শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:১১, শুক্রবার, ১২ জুন, ২০২০ আপডেট:

নারীর সফলতায় ইভটিজিং একটি নীরব ঘাতক

মোসা. সেলিনা আকতার
অনলাইন ভার্সন
নারীর সফলতায় ইভটিজিং একটি নীরব ঘাতক

ইভটিজিং কথাটির ‘ইভ’ অর্থ নারী, ‘টিজিং অর্থ উত্যক্ত বা বিরক্ত করা। সহজভাষায় বলা যায় ইভটিজিং মানে নারীদের উত্যক্ত করা। তবে বিষয়টি এতো সহজ নয় ‘ইভ’ শব্দটি দিয়ে পৌরানিক আদি মাতা হাওয়া অর্থে সমগ্র নারী জাতিকে বোঝানো হয়। ইভটিজিং মূলত ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও নেপালে ব্যবহৃত হয়। 

“ইভটিজিং” নারী নিগ্রহ উত্যক্ত নির্দেশক কাব্যিক শব্দ মনে হলেও এর পরিধি এবং ভয়াবহতা ব্যাপক। ব্যাপক অর্থে ইভ টিজিং বলতে কোনো মানুষকে বিশেষ করে কোনো নারী বা তরুণীকে তার স্বাভাবিক চলাফেরা বা কাজকর্ম করা অবস্থায় অশালীন মন্তব্য করা, ইঙ্গিতপূর্ণ ইশারা দেয়া, ভয় দেখানো, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করা, তার নাম ধরে অকারণে ডাকা এবং চিৎকার করা, বিকৃতি নামে ডাকা, কোনো অশালীন শব্দ করা, শীস দেয়া, রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে, যানবাহনে বা জনবহুল স্থানে ইচ্ছে করে ধাক্কা লাগানো, কোনো কিছু ছুড়ে দেয়া, ব্যক্তিত্বে লাগে এমন কোনো মন্তব্য করা, ধিক্কার দেয়া, তাকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করা, পথ আগলে দাঁড়ানো, সিগারেটের ধোঁয়া গায়ে ছাড়া বা কবিতাংশ আবৃত্তি করা, চিঠি লেখা, প্রেমে সাড়া না দিলে হুমকি প্রদান ইত্যাদি ইভটিজিং এর মধ্যে পড়ে। 

বর্তমানে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার যুগে ইভটিজিং এর ধরন পরিবর্তন হয়েছে। এখন মোবাইল ফোন, ই-মেইল, ফেইসবুক, মেসেঞ্জার, হটসঅ্যাপ, ইমো, টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আধুনিক প্রযুক্তির দ্বারা অভিনব কৌশলে ইভটিজিং করা হচ্ছে। 

যদিও ইভটিজিং বিষয়টি ৬০ এর দশকে বেশি মনোযোগ পায় গণমাধ্যমে। কিন্তু এটা আসলে মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে ৭০ এর দশক থেকে। যখন অধিক সংখ্যক মেয়েরা বিদ্যালয়ে এবং কর্মক্ষেত্রে যেতে শুরু করে। 

ইভটিজিং বলতে সাধারণভাবে এখনও আমাদের চোখে একটা চিত্র ভেসে আসে। কিছু মেয়ে স্কুলে যাচ্ছে আর পাড়ার বখাটে কিছু ছেলে দুটো শব্দ বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গিমায় উড়িয়ে দিচ্ছে বা শিস দিচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে ইভটিজিং বিষয়টা এখানেই সীমাবদ্ধ না। আমাদের সবার আগে উপলব্দি করতে হবে ইভটিজিং এর ব্যাপকতা। 

আমরা অনেক শিক্ষিত লোকজন ও এই ভুলটা করে বসি। আপনার অফিসে একজন নারী সহকর্মীকে হেয় করে কিছু বললেন সেটা ইভটিজিং। পুরুষ শিক্ষক নারী শিক্ষার্থীকে অবজ্ঞা করে করে কিছু বললেন, কোনো দায়িত্ব থেকে নারী বলে কাজটি করতে পারবে না এ বিশ্বাসে সরিয়ে রাখলেন- সেটাও ইভটিজিং। বাসে মহিলা সিট খালি নেই বলে তাকে বাসে উঠতে না দেয়া, এমনকি পরিবারের বাবা ঠাট্টার ছলে মাকে বললেন, “মহিলারা কম বুঝে” এটাও ইভটিজিং। 

এভাবে প্রতিনিয়ত জেন্ডার ডিসক্রিমিনেশন তৈরি করাও ইভটিজিং। 

বর্তমানে গণমাধ্যমে ইভটিজিং এর যে ধরণ এবং মাত্রা দেখা যাচ্ছে তাতে আমাদের সমাজে মূল্যবোধের যে চরম অবক্ষয় হচ্ছে তা প্রকট হয়ে ফুটে উঠছে। ইভটিজিং এর শিকড় অনেক আগে থেকেই আমাদের সমাজে বিদ্যমান ছিল। সেটি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে অবশ্য বেশ কিছু বছর আগে থেকে। 

ইভটিজিং এর সংজ্ঞা যুগে যুগে পরিবর্তন হয়। আগে যেমন গায়ে হাত না দিলে সেটা ইভটিজিং বলে গণ্য হত না। মূলত ভারতে ৬০ সালেই ইভটিজিং এর কুৎসিত চেহারা প্রকাশ হতে থাকে। তবে মুসলিম প্রধান দেশ প্রাতিষ্ঠানের রাজনীতিবিদ বা নীতিনির্ধারকগণ তা দেখতে বা বুঝতে আরো একটু বেশি সময় নিতে থাকেন। বাংলাদেশে ১৯৭৬ সালে “দ্যা ঢাকা মেট্রোপলিটিন পুলিশ ইভটিজিং নাম পরিবর্তন করে “ওমেন টিজিং” নাম দিয়ে একে সংজ্ঞায়িত করেন। 

তখন থেকে বিষয়টা আইনের দৃষ্টিগোচর হয়। সমাজে ক্রমশ: ইভটিজিংয়ের মাত্রা বাড়তেই থাকে। যেমন তা একসময় পৌঁছে এসিড সন্ত্রাস, ধর্ষণ ও হত্যার মতো জঘন্য অপরাধে। 

আজও বুকটার ভিতরে হু হু করে উঠে ২০১৬ সালের ২৪ আগস্ট দুপুরে কাকরাইলের উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলের সামনের ফুটওভার ব্রিজে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা ৮ম শ্রেণির ছাত্রী রিশার নিথর দেহের ছবি চোখে ভেসে উঠলে। প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় স্কুলে যাওয়ার পথে রিশাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেন বলে আদালতে স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন ঘাতক ওবায়দুল। তেমনি আজও ভুলতে পারিনি ফেনীর নুসরাতের বর্বরতম হত্যার ঘটনা। 

এছাড়াও রয়েছে তিশা, সাবরীনসহ অসংখ্যা কিশোরী হত্যার লোহদৃষ্টি ঘটনা যেটার সূত্রপাত ইভটিজিং থেকেই। বর্তমানে ইভ টিজিং প্রতিকারে অনেক ধরণের আইনের প্রয়োগ রয়েছে। যেমন দণ্ডবিধি অনুযায়ী শালীনতার উদ্দেশ্যে কোনো মন্তব্য, অঙ্গভঙ্গি বা কোস কাজ করলে এক বছর পর্যন্ত বিনাশ্রমে কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারে। আবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন অনুযায়ী অবৈধভাবে যৌনঅঙ্গ বা অন্য কোনো অঙ্গ স্পর্শ করে এবং শ্লীলতাহানি করা হলে অনাধিক ১০ বছর কিন্তু ন্যুনতম তিন বছর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবে এবং অতিরিক্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে। 

এছাড়া মোবাইল কোর্ট আইন অনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেটের সম্মুখে সংঘটিত বা উদঘাটিত হয়ে থাকলে তখনই অপরাধ আমলে নিয়ে শাস্তি দিতে পারবেন। কিন্তু নেই আইনের দৃষ্টান্তমূলক প্রায় অপরাধ কেবলমাত্র দণ্ড আরোপ করেই কি ইভ টিজিং প্রতিকার করা সম্ভব? এ প্রশ্ন এখন সমাজের সচেতন মানুষের। 

সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নে আজ পুরুষের পাশাপাশি এক বিরাট অংশ নারী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। অথচ নারীর স্বকীয়তা বিকাশে এবং সফলতার পথে অনেক ক্ষেত্রেই অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় ইভটিজিং। অনেক সম্ভাবনাময়ী নারী শিশু এবং কিশোরী বয়সেই ঝড়ে যাচ্ছে  ইভটিজিং এর মত ভয়াবহ সামাজিক ব্যাধির সংক্রামণ। এ ব্যাধি যাতে মহামারী আকার রূপ নিতে না পারে তাই ইভটিজিং এর প্রতিকার করা আজ সময়েল দাবি।

ইভটিজিং এর ভয়াবহ ছোবল থেকে সমাজকে রক্ষার্থে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করতে পারে প্রতিটি পরিবার। কারণ পরিবার থেকেই ভালো মন্দের তফাৎ বা নৈতিক শিক্ষার প্রাইমারি ধারণা পেয়ে থাকি আমরা। ছোট সময় থেকেই নৈতিক শিক্ষায় দীক্ষিত করতে হবে। এক সময় বাল্য শিখার প্রচলন ছিল, পড়ানো হতো “সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি, সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি। কিন্তু কালের পরিক্রমায় তা বিলুপ্তির পথে। বরং অনেক পরিবারের শিশুদের দেখানো হয় পাশ্চাত্য মুভি, Family Politics এ ভরপুর ইন্ডিয়ান সিরিয়াল আর যৌন সুড়সুড়িতে ভরা English Movie.

এ থেকে পরিত্রাণ ঘটাতে না পারলে সামাজিক অবক্ষয় চূড়ান্ত রূপ ধারণ করবে। ইভটিজিং রোধে শিক্ষক সমাজও উদ্যোগী ভূমিকা পালন করতে পারে, তবে তা যেন পরিমল বা হুসনে আরার কার্বন কপি না হয়। 

অনেক জ্ঞানপাপী নারীদের পোশাক পরিচ্ছেদ চাল-চলন নিয়ে কথা বলেন, তাদের বলতে চাই- নুসরাত তো হিজাব পড়তো, পোশাকে ছিলো শালীনতাপূর্ণ তাহলে সে কেন ধর্ষিত হলো: এবং তাও ধর্মীয় পোশাকধারী এক হুজুর দ্বারা। তাই বলতে পারি মানুষের ধর্মীয় পোশাকের আড়ালেও থাকতে পারে তার বিকৃত মন, বিকৃত চেহারা। আসলে আমাদের দৃষ্টি ভঙ্গির আগে পরিবর্তন করতে হবে। নারীকে অবজ্ঞার চোখে দেখার অবসান ঘটাতে হবে। প্রতিটি পরিবারে ছেলে সন্তান আর মেয়ে সন্তানকে সমান দৃষ্টিতে দেখতে হবে, সমান সুবিধে ও স্বাধীনতা দিয়ে বড় করতে হবে যাতে মেয়েদের প্রতি ছোট সময় থেকেইে শ্রদ্ধাবোধ জন্ম নেয়। নিজের পরিবারের প্রতিটি শিশু এমন ধারণায় অটুট হয়ে বড় হলে সমাজের জন্য অন্য মেয়েদের প্রতি তার সম্মানবোধ গড়ে উঠবে। সে তখন নারীদের নারী নয় একজন মানুষ হিসেবে দেখবে। আমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজে ইভটিজিং এর শিকার নারীদের অনেকটা অবজ্ঞার চোখে দেখা হয়, ভাবখানা এমন যে তুই ওড়নাটা ঠিকমতো পড়লে বা টি-শার্ট কিংবা ফতুয়া পড়ে বাইরে না গেলে এমনটা হতো না। কিন্তু শাড়ি আর সেলোয়ার কামিজ পড়া মেয়েরাও কি নিগৃত হচ্ছে না? সুতরাং আমাদের এই ভ্রান্ত ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। পারিবারিক নৈতিকতা শিক্ষার পাশাপাশি শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে। পবিত্র কুরআনে আছে- ‘‘আর তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না, নিশ্চয় তা অশ্লীল কাজ ও মন্দ পথ।’’ (সুরা বনী ইসরাঈল- ৩২)

ইভটিজিং আমাদের সমাজে ক্যান্সারের মত বিস্তারের পেছনে রাজনৈতিক দলগুলোর নির্লিপ্ততা ও অনেকখানি দায়ী। প্রায়ই দেখা যায় ইভটিজারদের কোনো না কোনো রাজনৈতিক পরিচয় থাকে। কিন্তু এই প্রথা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কেননা অপরাধীদের কোনো দল হতে পারে না। অপরাধী যে দলেরই হোক না কেন তার শাস্তি অবধারিত এই  বিশ্বাসে বলিয়ান হতে হবে প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে। 

ইতিমধ্যে ইভটিজিংয়ের শিকার অনেক তরুণী লজ্জায় ঘৃনায় আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে আর যারা বেঁচে আছে তাদেরকে সমাজ আড় চোখে দেখছে। ফলে অনেক সম্ভাবনাময় জীবন আজ কোনঠাসা হয়ে নিজেকে আড়াল করে রাখছে গৃহকোনে। পরিবারের সদস্যরাও অনেক সময় তাকেই দোষারোপ করে। এখনও আমাদের সমাজে অনেক নারী নিজ যোগ্যতায় সাফল্য অর্জন করলেও এই সফলতার পিছনে বিভিন্ন চারিত্রিক বিষয় নিয়ে মন্তব্য করে তাকে টিজ করা হয়। এ কারণে এখনও অনেক সম্ভাবনাময় নারী কর্মক্ষেত্রে নিজেকে সুযোগ্যভাবে তুলে ধরতে দ্বিধাবোধ করে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আমাদের রাষ্ট্র, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আমাদের দেশ। 

এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে সমাজ থেকে ইভটিজিং প্রতিকার করতে হবে সর্বাগ্নে। আর এ কাজে প্রতিটি নারীকে সমবেতভাবে কণ্ঠস্বর তুলতে হবে। নিজেকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে প্রতিটি নারী নিজেকে স্মার্ট বা আধুনিক হতে গিয়ে নিজের মর্যাদা নিজেই ধ্বংস করা থেকে বিরত থাকতে হবে। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় বিজ্ঞাপনে নারীকে নগ্ন কিংবা অর্ধনগ্ন করে উপস্থাপণ থেকে বিরত থাকতে হবে। সংস্কৃতির নামে বিদেশ থেকে আমদানী করা অপসংস্কৃতির মূলোৎপাটন করতে হবে। নৈতিক শিক্ষা ও সৎচরিত্র গঠনের জন্য ব্যাপক ভিত্তিক কার্যক্রম হাতে নিতে হবে। 

এক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ক্লাব, সামাজিক সংগঠন, ছাত্রসংগঠন, এনজিও সহ বিভিন্ন সংস্থাকে এগিয়ে নিতে হবে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে এ বিষয়ে আরও আন্তরিক ও জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে, দেশের লাখ লাখ ইমাম এবং আলেমদের কাজে লাগাতে হবে; শিক্ষকদের সজাগ ও সচেতন করতে হবে। 

নারী ভগ্নি, নারী বধূ তারা ভোগ্য পণ্য নয়, শ্রদ্ধা ও ভালবাসা পাওয়ার মতো আল্লাহ তায়ালার এক অমূল্য নিয়ামত। আমাদের সমাজে এ বিশ্বাসের লালন করতে পারলেই কেবল আমরা ইভটিজিং থেকে মুক্তি পেতে পারি। 

এ কয়েক দশক আগেও রাস্তাঘাটে কোনো মেয়েকে উত্ত্যক্ত করার কথা ভাবতেও ভদ্র ঘরের সন্তানরা লজ্জা পেতো। এমন অপরাধের খবর অভিভাবকের কানে গেলে নিজ হাতে সন্তানকে শাস্তি দিতেন। প্রতিটি পাড়ায় সামাজিক শাসন ছিল। পাড়ার মুরুব্বিরা কারোও সন্তানকে অপরাধ করতে দেখলে শাসন করতো। এখন এমন চিত্র বিরল। তাইতো ইভটিজিং এর ব্যাপকতা বেড়ে গেছে। 

এখন কেবল রাস্তাঘাটে স্কুল কলেজ নয়, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও মেয়েরা নিরাপদ নয়। এ ভয়ংকর অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে চায় জাতি, নারীরা তাদের সম্মানের আসনে থাকবে এটাই জনগণের প্রত্যাশা। অতীতেও যে নারীদের সাথে এমনটা ঘটতো না তা কিন্তু নয়। তবে বর্তমানে নারীরা এগিয়ে আসছে, প্রতিবাদী হচ্ছে, আইনের শরণাপন্ন হচ্ছে, সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলছে তাই আমরা অনেক ঘটনাই বেশি জানতে পারছি। অতীতে এমন অনেক জঘন্য অপরাধ অনেক নারীই নীরবে নিভৃতে মুখ বুজে সহ্য করেছে। অনেক ঘটনাই লোক চক্ষুর অন্তরালে রয়ে গেছে যা ভুক্তভোগীকে তিলে তিলে নিংশেষ করে দিয়েছে। 

আজ সেই অবস্থার পরিবর্তন এসেছে। অধিকার সম্পর্কে সচেতন হচ্ছে। নিজেকে স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলছে। তার পাশে আছে তার পরিবারের সদস্য; আছে নারীবাদী সংগঠনগুলো, আছে নারী শিশু ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়সহ সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন অঙ্গ- সংগঠন। সর্বোপরি বর্তমান নারীবান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নে নিয়েছেন নানামূখী কর্মসূচি। যা নারীকে করেছে আরও আত্মপ্রত্যয়ী ও স্বাবলম্বী। 

এতকিছুর পরেও ইভটিজিং এর মতো দুষ্ট সামজিক ব্যাধি প্রায়ই মাথাচাড়া দিয়ে উঠে সমাজের কোথায়ও কোথায়ও চরমভাবে। বিনাশ করে দেয় সম্ভাবনাময় কিছু জীবনকে। নীরবে নিভৃতে অন্তরায় হয়ে থাকে কোন কোন সম্ভাবনা বিকাশের পথে। ইভটিজিং এর এই বিষবৃক্ষকে সমূলে বিনাশ করতে না পারলে রাষ্ট্রের এক বিরাট সম্ভাবনার উৎস নারীর সাবলীল সফলতার পথ চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। যা একটি জাতির উন্নয়নের ক্ষেত্রে অশনী সংকেত। 

পরিশেষে আবারও স্মরণ করিয়ে দেয়া ইভটিজিং প্রতিকারে প্রতিটি পরিবারকে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে। ছেলে-মেয়ে বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজনসহ সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। সন্তান কোথায় কী করছে তা আপনাকে অবশ্যই জাবাবদিহিতার আওতায় নিয়ে আসতে হবে। সন্তান বিশেষ বয়সে উপনীত হলে অবশ্যই তার প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে। তার সাথে বন্ধু সুলভ আচরণ করে কাউন্সিলিং করতে হবে। সেই সথে মানসিকভাবে উজ্জীবিত করার মহান ব্রত নিয়ে মনোবিদ বা শিক্ষক সমাজের পরিচ্ছন্ন ইমেজ আছে এমন মানুষরা এগিয়ে আসতে পারেন। 

লেখক : মোসা. সেলিনা আকতার। সহকারী অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, পটুয়াখালী সরকারি কলেজ, পটুয়াখালী। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে