শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৫, শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

অন্য ভাষা আন্দোলন, অন্য ফেব্রুয়ারি

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
অনলাইন ভার্সন
অন্য ভাষা আন্দোলন, অন্য ফেব্রুয়ারি

আমি যখন খুব ছোট ছিলাম তখন একুশে ফেব্রুয়ারি দিনটি আমার খুব প্রিয় একটা দিন ছিল। কারণ সেদিন ছিল আমার বাবার জন্মদিন। আমার মা বাবার জন্মদিন উপলক্ষে ভালোমন্দ রান্না করতেন, কাজেই দিনটিকে ভালো না বেসে কী উপায় আছে? বড় হওয়ার পর একুশে ফেব্রুয়ারির আসল গুরুত্বটি আমি জানতে পেরেছি এবং আমার ধারণা এই দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে অগ্নিঝরা একটি একুশে ফেব্রুয়ারি ছিল একাত্তরের ২১ ফেব্রুয়ারি। আমরা তখন খালি পায়ে প্রভাতফেরিতে যেতাম এবং গরম চোখে আশপাশে দাঁড়িয়ে থাকা পাকিস্তানি মিলিটারি ইপিআর পুলিশের দিকে তাকাতাম।  একাত্তরের ২১ ফেব্রুয়ারিতেও আমরা জানতাম না আর মাসখানেকের ভিতরেই আমাদের দেশে কী ভয়ঙ্কর একটি হত্যাকাণ্ড শুরু হবে! পাকিস্তান মিলিটারিদের আতঙ্ক ছিল শহীদ মিনার, তাই প্রথম সুযোগেই তারা আমাদের শহীদ মিনারটি গুঁড়ো করে দিয়েছিল! এতদিন পর সেই দিনগুলোকে এখন কেমন যেন সুররিয়াল দিন বলে মনে হয়।

বাঙালি হিসেবে আমাদের ভিতরে আর যা কিছুরই অভাব থাকুক না কেন, আবেগের কোনো অভাব নেই। তাই আমাদের প্রিয় দিনগুলোতে আমরা আবেগ দিয়ে কথা বলতে ভালোবাসি। একুশে ফেব্রুয়ারিতে আমরা একই সঙ্গে শ্রদ্ধা ভালোবাসা এবং অহঙ্কার নিয়ে বলি, ‘পৃথিবীতে শুধু বাঙালিরাই মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে!’ কথাটিতে সত্যতা আছে কিন্তু আমার ধারণা আমাদের দেশের অনেকেই জানে না ভাষার জন্য যে বাঙালিরা প্রাণ দিয়েছে তাদের ভিতর কিন্তু আমাদের দেশের পাশাপাশি আসামের বাঙালিরাও আছে!

২০১১ সালে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেশ কয়েকজন শিক্ষক আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছিলাম, বিশ্ববিদ্যালয়টি আসামের শিলচর শহরে। শুনে অনেকে অবাক হতে পারে যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এটি দূরত্বের হিসাবে ঢাকা বা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কাছে! শুধু তাই নয়, করিমগঞ্জের ভিতর দিয়ে শিলচরে যাওয়ার সময় কখনো মনে হয়নি একটি ভিন্ন দেশে এসেছি— শুধু ইমিগ্রেশনের ভিতর দিয়ে যাওয়ার সময় কঠিনভাবে মনে পড়েছে আমরা ভিন্ন দেশে এসেছি!

আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ঠিক বাইরে একটি শহীদ মিনার রয়েছে, আসামের বাঙালি ভাষা শহীদদের স্মরণে এই শহীদ মিনারটি তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে আসামের এগারোজন ভাষা শহীদকে স্মরণ করে এগারোটি স্তম্ভ তৈরি করা আছে। আমরা যেভাবে আমাদের শহীদ মিনারে ফুল দিই, ঠিক সেরকম সেই শহীদ মিনারেও আমরা ফুল দিয়ে এসেছিলাম। তখন আমাদের সঙ্গে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন শিক্ষক এবং ভাইস চ্যান্সেলরও ছিলেন। আমি বেশ অবাক হয়ে লক্ষ্য করেছিলাম আমাদের ভাষা শহীদদের আমরা যেরকম অকপটে ভালোবাসা জানাতে পারি— তাদের বেলায় সেটা পুরোপুরি সত্যি নয়। সেখানে কোথায় জানি একটু বাধা আছে, সেটি নিয়ে তাদের ভিতরে এক ধরনের ক্ষোভ এবং দুঃখবোধও রয়েছে। আমি যতটুকু জানি আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে এই শহীদ মিনারটি তারা তৈরি করতে পারেননি এবং এটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরে তৈরি করতে হয়েছে।

অথচ আসামের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস কিন্তু আমাদের ভাষা আন্দোলনের মতোই গৌরবোজ্জ্বল। ১৯৬০ সালে আসামের অহমিয়া ভাষাকে অফিসিয়াল ভাষা করার জন্য একটি বিল পাস করার সময় সেখানকার বাঙালিরা একটি বিশাল আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। সেই আন্দোলন ছিল বহুমাত্রিক, সাধারণ মানুষকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত করার জন্য সেই এলাকায় প্রায় দুই সপ্তাহ পদযাত্রা করা হয়েছিল। আন্দোলনের চূড়ান্ত মাত্রায় পৌঁছানোর জন্য ১৯৬১ সালের ১৯ মে হরতাল ডাকা হয়েছিল। আন্দোলনকারী বাঙালিরা নানা জায়গায় পিকেটিং করেছিলেন। সেই হিসেবে রেলস্টেশনেও পিকেটিং হচ্ছে এবং সেদিন সকালের ট্রেনের জন্য একটি টিকিটও বিক্রি হয়নি। অবস্থা বেশ শান্তই ছিল— দুপুর বেলা সশস্ত্র আসাম রাইফেল চলে এলো, বেলা আড়াইটার দিকে সাধারণ মানুষের মিছিলে প্রথমে লাঠিচার্জ, তারপর কোনো রকম সুযোগ না দিয়ে হঠাৎ করে গুলি করতে শুরু করে। একেবারে ঘটনাস্থলেই নয়জন মারা গিয়েছিলেন, পরে আরও দুজন, সব মিলিয়ে এগারোজন সেদিন বাংলা ভাষার জন্য শহীদ হয়েছিলেন।

এই ভাষা শহীদদের মাঝে রয়েছে ১৬ বছরের এক কিশোরী, তার নাম কমলা ভট্টাচার্য। মাত্র আগের দিন সে ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছে। অনেক কষ্টে মাকে রাজি করিয়ে কমলা বড় বোনের একটা শাড়ি পরে রেলস্টেশনের কাছে পিকেটিং করতে গিয়েছে। তার সঙ্গে ছোট বোন, বড় বোন, পাড়াপড়শি অনেকেই আছে। যখন লাঠিচার্জ করা হচ্ছে তখন ছোট বোন নিচে পড়ে গিয়ে চিৎকার করছে, কমলা তাকে তোলার জন্য যখন ছুটে যাচ্ছে ঠিক তখন একটা বুলেট তার মাথার ভিতর দিয়ে চলে যায়, বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দেয় প্রথম একটি মহিলা— শুদ্ধ করে বলা উচিত প্রথম একটি বালিকা।

এই আন্দোলনের পর আসাম সরকার তাদের বিলটি স্থগিত করে বাংলা ভাষাকে যথোপযুক্ত মর্যাদা দিতে বাধ্য হয়েছিল। তারপরও সেই এলাকার বাঙালিরা কিন্তু এখনো বাংলা ভাষার সঠিক অবস্থান নিয়ে এক ধরনের ক্ষোভ অনুভব করেন। আমাদের ভাষা আন্দোলনের কথাটি এখন সারা পৃথিবী জানে, আসামের ভাষা আন্দোলন কিংবা ভাষা শহীদদের কথাটি কিন্তু সেভাবে পৃথিবীর মানুষের কানে পৌঁছায়নি। আমি জানি আমাদের দেশের অনেক মানুষও কিন্তু একসঙ্গে এগারোজন মানুষের এভাবে বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়ার কথাটি জানেন না।

বাংলা ভাষার আন্দোলন দিয়ে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বীজ বপন করা হয়েছিল, আমাদের দেশের নামটির সঙ্গে আমাদের ভাষার নামটি জড়িয়ে আছে। বাংলা ভাষার ভবিষ্যিট নিশ্চিত করার প্রধান দায়িত্বটি আমাদের। বাংলা ভাষার যেসব বিষয় নিয়ে গৌরব করা সম্ভব আমরা সেগুলো নিয়ে সারা পৃথিবীর সামনে গৌরব করি। আমার মনে হয় ১৯৬১ সালের ১৯ মে বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়া এই এগারোজনের বীরত্বগাথা প্রচার করার দায়িত্বটুকুও আমাদের। আমরা যেরকম গভীর ভালোবাসা নিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারিতে আমাদের ভাষা শহীদদের স্মরণ করি— ঠিক সেরকম ১৯ মে আসামে ১৬ বছরের কিশোরী কমলার সঙ্গে প্রাণ দেওয়া এগারোজন ভাষা শহীদেরও যেন আমরা সমান ভালোবাসায় স্মরণ করি। আমরা আরও উচ্চকণ্ঠে পৃথিবীর সবাইকে বলব, শুধু বাঙালিরাই ভাষার জন্য প্রাণ দিতে পারে এবং সেই বাঙালিরা শুধু আমাদের দেশের সীমানার মাঝে আটকে নেই, আমাদের পাশের দেশেও আছে। ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়া সব বাঙালির জন্যই আমাদের বুকে থাকবে গভীর ভালোবাসা।

২. ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখ ছিল ভালোবাসা দিবস, এটা পশ্চিমা দিবস থেকে ভাড়া করে আনা বিদেশি কালচার এবং করপোরেট ব্যবসা এরকম কথা বলে অনেকেই এটার সমালোচনা করেন, আমি করি না। তার প্রধান কারণ আসলে এটি হচ্ছে ফাল্গুনের প্রথম দিনটি, যে দিনে বসন্তকাল শুরু হয়। পৃথিবীর সব দেশেই ধরে নেওয়া হাড় কাঁপানো শীতের শেষে যখন প্রথম বসন্তের ছোঁয়া লাগে সেটি ভালোবাসার প্রতীক। পাখিরা তখন ঘর বাঁধে, বনের পশুরা তাদের সঙ্গী খুঁজে নেয়— তাহলে মানুষ বাকি থাকবে কেন? আমরা আমাদের বাংলা ক্যালেন্ডারে যে দিনটিকে বসন্তের প্রথম দিন হিসেবে ঘোষণা করে রেখেছি সারা পৃথিবী যদি সেই দিনটিকে ভালোবাসা দিবস বলে পালন করতে পারে, তাহলে আমরা কেন একটু অহঙ্কার করব না। আমরা কেন সেই দিবসটি পালন করব না? আমরা কেন তাদের স্মরণ করিয়ে দেব না এটি আসলে আমাদের বসন্তকালের শুরু?

(আজকাল অবশ্য আমাদের দেশ থেকে শীত বসন্ত গ্রীষ্ম এই কালগুলো উঠে গিয়ে ঢালাও গরমের একটা লম্বা ঋতু শুরু হচ্ছে যেটি কখন শুরু হয় কখন শেষ হয় কেউ জানে না!)

তারপরও কারও কারও মনে হয়তো একটু দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল বিদেশি একটা দিবসকে আমাদের দেশে আমদানি করে আমরা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে ভারাক্রান্ত করে ফেলছি কী না। এই বছর যখন পাকিস্তান ঘোষণা করেছে তাদের দেশে এ দিবসটি বেআইনি তখন নিশ্চয়ই আমাদের সবার সন্দেহ ঘুচে গেছে! এতদিনে আমরা জেনে গেছি পাকিস্তান যে কাজটি করে তার উল্টো কাজটি হচ্ছে সঠিক! পৃথিবীর কোনো দেশই আর বিচ্ছিন্ন নয়। পৃথিবীর যে কোনো দেশের খবরই অন্য দেশে পাওয়া যায়। তাই আমরা সবাই জানি  পৃথিবীতে ‘দিবস’-এর কোনো অভাব নেই। নারী দিবস আছে, মা দিবস আছে, বাবা দিবস আছে, শিক্ষক দিবস  আছে— সত্যি কথা বলতে কী এই দিবসের তালিকা বলে আমরা শেষ করতে পারব না। দিবসগুলোর কোনো কোনোটা মজার, কোনো কোনোটা সিরিয়াস এবং সত্যি সত্যি কোনো কোনোটা ব্যবসাপাতি বাড়ানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। তবে এটি কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে, খুবই সঠিকভাবে আমাদের ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং সেটা নিয়ে আমাদের আনন্দের সীমা নেই। আমরা যারা গণিত নিয়ে আন্দোলন করি তারা মার্চের চৌদ্দ তারিখ পাই দিবস পালন করি এবং এর ভিতর নিছক আনন্দ ছাড়া আর কিছু নেই। তাই যখন দেখেছি ভালোবাসার মতো একটা শাশ্বত বিষয়কে নিয়ে দিবসটি পাকিস্তান বেআইনি করে দিয়েছে তখন আমি কৌতুক অনুভব করেছি— সম্ভবত তাদের দিবসগুলো হবে অন্যরকম, ‘নারী শিক্ষা বন্ধ দিবস,’ ‘গণহত্যা শুরু দিবস,’ ‘যুদ্ধে পরাজিত দিবস’ কিংবা ‘মিথ্যাচার দিবস’— পাকিস্তানে এর সবকিছু ঘটেছে!

দুই সপ্তাহ আগে আমি ফেব্রুয়ারি মাসটি কেন আমার প্রিয় মাস সেটি নিয়ে কিছু কথা লিখেছিলাম। তখন একজন আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন আমি কেন স্বৈরাচারবিরোধী দিবস এবং এরশাদের আমলে হত্যা করা জাফর জয়নাল কাঞ্চন এদের সম্পর্কে কিছু লিখলাম না। আমি তার প্রশ্নের জবাব দিতে পারিনি এবং আমি এক ধরনের বিস্ময় নিয়ে আবিষ্কার করেছি আমাদের দেশের পত্রপত্রিকাতেও এত বড় একটি ঘটনা নিয়ে বিশেষ কোনো উচ্চবাচ্য নেই!

১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারিতে যখন এই ঘটনা ঘটেছিল তখন আমি দেশের বাইরে। আজকাল যেরকম দেশের খবর মুহৃর্তের মাঝে সারা পৃথিবীর সবার কাছে পৌঁছে যায় তখন সেরকম ছিল না, তাই ঘটনাটি আমি সেভাবে পাইনি এবং আমার স্মৃতির মাঝে সেটি সেরকম জোরালোভাবে নেই। দেশেও যে এই ঘটনাটির কথা খুব উচ্চকণ্ঠে বলা হয়, কিংবা খবরের কাগজের প্রথম পৃষ্ঠায় বড় করে লেখা হয় তাও নয়। তাই ভালোবাসার দিবসে স্বৈরাচারী এরশাদের এই হত্যাকাণ্ডের কথাটা মনে হয় আমার মতো আরও অনেকের স্মৃতিতেই আবছা হয়ে আছে।

অথচ ঘটনাটি মোটেও আবছা হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা নয়। মিলিটারি সরকারদের কাছে যে বিষয়টির গুরুত্ব সবচেয়ে কম সেটি হচ্ছে লেখাপড়া। এরশাদ সরকারের আমলে শিক্ষা নিয়ে তাদের অনেক সিদ্ধান্ত আমাদের লেখাপড়ার পুরো বিষয়টিকেই ওলট-পালট করে দিয়েছিল। সেই এরশাদ আমলের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন আবদুল মজিদ খান এবং তার হাতে তৈরি করা শিক্ষানীতিটি ‘মজিদ খানের শিক্ষানীতি’ হিসেবে কুখ্যাতি পেয়েছিল। (কুখ্যাতি পাওয়ার যথেষ্ট কারণও ছিল কারণ সেখানে বলা হয়েছিল যারা লেখাপড়ার খরচের অর্ধেক বহন করতে পারবে শুধু তারাই লেখাপড়ার সুযোগ পাবে)। এই দেশের মানুষেরা শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে অনেক আন্দোলন করেছিল, কাজেই তারা এর বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলেছিল। সেই আন্দোলনের অংশ হিসেবে ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ছাত্র-জনতার একটা মিছিল কলাভবনের সামনে থেকে শিক্ষা ভবনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। মাঝপথে পুলিশের গুলিতে জয়নাল এবং জাফর নামে দুজন ছাত্র সেখানেই মারা যায়। আরও কতজন কীভাবে মারা গিয়েছে আমি সেগুলো খুঁজে দেখার চেষ্টা করেছিলাম, সেভাবে খুঁজে পাইনি। জাফর এবং জয়নাল ছাড়াও কাঞ্চন, দিপালী সাহা, মোজাম্মেল এবং আইয়ুব এই নামগুলো খুঁজে পেয়েছি। তাদের ছবি কিংবা তাদের সম্পর্কে আর কোনো তথ্য খুঁজে পাইনি।

আমি মনে করি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে বিশেষ করে একটি অমানবিক শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে যারা মারা গেছে আমাদের তাদের স্মৃতিটুকু আরও একটু ভালো করে ধরে রাখা উচিত।  একটি সময় ছিল যখন ইতিহাস ধরে রাখা খুব কঠিন ছিল, এখন কাজটি খুব সহজ!  আমরা একটু চেষ্টা করলেই পৃথিবীর তথ্য ভাণ্ডারে এই দেশের জন্য প্রাণ দেওয়া মানুষগুলোর স্মৃতি ধরে রাখতে পারি।

কেন ধরে রাখি না?

লেখক : অধ্যাপক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

এই মাত্র | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে