শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৭, শুক্রবার, ১৯ মার্চ, ২০২১

কৃতজ্ঞতা, তবে শঙ্কা চট্টগ্রাম সিটি মেয়রের জন্য

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
কৃতজ্ঞতা, তবে শঙ্কা চট্টগ্রাম সিটি মেয়রের জন্য

চট্টগ্রাম সিটির ৭ বারের নির্বাচিত কাউন্সিলর সাইয়েদ গোলাম হায়দার মিন্টুর মৃত্যুতে 'প্যানেল মেয়র' নির্বাচন স্থগিত করেছেন মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী। কৃতজ্ঞতা, প্রিয় মেয়র। শোকের খবরটি পেয়েই বিষয়টির গুরুত্ব তুলে ধরে মেয়রের দৃষ্টি আকর্ষণে লিখেছিলাম। 

চট্টল মেয়র শহরে একজন আদি বাসিন্দা এবং বনেদি পারিবারিক ঐতিহ্যের মানবিক মানুষ। তিনি নগরবাসীর নার্ভ বুঝেছেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো, যারা মেয়র কিংবা জননেতাদের 'পান থেকে চুন খসলে'ই সামাজিক মাধ্যম ভাসিয়ে দেন, তাদের কাউকেই এ বিষয়টি নিয়ে একটি বাক্য লিখে মেয়র কিংবা চসিক পর্ষদের প্রশংসা করতে দেখলাম না । 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কী তবে নিছক সমালোচনার জন্য? শহরের ৬ জন মেয়রকেই খুব কাছে থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। কারো সাথে রাজনৈতিক সাংগাঠনিক, কারো সাথে পেশাগত কারণে সম্পর্কের বিস্তৃতি। চট্টগ্রামের মেয়রদের একেকজনের সময়কাল এক এক মাত্রায় ছন্দময়। এক এক কালে মানুষের বলয়, বিস্তৃতির রকমফের। তাদের অনেকগুলো ভালো কাজ গণমাধ্যম বা সামাজিক মাধ্যমে ইতিবাচকতার আলো পায়নি।

আবার কোন কোন খারাপ কাজও ধামাচাপা পড়ে গেছে। নানা কারণে এমনটি হয়েছে। সে সব কারণ আপাত বিশ্লেষণ না করলেও একথা নিশ্চিত বলতে পারি, এর দায় আমাদের সবারই। কেবল সমালোচনা। কেবল ঈর্ষাতেই আমরা যেন মশগুল। এই যেন রাজনীতি ও সমাজের রূপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

সার্বিক বিশ্লেষণে বলা যায়, নাগরিক সমাজের মন-মানসিকতা ক্রমশ যেন আত্মকেন্দ্রিকতা দলবাজি আর আভ্যন্তরীণ গ্রুপিংয়ের ঘেরাটোপে বন্দি হচ্ছে। দু একটি উদাহরণ দেয়া যাক। যেমন, চট্টগ্রামের প্রথম 'বিজয়মেলা'র গোড়াপত্তন করেন নাগরিক সমাজ। বীর মুক্তিযোদ্ধা কবি সাংবাদিক লেখক সাংস্কৃতিক সংগঠকরাই এর উদ্যোগে ছিলেন। নেপথ্যে অবশ্যই রাজনৈতিক শক্তি ছিল। দু বছর না যেতেই সেই উদ্যোগের হাল ধরেন সাবেক মেয়র মুক্তিযোদ্ধা-জননেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। 

নিছক আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে নয়, মুক্তি সংগ্রামী হিসেবেও এক্ষেত্রে তার দায়বোধ ছিল। মত পার্থক্যের কারনে কেউ কেউ তার এমন কর্তৃত্ব নিয়ে এতদিন পরেও প্রশ্ন তোলেন। 

একথা অনস্বীকার্য যে এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী সে সময় মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার হাল ধরে প্রায় তিন দশকের ধারাবাহিকতা অব্যাহত না রাখলে তবে হয়তো এতদিনে সেই মেলার অস্তিত্বই না থাকার আশঙ্কা তৈরি হতো।চট্টগ্রামের এমন বহু ভাল উদ্যোগ সুশীল সমাজ কিংবা নাগরিক সমাজ ধরে রাখতে পারেননি। রাজনৈতিক চেতনার ডানায় ভর করে প্রশাসনিক ও সাংগঠনিক সমন্বয় না হলে কোন বৃহত্তর আয়োজন সাধারণত টিকে থাকে না।

এই মেলার গোড়াপত্তনের সময়ে আরেকজন মেয়রের অবদান আমরা প্রায়ই ভুলে যায়! অনেকটা দলগত কারণেই এমনটি হয়েছে। মেলার সূচনালগ্নে মিউনিসিপ্যালিটির প্রথম মেয়র ছিলেন মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি সে সময়ের জাতীয় পার্টির চট্টগ্রাম শহরের সভাপতিও ছিলেন। তিনি মেয়র থাকাকালেই মেলার প্রথম দিকের উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন চসিকের নানা উন্নয়ন প্রকল্প থেকে অর্থ দিয়েই। বিজয় মেলাকে উল্লেখযোগ্য প্রণোদনা দেন তিনি। এমনকি চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের ভিত্তি মূলেও তার অবদান ছিল। এজন্য তিনি পরবর্তীতে মামলার আসামিও হন। কিন্তু হাল আমলের নগরের 'ইতিহাস রচনাকারীরা' সাবেক এই মেয়রের এসব অবদানের কথা ভুলেও উচ্চারণ করেন না । 

কেউ দলগত কারণে কেউ গোষ্ঠীগত ঘেরাটোপ কিংবা আত্মকেন্দ্রিকতায় অতীতের প্রতি অবিচার করেন।

আরেকটি উদাহরণ দেয়া যাক। চট্টগ্রামের সদ্য সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন নির্বাচিত হওয়ার আগে থেকেই শহরবাসীর জন্য ঝুঁকি ও বিড়ম্বনার নাম ছিল বিলবোর্ড। বিলবোর্ডকে কেন্দ্র করে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হলেও চসিকের ফান্ডে প্রত্যাশিত রাজস্ব জুটত না। সংবাদপত্রগুলো বিলবোর্ড নিয়ে অভিন্ন প্রতিবেদনও প্রকাশ করেছিল। 

নাগরিক সমাজের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে মেয়র পদে দায়িত্ব নিয়েই প্রত্যাশিত পদক্ষেপটি নেন আ জ ম নাছির উদ্দিন। কিন্তু তাঁর বিদায়লগ্নে কিংবা বিদায়ের পরে লক্ষ্য করা গেছে, পাঁচ বছরের কার্যকালের সফলতা-ব্যর্থতার বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কেউ বিলবোর্ড উচ্ছেদে এই মানুষটির নির্লোভ কঠোর অবস্থান কিংবা এতো বড় সাফল্যের বিষয়ে তেমন ইতিবাচক যুথসই স্বীকৃতি দেননি। অনেকে এ নিয়ে কথা বলতেও যেন লজ্জা পান! সাবেক এই মেয়রের কাছ থেকে সংবাদমাধ্যম কিংবা গণমাধ্যমের অনেকেই অনেক ভাবে উপকৃত ও লাভবান হয়েছেন। তাঁদেরও অনেকেই এক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতা দূরে থাক, যেন 'চেয়ারে নেই, তাই এসব বলারও কোন দায়বদ্ধতা নেই' বলে ভাবছেন । সেই সময়কার খুব কাছে কাছে নিয়মিত থাকা অনেকে এর মধ্যে কেল্লা বদল করেছেন ! 

বলা যাক, বিএনপি সমর্থিত এম মনজুর আলমের কথা। তার সময়কালে নানামুখী চাপের মধ্যেও ধৈর্য ও সততার যে পরীক্ষা দিয়ে গেছেন তা কয়জন শহরবাসীই বা সচেতনতার সাথে উপস্থাপন করেন! 

বিএনপি'র আরেক নেতা চট্টগ্রামের দ্বিতীয় মনোনীত মেয়র মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন। দলগত বিভক্তির প্রভাব উপেক্ষা করলে একথা স্পষ্ট, যে কেউই স্বীকার করবেন তার প্রশাসনিক বিচক্ষণতা ছিল অনন্য ।

শহরবাসীর ভাগ্য উন্নয়নে সেবার দায়িত্ব পাওয়া এই জনপ্রতিনিধিদের কারো ক্ষেত্রেই সঠিক মর্যাদাটুকু দেননি এই শহরের অনেক দায়িত্বশীল। সংশ্লিষ্ট দলগুলোর সিদ্ধান্তের বাইরে নাগরিক দায়বদ্ধতার পর্যায় বিবেচনাতেও এটি বলা চলেই। তাই নতুন মেয়রের জন্য শংকা জাগে। উদ্বিগ্ন হই। দল ও শহরবাসী- এই দুই আঙ্গিক থেকেই চট্টল মেয়রের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ। 
   
আশা করি, ভালো মন্দের বিশ্লেষণে সংবাদমাধ্যম,গণমাধ্যম বা সামাজিক মাধ্যমের সহযোদ্ধারা আরো বেশি দায়িত্ববান হবেন। 

সামাজিক মাধ্যমের অপরিণামদর্শী ছোবল থেকে সবাইকে রক্ষা, রাজনৈতিক প্রশাসনিকভালো উদ্যোগগুলোর প্রশংসা এবং খারাপ পদক্ষেপ থেকে পরিত্রাণে নাগরিক দায়িত্ব রয়েছে। 

যে শহর কিংবা রাষ্ট্রের আলো-হাওয়া জল নিয়ে আমরা বেঁচে আছি, সেই শহর কিংবা রাষ্ট্রের জন্য এতোটুকুন দায় কি আমাদের থাকা উচিত নয়? আশা করি উন্নয়ন ও ভবিষ্যত প্রজন্মের স্বার্থে এর গুরুত্ব অনুধাবন করবো আমরা। 

লেখক: সহ-সভাপতি, বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন আহ্বায়ক, চট্টগ্রাম নাগরিক উদ্যোগ; সিন্ডিকেট সদস্য, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে