শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৮, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়

ক্ষমতা ও লালসা মানুষকে পশুবৃত্তির দিকে ঠেলে দেয়। বিশ্বের বহু রাজা-রানী বা সম্রাট-সম্রাজ্ঞীর রয়েছে পশুবৃত্তিসুলভ অধ্যায়। যা ইতিহাসে খল চরিত্র বিশেষ। 

ইতিহাসের কিংবদন্তি চরিত্রের অন্যতম একটি মিশরের রানী ক্লিওপেট্রা। মিশরের রাজা সপ্তম টলেমির কন্যা ছিলেন ক্লিওপেট্রা ও পুত্র অষ্টম টলেমি। বয়সে তিন বছরের ছোট আপন ভাই অষ্টম টলেমির সঙ্গেই বিয়ে হয় ক্লিওপেট্রার।
 
তবুও এ বিয়ে বন্ধন কখনো 'ক্ষমতা' অপেক্ষা বড় হয়ে ওঠেনি। স্বামীকে হটিয়ে ক্লিওপেট্রা সিংহাসন দখল করে নেন। কিন্তু অচিরেই সৈন্যদল বিদ্রোহ ঘোষণা করে রানী ক্লিওপেট্রার বিরুদ্ধে। বিদ্রোহীরা তার স্বামী অষ্টম টলেমিকেই আবার সিংহাসনে বসায়। সিংহাসন ফিরে পেতে ক্লিওপেট্রা উদগ্রীব তখন। মুহূর্তে খবর পান রোমের সেনাপতি মিশরে আসছেন। অপূর্ব সুন্দরী ক্লিওপেট্রা সাহায্য প্রার্থনা করেন রোম সাম্রাজ্যের কিংবদন্তির মহানায়ক জুলিয়াস সিজারের সঙ্গে দেখা করে। মুগ্ধ হয়ে পড়েন সিজার। ভালবেসে বিয়ে করেন ক্লিওপেট্রাকে। 

সিজার ও ক্লিওপেট্রা প্রেমকাহিনী রোম সাম্রাজ্যে বিতর্কিত হয়ে পড়ে। ব্রুটাস তাকে সিনেট কক্ষে হত্যা করে। কিন্তু জুলিয়াস সিজারের মৃত্যুর পর তারই শিষ্য সেনাপতি মার্ক অ্যান্টিও ক্লিওপেট্রার প্রেমের ফাঁদে পড়েন। তারপর তা বিয়েতে গড়ায়। অক্টাভিয়াস, অ্যান্টনি ও লেপিডাস এশিয়া মাইনরের ফিলিপ্পি নামক স্থানে যুদ্ধ করে ব্রুটাস ও ক্যাসিয়াকে হত্যা করে সিজার হত্যার প্রতিশোধ নেন। এতে রোম সাম্রাজ্য বিভক্ত হয়ে যায়। পরে অক্টাভিয়াস ও মার্জ অ্যান্টনির মধ্যেও বিরোধ হয়।  ক্লিওপেট্রাকে দমন করতে এসে কিন্তু মার্ক অ্যান্টনি রূপে মুগ্ধ হয়ে প্রেমে পড়েন। তাকে বিয়ে করে রোমের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করেন। 

সিজারের মতো পম্পেই ও ক্র্যাসাস সমরবিদ হিসাবে মহাবীর ছিলেন। পম্পের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুদ করতে সিজার তার কন্যা জুলিয়াকে বিয়ে দেন। পরপর কয়েকটি যুদ্ধে জিতে জুলিয়াস সিজার রোম সাম্রাজ্যের সীমানা বর্ধিত করেন উত্তরে আটলান্টিক মহাসাগরের তীর পর্যন্ত। যে অঞ্চলের হাজার বছর পর নাম দেয়া হয়েছে ইংলিশ চ্যানেল। কিন্তু ত্রি-মহাবীরের মধ্যে দেখা দিল ভাঙ্গন। পম্পেইর স্ত্রী অর্থাৎ সিজারের মেয়ে জুলিয়ার অকাল মৃত্যু হয়। পম্পেই হয়ে ওঠেন সিজারের প্রতিপক্ষ। 

সিজার তখন ফ্রান্সে বসে খবর পান পম্পেই রোমের রাজধানী দখলের অভিযান শুরু করেছে। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ও এশিয়া মাইনর এলাকায় পম্পেই ছিলেন সর্বেসর্বা। সিজার আক্রমন করে তাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করলো উত্তর আফ্রিকায়য়। পম্পেই গ্রিসের ফারশালীয়াতে পরাজিত হয়ে মিশরে পালিয়ে যান। খবর শুনে সিজার মিশর হানা দেয়ার আগেই পম্পেইকে গুপ্তঘাতক হত্যা করে। কিন্তু সিজার এতে খুশি হতে পারেননি। মিশরীয়দের হাতে তার শত্রু নিহত হবে এটা মানতে পারছিলেন না। সৈন্য নিয়ে মিশরে গেলে মিশরের সিংহাসনচ্যুত রানী ক্লিওপেট্রা সঙ্গে তাঁর পরিচয় ঘটে। 

রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করেন সিজার। একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন। তার নাম রাখা হয় ক্লডিয়াস সিজার।  সিজারের নেতৃত্বে একনায়কতন্ত্র কায়েম করলেন। ফলে সিনেট সদস্যরা চটে গেল। একদিন ব্রুটাস ও ক্যাসিয়াস এর নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা প্রকাশ্যে সিনেট কক্ষেই জুলিয়াস সিজারকে হত্যা করে। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৪ অব্দের ১৫ মার্চ। 
সিজারের মৃত্যুর পর অগাস্টাস সিজার। অগাস্টাস ছিলেন রোম সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট। তিনি রাজপুত ছিলেন না। মহাবীর জুলিয়াস সিজারের ভাগ্নে ছিলেন। তার নাম ছিল গাইয়াস অক্টোভিয়াস। সম্রাট হয়ে অগাস্টাস সিজার নামধারণ করেন। মহাবীর আলেকজান্ডার মৃত্যুবরণ করলে গ্রিক সাম্রাজ্য ভেঙ্গে পড়ে। তখনই রোমানরা জয় করতে থাকে একটার পর একটা দেশ। পোষ্যপুত্র হিসাবে সিজার ভাগ্নে গড়ে তুলছিলেন ভবিষ্যৎ উত্তরাধিকারি হিসাবে। 

৩৩২ খ্রিষ্টাব্দে মহাবীর আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর থেকে ৩১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে রোম কর্তৃক মিশর দখলের মধ্যবর্তী সময় পর্যন্ত টলেমি রাজবংশের প্রতিনিধিরা রাজত্ব করেন। ক্লিওপেট্রা একমাত্র রানী যিনি ইউরোপ তথা গোটা রোম সাম্রাজ্যের ওপর প্রভাব বিস্তার করেন। তিনি ছিলেন মিশরের রাজা সপ্তম টলেমির মেয়ে। টলেমি রাজবংশ মিশরীয় আচার-আচারণ, ভাষা, কৃষ্টি উপেক্ষা করে চলতেন। ব্যতিক্রম ছিলেন ক্লিওপেট্রা। তিনি মিশরীয় বা ফারাওয়াদের মতো বেশভূষা ও ভাষা করায়ত্ত করে নিজেকে মিশরীয় সূর্য দেবতা 'রে'র কন্যারূপে আত্মপ্রকাশ করেন। সর্পশোভিত স্বর্ণমুকুট পরিধান করতেন। বিলাসবহুল ও রাজকীয় জীবনযাপনে রাজকোষ বড় অংশ ব্যয় হয়ে যেত। ফলে  অর্থাভাবও দেখা দিত কখনও কখনও। 

পিতা রাজা সপ্তম টলেমি ৫১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে মৃত্যুবরণ করলে ১৫ বছর বয়স্ক ছোটভাই অষ্টম টলেমি সিংহাসনের অধিকারী হন। রাজসিংহাসনের উত্তরাধিকারের দাবি যাতে অন্যের হাতে না যায়, তার জন্য রাজা সপ্তম টলেমি নিজপুত্র ও কন্যার মধ্যেই বিয়ে দিয়ে যান। ক্লিওপেট্রা ও অষ্টম টলেমির মা-বাবাও আপন ভাই-বোন ছিলেন। 
রাজা টলেমি ও রানী ক্লিওপেট্রা স্বামীর স্ত্রীর বন্ধন বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। রানী ক্লিওপেট্রা রাজসিংহাসনে বসলেও বেশিদিন টিকতে পারেননি। সৈন্যসামন্তরা বিদ্রোহ করে রানী ক্লিওপেট্রার বিরুদ্ধে। তাকে সিংহাসনচ্যুত করে। তার স্বামীকেই ক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়। এতে গৃহযুদ্ধ বাঁধে রাজ্যজুড়ে। 

ক্লিওপেট্রাকে রাজসিংহাসন ফিরে পেতে ভাবলেন রোম সাহায্য করলেই তিনি স্বামীকে উচ্ছেদ করে আবার সিংহাসনে বসবেন। এ ভাবনার কারণ ছিল তার বাবা সপ্তম টলেমি একবার সিংহাসনচ্যুত হলে রোমেবর সহায়তায় তা আবার ফিরে পেয়েছিলেন। উচ্ছেদ হয়ে ক্লিওপেট্রা  রাজ্যহারা হয়ে পড়েছিলেন। ঠিক একই সময় রোম সেনাপতি জুলিয়াস সিজারের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মহাবীর পম্পে পালিয়ে মিশরে আসেন। এ খবর শুনে জুলিয়াস সিজার মিশরে হাজির হন। এটা ৪৮ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দের ঘটনা। পম্পেকে আঘাত করার আগেই মিশরে গুপ্তঘাতকের হাতে সিজার নিহত হন। সিজার মিশরে আসলে রাজ্যহারা ক্লিওপেট্রা গোপনে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। মুগ্ধ হয়ে রোম সেনাপতি সিজার প্রতিশ্রুতি দেন যে, অচিরেই সামরিক বল প্রয়োগ করে ক্লিওপেট্রাকে সিংহাসন ফের বসিয়ে দেবেন। 

৪৭ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে জুলিয়াস সিজার ক্লিওপেট্রাকে ঠিকই সিংহাসনে বসিয়ে দিয়ে মাত্র ১৫ দিন পাশে ছিলেন। তিনি ২৭ মার্চ মিশর ছেড়ে আবার নিজ দেশ রোমে গমন করেন। ক্লিওপেট্রার রূপে মুগ্ধ হয়ে প্রথমে প্রণয় এবং বিয়ে করেন এরকম একটা কিংবদন্তি মিশরীয় সমাজে প্রচলিত আছে। তাদের ঔরসে একটি ছেলে হয়, যার নাম টলেমি সিজার। অবশ্য গল্প উপান্যাসে এর সত্যতা বিশ্বাস করেন না কেউ। ক্লিওপেট্রাকে ইতিহাসে বলা হয়েছে কিংবদন্তির মহানায়িকা। 

পিতা সপ্তম টলেমি ৫১ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে মারা গেলে রাজসিংহাসনে আরোহণ করেন তার ছোট ভাই অষ্টম টলেমি। ১৫ বছর বয়সী ছোটভাই রাজা অষ্টম টলেমিকে বিয়ে করেন ১৮ বছর বয়স্ক ক্লিওপেট্রা। পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সুন্দরী রানীর মর্যাদায় আসীন ছিলেন ক্লিওপেট্রা। জীবনীকারদের চোখে ক্লিওপেট্রার কন্ঠস্বর বীণার তারের ধ্বনির সঙ্গে তুলনীয় ভীরুকাঁপা ঠোঁটকে গোলাপের পাপড়ির মতো, মায়াবী হরিণী চোখ, সূর্যমুখীগড়নের নাক অসামান্য সৌন্দর্যরূপের বর্ণনাতীত। স্বর্গের দেবতা প্লেটোর ছিল চারধরনের গুণমুগ্ধ ভক্ত ও তোষামোদকারী কিন্তু রানী ক্লিওপেট্রার ভক্ত অনুরাগীর সংখ্যার রকমের অন্ত ছিল না। 

রোমে গিয়ে জুলিয়াস সিজার একটি বিজয় উৎসব পালন করেন। দুই বছর লেগেছিল নিহত পোম্পের সৈন্যদের দমন করতে। ক্লিওপেট্রাকে ওই উৎসবে রাজকীয় সম্মান প্রদর্শন করা হয়। রোমে স্থাপিত গ্রীক দেবতা ভেনাস জেনেট্টিক্মের মন্দিরে মিশরীয় রানী ক্লিওপেট্রার একটি স্বর্ণমূর্তি স্থাপন করা হয়। সিজার কর্তৃক ক্লিওপেট্রার প্রতি ভালবাসা ও সম্মান প্রদর্শনের নিদর্শন এটি। মূর্তির বেদিতে খচিত করা হয় এই কথাটি- Goddess of Egypt (মিশরের দেবী)। সিজার আপনজনের হাতে নিহত হন যে মুহূর্তে কাকতালীয় যে রানী ক্লিওপেট্রা তখন রোমেই ছিলেন। এরপর ক্লিওপেট্রা নিজেকে স্বাধীন সম্রাজ্ঞী ঘোষণা করেন। এসময় রোমের আরেক সেনাপতি অ্যান্টেনি বিশাল এক নৌবহর নিয়ে মিশরের দিকে অগ্রসর হন ক্লিওপেট্রাকে উচ্ছেদ করতে। কিন্তু ক্লিওপেট্রা অ্যান্টেনিকে হাত করার পুতুলে পরিণত করার জন্য কুটনৈতিক চাল চালেন। 

বিলাসবহুল প্রমোদতরীতে প্রচুর উপঢৌকন সাজিয়ে অ্যান্টেনির সঙ্গে সাক্ষাত করেন সিডনাস নদীর তীরে। ক্লিওপেট্রা অপরূপ রূপে, গুণে এবং উপঢৌকনাদিতে প্রীতিমুগ্ধ করে অ্যান্টনিকে অধিকার করেন। অ্যান্টেনি ভুলে গেলেন তার পুণ্যবতী পতিপ্রাণা স্ত্রী অক্টাভিয়া ফুলভিয়াকে। প্রেমযমুনায় যেন ঝাঁপ দিলেন তিনি। পারস্যের বিদ্রোহ দমনের কথা বাদ দিয়ে অ্যান্টেনি  ক্লিওপেট্রার সঙ্গে পড়ে থাকলেন মিশরের আলেকজান্দ্রিয়াতে। সিজারের মৃত্যু যে হীনবল কাটিয়ে ওঠতেই ক্লিওপেট্রা রোম সেনাপতিকে প্রেমের বন্ধনে একাকার করে নেন। ফলে স্ত্রী ফুলভিয়ার মৃত্যু হয় অ্যান্টেনির বিশ্বাসঘাতকতায়। 

ফুলভিয়া ছিলেন অক্টেভিয়ানের (অগাস্টাস সিজার) আপন বোন। ক্লিওপেট্রাকে শেষ পর্যন্ত বিয়ে করেন অ্যান্টনি। ফলে রোম সাম্রাজ্য গর্জে ওঠলো এর প্রতিক্রিয়ায়। বিয়ের আগে অ্যান্টেনি রোমে চলে গেলে ক্লিওপেট্রা রোম সাম্রাজ্যেরই একটি করদ রাজ্য জুডায়ার রাজা হেরোডের বিরুদ্ধচারণ করলেন। অ্যান্টেনির বন্ধু ছিলেন হেরোড। 
সিরিয়া ও লেবানন ছিল হেরোডের এলাকা। তা দিয়ে দিতে স্বামীকে বন্ধুর প্রতি চাপ সৃষ্টি করতে বলেন। অ্যান্টেনি রাজী হননি। টলেমি সিজার যে জুলিয়াস সিজারের সন্তান তা রাজকীয় উৎসব করে ঘোষণা করেন সোনার সিংহাসনে আসীন ক্লিওপেট্রা। রোম সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকারী। 

অগাস্টাস সিজার জুলিয়াস সিজারের পুত্র নন। নাবালক টলেমি সিজারের অভিবাবক হিসাবে ক্লিওপেট্রাকেই রোম সাম্রাজ্যের সম্রাজ্ঞী ঘোষণা করেন। রোম সাম্রাজ্যের রাজধানী রোম থেকে আলেকজান্দ্রিয়ার স্থানান্তর করেন। চারটি রাজ্য ভাগ করে আলেকজান্ডার হেলিয়সকে আর্মেনিয়া, তাঁর পূর্বস্বামী টলেমিকে পশ্চিমের সমুদয় অঞ্চল। বোন সেলেনকে দেন সাইরেন। 

অগাস্টাস সিজারের হাতে দেয়া হয় ইতালির মূল অংশ। রোমান সিনেট গর্জে উঠলো। অ্যান্টেনিকে বরখাস্ত করলো। রোম যুদ্ধ ঘোষণা করলো। ক্লিওপেট্রা ও অ্যান্টেনি নৌযুদ্ধ অংশ নিল। কিন্তু ক্লিওপেট্রা না বলে কেটে পরলো। ফলে পরাজিত হল অ্যান্টনি। অক্টোভিয়ান মিশরের দিকে ছুটে আসছিল। ক্লিওপেট্রা দিশেহারা হয়ে খবর পাঠালেন অ্যান্টেনির কাছে যে ক্লিওপেট্রা মারা গেছে। 

এ খবর শুনে অ্যান্টেনি আত্মহত্যা করা ছাড়া কোন গত্যন্তর থাকবে না এটা জেনেই ক্লিওপেট্রা মিথ্যা খবর দিয়েছিলেন বার্তাবাহক দিয়ে। নিজের তরবারি দ্বারা আঘাত করে অ্যান্টনি আত্মহত্যা করার পর ক্লিওপেট্রা অক্টেভিয়াসের কাছে রত্নসম্ভার পাঠালেন। কাজ হল না এ কৌশল। আলেকজান্দ্রিয়ার রাজপ্রসাদ দখল করে ক্লিওপেট্রার শয়নকক্ষে প্রবেশ করলেন। হাজার রত্নমালায় বিভূষিত হয়ে রানী ক্লিওপেট্রা শুয়ে তাঁর স্বর্ণের সিংহাসনে। তবে ক্লিওপেট্রা জীবিত নয় তখন মৃত। 

আত্মসম্মান বাঁচাতে সাপের দংশনে তিনি আত্মহত্যা করেন এমন কিংবদন্তি থাকলেও বিদ্বেষী রোমান লেখকরা এসব দাবি করেন। তবে ক্লিওপেট্রার ছেলে টলেমি সিজার পালিয়ে ভারতবর্ষে পৌঁছার আগেই গুপ্তঘাতকের হাতে হত্যার শিকার হন। অগাস্টাস সিজার ভয় করতেন জুলিয়াস সিজারের পুত্র হিসাবে রোম সাম্রাজ্যের বৈধ উত্তরাধিকারি মূলত টলেমি সিজার। তাই তাকে হত্যা করা হয়।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশ্লেষক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ তাফসির

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে