শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩২, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

কী আছে ভারত-বাংলাদেশ চুক্তিতে?

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
কী আছে ভারত-বাংলাদেশ চুক্তিতে?

বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের গল্পটা বহু পুরোনো। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে ভারত। ভারত সরকারের পাশাপাশি ভারতীয় জনগণও বাংলাদেশের দুর্দশাগ্রস্থ মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এক অদ্ভূত রাজনৈতিক সমীকরণের ওপর দাঁড়িয়ে। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নীতির উপর ভিত্তি করে এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নানা সময়ে আমরা পরিবর্তন হতে দেখেছি। এরকম এক অদ্ভুত গোলকধাঁধাতেই কাটছে এ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, যাচ্ছে দিন। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক যখনই এক সুনির্দিষ্ট মাত্রা নিতে শুরু করে তখনই সর্বত্র ‘গেলো গেলো’ রব উঠে! দু’দেশের প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গের কোন সফর বা চুক্তি সম্পাদনের মুহূর্তে সোশাল মিডিয়া ও গণমাধ্যমে এক শ্রেণির মানুষের অপপ্রচার শুরু হয়ে যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক সফরও এর ব্যতিক্রম নয়। চার দিনের এই সফর শেষ না করার আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে নানা প্রশ্ন ও সমালোচনা। চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের বিষয়বস্তু না জেনেই নানাজন নানামত নিজের মতো করে উপস্থাপন করে যাচ্ছেন। কিন্তু এবারের সফরে যে চুক্তি হয়েছে তা আদৌ কি এই সমালোচনাকে সমর্থন করে? আসুন দেখা যাক চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের বিস্তারিত।

টানা তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের পর এটাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম দিল্লি সফর। এই সফরে সাতটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে দুই দেশের মধ্যে৷ এই চুক্তির বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ ভারত যৌথ বিবৃতির দিকে দৃষ্টি দেয়া যাক।

সমঝোতা স্মারকের আওতায় বাংলাদেশের ফেনী নদী থেকে পানি প্রত্যাহার করতে পারবে ভারত। যৌথ বিবৃতিতে দেখা যায়, ফেনী নদীর ১.৮২ কিউসেক পানি প্রত্যাহার করতে পারবে ভারত; প্রতি সেকেন্ডে ৭৯৪ কিউসেক পানি প্রবাহিত হয় ফেনী নদীতে, যার মাত্র ০.২৩% পানি ভারত পাবে। এই পানি ত্রিপুরার সাবরুম শহরে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ প্রকল্পে ব্যবহার করা হবে।

এই চুক্তি নিয়ে অনেকের বিরোধীতা লক্ষ্য করলাম। অথচ কেনো বা কোন দৃষ্টিকোণ থেকে এই সাবরুম শহর আমাদের জন্য এক স্পর্শকাতর জায়গা, আবেগ অনুভূতির জায়গা তা আমরা জানিই না। এটি হচ্ছে সেই শহর যেখানে মহাকাব্যিক মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের শরণার্থীদের প্রথম আশ্রয় দেয়া হয়েছিলো। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও এ দেশীয় দোসরদের নির্মম অত্যাচারে দলে দলে বাংলাদেশের নাগরিকরা ভারতে আশ্রয় নেয়। প্রায় ১ লক্ষ ৩৭ হাজার বাংলাদেশী শরণার্থীকে তখন আশ্রয় দেয় এই সাবরুম শহর। অথচ আমরা কিনা এখন সেই সাবরুম শহরে মাত্র ৬ হাজার লোকের জন্য দশমিক ২৩ শতাংশ পানি দিতে রাজি হচ্ছিনা? এতোটা অকৃতজ্ঞ বোধকরি আমাদের না হলেও চলে! এই শহরটির নাগরিকেরা অধিকাংশ আর্সেনিক রোগে আক্রান্ত, প্রকট খাবার পানির সমস্যায় তারা ভুগছে। তাই মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে হলেও এই বিষয়টাতে আমাদের সবার হ্যাঁ বলা উচিত। এটা সত্যি তিস্তা নিয়ে অনেকের মধ্যে একটা ক্ষোভ জন্মেছে। এবারের সফরে প্রত্যাশিতভাবেই তিস্তা নিয়ে আলাদা কোনো সমঝোতা বা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি। তবে তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে ২০১১ সালে দুই দেশের সরকার যে অন্তর্বর্তী চুক্তির কাঠামোয় একমত হয়েছিল এবং তার বাস্তবায়ন দেখতে বাংলাদেশের জনগণ যে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নরেন্দ্র মোদিকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। 

যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর এই কথার জবাবে নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, ‘তার সরকার তিস্তায় সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের (স্টেকহোল্ডার) সঙ্গে নিরন্তর কাজ করে চলেছে যাতে যত দ্রুত সম্ভব একটি তিস্তা চুক্তি সম্পাদন করা যায়’। ফেনী নদীর পানি প্রত্যাহারের বিষয়ের কারণে অন্য একটি বড় বিষয় ধামাচাপা পরে গিয়েছে। তিস্তা ছাড়াও সাতটি অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের জন্য দুই দেশের একটি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তুত জরুরি বলে বাংলাদেশ জানিয়ে আসলেও ভারতের পক্ষ থেকে তেমন সাড়া পাওয়া যাচ্ছিলো না। কিন্তু এবার তাতে ভারত রাজি হয়েছে, এই বিষয়টা যথেষ্ঠ ইতিবাচক। সাত নদীর পানি কীভাবে ভাগাভাগি করা যায়, অবিলম্বে তার একটি খসড়া কাঠামো প্রস্তুত করতে দুই নেতা যৌথ নদী কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন।

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যে সাতটি সমঝোতা স্মারক হয়েছে তার অন্যতম হলো যৌথভাবে একটি 'কোস্টাল সার্ভেল্যান্স' বা উপকূলীয় নজরদারি ব্যবস্থা চালু করা। এই রাডার সম্পর্কিত তথ্য বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ইতোমধ্যে এসেছে। এই সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ভারত একটি আধুনিক রাডার সিস্টেম বসাতে সাহায্য করবে। বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চলে 'মেরিটাইম সিকিওরিটি' বা সামুদ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এই রাডার ব্যবস্থা সমুদ্রপথে সন্ত্রাসবাদী হামলার চেষ্টা হলে আগাম সতর্ক বার্তা দেবে। সাম্প্রতিক সময়ে আকাশ বা স্থলপথে নয় বরং নৌ পথে সন্ত্রাসবাদের বিস্তার ঘটছে। সন্ত্রাসীদের উর্বর ভূমি যেহেতু এই অঞ্চল তাই সমুদ্রপথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি। কেননা এই অঞ্চলের অতীত অভিজ্ঞতা বলে, ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই তাজ হোটেলে হামলা হয়েছিল এই নৌ পথেই। সমুদ্র পথেই পাকিস্তান থেকে সন্ত্রাসীরা অস্ত্র নিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছিলো। তাই ভবিষ্যতে এ ধরণের সন্ত্রাসী হামলা থেকে বাঁচতে উপযুক্ত পদক্ষেপ হিসেবে এই সিস্টেম চালু করছে দু দেশ। 

তাছাড়া এই সমঝোতা ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি 'হোয়াইট শিপিং এগ্রিমেন্ট' তৈরি করতে যাচ্ছে। এর সুবিধে হচ্ছে, নৌবাহিনী পরস্পরের বাণিজ্যিক জাহাজগুলোর চলাচল নিয়ে যাবতীয় তথ্য আগেভাগেই নিজেদের মধ্যে আদানপ্রদান করতে পারবে। তবে এখানে একটি বিষয় গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করা দরকার, এই রাডারগুলো কোস্টগার্ডের জন্য এবং সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। আর এই রাডার ক্রয় করা হচ্ছে ঋণ চুক্তির আওতায়। যেহেতু ঋণ ভারত দিচ্ছে তাই রাডারগুলোও তাদের দেশ থেকে আনা হচ্ছে। অথচ একদল অপপ্রচারে লিপ্ত এই রাডার ভারতের নিয়ন্ত্রণে থাকছে এবং আমরা এর নিয়ন্ত্রণ পাবো না। তারা হয়তো জানেই না মিয়ানমারের সাথেও এই চুক্তি করতে যাচ্ছে ভারত। মূলত এই উপমহাদেশ সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকি থেকে বাঁচতে এই পদক্ষেপ উপমহাদেশীয় রাষ্ট্রগুলোর জন্য খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর দিয়ে ভারতীয় পণ্য পরিবহনের বিষয়ে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) সই হয়েছে। সেভেন সিস্টার্সের জন্য ভারতের এই বন্দর ব্যবহার দরকার তাই আমরা এই বন্দর দিয়েছি ব্যবহার করতে। আর এতে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে বাংলাদেশ। অথচ এই এসওপি’র বিষয়বস্তু না বুঝেই একটা বড় অংশ দেখলাম অপপ্রচারে লিপ্ত। এই সইয়ের মাধ্যমে নাকি শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ভারতকে দিয়ে এসেছেন! পার্শ্ববর্তী দেশ যখন বন্দর ব্যবহার করবে তখন নিশ্চয়ই ফ্রিতে সেটা দেয়া হবে না, এই নূন্যতম ধারণাটুকু একজন মানুষের থাকা উচিত। তাছাড়া শুধু ভারত নয়, ভুটান ও নেপালের সাথেও একই চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। কেউ যেন আবার ভেবে না বসেন যে, একই বন্দর আবার ভুটানের কাছেও দিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশ! এমন যুগে এসেও কিভাবে একজন মানুষ ভাবতে পারে যে, বন্দর বিনা টাকায় আমি ভাড়া দেবো?

বাংলাদেশ থেকে ত্রিপুরায় এলপিজি আমদানি চুক্তি হয়েছে এবং এ সংক্রান্ত একটি প্রকল্পও উদ্ভোধন করা হয়েছে। শুরুতেই বলে নেয়া দরকার, বাংলাদেশ ভারতে কোন প্রাকৃতিক গ্যাস রপ্তানি করছে না, বাংলাদেশ ভারতের কাছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস বা এলপিজি রপ্তানি করবে। বেশ কিছু প্রভাবশালী গণমাধ্যম মূলত এই অপপ্রচারটি করেছে, যদিও পরবর্তীতে তারা দুঃখ প্রকাশ করেছে। প্রাকৃতিক গ্যাস আমাদের নিজের জন্যই অপ্রতুল তাই রপ্তানির প্রশ্নই আসে না। এখন অনেকেই বলতে পারেন, তাহলে তরল গ্যাস যে আমরা রফতানি করবো এতে কি আমরা যথেষ্ট সমৃদ্ধ। উত্তরে বলতে হবে হ্যাঁ। কেননা এলএনজি বা তরল গ্যাস আমদানি করতে নৌ এবং স্থলপথের যে অবকাঠামোর দরকার হয় তা তৈরি করেছে বাংলাদেশ এবং এলএনজি আমদানিতে পর্যাপ্ত সুবিধা তার আছে। তাই এই গ্যাসকে এলপিজি আকারে রপ্তানি করে নিজে লাভবান হতে পারবে। আর এ কারণেই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলোতে এলপিজি গ্যাস পাঠাতে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। কেননা ভারতের এই সাতটি রাজ্যের আশেপাশে কোনো নদীবন্দর না থাকায় এলপিজি সরবরাহ অত্যন্ত ব্যয়বহুল। আকাশপথ ছাড়া ভিন্ন কোন পন্থা নেই আর নৌপথে সহজ পথ হচ্ছে বাংলাদেশের রুট ব্যবহার করা। তাই সহজ পথ হিসেবে ভারত বাংলাদেশী কোম্পানির কাছ থেকে এলপিজি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। অন্যদিকে সমুদ্রঘেঁষা হওয়ার কারণে বাংলাদেশের বন্দর এবং টার্মিনাল সুবিধার পূর্ণ ব্যবহার করে বাংলাদেশের চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত অংশ পুনঃরপ্তানি করে তারা মুনাফা নিবে। এতো বিস্তর সুযোগ থাকা সত্ত্বেও কে না চাইবে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হতে! দেশের জন্য এই অর্থনৈতিক লাভ বাদ দিয়ে হাত গুটিয়ে বসে থাকা নিশ্চয়ই বুদ্ধিমান কূটনীতিকের কাজ না!

এছাড়াও চুক্তি হয়েছে বাংলাদেশকে দেওয়া ভারতের ঋণের প্রকল্প বাস্তবায়নে। সহযোগিতা বিনিময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ইউনিভার্সিটি অব হায়দরাবাদের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। আর সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিনিময় নবায়ন এবং যুব উন্নয়নে সহযোগিতা নিয়ে দুটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। ঢাকার রামকৃষ্ণ মিশনে ভারতের অর্থায়নে বিবেকানন্দ ভবন, খুলনায় ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে ‘বাংলাদেশ-ভারত প্রফেশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট’ গঠন ও বাংলাদেশ থেকে ত্রিপুরায় এলপিজি আমদানির তিনটি প্রকল্পও উদ্ভোধন করেন দুই দেশের সরকার প্রধান।

চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর বাংলাদেশের প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তি নিয়ে যতো না আলাপ হচ্ছে তার চেয়ে বেশি চলছে অপপ্রচার। তিস্তা নিয়ে এই সফরের বিষয়বস্তু ছিলো না তা আগে থেকেই সবাই জানতো। তবে এনআরসি নিয়ে অনেকের উদ্বেগ ছিলো। কিন্তু ভারতের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে জাতিসংঘের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকেই নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়ে দিয়েছিলেন, এনআরসি নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগের কিছু নেই। তাই আলাদাভাবে এটি এবারের সফরে আলোচনায় আসেনি। মনে রাখতে হবে, যে কোন দেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ককে বন্ধুত্বপূর্ণ দৃষ্টিকোণ থেকে পর্যালোচনা করতে হবে। অহেতুক বিভ্রান্তি না ছড়িয়ে চুক্তির বিষয়গুলো সঠিকভাবে জেনে তা নিয়ে আলোচনা করুন। দু’দেশের জনগণের আকাঙ্খা পূরণে একসঙ্গে এগিয়ে চলার প্রচুর সুযোগ রয়েছে, সেই সুযোগকে কাজে লাগাতে হলে সরকারী উদ্যোগের পাশাপাশি নাগরিক সমাজের উদ্যোগ একান্ত প্রয়োজন। তাই অপপ্রচারের মাধ্যমে সমাজের মানুষকে বিভ্রান্ত না করে সত্য জানুন এবং সত্য মানুষকে জানান।

লেখক: হাসান ইবনে হামিদ, রাজনৈতিক বিশ্লেষক।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

এই মাত্র | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে