শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

কলকাতার চিঠি

ন্যাড়া বেলতলায় ক’বার যায়?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
ন্যাড়া বেলতলায় ক’বার যায়?

নির্বাচন সামনে আসা মাত্রই বঙ্গেশ্বরী এক ভয়ঙ্কর সাম্প্রদায়িক খেলায় মেতে উঠেছেন। টেনে এনেছেন বাংলাদেশকেও। তার দফতর নবান্নে বসে তিনি বাংলাদেশি নাগরিকদের পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করে জেলা শাসকের কাছে আবেদন করলেই নাগরিকত্ব পাবেন বলে ঘোষণা করেছেন। তার এ ঘোষণা যে কত বড় অসত্য, অসাংবিধানিক এবং দেশবিরোধী তা তিনি হয়তো বুঝতেও পারেননি। একটি আঞ্চলিক দল এবং অঙ্গরাজ্যের প্রধানের এ মন্তব্যের অর্থ বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত করা। আর দেশের নাগরিকত্ব দেওয়ার অধিকার কি কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের মুখমন্ত্রীকে দিয়ে দিয়েছে! তার যে কত শিক্ষার অভাব তা পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক মহলে পানির মতো পরিষ্কার হয়ে গেল। তিনি সাম্প্রদায়িকতার উদ্দেশ্যে এবং সংখ্যালঘু ভোট পাওয়ার জন্য ওই বিবৃতি প্রচার করেছেন। কদিন আগেই অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেন পশ্চিমবঙ্গে সংখ্যালঘুদের ওপর সমীক্ষার যে রিপোর্ট দিয়েছেন, তাতে দেখা গেছে, গত পাঁচ বছরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পদে পদে সংখ্যালঘুদের কীভাবে প্রতারিত করেছেন। বাঙালি মুসলিমরা মমতার এ ধাপ্পায় এতটুকু উল্লসিত নয়। কয়েকজন মৌলভি জানিয়েছেন, ন্যাড়া কবার বেলতলায় যায়? তিনি শুধু অসদুদ্দেশ্যে ধর্মকে সুড়সুড়ি দিয়ে ভোট বৈতরণী পার হতে চান। কোনো বিদেশি নাগরিককে ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার ক্ষমতা জেলা শাসক কেন, রাজ্য সরকারেরও নেই। বাংলাদেশসহ বিশ্বের কোনো দেশের লোক যদি ভারতের নাগরিক হতে চায় তাহলে তাদের সেই অঙ্গরাজ্যগুলোর স্বরাষ্ট্র ও রাজনৈতিক বিষয়ক দফতরকে চিঠি লিখতে হয়। সে চিঠি যায় দিল্লির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাদের ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে মন্ত্রণালয়ের একটি কমিটির কাছে পাঠায়। কমিটি সব দিক বিবেচনা করে যদি মনে করে তাদের নাগরিকত্ব দিলে দেশের নিরাপত্তা এবং সংবিধান লঙ্ঘিত হবে না, তাহলেই তারা নাগরিকত্ব পেতে পারেন। কোনো জেলা শাসক নাগরিকত্ব দিতে পারেন না। এ সবই মমতার নির্বাচনী চাল। কেন এ চাল? ১৯৪৭ সালে বঙ্গভঙ্গের পর উত্তর বিহার থেকে লাখ লাখ বিহারি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে চলে যান। ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তারা আলবদর, আলশামস, রাজাকারের ভূমিকা নেন। এরা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাই করেননি, লাখ লাখ হিন্দু-মুসলমানকে খুন করেছেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তারা কলকাতা এবং আশপাশে এসে আশ্রয় নেন। বিহারে থাকাকালে তাদের কোনো না কোনো আত্মীয় চটকলে কাজ করতেন বা কল বিক্রি করতেন।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তারা কলকাতার পার্ক সার্কাস, খিদিরপুর, বারাকপুর এবং সীমান্ত জেলগুলোয় আশ্রয় নেন। ওইসব এলাকা থেকে হাজার হাজার রেশন কার্ডের দরখাস্ত জমা পড়ে। কলকাতার গোয়েন্দা দফতর রাজ্য খাদ্য দফতরকে সতর্ক করে বলে, এরা একশভাগই ওপার বাংলা থেকে আসা বিহারি মুসলমান। আমি তখন ঢাকায়। কলকাতায় এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী সন্তান তৎকালীন খাদ্য সচিব সুনীলবরণ রায় আমাকে ডেকেছিলেন। তিনি আমাকে একটা ফাইল দিয়ে বললেন, পড়ে দেখুন। সে এক অদ্ভুত ব্যাপার। খুলেই বলি। রাজ্য গোয়েন্দা দফতর খাদ্য দফতরকে রিপোর্ট দিয়েছিল, যাদের রেশন কার্ড দেওয়া হচ্ছে তারা সবাই পূর্ব পাকিস্তান থেকে আসা বিহারি মুসলমান। সুনীলবাবু জেলা শাসকদের নির্দেশ দেন রেশন কার্ড বণ্টন বন্ধ করতে। ওই সময় কলকাতার এন্টালি অঞ্চলের সিপিআই বিধায়ক ড. এ এম ও গনি তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়ের কাছে গিয়ে অভিযোগ করেন হিন্দু অফিসাররা মুসলিমদের রেশন কার্ড দিচ্ছেন না। সিদ্ধার্থ শঙ্কর তখন সুনীলবরণের সেই নির্দেশ বাতিল করে আবার রেশন কার্ড দিতে বলেন। সেই রেশন কার্ডের ওপর ভরসা করেই ভারত ও বাংলাদেশবিরোধী রাজাকাররা ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়া শুরু করে। তাদের আত্মীয়স্বজনরাই এখন কলকাতায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। খাগড়াগড়সহ রাজ্যের বিভিন্ন নাশকতামূলক কাজে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারা সব বিহারি মুসলমান। মমতা নিজেই তার বিবৃতিতে বলেছেন, যেসব রাজাকারের ভোটার কার্ড এবং রেশন কার্ড আছে, তাদেরই ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়া উচিত। এরাই যে তার ভোটার তা মমতা খুব ভালো জানেন। কারণ বাঙালি মুসলমানরা মমতাকে ভোট দেন না। তারা কংগ্রেস এবং বামপন্থিদেরই ভোট দেন। তাই আসন্ন ভোটে বাঙালি মুসলমানদের ভোট পাওয়ার জন্য ভুয়া ভোটার আনতে তিনি এ লোভ দেখিয়েছেন। খাগড়াগড় কাণ্ডের পরই জঙ্গিবাদি জামায়াতের সঙ্গে তার জোট স্পষ্ট হয়ে গেছে। মমতার এ উক্তির নেপথ্যে কাজ করেছে তার দুই বিহারি সংসদ সদস্য সুলতান আহমেদ ও ইদ্রিশ আলি। এদের আত্মীয়রা এখনো ঢাকায় আছেন। তৃণমূলের হয়ে এরাই জামায়াতের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তিনি তিস্তা চুক্তির আপত্তি করেছেন। তিনি জানেন না ভারত এবং বাংলাদেশ দুটি স্বতন্ত্র দেশ। তাই তিনি দুম করে বলে দিলেন জেলা শাসকরাই বাংলাদেশিদের নাগরিকত্ব দেবেন। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা নিজের প্রিয় মাতৃভূমির মাটি কামড়ে পড়ে আছেন। কারণ বাংলাদেশই তাদের নিজেদের দেশ। মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। তারা কিন্তু এ দেশে মমতার দ্বারস্থ হন না। তারা বাংলাদেশেই স্বচ্ছন্দ।

শুধু নির্বাচন নয়, আরও কিছু আছে কিনা তা আমাদের নতুন করে ভাবতে হবে। তার পাঁচ বছরের কীর্তি পশ্চিমবঙ্গকে ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষ মুক্তি চাইছে। তা বুঝতে পেরেই তিনি বাংলাদেশের তাস খেলছেন। মমতা জানেন না, তার মুখ্য সচিবও বোঝেন না। তার জানারও কথা নয়। ১৯৭২ সালে ঢাকায় ইন্দিরা-মুজিব চুক্তিতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে— ১৯৭১ সালের ৩১ মার্চের পর বাংলাদেশ থেকে যাওয়া কোনো নাগরিক ভারতের নাগরিকত্ব পাবেন না। তাদের পাসপোর্ট ভিসা নিয়ে যাতায়াত করতে হবে। এ চুক্তি দুই দেশের সংসদেও গ্রহীত হয়েছে। মমতার উপদেষ্টারা, বিশেষ করে এ রাজ্যের মুখ্য সচিব কেন তাকে বলেননি, ৪৪ বছর ধরে যারা পশ্চিমবঙ্গে এসেছেন তারা ঘুষ দিয়ে চোরা পথেই এসেছেন। ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এবার বোঝা উচিত যে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর এ ধরনের প্রলাপ দুই দেশের সম্পর্কে ফাটল ধরতে পারে। ওয়াকিবহাল মহল মনে করেন মমতার এ সিদ্ধান্ত পুরোপুরি ভোটকেন্দ্রিক। তারা অন্য গন্ধও পাচ্ছেন। বিরোধীরা বলছেন, দুই দেশের মধ্যে বিরোধ জিইয়ে রাখার জন্যই বাংলাদেশের লোকদের এ দেশে বেআইনিভাবে ঢোকার ব্যবস্থা করতে সীমান্ত পুলিশদের আর অসুবিধা হবে না। মমতার এ উক্তিকে যারা প্রকারান্তরে সমর্থন করেছেন নির্বাচনে তাদের দুটি ভোটও যদি বাড়ে তাহলে তারা বলতে পারবেন, রাজনাথ সিংয়ের জন্যই বাংলাদেশিরা এ দেশের নাগরিকত্ব পেয়েছেন। সুতরাং মমতা যে তাস খেলেছেন তাতে সাম্প্রদায়িকতার বিষই ছড়ানো হবে। তা এ দেশ মেনে নেবে না।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে