত্র বাহিনীর একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল স্থায়ী প্রতিষ্ঠান। যারা রাজনৈতিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট আলোচনায় প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা নিয়ে ঘাঁটছেন, তারা অবশ্যই প্রতিষ্ঠানটির অপরিহার্যতা, কর্মকাণ্ড কর্মপ্রণালি ইত্যাদি সম্পর্কে কমবেশি অবহিত এবং এটাও অবহিত যে, প্রতিষ্ঠানটি কাজ করে সশস্ত্র বাহিনীর প্রয়োজন ও পরামর্শে, কখনোবা রাষ্ট্র বা সরকারের প্রয়োজন ও পরামর্শে। এটি একটি অতি স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানও বটে। এর ভাবমূর্তি উজ্জ্বল রাখা বাঞ্ছনীয়। ডেইলি স্টার ও মাহফুজ আনাম যে জন্য অপরাধী বলে চিহ্নিত হচ্ছেন, তেমন পরিস্থিতিতে অভিযোগকারীরা কী করতেন? কী করেছেন? আরও বিষয় আছে। মাহফুজ আনাম একাই কি করেছেন কাজটি? আর কোনো পত্রিকা আর কোনো সম্পাদক কি একই কাজ করেননি? বা করতে হয়নি? মাহফুজ আনাম তো তার দুর্বলতা, ভুল স্বীকার করেছেন। অন্যরা তো তাও করেননি। সরকারি দলের মন্ত্রী-এমপি নেতাদের মধ্যেও তো কেউ কেউ আছেন যারা ওয়ান-ইলেভেনকে সমর্থন করেছিলেন, ‘মাইনাস-টু’র পক্ষে সোচ্চার ছিলেন এবং এই উদ্দেশ্যে রাজনৈতিক সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন। কারাগার থেকে কেউ কেউ বিবৃতি পাঠিয়ে আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বেকায়দায় ফেলেননি? কে না জানেন যে, রাজনৈতিক দলগুলোর মুখোমুখি সাংঘর্ষিক অবস্থান, রাজনৈতিক হানাহানি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বালখিল্যপনা, বিএনপি-জামায়াত সরকারের অবিমৃষ্যকারী আচরণ, প্রধান বিচারপতি কে এস  হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার সুযোগ সৃষ্টির জন্য বিচারপতিদের চাকরির বয়স বৃদ্ধি এবং প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নিয়ে নেওয়া; লগি-বৈঠার রাজনীতি, প্রকাশ্য দিবালোকে মানুষ হত্যা করে লাশের অবমাননা, দেশে প্রায় গৃহযুদ্ধাবস্থার আতঙ্ক ওয়ান-ইলেভেনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল। বলা চলে, ওয়ান-ইলেভেনের পাল্কি ছিল রাজনীতিবিদদের কাঁধে। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, সরকারি দলের দায়িত্বশীলরা কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে না শেষ পর্যন্ত সাপ তুলে ফেলেন! একজন মাহফুজ আনামকে ফাঁসাতে গিয়ে স্বীয় দলের গুরুত্বপূর্ণ অনেককেও না বিপদে ফেলে দেন! বুঝে শুনে যদি তারা এসব করে থাকেন তাহলে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর আচরণ বলুন আর সংসদে ও সংসদের বাইরে শাসক দলের নেতৃস্থানীয় কারও কথা বলুন, তাদের আচরণকে একেবারে হাল্কাভাবে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। এরা আসলে কী চান?

দেশের মানুষ শান্তি চায়, স্বস্তি চায়। গণতন্ত্র ও সুশাসনই তা নিশ্চিত করতে পারে। বিগত দুই মাস অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ থাকলেও রাজনীতির অঙ্গনে একটা গুণগত পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছিল। শান্তিপূর্ণভাবে পৌর নির্বাচনে বিএনপিসহ সব দলের অংশগ্রহণ, বিএনপির শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকা এবং খারাপ হওয়া সত্ত্বেও ফলাফল মেনে নেওয়া, বড় তিন দল শাসক লীগ, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির জাতীয় কাউন্সিলের প্রস্তুতি, প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে সম্মেলনের জন্য স্থান বরাদ্দ দেওয়া, বিএনপির কারারুদ্ধ নেতাদের জামিন জনমনে একটা স্বস্তিদায়ক অবস্থা তৈরি করেছে। ধারণা করা হচ্ছিল, একটি অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্যে পর্দার আড়ালে বিবদমান পক্ষসমূহের মধ্যে হয়তো একটা বোঝাপড়া হয়েছে।  শাসক দলের স্বার্থান্ধ কোনো মহল কি তা বানচাল করে দিতে চাচ্ছে? উদ্ভূত সংকটকে শাসক দলের অভ্যন্তরীণ সংকটেরই বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করছেন অনেক পর্যবেক্ষক। মনে হয় এরা শান্তি নয়, সংঘাতকে উসকে দিতে চাইছেন।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে