শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৭, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশ হারালেও টিক্কা খানকে পুরস্কৃত করে ভুট্টো ও তার কন্যা!

সোহেল সানি:
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ হারালেও টিক্কা খানকে পুরস্কৃত করে ভুট্টো ও তার কন্যা!

যুদ্ধে পরাজয়ের পরও কি রাষ্ট্র কর্তৃক পুরস্কারলাভ করা যায়? হ্যাঁ যায়! পৃথিবীতে এমন একটি দেশ আছে, যে দেশটি এমনই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। দেশটির নাম 'ইসলামিক রিপাবলিক অব পাকিস্তান।'

দেশের পরাজয় তরান্বিত করেও রাষ্ট্র কর্তৃক পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিটি হলেন জেনারেল টিক্কা খান। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালীন পূর্বপাকিস্তানের কসাই খ্যাত গভর্নর। বেলুচিস্তানের কসাই বলেও তার কুখ্যাতি ছিল। 

টিক্কা খান "স্বাধীন বাংলাদেশ" অভ্যুদয়ের কিছুূদিন আগে পাকিস্তানে ফিরে গেলেও পুরস্কারলাভের জন্য জুলফিকার আলী ভুট্টোর ক্ষমতাগ্রহণ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর হয়ে এসেছিলেন জেনারেল টিক্কা খান। ১৯৭২ সালের ৩ মার্চ ভুট্টো কর্তৃক সেই টিক্কাই নিযুক্ত হন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান। জনরোষে সামরিকজান্তা প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে বসানো হয়েছিল জুলফিকার আলী ভুট্টোকে। ভুট্টো টিক্কা খানকে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান করে নিজেও এক বিস্ময়ে পরিণত হয়েছিলেন।      

পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর লজ্জাস্কর আত্মসমর্পণমূলক পরাজয় পাকিস্তানের মানচিত্রকে বদলে দেয়। যার নেপথ্যে  রাজনৈতিকভাবে জুলফিকার আলী ভুট্টোরই অবদানই ছিল মুখ্য। 

'বাংলাদেশের কসাই' খ্যাত জেনারেল টিক্কা খান সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণের পর ভুট্টোর  প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হন। এমনকি পিপলস পার্টির নেতাও। সামরিক বাহিনী হাতে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে সেই ভুট্টোকেই ফাঁসিতে ঝুলে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে। 

পরবর্তীতে পিতার যোগ্য সন্তান হিসাবে বেনজীর ভুট্টো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন। লাইমলাইটে চলে আসেন ভুট্টো ভক্ত জেনারেল টিক্কা খান। প্রধানমন্ত্রী বেনজীর ভুট্টো '৮৮ সালে টিক্কা খানকে পাঞ্জাব প্রদেশের গভর্নর করেন।
ইতিহাস বড় নিষ্ঠুর আর তা যদি হয় পাকিস্তানের বেলায়, তবে সে নিষ্ঠুতার আরও তীব্রতর। 
ভুট্টোর উত্তরসুরী কন্যা বেনজীর ভুট্টোও হত্যার শিকার হন। প্রকাশ্য নির্বাচনী জনসভায় গুলিবিদ্ধ হয়ে। 

১৯৬৯ সালে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ডমার্শাল আইয়ুুব খানের বিরুদ্ধে যখন পূর্বপাকিস্তানে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয় তখন লে. জেনারেল পদে উন্নীত হন টিক্কা খান। ১৯৭১সালের ৬ মার্চ টিক্কা খান পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর পদে নিয়োগ পান। তবে ঢাকায় আসেন ৭ মার্চ। যেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর  দিকনির্দেশনামূলক ঐতিহাসিক ভাষণে বলেন, 'এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবাবের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।' বঙ্গবন্ধু এও বলেন বলেন,"আমি যদি হুকুম দেবার নাও পারি তোমাদের যার যা কিছু আছে তা নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা কর।"  

উল্লেখ্য, ১৯৬৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর গভর্নর হয়ে এসেছিলেন নৌবাহিনী প্রধান এস এম আহসান।  ১৯৭০ সালের নির্বাচনী রায়ত্তোর পরিস্থিতিকে রাজনৈতিকভাবে সমাধানের কথা বলে ছিলেন তিনি। ইয়াহিয়া খান কর্ণপাত না করায় তিনি পদত্যাগের কথা জানান। এরপর ১৯৭১ সালের ৪ মার্চ সাহেবজাদা ইয়াকুব খান গভর্নর হয়ে আসেন।

কিন্তু নতুন গভর্নর জেনারেল ইয়াকুব খানও পূর্বপাকিস্তানের সংকটকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার জন্য ইয়াহিয়া খানকে তাগিদ দেন। তিনিও পূর্ববর্তী গভর্নর আহসানের মতো পদত্যাগ করার কথা বলেন। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান তখন টিক্কা খানকে গভর্নর করে ঢাকায় পাঠান। গভর্নর পদে আসীন হবার আগে পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক ছিলেন টিক্কা খান। '৭১- এ ঢাকায় সামরিক অভিযান ও নৃশংস হত্যাকান্ড পরিচালনার জন্য প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান তাকে মূলত পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর করেন।  

পূর্বপাকিস্তান হাইকোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি বি এ সিদ্দিকী (বদিউদ্দিন আহমেদ সিদ্দিকী) টিক্কা খানকে শপথ করাতে অস্বীকার করেছিলেন। বেসামরিক প্রশাসন কার্যত তখন পাকিস্তানের ভাবী প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কব্জায়। পাকিস্তানের সম্ভাব্য বিরোধী দলের নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো ঢাকায় সাংবাদিকদের কাছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে পাকিস্তানের ভাবী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে আখ্যায়িত করে গিয়েছিলেন। 

কিন্তু ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে গণহত্যা ও বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার অধ্যায় সূচিত হলে সেই প্রধান বিচারপতি বি এ সিদ্দিকীই জেনারেল টিক্কা খানকে ৯ এপ্রিল গভর্নর পদে শপথবাক্য পাঠ করিয়েছিলেন। টিক্কা খানের সঙ্গে একই দিন পূর্বপাকিস্তান বাহিনীর কমান্ডার পদে লে. জেনারেল আমীর আব্দুল্লাহ নিয়াজী আসীন হন। 

এর পরদিন ১০ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার আত্মপ্রকাশ করে। ১৭ এপ্রিল অস্থায়ী সরকার শপথ নেয়।
 
টিক্কা খান স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে গভর্নর হাউজে  (আজ যা বঙ্গভবন) থাকতেন। গুরুগম্ভীর ওই লোকটার দিকে তাকালে নাকি আঁচ করা যেত না লোকটা এতটা নৃশংস হতে পারেন। গভর্নর হাউজের তার চুল কাটা নাপিত ছিলেন ধীরেন রায়। একদিন চুল কাটাতে বসে টিক্কা খান নাপিতের নাম জানতে চান। ভীরুকণ্ঠে ধীরেন রায় শুনে টিক্কা খান বলেন, 'তোম হিন্দু হ্যায়?' 
ধীরেনের হাঁটু কাঁপুনি দেখে গভর্নর টিক্কা খান পুত্র খালিদকে নির্দেশ দিয়ে বলেন, "ধীরেনের যেন কোন অসুবিধা না হয়, তুমি খেয়াল রেখো।"

টিক্কা খানের সামরিক সচিব মেজর জিলানীর ভাষায় টিক্কা খান নাকি ব্যতিক্রমী জুতা পায়ে চলতেন গভর্নর হবার পরও। শক্ত হিলযুক্ত বুট পায়ে পথ চলতেন অন্তর কাঁপানো আওয়াজ করে।  জনগণের কাছে কসাই বলে পরিচিত টিক্কা খানকে 'খোদাভীরু' হিসাবে চিত্রিত করে তার সামরিক সচিব দাবী করেন যে, "টিক্কা খান নামাজ আদায় করতেন এবং ধুমপান, মদপান থেকে মুক্ত দূরে থাকতেন। 

অথচ, বাস্তবতা হচ্ছে টিক্কা খানের ২৫ মার্চ গণহত্যার পর এক কোটি লোক উদ্বাস্তু হয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়। ১৯৭১ সালের ৭ আগস্ট তারই পরামর্শে আওয়ামী লীগের ৭৯ জন এমএনএ এবং ১৯৪ জন এমপিএ -কে অযোগ্য ঘোষণা করে উপনির্বাচন দেয়া হয়। স্বাধীনতা বিরোধীদের উপনির্বাচনে জয়ীও করা হয় ওই প্রহসনের নির্বাচন করে। যদিও এতকিছু করেও ইয়াহিয়ার সন্তুষ্টি আদায় করতে ব্যর্থ হন টিক্কা খান। ১২ আগস্ট লোক দেখানো রাজনৈতিক কর্মকান্ড শুরুর নামে টিক্কা খানকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।

কুষ্টিয়ার ডা. এ এম মালিককে গভর্নর নিয়োগ করে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পূর্বপাকিস্তানে একটি সরকার গঠন করেন। মালিক মন্ত্রীসভায় আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম থেকে নির্বাচিত   অধ্যাপক শামসুল হক ও নোয়াখালীর ওবায়দুল্লাহ মজুমদার যোগ দিলে আওয়ামী লীগ থেকে বহিস্কৃত হন। অন্যান্য মন্ত্রী ছিলেন, এএসএম সোলায়মান, মওলানা ইসহাক,একে মোশাররফ হোসেন, আবুল কাশেম, নওয়াজেশ আহমেদ, আখতার উদ্দীন আহমেদ, মওলানা একেএম ইউসুফ, মওলানা আব্বাস আলী খান, জসিম উদ্দীন আহমদ ও মুজিবুর রহমান প্রমুখ। 
  
"মালিক নামা"
১৯০৩ সালে জন্ম নেয়া ডাঃ এ এম মালিক যখন যেমন তখন তেমন ধরণের সুবিধাবাদী চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। সেই সূত্রেই তিনি টিক্কা খানের স্থলে পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর হন। 

তিনি ১৯৪০ সালে শেরেবাংলার ও ১৯৪৬ সালে শহীদ সোহরাওয়ার্দীর দলে ভিড়ে বেঙ্গল আইন পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৪৬ সালে বাংলার প্রধানমন্ত্রী হবার পর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তাকে চীফ হুইপ করেন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান হলে পূর্বপাকিস্তানে মুখ্যমন্ত্রী নাজিমুদ্দিনের লোক হয়ে যান মালিক। ফলে প্রাদেশিক সরকারেরর কৃষি ও মৎস মন্ত্রী হন। 

১৯৪৯ সালে নাজিমুদ্দিন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হলে কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য, শ্রম ও পূর্তমন্ত্রী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন ডাঃ আব্দুল মোত্তালিব  মালিক। ১৯৫৮ সালে ৭ অক্টোবর সামরিক আইন জারি করেন ইস্কান্দার মীর্জা প্রেসিডেন্টের গদিতে বসলে রাষ্ট্রদূত হয়ে চলে যান সুইজারল্যান্ডে। অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসাবে অস্ট্রিয়া ও যুগোশ্লাভিয়ার তিনি রাষ্ট্রদূত হন। ইস্কান্দার মীর্জাকে হটিয়ে জেনারেল আইয়ুব খান প্রেসিডেন্ট হলেও মালিকের সামনে কোন সংকট দেখা দেয়নি। ১৯৬৭ সালে ডাঃ মালিক হলেন চীন, ফিলিপাইনে রাষ্ট্রদূত।

১৯৭১ সালে ১২ আগস্ট পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর হন। আর এর মধ্য দিয়ে গণধিকৃত রাজাকারে পরিণত হন ডাঃ মালিক। জীবন বাঁচাতে পারলেও বিচারের সম্মুখীন হতে হয় তাকে। দালাল আইনে বিচারিক আদালত কর্তৃক যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত করা হয় মুক্তিযুদ্ধকালীন ইয়াহিয়া খানের এ দোসরকে। বঙ্গবন্ধু হত্যারত্তোর রাজৈতিক পটপরিবর্তনের মুখে জেনারেল জিয়াউর রহমানের বদৌলতে ডাঃ এ এম মালিক কারামুক্ত হন এবং ১৯৭৭ সালে মারা যান। 

প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান হতাশ হয়ে পড়েন। ২৩ নভেম্বর শেষ রক্ষার জন্য পাকিস্তানে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন। ৩ ডিসেম্বর ভারতের ওপর বিমান হামলা চালান। হীতে বিপরীত হয়। পাল্টা ভারতও বিমান হামলা চালায়। ১৪ ডিসেম্বর ঢাকায় গভর্নর হাউজে (বঙ্গভবন) বিমান হামলা চালানো হয়।  দরবার হলে পার্শিয়ান কার্পেট থেকে আগুন ধরে যায় গভর্নর হাউজে। ওই মুহূর্তে গভর্নর মালিক বিদেশী সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপরত ছিলেন। গভর্নর হাউজের পূর্ব উত্তর কোণায় নিরাপদ ব্যাংকার তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে গিয়ে আশ্রয় নিয়ে অবস্থা বেগতিক দেখে দুপুর বারোটার দিকে গভর্নর  মালিক ও তার মন্ত্রিসভা পদত্যাগ করে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আশ্রয় নেন। আন্তর্জাতিক রেডক্রস ঘোষিত 'নো ওয়ার' এলাকা ছিল ওই হোটেলটি। ১৬ ডিসেম্বর পরিসমাপ্তি ঘটে পূর্বপাকিস্তানের। বিকেল পাঁচটায় রেসকোর্স ময়দানে ভারত ও বাংলাদেশ বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় জেনারেল কমান্ডিং ইন চীফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিংহ অরোরার কাছে পাকিস্তান বাহিনীর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল আমীর আব্দুল্লাহ খান নিয়াজীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে।

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে একটা যৌথ কমান্ড বাহিনী গঠনের অনুরোধ করলে ভারত তাতে সায় দেয়। পূর্বপাকিস্তানে স্থলপথে প্রবেশ করে ভারতীয় বাহিনী। 

বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র:
বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করার পর নির্মীয়মাণ প্রাদেশিক পরিষদ ভবন (জাতীয় সংসদ ভবন) এ রাখা হয় এবং ১ এপ্রিল পিআই-এর একটা বোয়িং বিমানে করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কোন তথ্য জানার সুযোগ না থাকলেও ১০ এপ্রিল তাঁকে রাষ্ট্রপতি করা হয়। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচারিত হয়। যাতে বাংলাদেশের সাড়ে সাতকোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার অর্জনের আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের অখন্ডতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান। 

উপস্থিতি না থাকায় উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ এবং খন্দকার মোশতাক আহমেদ, অর্থমন্ত্রী এম মনসুর আলী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এএইচএম কামরুজ্জামান ১৭ এপ্রিল কুষ্টিয়ার মেহেরপুরের বৈদ্যনাথপুরের আম্রকুঞ্জে অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহণ করে। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ প্রধান সেনাপতি পদে জেনারেল এমএজি ওসমানীকে নিয়োগ দেন একই দিন। পরবর্তীতে এবং ১১ জন সেক্টর কমান্ডার নিয়োগ দেন তিনি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে পৃথিবীর মানচিত্রে স্বাধীন সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এর অভ্যুদয় ঘটে। ত্রিশ লাখ শহীদ আর দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম হানীর বিনিময়ে বাঙালীর এ স্বাধীনতা। ভুলি কি করে তাই নরঘাতক ইয়াহিয়া খানের জল্লাদ টিক্কা খান ও বিশ্বাসঘাতক বাঙালী দেশদ্রোহী ডা. মালিকদের মতো গণহত্যাকারীদের।

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে