শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৯, শুক্রবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

প্রিয় শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
প্রিয় শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ সৃষ্টির সীমাহীন রক্তক্ষরণ ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে সারাবিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের অপরিসীম সাহায্য ও বাংলার ৩০ লক্ষ মানুষের আত্মদানের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিলো-আমরা একটি স্বাধীন ভূখন্ড পেলাম। হতদরিদ্র গরীব মানুষের সমস্ত সম্পদ ইংরেজ বেনিয়াদেরকে অনুসরণ করে প্রতিনিয়ত লুট করে নিয়ে গিয়েছিল দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে পাকিস্তানী লুটেরারা। 

তাদের সৈন্যবাহিনীকে বেতনভুক্ত মাস্তানে পরিণত করে তাদের সাহায্য নিয়ে হত্যা,ধর্ষন, লুট করে বাংলাদেশকে গরীব হতে গরীবতর জীবনে নিক্ষেপ করেছিল পাকিস্তানী দস্যুরা। 

বঙ্গবন্ধুর প্রচেষ্টায়, আত্মত্যাগে বলীয়ান হয়ে যখন বাঙালি জাতি তার কঙ্কালসার দেশকে স্বাধীনতার নতুন সূর্যের মুখ দেখালো তারই কিছুদিনের মধ্যে আমাদের সকল স্বপ্নকে ধূলিস্যাত করে দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে তার পরিবার, পরিজন আত্মীয়, স্বজনদের নিষ্ঠুর ও পৈশাচিকভাবে জীবনাবসান ঘটিয়ে বাংলাকে আবারও পরাভূত করা হলো। দীর্ঘ ২১ বছরের সংগ্রাম, আত্মত্যাগ, নির্যাতন অসহনীয় অপমান সহ্য করে বীর বাঙালি একতাবদ্ধ হয়ে পাকিস্তানী হায়েনাদের, মানবরূপী কুকুরদের পরাভূত করে আরেকবার বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন দুঃখী মানুষের বাংলাকে তার দেশপ্রেমিক জনগনের কাছে ফেরত নিয়ে আসলো।

বাঙালির এই নব আবির্ভাবের নেতৃত্ব দিতে যখন সকলেই অপারগ, সকলেই দ্বিধাগ্রস্থ, তখন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সকল আপনজনকে হারিয়ে এসে দাড়ালেন আমাদের মাঝে অভয় বাণী নিয়ে। তারই প্রচেষ্টায় বাঙালি দেশ উদ্ধারের সংগ্রামে জয়ী হলো। আমাদের অস্তমিত সূর্য সকল অন্ধকারকে বিতাড়িত করে নব উদ্যমে বাংলার আকাশকে উজ্জল করে আভির্ভূত হলো। 
একজন নিপুন কারিগরের মতো শেখ হাসিনা সাজাতে শুরু করলেন তার প্রিয় বাংলাদেশকে। তারই পিতার স্বপ্নের সূখী সমৃদ্ধ একটি নুতন দেশ গড়তে। 

এক দফায় পাঁচ বছরের শাসনকালে তিনি শাস্তি বিধানের ব্যবস্থা করলেন, সমস্ত হত্যাকারীদের, যারা নেতৃত্ব দিয়েছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিদিন হত্যার হলিখেলায়। গোলাম আজম, সালাউদ্দিন কাদের, নিজামী, সাঈদী কাদের মোল্লাসহ হত্যাকারীদের পালের গোদাদের শাস্তি বিধান করে তিনি প্রমাণ করেছিলেন জাতীয় বেঈমানদের শাস্তি নিয়তির নিয়মে হবেই। একইভাবে বঙ্গবন্ধু, তার প্রিয় সহচর চার জাতীয় নেতা তার পরিবার- পরিজন ও আততায়ীদের হত্যাকারীদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে তিনি তাদের প্রত্যাশিত শাস্তির বিধান করলেন দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে।

দ্বিতীয়বার জনগণের ম্যান্ডট নিয়ে ২০০৯ সালে আবার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেল আওয়ামী লীগ ও তার প্রধান শেখ হাসিনা। এবার তিনি বাংলার জনগনকে শান্তি ও স্বস্তির জন্য প্রস্তুত করতে নিরলস সংগ্রামে নিয়োজিত হলেন। গ্রাম বাংলার মানুষের ঘরে দু, মুঠো অন্ন, সুপেয় পানি চিকিতসার ব্যবস্থা করার জন্য প্রয়োজনীয় সফল পদক্ষেপ নিলেন। বাংলাদেশ হল খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, বিষাক্ত পানির হাত থেকে মুক্ত হল সকল পানির ফোয়ারা। প্রতি ঘরে অসুস্থ মাতা, অসুস্থ শিশু রোগে যথন কাতরাবে তখনই যেনো একজন ডাক্তারের পরামর্শে তার জন্য উপসমের ব্যবস্থা হয় তার লক্ষে বিনাদ্বিধায় বিনা খরচে ডাক্তারের পরামর্শ ও ২৪ ধরনের ওষুধ বিনা খরচে সরকারী অনুদান হিসাবে দেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। 

বাংলাদেশ এখন পোষাক প্রস্তুত ও রপ্তানীতে পৃথিবীর দিতীয় স্থানে ফলে বস্ত্রের অভাবে আজ আর কোন বাঙালিকে লজ্জা নিবারনের অসুবিধায় পড়তে হয়না। ছেড়া কাপড়, ছেড়া কাঁথা বৃটিশ ও পাকিস্তানী আমলে প্রত্যেকটি গৃহস্থালীর লজ্জা নিবারনের সবচেয়ে বড় বাঁধা ছিলো, যা আজ সম্পূর্ণরুপে বিলীন হয়ে গেছে। 

আমাদের দেশের ৮০ ভাগের বেশী মানুষের মাথা গোঁজার জায়গা ছিলো না পরাধীনকালে বিদেশী শাসকদের ক্রমাগত লুটের ফলে। কিন্তু আজ আশ্রায়নের মাধ্যমে যাদের মাথা গোজার কোন স্থান তারা নিজেরা ব্যবস্থা করতে পারেননা, তাদের জন্য সরকার উদ্যোগী হয়ে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে মাথা গোজার জায়গাটি নিশ্চিত করে দিয়েছে। আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও মাছে ভাতে বাঙালির মাছের উতপাদন ছিল অপ্রতুল বিদেশী শাসকদের কালে। আজ আমরা শুধু নিজেদের জন্যই মাছ চাষ করিনা, আমাদের মাছের চাষ এত বেশী যে আমরা পৃথিবীর তৃতীয় মাছ রপ্তানীকারক দেশ হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছি। ফলে খাদ্যে প্রোটিনের যে অভাব অতীতে আমাদের ছিল পুরোপুরিভাবে পূরণ হয়ে গেছে।

আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী সম্পদ পাট আজ বিশ্ববাজার দখল করে নিয়েছে। আমরা বিশ্বের সবচেয়ে বেশী পাট উতপাদনকারী দেশ হওয়া স্বত্ত্বেও পাটের উতপাদন বাড়িয়েও পাটের চাহিদা পূরণ করে কুলাতে পারছিনা ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা আরো বহুগুনে বেড়ে গেছে। 
যেখানে অতীতে আমাদের বাজেট পূরণ করতে প্রতিবছর বিদেশ থেকে ভিক্ষা নিয়ে চলতে হতো, আজ আমরা পদ্মা সেতুর মত একটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি নিজেদের অর্থায়নে এবং আমাদের বিশাল বাতসরিক বাজেট পূরণ করছি নিজেদের অর্থে। 

এই দশ বছর ধরে যে দক্ষ যজ্ঞ করে এতোসব অভাবনীয় উন্নতি এসেছে তা দেখে বাংলাদেশকে নিয়ে সমস্ত বিশ্ব আজ গর্ব করে। বাংলাদেশ আজ ডিজিটাল যুগে প্রথম কাতারে থেকে তথ্য প্রযুক্তিতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি পেয়েছে। নারী পুরুষের বৈষম্য দূর করে সকলের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। নারী ও শিশু শিক্ষার উন্নয়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে শান্তি বৃক্ষ উপাধিতে ভূষিত হয়েছে। খাদ্য উতপাদনে অসামান্য কৃতিত্বের জন্য প্রশংসিত হয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তা ও ক্ষুধা দারিদ্র বিমোচনে সাউথ সাউথ এওয়ার্ড অর্জন করেছেনদেশের পক্ষ হয়ে প্রধানমন্ত্রী।
 
দারিদ্রতা অপুষ্টি দূরীকরনের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য  F.A.O বিশেষভাবে পুরস্কৃত করেছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যুগান্তকারী উতকর্ষের স্বীকৃতিস্বরূপ কালচারাল ডাইভারসিটি এওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে বাংলাদেশকে। শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব সুশাসন, মানবাধিকার রক্ষা ও আঞ্চলিক শান্তি জলবায়ু পরিবর্তনে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ পেয়েছে গ্লোবাল ডাইভারসিটি এওয়ার্ড।

আজকের বিশ্বে জলবায়ু সংক্রান্ত যখন যে দেশেই যে আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হয় সেখানে প্রধান আলোচকের ভূমিকায় থাকে একটি নাম, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর কারন যে জলবায়ু ম্যানেজম্যান্টে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। এসবই নিষ্ঠা, সততার সাথে দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশের আজকের প্রধানমন্ত্রী, উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলা রুপান্তরের কারিগর জননেত্রী শেখ হাসিনা উপহার দিয়েছেন বাংলার মানুষকে। কৃতজ্ঞ বাঙালির স্বপ্ন, আশা, তাদের সন্তান সন্ততির জন্য শিক্ষা, শান্তি, প্রগতির এই ধারা রক্ষা করে বাঙালি জাতি অনাগত দিনে শান্তি সৌহার্দ ভালোবাসাও মানবপ্রেমের দীক্ষায় দীক্ষীত হয়ে শেখ হাসিনার পথ অনুসরণ করে বিশ্বের বিস্ময় হয়ে থাকবে এই প্রত্যাশা আমাদের সকলের। জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে হাজারো সালাম। মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে সবান্তকরনে প্রার্থনা তিনি যেনো জননেত্রীকে শতায়ু দান করেন।
 


লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসীর

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে