শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৬, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২০

কূটনীতিতে দ্বৈত চ্যালেঞ্জ দিয়ে শুরু ২০২০ সাল!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
কূটনীতিতে দ্বৈত চ্যালেঞ্জ দিয়ে শুরু ২০২০ সাল!

২০১৯ সালের খতিয়ানটা উল্টালে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের মাঝে যে চ্যালেঞ্জগুলো আমরা দেখি তার মধ্যে এনআরসি ও নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন অন্যতম। শুধু দুই দেশের সরকার না বরং জনগণের মাঝেও এক উদ্বেগ নিয়ে ২০২০ সালের আগমন ঘটেছে। 

বছরের একদম শেষপ্রান্তে এসে দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটা বড় রেখা টেনে দিয়েছে এনআরসি ও নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। এক ধরনের প্রকাশহীন অনুভূতির মাঝেই বছরের শেষ সময়টুকু পাড় করল এ দুই দেশ। কিন্তু বিদায়ী বছরের প্রায় পুরোটা সময় পূর্ববর্তী বছরের ধারাবাহিকতায় প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় ছিল। 

২০০৯ সালের পর থেকে একের পর এক ঘটনা ও দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্কের সমাধান ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের উত্তর-পূর্বের জঙ্গিদের দেশছাড়া করা,  ট্রানজিট দেওয়া,  আন্তর্জাতিক মঞ্চে দিল্লির পাশে থাকা।

অপরদিকে, ভারত সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে দিল্লি ঢাকার বাইরে না যাওয়া, বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য পরিকাঠামো খাতে বিপুল পরিমাণ অর্থ সহায়তা, বিদ্যুৎ সরবরাহ বাড়িয়ে দেওয়া এবং সবশেষে  মহাকাশ প্রযুক্তিতে ভারতের সাহায্য করার ইচ্ছে প্রকাশ করা এক ভিন্ন বার্তাই দেয়।

কিন্তু সম্প্রতি এই সম্পর্কের মাঝে দেয়াল হিসেবে দাঁড়িয়েছে এনআরসি ও নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন!  
ভারতে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার আসামে ন্যাশনাল রেজিস্টার অব সিটিজেনস (এনআরসি) করেছে। বিজেপি নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল ভারতের পার্লামেন্টের উভয়কক্ষে পাস করেছে। তারপর রাষ্ট্রপতি সই করায় বিলটি আইনে পরিণত হয়। ১৯ লাখ লোক কোনও কাগজপত্র দেখাতে না পারায় তারা এনআরসি থেকে বাদ পড়ে গেলেন। এ আইন নিয়ে গোটা ভারতে তুলকালাম, ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আন্দোলন এই ইস্যুতে হচ্ছে, যা এখনো চলমান। ফলে বাংলাদেশে নতুন করে অনুপ্রবেশসহ বিভিন্ন ধরনের প্রভাব পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

নতুন এ পরিস্থিতি বাংলাদেশ কিভাবে মোকাবেলা করবে সেটি বিরাট এক চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। তবে বছরের শেষভাগে নরেন্দ্র মোদির সরকার এনআরসি ইস্যুতে নতুন ঘোষণাও দিয়েছে। গত ২১ ডিসেম্বর সরকারের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণায় থেকে জানানো হয়, নাগরিকত্ব প্রমাণে ভারতীয় নাগরিককে জন্মস্থান বা জন্ম তারিখ সংক্রান্ত প্রামাণ্য নথি অথবা একসঙ্গে দুটো জমা করালেই হবে। অন্যকোন তথ্য প্রমাণাদির দরকার নেই। ওই একটি বা দু’টি প্রামাণ্য নথিতেই বহু তথ্য থাকে, ফলে অন্য কোনও নথিপত্রের প্রয়োজন নেই। এখন দেখার বিষয়, এই ঘোষণার পর কতটুকু শান্ত হয় ভারত! কেননা ইতোমধ্যে এই এনআরসি ইস্যুতে এক ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে, যা সরকার এবং জনগণের মাঝে এক দূরত্ব তৈরি করে দিয়েছে। তাই এই সম্পর্কের মাঝে দাঁড়ানো দেওয়াল ভাঙতে হলে ভারত সরকারকে আরও কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। কেননা জনগণের আস্থা অর্জনের বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না! 

এদিকে, কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সাম্প্রতিক অতীতে যে মন কষাকষি চলছিল তাতে ঘৃতাহুতি হয়েছে নয়া নাগরিকত্ব আইন পাস। পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশকে এক বন্ধনীতে রেখে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বার বার উল্লেখ, ফের ভারত থেকে শরণার্থী যাওয়ার আশঙ্কা, শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক কলকাতা সফরে কেন্দ্রের কোনও প্রতিনিধির না থাকা— সব মিলিয়ে বাংলাদেশে ভারত-বিরোধিতা তীব্র হয়েছে। তার জেরে সম্প্রতি দু’জন বাংলাদেশের মন্ত্রী এবং একটি সরকারি প্রতিনিধি দলের বাংলাদেশ সফর বাতিল করে দিয়েছে ঢাকা। এই অবস্থায় প্রতিবেশীদের মধ্যে একমাত্র ভরসাযোগ্য রাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের চলতি গ্রহণ-দশা কাটাতে, বাড়তি পদক্ষেপ করতে চাইছে সাউথ ব্লক।

ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর মার্চে বাংলাদেশ সফর অবশ্যই সেই উদ্যোগের প্রধান বিষয় হিসেবে তারা দেখছেন। তাছাড়া কূটনীতিকরা বলছেন, হর্ষবর্ধন শ্রিংলাকে পরবর্তী বিদেশ সচিবের দায়িত্বে এনেও বাংলাদেশ-সহ প্রতিবেশী দেশগুলোকে বার্তা দিতে চাইছে মোদি সরকার। বাংলাদেশ, মিয়ানমার এবং শ্রীলঙ্কার ভারপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব হিসেবে আগে বিদেশ মন্ত্রণালয়ে কাজ করেছেন হর্ষবর্ধন।

ঢাকায় শুধু ভারতীয় হাইকমিশনারের দায়িত্বই সামলাননি, সে দেশে তার জনপ্রিয়তাও ছিল বিপুল। তাই কূটনীতিক ও ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে কাজ করা রাষ্ট্রচিন্তকরা হর্ষবর্ধন শ্রিংলাকে বিদেশ সচিবের দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশের মান ভাঙাতে চাইছে ভারত। এমনটাই মনে করছেন তারা।

এটা সত্যি যে, ভারত-বাংলাদেশ ২০২০ সাল শুরু করতে যাচ্ছে নতুন কিছু চ্যালেঞ্জ নিয়ে। তার মধ্যে এনআরসি ও নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন যে অন্যতম তা আগেই উল্লেখ করেছি। বাকি রইল তিস্তা।  তিস্তা চুক্তি দুই দেশের প্রধান আলোচ্য বিষয়, এ নিয়ে জল বহুদূর গড়িয়েছে। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার তিস্তা চুক্তির ব্যাপারে আন্তরিক থাকলেও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কারণে আটকে আছে তিস্তা তা কম বেশি সবারই জানা। ২০১৮ সালের ভারত সফরে প্রধানমন্ত্রী এক সমাবর্তনে অংশ নিয়ে সেখানে এক বক্তব্যে বলেছিলেন, ‘অনেক অর্জনের মধ্যে কিছু বকেয়াও রয়েছে, যা উল্লেখ করে এমন সুন্দর অনুষ্ঠানের অঙ্গহানি করতে চাই না আমি!’  

এই বক্তব্য কিসের ইঙ্গিত বহন করে  তা পুরো সম্মেলনস্থলের সকলেই বুঝতে পেরেছিলেন! শুধু তাই না সেই সফরে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মিটিংয়েও এই তিস্তা নিয়ে খুঁনসুটি করতে ভুলেননি শেখ হাসিনা। মূলত খুব আন্তরিকতার সঙ্গেই প্রতিবারের আলোচনায় তিস্তা এসেছে পরোক্ষভাবে। তিস্তা নিয়ে উভয় দেশের আন্তরিকতার কোনও ঘাটতি নেই কিন্তু ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সাংবিধানিক ক্ষমতা কিছু কিছু ক্ষেত্রে এতোই প্রকট যে প্রাদেশিক সরকারের হস্তক্ষেপের কারণে তাদের ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও অনেক কিছু দ্রুততার সঙ্গে করা সম্ভব হয়ে উঠে না। তবে আমরা আশা রাখব এই জটিলতা কাটিয়ে ভারত সরকার দ্রুতই তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়ন করবে।

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ক্ষেত্রে তিস্তা ছাড়াও অসংখ্য অমীমাংসিত বিষয় ছিল যা মীমাংসিত হয়েছে এবং কিছু বিষয়ে এখনও দু’দেশের মধ্যে বোঝাপড়া ঠিকমতো হয়ে উঠছে না। তবে উভয় দেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে প্রাধান্য দিয়েই সেই সমস্যাগুলোকে সমাধান করতে চাইছে। ভারত-বাংলাদেশ বিশ্বাস করে যে, সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কই পারে সকল সমস্যা সমাধান করতে। এই বিশ্বাস থেকেই ছিটমহল সমস্যা, সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ, অর্থনৈতিক ট্রানজিট বিরোধ, বন্দি বিনিময় চুক্তির কার্যকারিতা, সীমান্ত হত্যাসহ বিভিন্ন সমস্যার সমাধান হয়েছে।
মূলত ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এক নতুন মাত্রায় উন্নীত হয় ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর। এর আগে ভারত-বাংলাদেশ বন্দী বিনিময় চুক্তির কার্যকারিতা প্রত্যক্ষভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছিল না। অবশেষে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ভারত সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ২০১৫ সালে  বাংলাদেশের কারাগারে থাকা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার (ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসাম) শীর্ষ নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে প্রত্যর্পণ করা হয়। 

অর্থনৈতিক ট্রানজিট নিয়েও দু’দেশের মধ্যে শীতল একটা সম্পর্ক চলছিল। অবশেষে ট্রানজিট দেওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নতুনভাবে মোড় নেয়। শুধু আর্থিকভাবে নয়, দীর্ঘ মেয়াদেও লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে এই ট্রানজিটের মাধ্যমে। তবে উভয় দেশকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে যেন সন্ত্রাসীদের চারণভূমি না হয়ে উঠে এই ট্রানজিট করিডোর। 

দু’দেশের সম্পর্কের মাঝে বিষফোঁড়া হল সীমান্ত হত্যা, সীমান্ত হত্যা নিয়ে দু’দেশের সম্পর্ক প্রায়ই উত্তপ্ত হয়ে উঠে। তবে লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, সীমান্ত হত্যা বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশেই আছে। যেমন, আমেরিকা-মেক্সিকো সীমান্তকে বলা হয় মৃত্যুফাঁদ। কারণ পৃথিবীর সবচাইতে বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটে এই সীমান্তে। অতীতে যেখানে সীমান্ত হত্যা ছিল প্রতি বছরে প্রায় ১০০ এর উপরে বর্তমানে তা নেমে এসেছে ৩০ এর নীচে। 

যাই হোক, কোনও হত্যাকাণ্ডই কাম্য নয় এবং এই সীমান্ত হত্যা বন্ধে দু’দেশকে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানাই। উল্লেখ্য, পূর্বের যেকোনও সময়ের চেয়ে বর্তমানে এই সীমান্ত হত্যা অনেক কম। তবে এই সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোটায় নিয়ে আসতে হবে।

২০১৪ সালের ৮ জুলাই নেদারল্যান্ডসের স্থায়ী সালিসি আদালতের রায়ে বঙ্গোপসাগরের বিরোধপূর্ণ ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটার এলাকার মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র এলাকা বাংলাদেশ পেয়েছে। বাকি ছয় হাজার ১৩৫ বর্গকিলোমিটার পেয়েছে ভারত। এই রায়ে উভয় রাষ্ট্রই খুশি এবং দু’দেশই একে বিজয় হিসেবে দেখছে। এই বিজয় বন্ধুত্বের বিজয়, এই বিজয় বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের বিজয়। কেননা, তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে উভয় রাষ্ট্রের মধ্যে বিদ্যমান সমস্যা, যা উভয় রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছিল, তা আন্তর্জাতিক আইনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে নিষ্পত্তি হল।

ছিটমহল সমস্যার সমাধান আসে ২০১৫ সালে। ২০১৫ সালের ১ আগস্ট রাত ১২:০১ মিনিটে দুই দেশ ঐতিহাসিক মুজিব-ইন্দিরা চুক্তির আওতায় একে অন্যের অভ্যন্তরে থাকা নিজেদের ছিটমহলগুল পরস্পরের সঙ্গে বিনিময় করে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ১১১টি ছিটমহল ভারতের ভেতরে থাকা বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল, ছিটমহল বিনিময়ের ফলে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল (৭১১০ একর জমি) ভারতের অংশ হয়েছে। আর ভারতের ১১১টি ছিটমহল (১৭,১৬০ একর জমি) বাংলাদেশের অংশ হয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারত নিজেদের সাবলীল সম্পর্ক ধরে রেখেই সমস্যার মূলোৎপাটন করেছে।  

বিগত বছরগুলোতে বিশেষ করে ২০০৯ থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় স্থান করে নিয়েছে। এই সম্পর্ক এক ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে হাসিনা-মোদির হাত ধরে। একের পর এক দ্বিপক্ষীয় সমস্যার সমাধান করেছেন তারা। তাই ২০১৯ সালের শেষভাগে এসে দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্কে যে উত্তাপ ছড়িয়েছে তা খুব একটা কাম্য নয়। বিগত দশ বছরে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক যে উচ্চতায় স্থান করে নিয়েছে সে সূত্র ধরে এটা বলাই যায়, ২০২০ সাল এক নতুন উত্তাপে শুরু হলেও তা খুব একটা স্থায়ী হবে না।  আমরা আশা রাখছি, এনআরসি ও নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে সকল জটিলতা খুব দ্রুতই  কাটিয়ে উঠবে ভারত। ‘গণভবন’ থেকে ‘জনপথ রোড’ এর দূরত্ব আসবে কমে ,  নতুন বছরে দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্কের এক নব সূর্যের অপেক্ষায় আমরা!

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে