শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪০, শনিবার, ০৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

৫ ডলারে হইচই, ১০ ডলারে চুপ!

হাসান ইবনে হামিদ :
অনলাইন ভার্সন
৫ ডলারে হইচই, ১০ ডলারে চুপ!

এক,

করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে নাকাল দক্ষিণ এশিয়া। গত বছরের শুরুতে যখন উহানে এর ব্যাপকতা ছড়িয়ে পড়ে, ইউরোপ আমেরিকাকে বিপর্যস্ত করে করোনা যখন দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবেশ করে তখন কিন্তু মহামারী আতংকে ভুগেছিলো এই অঞ্চলের মানুষ! কিন্তু ইমুইনিটি স্ট্রং এবং শক্তিশালী ভ্যারিয়েন্টের প্রভাব খুব একটা না পড়ার কারণে ভারত-বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার মানুষকে ইউরোপ আমেরিকার ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করতে হয়নি। এভাবে আতংক আর বিষাদের মধ্য দিয়ে গত বছর অতিবাহিত হলেও শেষদিকে টিকা আবিস্কারের সুসংবাদ মানুষকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেয়। একটি নয় বরং একাধিক কার্যকরী টিকা আবিস্কারের সংবাদে মানুষও কিছুটা উচ্ছ্বসিত ছিলো। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তড়িৎ গতিতে ফাইজার, মডার্না ও অক্সফোর্ডের করোনা টিকার জরুরি ব্যবহারে অনুমোদন দিয়েছিলো। তারপর দ্রুততার সাথেই বিশ্বের প্রভাবশালী এবং টিকা আবিস্কৃত রাষ্ট্রসমূহের নাগরিকেরা সেই টিকা কর্মসূচিতে অংশ নিতে শুরু করে। তবে বাংলাদেশের মানুষ টিকা পাওয়ার বিষয়টা নিয়ে অনেকটা অনিশ্চিত ছিলো, আদৌ টিকা পাবে কিনা তা নিয়েও ছিলো নানা জল্পনা। সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের সহায়তায় বাংলাদেশে শুরু হলো টিকা কার্যক্রম। কিন্তু হঠাৎ করেই এ বছরের মার্চে ভারতে ব্যাপক হারে করোনা রোগী ও মৃতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় এই টিকা সরবরাহ ভারতের পক্ষ থেকে বন্ধ করে দেয়া হয়। বাংলাদেশ সরকার দ্রুততার সাথেই বিকল্প ব্যবস্থায় টিকা পেতে চীন, রাশিয়া ও আমেরিকার সাথে যোগাযোগ করে এবং উপরোক্ত তিন দেশ থেকেই বাংলাদেশ ইতিবাচক সাড়া পায়। বর্তমানে ফাইজার, সিনোফার্ম ও আমেরিকা থেকে অক্সফোর্ডের টিকা আমদানি কার্যক্রম শুরুও হয়েছে। গণমাধ্যম মারফতে জানা গেছে চীনের টিকার প্রতি ডোজ দাম পরবে ১০ ডলার করে। 

দুই, 
২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি বিশ্বের ৫৪তম দেশ হিসেবে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু টিকা কার্যক্রমের শুরু থেকেই নানামুখী অপপ্রচারের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সরকারকে যেতে হয়েছে। অক্সফোর্ডের টিকা যেখানে সোনার হরিণ সেখানে বাংলাদেশ সরকার উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রথমদিকের দেশ হিসেবে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম শুরু করলেও ভারতকে জড়িয়ে নানা প্রোপাগান্ডা শুনতে হয়েছে। শুরুতে বলা হলো এই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ বিনা কারণে ভারতের কাছ থেকে বেশি দামে কিনছে। এরপর বলা হলো, ভ্যাকসিন কিনলেও ভ্যাকসিন দেবেই না বাংলাদেশকে ভারত। কিন্তু যখনই দেখা গেল নির্দিষ্ট কম দামে সঠিক সময়েই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ পাচ্ছে এবং বন্ধুরাষ্ট্র ভারত উল্টো উপহার হিসেবে বাংলাদেশকে ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন দিচ্ছে, তখন অপপ্রচারকারীরা বলতে শুরু করলো এটা ভারতের তৈরি নিম্নমানের অপরীক্ষিত ভ্যাকসিন! এই ভ্যাকসিন প্রয়োগে ভারতেই অনেক মানুষ অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। তাই এই ভ্যাকসিন নিলে নিশ্চিত শরীর খারাপের দিকে যাবে! মূল কথা, যেহেতু ভারতের কাছ থেকে এই ভ্যাকসিন বাংলাদেশ নিচ্ছে তাই সোশ্যাল মিডিয়ায়তে একদল উঠেপড়ে লেগেছে এই ভ্যাকসিনকে বিতর্কিত করতে, পুরো ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমকে বিতর্কিত করতে। আমি বরাবরই বলছি, ভারত-বাংলাদেশ যেকোন চুক্তি করুক একদল প্রোপাগান্ডা চালাবেই। আর ভ্যাকসিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস বাংলাদেশ আনবে ভারত থেকে কিন্তু সেটা বিতর্ক ছাড়াই চুপিসারে চলে আসবে তা হতেই পারে না! সাম্প্রতিক সময়ে ভ্যাকসিন নিয়ে নানামুখী অপপ্রচার বা ভারত-বাংলাদেশ এর যেকোন দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে সার্বিক যে অপপ্রচার হয় সে অভিজ্ঞতা থেকে এটা প্রত্যাশিতই ছিলো! আর তাই করোনা ভ্যাকসিনের শুরু থেকেই নানামুখী গুজব চলমান ছিলো, যা শুনে মানুষ অনেকটা বিভ্রান্তও হয়েছে। তবে ধীরে ধীরে মানুষ বুঝতে পেরেছে এবং টিকা কার্যক্রমে অংশও নিয়েছে। কেবলমাত্র ভারতের সাথে ভ্যাকসিন চুক্তির কারণেই যে এতো প্রোপাগান্ডা হয়েছে তার আরও কিছু উদাহরণ আমি আপনাদের সামনে আজকে তুলে ধরছি। বেশকিছু প্রশ্নের উত্তর মিলিয়ে নিলেই বুঝতে পারবেন অযথা ভারতবিরোধীতা করার মাধ্যমে কি উপায়ে বাংলাদেশের ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমকে বিতর্কিত করতে চেয়েছে একদল।

তিন, 
গত ১৩ জুন চীনের ৬ লাখ টিকা বাংলাদেশে এসেছে। এই টিকার মূল্য নিয়ে অনেক জলঘোলাও হয়েছে। সবশেষে গণমাধ্যমের সহায়তায় আমরা জানতে পেরেছি প্রতিডোজ টিকা বাংলাদেশ চীনের কাছ থেকে কিনছে ১০ ডলার করে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই কিছুদিন আগে যখন ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে বাংলাদেশ সরকার মাত্র ৫ ডলারে টিকা কিনেছিলো তখন কিন্তু একদল হৈচৈ ফেলে দিয়েছিলো। সোশ্যাল মিডিয়ায় ও গণমাধ্যমে তারা বলে বেড়াচ্ছিলো, এতো চড়া দামে কেনো টিকা কিনছে সরকার, কেনো ভারতকে টাকা দিয়ে দিচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি! এমনকি তারা এটাও বলেছে, এই টিকা ইউরোপ-আমেরিকার চাইতেও অনেক বেশি দামে কিনছে সরকার। অথচ পরে দেখা গেলো ইউরোপ আমেরিকার থেকে মাত্র এক ডলার বেশি দামে তা কিনেছে সরকার আবার এই এক ডলার বেশি লাগার পেছনেও কারণ রয়েছে আর তা হলো সেই দেশের সরকার এই ভ্যাকসিনেশনে আলাদা বিনিয়োগ করেছে, তাছাড়া তাদের দেশে ট্রায়াল হওয়াতে নিয়ম অনুযায়ী তারা কিছুটা কমে টিকা পেয়েছে। অথচ দেখুন, আজ যখন চীনের সিনোফার্মার টিকা কিনতে ১০ ডলার খরচ হচ্ছে তখন কিন্তু সেই হইচই করা গোষ্ঠীর অস্তিত্ব আমরা খুঁজে পাচ্ছি না! অথচ তখন সেই ৫ ডলারের জন্য তাদের আহাজারিতে মনে হচ্ছিলো দেশের সকল স্বার্থ বুঝি সরকার জলাঞ্জলি দিয়ে দিয়েছে! এখানে দিনের আলোর মতো একটা কথা স্পষ্ট যে, শুধুমাত্র ভারতবিরোধীতা থেকেই তখন ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমকে একদল মানুষ বিতর্কিত করতে চেয়েছে, দেশের জন্য মায়াকান্না করেছে! অথচ আজ যখন এতো বেশি দামে চীনের টিকা কেনা হচ্ছে তখন সেই প্রোপাগান্ডাকারীরাদের অস্তিত্ব আমরা খুঁজে পাচ্ছি না, কেন পাচ্ছি না? এই কেন-এর উত্তরেই লুকায়িত আছে অকারণে ভারতবিরোধী রাজনীতি! 

চার, 
বাংলাদেশ ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউটের থেকে যে টিকা কিনেছিলো তা হলো অক্সফোর্ড-অস্ট্রেজেনিকার টিকা। যে টিকা গতবছরেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দিয়েছিলো ব্যবহারের। অথচ এই পরীক্ষিত, অনুমোদিত টিকা কেবল ভারত থেকে আনার কারণে ভারতবিরোধী চক্র এই টিকাকে ভারতের নিম্নমানের টিকা হিসেবে অভিহিত করেছিলো। আর আজ যখন সিনোফার্মার টিকা আসছে যে টিকা কেনা মাত্র গত মাসেই (৭ মে, ২০২১) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমতি পেল, সেই টিকা নিয়ে কেউ কোন অপপ্রচার কিন্তু করছে না। বা কেউই চীনের এই টিকাকে বিতর্কিত করতে সোশ্যাল মিডিয়া উঠেপড়ে লাগেনি! গোটা বিশ্বে পরীক্ষিত এবং সর্বজনস্বীকৃত অক্সোফোর্ডের টিকাকে যে গোষ্ঠী নিম্নমানের টিকা বলে অপপ্রচার চালায় তারা আজ কেবল গতমাসে জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন দেয়া টিকা নিয়ে কেনো সন্দীহান নয়! এই প্রশ্নগুলো আজ উত্থাপন করছি কেবল আপনাদেরকে হৃদয়াঙ্গম করানোর জন্য, আপনাদের ভাবনার বিস্তার ঘটানোর জন্য। কেননা বাংলাদেশ ভারতের যেকোন চুক্তি বা সম্পর্ককে একদল বিতর্কিত করতে গিয়ে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমকেই যে বিতর্কিত করতে চেয়েছিলো তা জানা বা বুঝার সময় এখন এসেছে। শুধুমাত্র ভারতবিরোধীতা করতে গিয়ে তারা যে দেশ ও জাতির বড় ক্ষতি করতে চেয়েছিলো সেব্যাপারে সবাইকে জানতে হবে। এই অপশক্তি যে দেশ ও জাতির শত্রু সেব্যাপারে আমাদের জানা এবং তাদের বিরুদ্ধে সজাগ দৃষ্টি রাখার সময় এসেছে।

পাঁচ, 
এখন আরেক নতুন প্রোপাগান্ডা চালানো হচ্ছে এই বলে যে, ভারত সরকার শুরুতে আমাদের টিকা দিলেও এখন আর দেবে না! অথচ এই গোষ্ঠীই কিন্তু প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ ৩ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন সেরাম ইন্সটিটিউট থেকে কেনার ঘোষণা দিলে বলেছিলো, এক ডোজ টিকাও বাংলাদেশকে ভারত দেবে না! যখন উপহারসহ ৭০ লাখ পেয়ে গেলো তারপর আর কিছুই বলার ছিলো না তাদের। তবে হ্যাঁ, এখন আবার কিছুদিন তারা এই অপপ্রচারটা চালাবে যে, ভারত টিকা দেবে না। কারণ ভারত সরকার সম্প্রতি নিজ দেশের বাইরে অন্যান্য সকল দেশে আপাতত করোনা টিকার সরবরাহ বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু কোন পরিস্থিতিতে আপাতত ভারত সরকার বাইরের সকল দেশে টিকা সরবরাহ বন্ধ রেখেছে তা আমাদের জানতে হবে। জানতে হবে ভারতের বর্তমান অবস্থা কি। আজ গোটা ভারত যেনো এক মৃত্যুপুরী! ভারতের পবিত্রতম নদী গঙ্গায় যেন গত কিছুদিন ধরে লাশ উপচে পড়ছে। শত শত লাশ গঙ্গার স্রোতে ভেসে এসেছে, নদী তীরে যেমন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে মৃতদেহ তেমনি তীর সংলগ্ন বালিতে চাপা দেয়া অবস্থায়ও পাওয়া যাচ্ছে মানুষের নিথর দেহ! দিনরাত চব্বিশ ঘণ্টা জ্বলতে থাকা চিতাগুলো এবং শ্মশানগুলোতে জায়গার অভাব- দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও প্রিয়জনকে শেষকৃত্য করতে বেগ পেতে হচ্ছে ভারতবাসীর। করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের ছোবলে বিপর্যস্ত ভারতের এই চিত্র এখন গোটা দক্ষিণ এশিয়ার এক বড় দুঃসংবাদ। দেশটিতে ভেঙে গেছে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। ভারতে এ পর্যন্ত প্রায় দুই কোটি ৮০ লাখ মানুষের সংক্রমণ ধরা পড়েছে এবং মারা গেছে প্রায় তিন লাখ ২৬ হাজার মানুষ। ভারতের এই দুঃসময়ে প্রায় ৪০টি দেশ ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে। বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে তার পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশও। যে ভারত টিকা কার্যক্রমে আমাদের সবার আগে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে সেই ভারত এখন আক্রান্ত। আর সেকারণেই ভারত এখন এই লাশের মিছিল ঠেকাতে আগে নিজেদের ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে চাইছে। তারা নিজেদের চাহিদা আগে এখন মিটাতে চাইছে। তাছাড়া সেরাম ইনস্টিটিউট কাঁচামালের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীল। টিকার কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের নিষেধাজ্ঞার কারণে ভারত চাহিদা অনুযায়ী টিকা উৎপাদন করতে পারছে না। ফলে চুক্তি অনুযায়ী টিকা রপ্তানির মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন অবস্থায় বাংলাদেশ বা যেকোন দেশের উচিত এই মহামারী থেকে ভারতকে বাঁচতে সম্পূর্ণ সহায়তা করা। বাংলাদেশের নিজ থেকেই উচিত টিকা কার্যক্রমে ভারতকে সহায়তা করতে নিজেদের বিকল্প ব্যবস্থার দিকে হাত বাড়ানো। কারণ এটা সত্য যে, আমরা এখনো ভারতের মতো বাজে অবস্থায় যাইনি। আর বাংলাদেশ সেটাই করেছে, বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীন থেকে টিকা নিচ্ছে। তাই ভারতের বর্তমান করোনা পরিস্থিতি না জেনে যারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাইছে তাদের বিরুদ্ধে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। 

ছয়,
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এক অদ্ভূত রাজনৈতিক সমীকরণের ওপর দাঁড়িয়ে। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নীতির উপর ভিত্তি করে এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নানা সময়ে আমরা পরিবর্তন হতে দেখেছি। এরকম এক অদ্ভুত গোলকধাঁধাতেই কাটছে এ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, যাচ্ছে দিন। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক যখনই এক সুনির্দিষ্ট মাত্রা নিতে শুরু করে তখনই সর্বত্র ‘গেল গেল’ রব উঠে! দু’দেশের প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গের কোন সফর বা চুক্তি সম্পাদনের মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়া ও গণমাধ্যমে এক শ্রেণির মানুষের অপপ্রচার শুরু হয়ে যায়। এবার করোনা ভ্যাকসিন কার্যক্রমের বেলাতেও ঠিক তাই ঘটেছে। আর সেকারণেই আমরা দেখতে পাই, টিকা কেনার ক্ষেত্রে এই ভারতবিরোধী অংশের ৫ ডলারে সমস্যা হলেও ১০ ডলারে সমস্যা হচ্ছে না! সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমে ৫ ডলার নিয়ে হইচই, চিৎকার-চেঁচামেচি করলেও ১০ ডলারের ক্ষেত্রে তারা একেবারেই শান্ত, মনে হচ্ছে তারা বুঝি গর্তে ঢুকেছে, শীতনিদ্রায় আছে!

লেখক : রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে