শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৪, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১

আমেরিকায় কার্ল মার্কসের ভূত

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকায় কার্ল মার্কসের ভূত

ঊনবিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠতম চিন্তাবিদদের একজন হলেন কার্ল মার্কস। তাঁর মৃত্যু হয়েছে প্রায় এক শত আটত্রিশ বছর আগে ১৮৮৩ সালের ১৪ মার্চ। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষার্ধ এবং পুরো বিংশ শতাব্দী জুড়ে তাঁর চিন্তাধারা পৃথিবীর রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি, সাহিত্য, সংস্কৃতি, দর্শন, ধর্ম, এমনকি পপ কালচার সহ জ্ঞান, বিজ্ঞান, বিধান অথবা পদ্ধতির এমন কোন শাখা নেই যেখানে আলোড়ন সৃষ্টি করে নাই। একবিংশ শতাব্দীতে তাঁর প্রভাব ক্ষীণ হয়ে আসছে। মার্কস ইহলোক ত্যাগ করেছেন কিন্তু তাঁর প্রেত এখনও হানা দিয়ে বেড়াচ্ছে বিশ্বময়। গেল শতাব্দীর শেষার্ধের বিখ্যাত ফরাসী দার্শনিক জ্যাক ডেরিডা (Jacques Derrida) তাঁর পুস্তক Spectres of Marx যুক্তি দেখিয়েছেন যে সাম্যবাদের পতন হয়েছে কিন্তু পুঁজিবাদ এবং উদারনৈতিক গণতন্ত্র সমাধান করতে পারেনি দারিদ্র, অনাহার, স্বাস্থ্য সেবা, সম্পদ ও উপার্জনের পর্বত সম পার্থক্য, অভিশংসন সমস্যা এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ। তাই মার্কসের প্রেত এখনও হানা দিয়ে বেড়াচ্ছে। কেননা তিনি পৃথিবীর মানুষের বিরাজমান সমস্যার উপস্থাপন এবং সমাধানের অন্ততঃ চেষ্টা করেছেন। কিন্তু পৃথিবীর সমস্যা নিদারুণ জটিল এবং স্থান কালের আবর্তে ক্রম পরিবর্তনশীল। 

অপরিসীম ধন সম্পদে পরিপূর্ণ যুক্তরাষ্ট্রেও উপরোক্ত সমস্যা গুলো নিদারুণভাবে বিরাজিত। এখানে মার্কসের প্রেতের দৌরাত্ম্য সম্পর্কে আমার ধারণা নেই। কিন্তু এই কায়াহীন প্রেতের ভয় দেখিয়ে রিপাবলিকান এবং দক্ষিণ পন্থী রাজনৈতিক এবং ধর্ম ব্যবসায়ীদের রমরমা বাণিজ্য চোখে পড়ার মত। ক্যাপিটল হিলে ৬ জানুয়ারির ব্যর্থ অভ্যুত্থানে মারদাঙ্গা মনোবাসনা ছিল বামপন্থী এবং তথাকথিত "রেডিক্যাল সমাজতন্ত্রে" বিশ্বাসী ডেমোক্র্যাটদের ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলিয়ে দেওয়া। অনেক বছর ধরে আমেরিকার বহুল জনপ্রিয় এক ক্যাবল টিভি, কতিপয় রেডিও টক শো, উগ্র ডানপন্থী রক্ষণশীল রিপাবলিকানদের লাগামহীন প্ররোচনা এবং গত চার বছরে ট্রাম্পের মিথ্যাভাষণ ও টুইটার ট্যানট্রামে প্রচুর আমেরিকানদের মগজ ধৌলাই হয়েছে। সমাজতন্ত্র নামক মামদো ভূতের অলীক ভয় দেখিয়ে কায়েমি স্বার্থবাদীরা আমেরিকার আসল সমস্যাগুল ধামাচাঁপা দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

অর্ধেকেরও বেশি আমেরিকানদের বদ্ধমূল ধারণা যে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবেই। তাদের মতে এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হল নিকটবর্তী কিউবা। এদেশের মাথা প্রতি জিডিপি হল $৮৮২২। যুক্তরাষ্ট্রের হল $৬৩০৫১। কিউবায় শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা বিনা খরচে পাওয়া যায়। প্রায় সকলের বাসস্থান রয়েছে। চাকুরী ও অবসর ভাতার ব্যবস্থা আছে। যুক্তরাষ্টে এগুলো নেই। যুক্তরাষ্ট্রে মোটামুটি মুক্ত অর্থনীতি। কিউবায় উৎপাদনের প্রায় সকল প্রতিষ্ঠান সরকারের মালিকানায় এবং সমাজতান্ত্রিক এক দলীয় একনায়ক তন্ত্র থাকার জন্য ব্যক্তি, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা নেই। এই সব কারণে কিউবানরা নিজ দেশ ছেড়ে আমেরিকায় পালিয়ে আসে। ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রগতিশীল বামপন্থীদের নেতা বার্নি স্যানডার্স এবং আলেকজান্দ্রা ওকাজিয়ো করটেজ - এওসির মুখে সমাজতন্ত্রের কথা শুনলে কিউবানদের গায়ে জ্বর আসে। আর তাছাড়া ঐতিহ্য গত ভাবেই সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকে পলাতক কিউবান আমেরিকানরা রক্ষণশীল এবং রিপাবলিকান দলের সমর্থক। এদের বিপুল অংশ দক্ষিণ ফ্লোরিডায় বাস করছে। এদের একচেটিয়া ভোটে রিপাবলিকানরা ফ্লোরিডায় বিজয় লাভে এগিয়ে থাকে। এবারেও ২০২০ সালের ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্প ফ্লোরিডায় বিজয়ী হয়েছেন। কিউবান আমেরিকানরা কার্ল মার্কসের ভূতগ্রস্ত ডেমোক্র্যাটদের অলীক ভয়ে দলে দলে ভোট দিয়েছিল ট্রাম্পকে। ৬ জানুয়ারির ব্যর্থ অভ্যুত্থানে বিপুল সংখ্যায় অশংগ্রহনকারী বর্ণবাদী অস্ত্রধারী সংগঠন প্রাউড বয়েজের (Proud Boys) নেতা কিউবান আমেরিকান এনরিকে টেরিওকে (Enrique Tarrio) বিচারের কাঠগড়ায় হাজির করার কাজ শুরু হয়েছে। অপরাধী হিসেবে জেলের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

অধিকাংশ আমেরিকানদের কাছে সমাজতন্ত্রের জঘন্য ব্যর্থতার জ্বলন্ত প্রমাণ ভেনিজুয়েলা। উদ্দেশ্য প্রণোদিত প্রচারণায় সক্রিয়করণকারীরা (enablers) সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার উদাহরণ হিসাবে তুলে ধরে ভেনিজুয়েলার নাম। খনিজ তেল সমৃদ্ধ এক কালের ধনী দেশ ভেনিজুয়েলার বর্তমান আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। দক্ষিণপন্থীদের মত অনুযায়ী এর জন্য দায়ী সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থার অসফলতার সাথে রয়েছে সর্বব্যাপী দুর্নীতি এবং অন্যান্য কারণ। একটি প্রধান কারণ হল যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রদের দ্বারা আরোপিত অর্থনৈতিক এবং বানিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা। 

ভেনিজুয়েলার উৎপাদনের দুই তৃতীয়াংশ রয়েছে বেসরকারি মালিকানায়। এখানকার অর্থনীতি মিশ্র পুঁজিবাদী। কিন্তু শাসক দলের নামে লাগান রয়েছে 'সমাজতন্ত্র' শব্দটি। দুর্নীতি আর নির্বাচন কারচুপিসহ রয়েছে বদনাম। যুক্তরাষ্ট্রের প্রচার মাধ্যমে ভেনিজুয়েলা একটি ব্যর্থ শত্রু রাষ্ট্র। ঐ দেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্টে আশ্রয়প্রাপ্ত ভেনিজুয়েলান আমেরিকানরাও দক্ষিণপন্থী রিপাবলিকান। সবচেয়ে কৌতুকপ্রদ বিষয় হল ৩ নভেম্বরে ঘটিত ইতিহাসের অন্যতম কারচুপিহীন নির্বাচনের ভোট বানচাল করার জন্য ট্রাম্প কর্তৃক দায়ের করা মামলায় তার কৌঁসুলীর জেরা। ট্রাম্পের এটর্নি মিসেস সিডনি পাওয়েল (Sydney Powell) এর বক্তব্য অনুযায়ী সমাজতন্ত্রী হুগো শ্যাভেজের নেতৃত্বে এবং আর্থিক সহায়তায় ভোট গণনাকারী ডোমিনিয়ন (Dominion) কোম্পানির মেশিন ট্রাম্পের ভোটগুল মুছে দিয়েছে (delete)। তাই ট্রাম্প নির্বাচনে হেরেছেন। ডেমোক্র্যাটরা সমাজতন্ত্রী হুগো শ্যাভেজের সাথে যোগসাযোগ করে এই জঘন্য ঘটনা ঘটিয়েছে। হাস্যকর বিষয় হল হুগো শ্যাভেজ ইন্তেকাল করেছেন ২০১৩ সালের ৫ মার্চ। এই ধরনের আজগুবি বানোয়াট তথ্যে জমজমাট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ওয়েভ পেইজের পাতাগুল।

ভেনিজুয়েলা ও কিউবার নাম উচ্চারিত হলেই মূলত: স্বল্প শিক্ষিত আমেরিকানদের হৃদকম্পন শুরু হয় সমাজতন্ত্র নামের এক মামদো ভূতের ভয়ে। অথচ কদাচিৎ শোনা যায় সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ের কথা। জনপ্রতি উপার্জন এবং জিডিপি (GDP)র মাপকাঠিতে এরা পৃথিবীর ধনী দেশগুলোর অন্যতম। এদের সকলের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কাঠামোর ভিত্তি হল গণতন্ত্র এবং উদারনৈতিক সমাজতন্ত্র। কানাডা ও ইউরোপের ধনী দেশগুলকে বলা যায় কল্যাণব্রতী রাষ্ট্র (welfare state)। সমাজতান্ত্রিক দেশ গণপ্রজাতন্ত্রী চীন অর্থনৈতিক কাঠামোতে পুঁজিবাদের কিঞ্চিত সুস্বাদু মসলা মিশিয়ে অচিরেই যুক্তরাষ্ট্রকে পিছে ফেলে দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশে পর্যবসিত হবে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। সমাজতন্ত্রের সাথে কিঞ্চিত ধনতন্ত্রের ককটেল যে অর্থনৈতিক অগ্রগতির অন্তরায় নয় এমন বিশ্লেষণ সাধারণ আলোচনায় কদাচিৎ শোনা যায়। বস্তুত ভীষণ জটিল অর্থনৈতিক-সামাজিক-রাজনৈতিক সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের এক তরফা সমাধানের কোন ধন্বন্তরি ঔষধ অথবা তাবিজ কবজ আছে বলে মনে হয় না। কার্ল মার্কসের ভূত আমেরিকা সহজে ছাড়বে বলে মনে হচ্ছে না।

লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং সাবেক উপ-উপাচার্য: ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে